সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৫ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গোবিন্দগঞ্জে একই খরচে এক মৌসুমেই দুইবার মিষ্টি আলুর চাষ

ছবি: সংগৃহীত

মৌসুমে একই খরচে দুইবার মিষ্টি আলু চাষ করে সাড়া ফেলেছেন গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার একটি ছোট্ট চরের চাষিরা। কোন প্রকার সরকারি সহায়তা বা পরামর্শ ছাড়াই নিজেদের উদ্ভাবিত চাষ পদ্ধতি ব্যবহার করে মিষ্টি আলু চাষে দ্বিগুণ লাভের স্বপ্ন দেখছেন তারা।

চলতি মৌসুমে নতুন এ পদ্ধতিতে ঝুঁকে পড়ছেন তারা। এর ফলে একদার অবহেলিত চরে এখন বছরে চারটি ফসল চাষ শুরু হয়েছে। কৃষি জমির বহুমুখী ব্যবহার করে উপজেলার মহিমাগঞ্জ ইউনিয়নের চরবালুয়া, বালুয়া তালপট্টি, বোচাদহ, রাখালবুরুজ ইউনিয়নের পারসোনাইডাঙা ও পার্শ্ববর্তী সাঘাটা উপজেলার কচুয়া ইউনিয়নের রামনগর ও কচুয়া গ্রামকেন্দ্রিক এই চরটিতে চলতি মৌসুমে নতুন এ পদ্ধতিতে মিষ্টি আলু চাষ হয়েছে ১৫০ বিঘারও বেশি জমিতে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গোবিন্দগঞ্জের দুই ইউনিয়ন আর পার্শ্ববর্তী সাঘাটা উপজেলার একটি ইউনিয়নের ত্রিমোহনায় বাঙালী নদীর একটি চর। বালুয়া চর নামের ছোট্ট বাঙালী নদীর ছোট্ট এ চরে মাত্র পাঁচশ’ বিঘা জমি। একদা কাউন, যব বা সামান্য কিছু মিষ্টি আলুর বিচ্ছিন্ন জমির এ চর এখন সম্পূর্ণ বদলে গেছে। বদলে দিয়েছে এখানকার মানুষের ভাগ্য। চরের এ জমি যেন সোনা ফলানোর এক উর্বর ক্ষেত্র এখন। একদার নদী ভাঙ্গনের অভিশাপ এখন আশীর্বাদ হয়ে দেখা দিয়েছে এখানে। বন্যা আর ভাঙ্গনে দুঃখের চর এখন সুখের চর হয়ে ধরা দিয়েছে এখানকার মানুষের কাছে। উপজেলার মহিমাগঞ্জ ইউনিয়নের চরবালুয়া কেন্দ্রিক এ চর এখন ‘সুখের চর’ হিসেবে পরিচিত। মূলতঃ মিষ্টি আলু চাষই বদলে দিয়েছে তাদের দিন। জাপানে রপ্তানীর পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রির বাজার তৈরি হয়েছে এখানে উৎপাদিত মিষ্টি আলুর। চলতি মৌসুমে এ চরে প্রথম দফা উৎপাদিত আলু বিক্রি হয়েছে দু’ কোটি টাকারও বেশি।

জানা যায়, গত বছর এই এলাকায় আলেছ উদ্দিন নামের এক চাষীর উদ্যোগে জমি থেকে আলু তোলার সাথে সাথেই ফেলে দেয়া আলুর লতা রোপণ করে নতুন এ পদ্ধতির আলুর চাষ শুরু হয়। মাত্র এক বিঘা জমিতে এ পদ্ধতির চাষে তিনি দ্বিগুণ ফসল ঘরে তোলেন। তাঁর এ পদ্ধতি অনুসরণ করে এ মৌসুমে ওই চরে প্রায় দেড়শ’ বিঘা জমিতে দ্বিতীয়বার আলু রোপণ করেছেন চাষিরা।

তাঁরা জানান, কার্তিক মাসের শুরুতেই মিষ্টি আলুর চারা রোপণ করে ৯০ দিন পর অর্থাৎ পৌষ-মাঘ মাসের মধ্যে আলু আহরণ ও বিক্রি করে ফেলেন। এরপর ওই জমিতে আলু সংগ্রহের সাথে সাথেই আলগা মাটি সমান করে ফেলে দেয়া আলুর লতা রোপণ করা হয়। কোন আয়াস ছাড়াই এই আলু বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে সংগ্রহ করা হবে। এর ফলে প্রায় বিনা খরচে প্রথম দফার কাছাকাছি পরিমাণ বাড়তি আলু পাওয়ার আশা করছেন তারা। দ্বিতীয় দফার এই আলু ঘরে তোলার পর ওই জমিতে তারা রোপণ করবেন ‘বর্ষালি’ নামের একটি হাইব্রিড জাতের ধান অথবা ভুট্টার। আশ্বিন-কার্তিক মাসে এই ধান কাটার পর আবার চাষ করবেন আলু, পেঁয়াজ, মরিচ, ভুট্টাসহ বিভিন্ন রবিশস্যের। চলতি মৌসুমে এই চরে খায়রুল আলম রাজা, আলেছ উদ্দিন, হবিবর রহমান, মোনারুল ইসলাম, মজিবর রহমান, ফেরদৌস, আলম মিয়া ও ছাইদুর রহমানসহ প্রায় ৫০ জন চাষি একই জমিতে দ্বিতীয় দফায় মিষ্টি আলু চাষ করেছেন। বর্তমানে নতুন করে রোপণ করা মিষ্টি আলুর সবুজ পাতায় ঢেকে গেছে ওই চরের বিস্তীর্ণ এলাকা। আর সারা বছর ধরে কৃষিকাজ থাকায় কৃষি শ্রমিকের ব্যাপক চাহিদার কারণে এখানকার শ্রমিকরাও পেয়েছেন সুখের নাগাল।

প্রথম দফায় ১৪ বিঘা আর দ্বিতীয় দফায় ১০ বিঘা জমিতে মিষ্টি আলুর চাষ করেছেন চর বালুয়া গ্রামের খায়রুল আলম রাজা। তিনি গণমাধ্যমকে জানালেন, কিছুটা আগাম চাষ করা জমিতে উৎপাদিত আলু তুলেই নতুন করে দ্বিতীয় দফায় আলু লাগাতে হয়। তাই আগামী বছর আমার অধিকাংশ জমিতেই আগাম আলুর চাষ করবো। এবার প্রথম দফায় প্রতি শতাংশ জমির উৎপাদিত মিষ্টি আলু বিক্রি হয়েছে গড়ে দুই হাজার টাকা। দ্বিতীয় দফায় গড়ে দেড় হাজার টাকার আলু বিক্রি হলেও তা দাঁড়াবে সাড়ে তিন হাজার বা তারও বেশি। এতে বিঘা প্রতি মিষ্টি আলু বিক্রি দাঁড়াচ্ছে কমপক্ষে সোয়া লক্ষ টাকা।

ওই চরের বাসিন্দা রাখালবুরুজ ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও আলুচাষি আলেছ উদ্দিন বলেন, এক সময়ের দুঃখের চর এখন সুখের চরে রূপ নিয়েছে। এখানে কোনপ্রকার সরকারি বা কৃষি বিভাগের সহায়তা ছাড়াই তিন থেকে চারটি ফসল ফলাচ্ছেন কৃষকরা। সেচ, যোগাযোগ আর কৃষিবিভাগের পরামর্শ-সহায়তা পেলে চাষিরা আরও উন্নত ও বেশি ফসল ফলাতে পারবেন।

বালুয়া গ্রামের মিষ্টি আলুর ব্যাপারি আলম মিয়া জানান, গত কয়েক বছর ধরে এই চরে উৎপাদিত মিষ্টি আলু চাষিদের কাছ থেকে কিনে নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করছি। এতে আমার মতো আরও অনেকের নতুন করে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে।

চরবালুয়া গ্রামের চাষি ফেরদৌস আলম বলেন, কৃষিবিদ্যায় অশিক্ষিত চাষিরাই তাদের নিজ অভিজ্ঞতা থেকে ফসলচক্রের সঠিক ব্যবহার করে এখানকার তথা দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখছেন। কৃষি বিভাগের প্রত্যক্ষ সহায়তা ও পরামর্শ পেলে এখানে আরও উন্নত ও বেশি ফসল উৎপাদন করা সম্ভব।

ওই এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানান, বাঙালী নদীর এই চরের চাষিরা কৃষিক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছেন। কখনই এখানকার জমি পতিত অবস্থায় পড়ে থাকে না। তাদের কৃষিবিষয়ক সার্বিক সহায়তা দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় সড়কে ঝরল ২ যুবকের প্রাণ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই যুবক নিহত হয়েছেন। সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) নওগাঁ সদর ও বদলগাছি উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন– নওগাঁ সদর উপজেলার চন্ডিপুর গ্রামের আলমের ছেলে পারভেস (২৮) ও বদলগাছীর পালশা গ্রামের রিপন (২৭)।

নওগাঁ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নুরে আলম সিদ্দিকী ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘আজ বিকালে নওগাঁ সদর উপজেলার কাঠালতলী মোড় থেকে রানীনগর যাওয়ার রাস্তায় হিন্দু পাড়া মোড়ে মোটরসাইকেল ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে মোটরসাইকেল চালক ঘটনাস্থলে নিহত হয়েছে।’

তিনি আরোও বলেন, ‘স্থানীয় লোকজন ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশকে সংবাদ দিলে ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে লাশ উদ্ধার করে নওগাঁ সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। লাশ বর্তমানে সদর হাসপাতালের মর্গে আছে। এ বিষয়ে থানায় মামলা হবে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষ করে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে। পিকআপ চালক ঘটনাস্থলে গাড়ি রেখে পলাতক আছে।’

অপর দিকে বদলগাছী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহজাহান আলী বলেন, সোমবার দুপুরের দিকে উপজেলার বদলগাছী-আক্কেলপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের সেনপাড়া এলাকায় ট্রলি এবং ছোট পিকাপের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে একজন নিহত হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষ করে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়।

Header Ad
Header Ad

১২ জন সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বিএফআইইউ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ১২ জন সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে। একইসঙ্গে তাদের ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের তথ্য সরবরাহের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিঠি প্রাপ্তির ২ কার্যদিবসের মধ্যে হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি এবং লেনদেন বিবরণীসহ প্রয়োজনীয় তথ্য বিএফআইইউতে পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

হিসাব তলব করা সাংবা‌দিকরা হ‌লেন- সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুভাষ চন্দ্র বাদল, ঢাকা টাইমসের সম্পাদক আরিফুর রহমান দোলন, বাংলাদেশ পোস্টের বিশেষ প্রতিনিধি নুরুল ইসলাম হাসিব, নাগরিক টিভির প্রধান বার্তা সম্পাদক দ্বীপ আজাদ, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা বাসসের সাবেক প্রধান বার্তা সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, উপ-প্রদান বার্তা সম্পাদক মো. ওমর ফারুক, প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের সাবেক মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, চ্যানেল আইয়ের বিশেষ প্রতিনিধি হোসনে আরা মমতা ইসলাম সোমা, দৈনিক জনকণ্ঠের ডেপুটি এডিটর ওবাইদুল কবীর মোল্লা, দৈনিক জাগরণের সম্পাদক আবেদ খান, ফ্রিল্যান্সার সাংবাদিক অজয় দাস গুপ্ত এবং গ্লোবাল টিভির প্রধান সম্পাদক সৈয়দ ইশ‌তিয়াক রেজা।

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসে। এর পর থেকে পূর্ববর্তী সরকারের বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে বিএফআইইউ সন্দেহভাজনদের ব্যাংক হিসাব তলব ও জব্দ করার উদ্যোগ নিয়েছে।

বিএফআইইউ জানিয়েছে, তলবকৃত ব্যাংক হিসাবগুলোতে কোনো সন্দেহজনক লেনদেন, অর্থপাচার বা অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া গেলে তা দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে তদন্ত করা হবে।

 

Header Ad
Header Ad

এক কেজি ফুলকপির দাম ১ টাকা! কৃষকের মাথায় হাত

ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার মহাস্থান হাটে শীতকালীন সবজির পাইকারি বাজারে দর পড়ে গেছে তলানিতে। ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে মাত্র ১ থেকে ৪ টাকায়। এমন পরিস্থিতিতে কৃষকরা দিশেহারা, কারণ উৎপাদন খরচ তোলাই এখন অসম্ভব।

বগুড়ার অন্যতম বড় সবজির মোকাম মহাস্থান হাটে উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহের কারণে সবজির দাম উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে।

শিবগঞ্জ উপজেলার কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আবদুল হান্নান জানান, এবার এই অঞ্চলে বেশি পরিমাণে কপির চাষ হওয়ায় সরবরাহ বাড়লেও ক্রেতার সংখ্যা তুলনামূলক কম। ফলে পাইকারি বাজারে ফুলকপির মতো সবজি মাত্র ১ থেকে ৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

কৃষক সৈকত মন্ডল বলেন, "হাটে কেজি প্রতি পরিবহন খরচও উঠছে না। ফুলকপির দাম ১ টাকায় নামবে, তা কল্পনাও করতে পারিনি।"

অন্যদিকে কৃষক আসমত আলী জানান, এক বিঘা জমিতে ফুলকপি চাষে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে।

পাইকারি বাজারে সবজির দাম এতটাই কম যে ব্যাপারীরাও লাভ করতে পারছেন না। টাঙ্গাইল থেকে আসা ব্যবসায়ী আরিফ জামান বলেন, "আগে কেজি প্রতি ভালো লাভ থাকলেও এখন পরিবহন ও শ্রমিক খরচ বাদ দিলে প্রায় শূন্য হাতে ফিরতে হচ্ছে।"

মহাস্থান হাটে ফুলকপি ও মুলা ১ থেকে ৫ টাকা কেজি হলেও পাশের খুচরা বাজারে তা ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অথচ এখানে পরিবহন বা অন্যান্য খরচ নেই।

জেলায় এবার ১২ হাজার হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজির চাষ হয়েছে। মহাস্থান হাট থেকে প্রতিদিন ৬০ থেকে ৭০ ট্রাক সবজি দেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়।

কৃষকদের এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য দ্রুত উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে বাজার ব্যবস্থাপনায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নওগাঁয় সড়কে ঝরল ২ যুবকের প্রাণ
১২ জন সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বিএফআইইউ
এক কেজি ফুলকপির দাম ১ টাকা! কৃষকের মাথায় হাত
মাহমুদউল্লাহ-ফাহিমের ঝড়ে দুর্বার রাজশাহীকে হারাল ফরচুন বরিশাল
ফেনীতে মসজিদের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো ‘আ. লীগ আবার ফিরবে জয় বাংলা’
আওয়ামী লীগ এক ফুঁৎকারেই উড়ে গেছে: ডা. শফিকুর রহমান  
চার জেলায় নতুন পুলিশ সুপার পদায়ন
মিয়ানমার সীমান্ত আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অগ্নিকাণ্ডের পাঁচ দিন পর সচিবালয়ে সাংবাদিক প্রবেশ  
২০ জানুয়ারি থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের হত্যা মামলা-বাণিজ্য; পুলিশ থেকে ঘুষ নিচ্ছে পুলিশ
দুই জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ
খালি পেটে লবঙ্গ খেলে কী হয়? জানলে অবাক হবেন আপনিও
এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি আসনে লড়বেন ২৫ জন
আমি নিজেই কুমিরের খালে লাফালাফি করি: পরীমণি
বিজয়-রাব্বির বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে দুইশ’র দোরগোড়ায় রাজশাহী
সচিবালয়ে নিরাপত্তার দায়িত্ব থেকে সরানো হলো ডিসি তানভীরকে
প্রেমের টানে ইউক্রেনের যুবক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়
রিজভীর বক্তব্য ঘিরে জামায়াত-বিএনপির পাল্টাপাল্টি বিবৃতি
রমজানে দ্রব্যমূল্য স্বাভাবিক রাখতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ