শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

গোবিন্দগঞ্জের মিষ্টি আলু যাচ্ছে বিভিন্ন দেশে, সুদিন ফিরেছে চাষীদের

উন্নত পৃথিবীর বিখ্যাত বিভিন্ন মাল্টি স্টোরে উচ্চ মূল্যে বিক্রি হওয়া একটি খাদ্যপণ্যের চাষ হচ্ছে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কয়েকটি গ্রামের চরের মাটিতে। বাংলাদেশের আগোরা, স্বপ্নসহ বিভিন্ন দামী চেইন শপেও প্রায় হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি হয় থাইল্যান্ড থেকে আমদানি করা একই মানের মাত্র তিন মাসে উৎপাদিত কন্দল জাতীয় এ ফসলটি। গত দুই বছর ধরে এক প্রকার নীরবেই একটি কৃষি বিপ্লবের জন্ম দেওয়া ফসলটি মিষ্টি আলুর একটি বিশেষ জাত। একটি জাপানি কোম্পানির প্রত্যক্ষ সহায়তায় চাষ হওয়া মিষ্টি আলুর জাতটির নাম ‘কোকি-১৪-গো’। সাধারণভাবে অনেক সস্তা দামের ফসল মনে হলেও এটি আসলে অনেক দামী জাতের একটি খাদ্যপণ্য।

নদী ভাঙ্গনে বিপর্যস্ত জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দারা এক সময় দিন কাটাতেন খেয়ে না খেয়ে। গত দুই দশক আগে সেখানকার চরের মাটিতে বন্যার পানি নামার পর কন্দল জাতীয় ফসল মিষ্টি আলুর চাষ শুরু হলে তাদের বাঁচার অবলম্বন হয়ে দাঁড়ায় এই আলু। এরপর ধীরে ধীরে নিজ এলাকার বাইরে দেশের বিভিন্ন জেলায় বাজার তৈরি হওয়ায় বদলাতে শুরু করে এখানকার মানুষের ভাগ্য। এক সময় এখানকার উৎপাদিত মিষ্টি আলু ছিল সবচাইতে সস্তা দামের একটি কৃষি পণ্য। দেশের বিভিন্ন এলাকায় বাজারজাত শুরু হলে কয়েক গুণ বেশি দাম পাওয়ায় স্বচ্ছলতা আসে তাদের সংসারে। তখন থেকে নদী ভাঙ্গনে সর্বস্বান্ত এক সময়ের এই ‘দুঃখের চরে’র বাসিন্দারা এলাকার নাম বদলে ডাকতে শুরু করেন ‘সুখের চর’ বলে। মিষ্টি আলু চাষের উর্বর ভূমি হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় এই চরগুলোতে সম্প্রতি শুরু হয়েছে উন্নত জাতের ও উচ্চ মূল্যের ‘কোকি-১৪-গো’ জাতের জাপানি মিষ্টি আলুর চাষ। গত দুই মৌসুমে জাপানসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে রপ্তানি শুরু হয়েছে এখানকার মিষ্টি আলু। জাপানি একটি কোম্পানির সহায়তায় এখন এই আলুর চাষ ছড়িয়ে পড়েছে গাইবান্ধাসহ দেশের বেশ কয়েকটি এলাকায়। নীরবে ঘটে যাওয়া একটি কৃষি বিপ্লবের অংশীদার হয়ে উঠেছেন মঙাপীড়িত উত্তর জনপদের এই এলাকার চাষীরা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাংলাদেশের নদী তীরবর্তী কিছু চরাঞ্চলে রবি মৌসুমের কন্দল ফসল হিসেবে মিষ্টি আলুর ব্যাপক ফলন হয়ে তাকে। এই মাটিতে মানসম্পন্ন জাতের জাপানি মিষ্টি আলুর চাষ সম্ভব বিবেচনা করে গত দুই বছর আগে এখানে চাষ শুরু করা হয় এই আলুর। জাপানের ‘মারুহিশো প্যাসিফিক গ্রুপে’র প্রতিষ্ঠান ‘নারুতো জাপান কোম্পানি লিমিটেড’ চাষীদের মাঝে চারা, সার ও কারিগরী সহায়তা দিয়ে এই মিষ্টি আলুর চাষ শুরু করে। গাইবান্ধাসহ দেশের ৫ জেলা দিনাজপুর, বগুড়া, জামালপুর ও শেরপুরের কয়েকটি এলাকার চাষীদের সহায়তা দিয়ে তাদের উৎপাদিত আলু নির্দিষ্ট দামে সংগ্রহও শুরু করে তারা। বর্তমানে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলায় পুরোদমে শুরু হয়েছে মিষ্টি আলু রোপণের কাজ। চলতি বছর থেকে রংপুরের মিঠাপুকুর ও পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জেও প্রদর্শনী ক্ষেতের মাধ্যমে শুরু হয়েছে এ আলুর চাষ।

গাইবান্ধা জেলায় কর্মরত ‘নারুতো জাপান কোম্পানি’র ফিল্ড মনিটরিং ইনচার্জ কাজী জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে গিয়ে দেখা যায়, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার বড়দহ, পারসোনাইডাঙ্গা, চরবালুয়া, বোচাদহ ও সাঘাটা উপজেলার কচুয়া ও চন্দনপাট গ্রামে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ শুরু হয়েছে। চাষীরা বিঘার পর বিঘা জমিতে শুরু করেছেন এই আলুর চারা রোপণের কাজ। নারী-পুরুষ, শিশু-বৃদ্ধ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অবিরাম কাজ করে যাচ্ছেন। তাদের কোনও দম ফেলার মতো কোনও অবকাশ নেই এখন।

জাহাঙ্গীর আলম জানান, টিস্যু কালচার পদ্ধতিতে এখানকার চাষীদের বীজতলাতেই নার্সারির মাধ্যমে চারা রোপণ করা হয়। এ সময় তাদের মূল বীজ, সারসহ প্রয়্জেনীয় সকল উপাদানই সরবরাহ করা হয়। আবার ওই চারা ১০ ইঞ্চি মাপে কেটে কেটে নেওয়া প্রতিটি খণ্ডের দাম ৩৫ পয়সা হিসেবে চাষীদের কাছ থেকে কিনে নিয়ে তাদেরকেই বিনামূল্যে সরবরাহ করা হয়। ৫৬টি নার্সারি থেকে এ বীজ উৎপাদন করে সরবরাহ করা হচ্ছে। এ ছাড়াও আবাদ করার জন্য সারসহ সকল প্রয়োজনীয় উপকরণ বিনামূল্যে প্রদান করে উৎপাদিত আলু নির্ধারিত ১২ হাজার ৯৬০ টাকা মেট্রিক টন দরে তাদের জমি থেকেই কিনে নেওয়া হয়। এরপর নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে অবস্থিত আদমজী ইপিজেডে কোম্পানির কারখানায় নিয়ে প্রক্রিয়াকরণের পর জাপান, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়।

তিনি আরও জানান, সার্বিক সহযোগিতা পাওয়ায় চাষীরা ‘কোকি-১৪ গো’ জাতের মিষ্টি আলু চাষে ঝুঁকে পড়ছেন। গত বছর গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে ৯০ মেট্রিক টন, সাঘাটা উপজেলা থেকে ৯৫ মেট্রিক টন ও ফুলছড়ি এলাকা থেকে ৩৪ মেট্রিক টনসহ মোট ২১৯ মেট্রিক টন আলু সংগ্রহ করা হয়েছিল। চলতি বছর এখান থেকে এর দ্বিগুণ পরিমাণ আলু উৎপাদন ও সংগ্রহ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। চলতি মৌসুমে সারা দেশে ৩০ হেক্টর জমিতে এই আলুর চাষ করা হচ্ছে।

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার মহিমাগঞ্জ ইউনিয়নের চরবালুয়া গ্রামের আলুচাষী খায়রুল আলম রাজা ও আলম মিয়া জানান, কোম্পানি সার্বিক সহযোগিতা করায় কোনও প্রকার ঋণ বা ঝামেলা ছাড়াই চাষ করতে পারছি। মৌসুম শেষে নগদ ও ন্যায্য মূল্যে ফসল বিক্রি নিয়েও কোনও চিন্তা করতে হয় না। চাষীদের জন্য এটা অনেক বড় প্রাপ্তি।

এ ব্যাপারে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সৈয়দ রেজা-ই-মাহমুদ বলেন, কন্দল জাতীয় ফসল মিষ্টি আলুর সুদিন ফিরে এসেছে। এখানকার চাষীদের বিভিন্নমুখী সহায়তা দেওয়ায় মিষ্টি আলু চাষে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। দেশি বিভিন্ন জাতের পাশাপাশি বিদেশে রপ্তানির জন্য ‘কোকি-১৪ গো’ জাতের আলু চাষেও কৃষি বিভাগ থেকে সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে।

এসআইএইচ


Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা

আজিনুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে ফের উত্তেজনা। সীমান্ত এলাকায় ভুট্টাক্ষেতে কাজ করার সময় ভারতের কয়েকজন নাগরিক এক বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গিয়ে সোপর্দ করেছেন ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের হাতে। এ ঘটনায় উদ্বেগ ছড়িয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে পাটগ্রাম উপজেলার বাউড়া ইউনিয়নের জমগ্রাম ডাঙ্গার পার এলাকায় আন্তর্জাতিক সীমান্ত পিলার ৮০১-এর ১০/১১ নম্বর সাব-পিলারের কাছে এই ঘটনা ঘটে।

ধৃত যুবকের নাম আজিনুর রহমান (২৬)। তিনি ওই ইউনিয়নের জমগ্রাম ১নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা নুর হোসেনের ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রতিদিনের মতো আজিনুর তার মায়ের সঙ্গে ভুট্টা জমিতে পাতা সংগ্রহ করতে গিয়েছিলেন। তখন ভারতের কোচবিহার জেলার ছোট কুচলীবাড়ি এলাকার অন্তত ১০-১২ জন ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশ সীমান্তে অনুপ্রবেশ করে আজিনুরকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে যায়।

এরপর তাকে বিএসএফের হাতে তুলে দেওয়া হয় বলে দাবি করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

বিজিবির ঠ্যাংঝাড়া ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার রফিকুল ইসলাম বলেন, "আমাদের প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, আজিনুরকে ভারতীয় নাগরিকরা ধরে নিয়ে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করেছে। আমরা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি এবং বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠকের চেষ্টা করছি।"

তিনি আরও জানান, ঘটনার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত আজিনুরকে দেশে ফেরত আনার চেষ্টা চলছে।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে শনিবার (১৯ এপ্রিল) বৈঠকে বসছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব মুশফিক উস সালেহীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মুশফিক উস সালেহীন জানান, শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে এনসিপির প্রতিনিধি দল অংশ নেবে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘদিন পর অনুষ্ঠিত পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ খুলেছে পাকিস্তান। ইসলামাবাদ জানিয়েছে, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সদ্য অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে দুই দেশের সম্পর্ক পুনরুজ্জীবনের বিষয়ে যৌথ অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়েছে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এই বৈঠকটি হয়েছে সৌহার্দ্যপূর্ণ ও গঠনমূলক পরিবেশে। আলোচনায় উঠে এসেছে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষাগত এবং কৌশলগত সহযোগিতার নানা দিক।

বৈঠকে দুই দেশ বাণিজ্য, কৃষি, শিক্ষা এবং পারস্পরিক সংযোগ বৃদ্ধিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। দ্রুত চূড়ান্ত করা হবে বেশ কিছু দ্বিপাক্ষিক চুক্তিও।

পাকিস্তান তাদের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। অন্যদিকে, বাংলাদেশ মৎস্য ও সামুদ্রিক খাতে কারিগরি প্রশিক্ষণ দিতে আগ্রহ প্রকাশ করে।

দুই দেশ চট্টগ্রাম-করাচি রুটে সরাসরি নৌ চলাচল চালুর ব্যাপারে একমত হয়েছে। পাশাপাশি ঢাকা-ইসলামাবাদ সরাসরি ফ্লাইট পুনরায় চালুর ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। ভ্রমণ ও ভিসা সহজীকরণের ক্ষেত্রেও অগ্রগতির প্রশংসা করে উভয়পক্ষ।

বৈঠকে শিক্ষাখাতে গভীর সহযোগিতা ও পাকিস্তানি বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তির প্রস্তাবের জন্য বাংলাদেশ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে। গণমাধ্যম, সংস্কৃতি ও ক্রীড়াক্ষেত্রে পারস্পরিক অংশীদারিত্ব বাড়াতে সম্ভাব্য সমঝোতা স্মারক নিয়েও আলোচনা হয়।

সার্ক বিষয়েও উভয়পক্ষ একমত হয় যে, আঞ্চলিক এই জোটকে পুনরুজ্জীবিত করা দরকার এবং তা যেন রাজনৈতিক বিবেচনার বাইরে থাকে।

বৈঠকে গাজায় ইসরায়েলের হামলা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের নিন্দা জানায় দুই দেশ। কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তান জাতিসংঘ প্রস্তাব অনুযায়ী শান্তিপূর্ণ সমাধানের ওপর জোর দেয়।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশে অবস্থানকালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং পররাষ্ট্রসচিব তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়, দুই দেশের মধ্যে পরবর্তী পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক ২০২৬ সালে ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
টঙ্গীতে ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ অবৈধ অভিবাসী আটক
ভেঙে গেল পরীমনি-সাদীর প্রেম? রহস্যময় পোস্টে তোলপাড় নেটদুনিয়া
বগুড়া বিমানবন্দর চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত, জুলাই থেকেই শুরু হতে পারে ফ্লাইট চলাচল
বেনজীরকে বোট ক্লাব থেকে বহিষ্কার, ৩২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
ঢাকায় আবারও আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, ড. ইউনূসের পদত্যাগ দাবি
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে আশাবাদী মেসি, সিদ্ধান্ত নেবেন সময়মতো
পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’: ভারত
দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা
দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি