শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪ | ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গোবিন্দগঞ্জে একই খরচে এক মৌসুমেই দুইবার মিষ্টি আলুর চাষ

ছবি: সংগৃহীত

মৌসুমে একই খরচে দুইবার মিষ্টি আলু চাষ করে সাড়া ফেলেছেন গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার একটি ছোট্ট চরের চাষিরা। কোন প্রকার সরকারি সহায়তা বা পরামর্শ ছাড়াই নিজেদের উদ্ভাবিত চাষ পদ্ধতি ব্যবহার করে মিষ্টি আলু চাষে দ্বিগুণ লাভের স্বপ্ন দেখছেন তারা।

চলতি মৌসুমে নতুন এ পদ্ধতিতে ঝুঁকে পড়ছেন তারা। এর ফলে একদার অবহেলিত চরে এখন বছরে চারটি ফসল চাষ শুরু হয়েছে। কৃষি জমির বহুমুখী ব্যবহার করে উপজেলার মহিমাগঞ্জ ইউনিয়নের চরবালুয়া, বালুয়া তালপট্টি, বোচাদহ, রাখালবুরুজ ইউনিয়নের পারসোনাইডাঙা ও পার্শ্ববর্তী সাঘাটা উপজেলার কচুয়া ইউনিয়নের রামনগর ও কচুয়া গ্রামকেন্দ্রিক এই চরটিতে চলতি মৌসুমে নতুন এ পদ্ধতিতে মিষ্টি আলু চাষ হয়েছে ১৫০ বিঘারও বেশি জমিতে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গোবিন্দগঞ্জের দুই ইউনিয়ন আর পার্শ্ববর্তী সাঘাটা উপজেলার একটি ইউনিয়নের ত্রিমোহনায় বাঙালী নদীর একটি চর। বালুয়া চর নামের ছোট্ট বাঙালী নদীর ছোট্ট এ চরে মাত্র পাঁচশ’ বিঘা জমি। একদা কাউন, যব বা সামান্য কিছু মিষ্টি আলুর বিচ্ছিন্ন জমির এ চর এখন সম্পূর্ণ বদলে গেছে। বদলে দিয়েছে এখানকার মানুষের ভাগ্য। চরের এ জমি যেন সোনা ফলানোর এক উর্বর ক্ষেত্র এখন। একদার নদী ভাঙ্গনের অভিশাপ এখন আশীর্বাদ হয়ে দেখা দিয়েছে এখানে। বন্যা আর ভাঙ্গনে দুঃখের চর এখন সুখের চর হয়ে ধরা দিয়েছে এখানকার মানুষের কাছে। উপজেলার মহিমাগঞ্জ ইউনিয়নের চরবালুয়া কেন্দ্রিক এ চর এখন ‘সুখের চর’ হিসেবে পরিচিত। মূলতঃ মিষ্টি আলু চাষই বদলে দিয়েছে তাদের দিন। জাপানে রপ্তানীর পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রির বাজার তৈরি হয়েছে এখানে উৎপাদিত মিষ্টি আলুর। চলতি মৌসুমে এ চরে প্রথম দফা উৎপাদিত আলু বিক্রি হয়েছে দু’ কোটি টাকারও বেশি।

জানা যায়, গত বছর এই এলাকায় আলেছ উদ্দিন নামের এক চাষীর উদ্যোগে জমি থেকে আলু তোলার সাথে সাথেই ফেলে দেয়া আলুর লতা রোপণ করে নতুন এ পদ্ধতির আলুর চাষ শুরু হয়। মাত্র এক বিঘা জমিতে এ পদ্ধতির চাষে তিনি দ্বিগুণ ফসল ঘরে তোলেন। তাঁর এ পদ্ধতি অনুসরণ করে এ মৌসুমে ওই চরে প্রায় দেড়শ’ বিঘা জমিতে দ্বিতীয়বার আলু রোপণ করেছেন চাষিরা।

তাঁরা জানান, কার্তিক মাসের শুরুতেই মিষ্টি আলুর চারা রোপণ করে ৯০ দিন পর অর্থাৎ পৌষ-মাঘ মাসের মধ্যে আলু আহরণ ও বিক্রি করে ফেলেন। এরপর ওই জমিতে আলু সংগ্রহের সাথে সাথেই আলগা মাটি সমান করে ফেলে দেয়া আলুর লতা রোপণ করা হয়। কোন আয়াস ছাড়াই এই আলু বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে সংগ্রহ করা হবে। এর ফলে প্রায় বিনা খরচে প্রথম দফার কাছাকাছি পরিমাণ বাড়তি আলু পাওয়ার আশা করছেন তারা। দ্বিতীয় দফার এই আলু ঘরে তোলার পর ওই জমিতে তারা রোপণ করবেন ‘বর্ষালি’ নামের একটি হাইব্রিড জাতের ধান অথবা ভুট্টার। আশ্বিন-কার্তিক মাসে এই ধান কাটার পর আবার চাষ করবেন আলু, পেঁয়াজ, মরিচ, ভুট্টাসহ বিভিন্ন রবিশস্যের। চলতি মৌসুমে এই চরে খায়রুল আলম রাজা, আলেছ উদ্দিন, হবিবর রহমান, মোনারুল ইসলাম, মজিবর রহমান, ফেরদৌস, আলম মিয়া ও ছাইদুর রহমানসহ প্রায় ৫০ জন চাষি একই জমিতে দ্বিতীয় দফায় মিষ্টি আলু চাষ করেছেন। বর্তমানে নতুন করে রোপণ করা মিষ্টি আলুর সবুজ পাতায় ঢেকে গেছে ওই চরের বিস্তীর্ণ এলাকা। আর সারা বছর ধরে কৃষিকাজ থাকায় কৃষি শ্রমিকের ব্যাপক চাহিদার কারণে এখানকার শ্রমিকরাও পেয়েছেন সুখের নাগাল।

প্রথম দফায় ১৪ বিঘা আর দ্বিতীয় দফায় ১০ বিঘা জমিতে মিষ্টি আলুর চাষ করেছেন চর বালুয়া গ্রামের খায়রুল আলম রাজা। তিনি গণমাধ্যমকে জানালেন, কিছুটা আগাম চাষ করা জমিতে উৎপাদিত আলু তুলেই নতুন করে দ্বিতীয় দফায় আলু লাগাতে হয়। তাই আগামী বছর আমার অধিকাংশ জমিতেই আগাম আলুর চাষ করবো। এবার প্রথম দফায় প্রতি শতাংশ জমির উৎপাদিত মিষ্টি আলু বিক্রি হয়েছে গড়ে দুই হাজার টাকা। দ্বিতীয় দফায় গড়ে দেড় হাজার টাকার আলু বিক্রি হলেও তা দাঁড়াবে সাড়ে তিন হাজার বা তারও বেশি। এতে বিঘা প্রতি মিষ্টি আলু বিক্রি দাঁড়াচ্ছে কমপক্ষে সোয়া লক্ষ টাকা।

ওই চরের বাসিন্দা রাখালবুরুজ ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও আলুচাষি আলেছ উদ্দিন বলেন, এক সময়ের দুঃখের চর এখন সুখের চরে রূপ নিয়েছে। এখানে কোনপ্রকার সরকারি বা কৃষি বিভাগের সহায়তা ছাড়াই তিন থেকে চারটি ফসল ফলাচ্ছেন কৃষকরা। সেচ, যোগাযোগ আর কৃষিবিভাগের পরামর্শ-সহায়তা পেলে চাষিরা আরও উন্নত ও বেশি ফসল ফলাতে পারবেন।

বালুয়া গ্রামের মিষ্টি আলুর ব্যাপারি আলম মিয়া জানান, গত কয়েক বছর ধরে এই চরে উৎপাদিত মিষ্টি আলু চাষিদের কাছ থেকে কিনে নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করছি। এতে আমার মতো আরও অনেকের নতুন করে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে।

চরবালুয়া গ্রামের চাষি ফেরদৌস আলম বলেন, কৃষিবিদ্যায় অশিক্ষিত চাষিরাই তাদের নিজ অভিজ্ঞতা থেকে ফসলচক্রের সঠিক ব্যবহার করে এখানকার তথা দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখছেন। কৃষি বিভাগের প্রত্যক্ষ সহায়তা ও পরামর্শ পেলে এখানে আরও উন্নত ও বেশি ফসল উৎপাদন করা সম্ভব।

ওই এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানান, বাঙালী নদীর এই চরের চাষিরা কৃষিক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছেন। কখনই এখানকার জমি পতিত অবস্থায় পড়ে থাকে না। তাদের কৃষিবিষয়ক সার্বিক সহায়তা দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।

 

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বিরামপুর হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও শহীদদের আত্মার শান্তি কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) সকাল ১১ টায় উপজেলা কনফারেন্স রুমে বিরামপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মীজ নাজিয়া নওরীন এর সভাপতিত্বে ও একাডেমি সুপারভাইজার আব্দুস সালামের সঞ্চালনায় বিরামপুর হানাদার মুক্ত দিবসের আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা হামিদুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তাক আহম্মেদ, বিরামুপুর প্রেসক্লাবের আহবায়ক শাহ আলম মণ্ডল, সহকারী প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম, সাংবাদিক মাহমুদুল হক মানিক,
বৈষম্য ছাত্র আনন্দোনের সমন্বয় তন্ময়, বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান জোনায়েদ হোসেন প্রমুখ।

এসময় বিরামপুর উপজেলা প্রশাসনের সকল দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ, বিভিন্ন প্রিন্ট- ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সাংবাদিকবৃন্দ ও সুধী মন্ডলীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আলোচনা সভা শেষে স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সকল শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীনতা পরবর্তী প্রয়াত বীরমুক্তিযোদ্ধাদের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।

Header Ad
Header Ad

পাঞ্জাবে কৃষকদের আন্দোলন দমনে ইন্টারনেট বন্ধ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতে ফসলের ন্যায্য দামের দাবিতে পাঞ্জাব রাজ্য থেকে দিল্লি অভিমুখে কৃষকদের পদযাত্রা ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে পুলিশ। এ সময় সংঘর্ষের মধ্যে পুলিশ কৃষকদের লক্ষ্য করে টিয়ার গ্যাস ও পিপার স্প্রে ব্যবহার করে।

এ অবস্থায় আগামী ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত কিছু জায়গায় মোবাইল ইন্টারনেটসহ টেক্সট বার্তা পরিষেবা পর্যন্ত বন্ধ করে দিয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) 'দিল্লি চলো' পদযাত্রা পুনরায় শুরুর চেষ্টা করছিলেন কৃষকরা। পরে রাজধানী থেকে মাত্র ২০০ কিলোমিটার উত্তরে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

কৃষকরা পুলিশের লোহার ব্যারিকেডের একটি স্তর ভেঙে ফেলেন। ভিড় নিয়ন্ত্রণে বাধার মুখে পরে সুরক্ষা বাহিনী পিছুও হটে। তবে পরে কৃষকদের ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়।

ভারতে দীর্ঘদিন ধরেই কৃষকরা ফসলের জন্য রাষ্ট্রীয় সহায়তার আইনি গ্যারান্টি এবং ঋণ মওকুফের দাবি করছে।

গত ফেব্রুয়ারিতে পুলিশ 'দিল্লি চলো' পদযাত্রা বন্ধ করে দেয়। প্রতিবেশী হরিয়ানা রাজ্যের কৃষকরাও পাঞ্জাবের কৃষকদের এই আন্দোলনে যুক্ত হয়েছে।

এদিকে, নতুন করে পদযাত্রার সময় হরিয়ানা সরকার আগামী ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত কিছু জায়গায় মোবাইল ইন্টারনেটসহ টেক্সট বার্তা পরিষেবা পর্যন্ত বন্ধ করে দিয়েছে। পুলিশ বলছে, আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে পর্যাপ্ত বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

নরেন্দ্র মোদীর সরকার শুক্রবারের বিক্ষোভ নিয়ে যদিও এখনো কোনো মন্তব্য করেনি, তবে হরিয়ানার বিজেপি দলীয় মন্ত্রী অনিল ভিজ বলেছেন, কৃষকরা যদি দিল্লি যেতে চান তবে অনুমতি নিতে হবে।

এর আগে ২০২১ সালে কৃষকরা কয়েক মাস ধরে দিল্লির বাইরে শিবির স্থাপন করে অবস্থান করার মোদি সরকার কিছু কৃষি আইন বাতিল করতে বাধ্য হয়েছিল।

ভারতের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের এক মুখপাত্র বলেছেন, তারা কৃষকদের দাবিকে পূর্ণ সমর্থন করেন।

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যাকাণ্ড: চন্দন ও রিপনের রিমান্ড মঞ্জুর

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি অত্যন্ত মর্মান্তিক এবং এটি দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর গভীর আলো ফেলেছে। প্রধান আসামি চন্দন দাস এবং সহযোগী রিপন দাসের রিমান্ড মঞ্জুর হওয়া প্রক্রিয়াটি এই মামলার তদন্তের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আদালতের নির্দেশে যথাক্রমে ৭ দিন এবং ৫ দিনের রিমান্ডে থাকাকালে তাদের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

ভিডিও ফুটেজ এবং সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে আসামিদের সনাক্ত এবং গ্রেফতার করা হয়েছে, যা পুলিশের দক্ষতার একটি উদাহরণ। তবে এই ঘটনায় হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ইসকনের বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগ এবং তা নিষিদ্ধ করার দাবির বিষয়টি বেশ বিতর্কিত। এটি একটি সাম্প্রদায়িক আঙ্গিকে রূপ নেওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি করেছে, যা প্রশাসনের জন্য একটি কঠিন চ্যালেঞ্জ হতে পারে।

এ ঘটনাটি শুধু হত্যার বিচারের জন্য নয়, বরং সমাজে শান্তি এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রশাসনের উচিত ঘটনার প্রতিটি দিক সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করে দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা এবং সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা যাতে সৃষ্টি না হয়, সেদিকে সতর্ক থাকা।

আপনার যদি আরও তথ্য প্রয়োজন হয় বা কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করতে চান, তবে জানাবেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিরামপুরে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত
পাঞ্জাবে কৃষকদের আন্দোলন দমনে ইন্টারনেট বন্ধ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ
চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যাকাণ্ড: চন্দন ও রিপনের রিমান্ড মঞ্জুর
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার ডিভাইস নেই; ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত গৃহবধূর মৃত্যু
ভারতের কোনো প্রতিবেশী তাদের সঙ্গে নেই : রিজভী
অ-১৯ এশিয়া কাপ: পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
ট্রান্সকম শেয়ার জালিয়াতি: সিমিন রহমানসহ পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আদালতে প্রতিবেদন
শিগগিরই চালু হচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট
রাজবাড়ী‌তে পুলিশকে গুলি করে পালালো আসামি
সংস্কারে গতি বাড়ান, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিন: ডা. শফিকুর রহমান
‘এই পদ্মা এই মেঘনা’ গানের গীতিকার আবু জাফর মারা গেছেন
পঞ্চগড় সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
অটোরিকশার পেছনে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, কলেজছাত্র নিহত
লাহোরকে হারিয়ে গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুর
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত নতুন সম্পর্কের সেতু গড়তে পারত: উপদেষ্টা ফারুকী
দিনাজপুরে বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৪
আইনজীবী সাইফুল হত্যা মামলার আরেক আসামি রিপন দাস গ্রেপ্তার
কুবিতে আজ 'ভারতীয় আগ্রাসন বিরোধী সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও খিচুড়ি ভোজ'
মেঘনায় নৌকাডুবি: ২ জেলের মরদেহ উদ্ধার, নিখোঁজ ২
পুষ্পা টু’র প্রিমিয়ারে ভক্তের মৃত্যু, মামলার জালে ফাঁসলেন আল্লু অর্জুন