সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ইউটিউব দেখে বস্তায় আদা চাষ

নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে পাটি আমবাটী গ্রাম। এই গ্রামের বাসিন্দা রুহুল আমিন ও নার্গিস বেগম দম্পতি আম ও লিচুর বাগানের ফাঁকা জায়গায় বস্তায় আদা চাষ করেছেন। আম ও লিচুর বাগান ছাড়াও বাড়ির আঙিনা ও বসতবাড়ির আশপাশে ফাঁকা জায়গাতেও বস্তায় আদা চাষ করেছেন তারা।

ইউটিউবে বস্তায় আদা চাষের ভিডিও দেখে উৎসাহিত হন ওই দম্পতি। এলাকায় প্রথমবারের মতো গত বছর বাণিজ্যিকভাবে ৪ হাজার বস্তায় আদা চাষ করে লাভবান হন রুহুল আমিন ও নার্গিস বেগম দম্পতি। আরও লাভের আশায় বসতবাড়ির আশপাশে এবং আম ও লিচুর বাগানের ফাঁকা জায়গায় এবার তারা ১৫ হাজার বস্তায় আদা চাষ করেছেন। তাদের দেখে এলাকার অনেক কৃষক এ পদ্ধতিতে আদা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।

রুহুল আমিন বলেন, তারা তিন বোন ও এক ভাই। ভাই-বোনদের তিনি ছোট। অষ্টম শ্রেণিতে পড়াশোনা করার সময় তার বাবা মারা যান। ওই বয়সেই সংসারের হাল ধরতে হয়। ওই সময় সংসারে নানান টানাপোড়ন গেছে। কৃষি কাজ করেই তিনি তার ভাগ্য ফেরানোর চেষ্টা করেছেন। বিয়ে করার পর দ্বায়িত্ব আরও বেড়ে যায়। নিজেদের অল্প জমিতে ফসলাদি চাষ করেও অভাব যাচ্ছিল না। ইউটিউব দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে বস্তায় আদা চাষ করে এখন একটা আশার আলো দেখতেছি। গত বছর ১০০ টাকা কেজি দরে আদা বিক্রি করার পরও প্রায় ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা আয় হয়েছিল। এ বছর বাজারে আদার যে দাম রয়েছে তাতে আশা করছি ১৫ হাজার বস্তার আদা বিক্রি করে ১০-১২ লাখ টাকা লাভ থাকবে।

নওগাঁ-জয়পুরহাট মহাসড়কের পাশেই পত্নীতলা উপজেলার পাটিচরা ইউনিয়নের পাটি আমবাটী গ্রামটি অবস্থিত। সরেজমিনে সম্প্রতি গিয়ে মহাসড়ক থেকে কাঁচা রাস্তা ধরে গ্রামে ঢুকতেই চোখে পড়ল তিন থেকে চার বয়সী গাছের একটি আম বাগান। সেই আম বাগানের ফাঁকা জায়গায় সারিবদ্ধভাবে শত শত বস্তায় লাগানো হয়েছে আদা। বস্তার ভরা মাটি ফুঁড়ে বের হয়েছে আদার গাছ। শ্রমিকদের সঙ্গে নিয়ে সেই সব গাছের পরিচর্যা করছিলেন আদা চাষি নার্গিস বেগম।

নার্গিস বেগম জানান, তার ক্ষেতের ধান কাটা-মাড়াইয়ের কাজ চলছে। শ্রমিকদের তদারকি করার জন্য তার স্বামী মাঠে গিয়েছেন। এজন্য আদার গাছের পরিচর্চার কাজ তাকেই দেখতে হচ্ছে। বেশিরভাগ সময়ই তার স্বামীকে মাঠে অন্যান্য কৃষি কাজে ব্যস্ত থাকেন। আদা চাষে পরিমাণ মতো জৈব, রাসায়নিক সার এবং বেলে দো-আঁশ মাটির সঙ্গে দানাদার কীটনাশক মিশিয়ে সিমেন্টের বস্তায় ভরা থেকে বস্তা থেকে পরিপক্ক আদা সংগ্রহ পর্যন্ত অধিকাংশ কাজ তাকেই করতে হয়।

তিনি বলেন, পরিপক্ক রসালো আদা চটের (পাটের বস্তা) বস্তায় ভরে তাতে মাঝে মাঝে পানি দিয়ে ১০-১৫ দিন রেখে ওই সব আদা থেকে কুশি বা টেক জন্মায়। এক একটা আদায় তিন-চারটা কুশি হয়। কুশিসহ আদা কেটে সেগুলো বীজ হিসেবে বস্তায় ভরা মাটিতে লাগানো হয়। একেকটা বস্তায় তিনটা করে আদার গাছ লাগানো হয়। বীজ তৈরি থেকে শুরু করে সংগ্রহ পর্যন্ত প্রতিটি বস্তায় গত বছর উৎপাদন খরচ পড়েছে ২৫ টাকা করে। প্রতিটি বস্তায় ৬০০ থেকে ৭০০ গ্রাম করে আদা পাওয়া যায়।

রুহুল আমিন বলেন, ‘সাধারণভাবে আদা চাষের চেয়ে এই পদ্ধতিতে ফলন বেশি হয়। গত বছর আদার দাম বাজারে কম থাকা সত্ত্বেও লাভের মুখ দেখেছি। তাই এবার আরও বেশি আদা লাগিয়েছি। আমাদের দেখাদেখি এলাকায় বস্তায় আদা চাষ করার জন্য পরামর্শ চাইতে আসছেন। আমরাও অন্যান্য কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করছি।’

পত্নীতলা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা প্রকাশ চন্দ্র সরকার বলেন, বস্তায় মাটি ভরাট করে আদা চাষ দেশের অন্যান্য জেলায় কয়েক বছর আগে থেকে শুরু হলেও নওগাঁয় এই পদ্ধতিতে প্রথমবারের মতো রুহুল ও নার্গিস দম্পতি প্রথম শুরু করেছেন। তাদের এভাবে আদা চাষে এলাকার অনেক কৃষকই উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। এ পদ্ধতিতে আদা চাষ যেমন চাহিদা মেটাতে পারবে, একইভাবে কৃষকও লাভবান হবেন।

তিনি আরও বলেন, ‘এ অঞ্চলে প্রত্যেক কৃষকেরই ছোট-বড় বিভিন্ন ফলজ বাগান রয়েছে। বিশেষ এখানে আমের বাগান প্রচুর। এসব বাগানে আম গাছের ফাঁকা জায়গা আছে, এগুলো অব্যবহৃত থাকে। এই ফাঁকা জায়গা ব্যবহার করে আদা চাষ করলে অন্যান্য কৃষকেরাও লাভবান হতে পারবেন।

এসএন

Header Ad
Header Ad

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

দেশের পাঁচটি জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার ও সোমবার (২৭ ও ২৮ এপ্রিল) দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। কুমিল্লার মুরাদনগর ও বরুড়া উপজেলায় চারজন, কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন, নেত্রকোনার কলমাকান্দা ও মদনে দুজন, সুনামগঞ্জের শাল্লায় একজন এবং চাঁদপুরের কচুয়ায় একজন প্রাণ হারিয়েছেন।

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার পূর্বধইর পূর্ব ইউনিয়নের কোরবানপুর পূর্বপাড়া এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বজ্রপাতে দুজন কৃষক নিহত হন। নিহতরা হলেন নিখিল দেবনাথ (৫৮) ও জুয়েল ভূঁইয়া (৩০)।

একই জেলার বরুড়া উপজেলার খোসবাস উত্তর ইউনিয়নের পয়েলগচ্ছ গ্রামে দুপুর ১২টার দিকে ঘুড়ি ওড়ানোর সময় বজ্রপাতে মারা যায় দুই কিশোর—মোহাম্মদ জিহাদ (১৪) ও মো. ফাহাদ (১৩)। এ সময় আবু সুফিয়ান (সাড়ে ৭) নামের একটি শিশু আহত হয় এবং তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে খয়েরপুর আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের হাওরে ধান কাটার সময় সকালে বজ্রপাতে প্রাণ হারান দুই কৃষক—ইন্দ্রজিৎ দাস (৩০) ও স্বাধীন মিয়া (১৫)। একই সময়ে মিঠামইন উপজেলার শান্তিগঞ্জ হাওরে ধানের খড় শুকাতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত হন ফুলেছা বেগম (৬৫) নামের এক নারী।

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ধনুন্দ গ্রামে রবিবার রাত ১০টার দিকে বজ্রপাতে আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মারা যান দিদারুল ইসলাম (২৮)। তিনি একটি ইফতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন।
আজ সকাল ৭টার দিকে মদন উপজেলার তিয়োশ্রী গ্রামে মাদ্রাসাগামী শিশু মো. আরাফাত (১০) বজ্রপাতে মারা যায়।

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার আটগাঁও গ্রামের বুড়িগাঙ্গাল হাওরে গরু চরাতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান রিমন তালুকদার। তিনি শাল্লা ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার নাহারা গ্রামে সকালে বজ্রপাতের বিকট শব্দে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান বিশাখা রানী (৩৫)। তিনি কৃষক হরিপদ সরকারের স্ত্রী। চিকিৎসক জানান, বজ্রপাতের সরাসরি আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না, শব্দের প্রভাবে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

 

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা