মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

হিলিতে মাল্টা চাষের দিকে ঝুঁকছেন কৃষক

দিনাজপুরের হিলিতে ভালো ফলন ও বাজারে দাম ভালো পাওয়ায় মাল্টা চাষাবাদের দিকে ঝুঁকছেন কৃষকরা। একজনের দেখাদেখি অপরজন এই মাল্টা চাষাবাদের দিকে ঝুঁকছেন। এদিকে ফলের আমদানি নির্ভরতা কমাতে মাল্টা চাষাবাদে কৃষকদের সবধরনের সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে কৃষি বিভাগ।

হিলির খট্টামাধবপাড়া ইউনিয়নের খট্টা গ্রামের কৃষক এএনএম জাকারিয়া তার বাড়ির পার্শ্বে ২০ শতক জমিতে ৬০টি মাল্টার গাছ দিয়ে গড়ে তোলেন মাল্টার বাগান। সেই মাল্টা বাগান লাভজনক হওয়ায় এবার পরিসর বাড়িয়ে আরও প্রায় ২বিঘা জমিতে মাল্টাসহ কমলার বাগান গড়ে তুলেছেন।

বাগানে কর্মরত শ্রমিক জাহাঙ্গির হোসেন বলেন, জাকারিয়া ভাই মাল্টা বাগান করেছেন সেখানে আমার মতো আরও তিনজন বেকার যুবকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এখানে মাল্টা বাগান দেখাশোনা করাসহ গাছের পরিচর্যা ও মাল্টা উঠানোর কাজ করি। এতে করে ৩০০-৪০০ টাকা মজুরি পাই। তাই দিয়ে আমাদের ছেলে মেয়েদের পড়ালেখার খরচ চালানোসহ দিনপথ ভালোই যাচ্ছে।

বাগান দেখতে আসা কৃষক আসলাম হোসেন বলেন, জায়গাটি পতিত ছিল। কোনো ফসলের আবাদ হচ্ছিল না। কিন্তু কৃষি অফিস থেকে গাছ নিয়ে এখানে মাল্টার বাগান করেছেন। তাতে করে ভালোই ফলাফল দেখতে পারছি আমরা। আগে তার যে অবস্থা ছিল মাল্টার বাগান করার ফলে তার চেয়ে এখন অর্থনৈতিক অবস্থা বেশ উন্নত হয়েছে। আমাদের বেশ জায়গা পতিত রয়েছে তা কোনো কাজেই আসে না। তাই আমিও সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তার মতো মাল্টা বাগান করব। তাতে করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারব সংসারের আয় উন্নতি আসবে। এজন্য জাকারিয়া ভাইয়ের কাছ থেকে মাল্টা চাষাবাদের পরামর্শ নিচ্ছি পাশাপাশি কৃষি অফিস থেকেও পরামর্শ নিচ্ছি।

কৃষক এএনএম জাকারিয়া বলেন, গত ২০১৬ সালে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে বারি-১ জাতের ৬০টি মাল্টা গাছের চারা পাই। আমার বাড়ির পাশে পতিত ২০ শতক জমিতে সেই চারাগুলো লাগায়। ৬০টি গাছের মধ্যে প্রাপ্ত বয়স্ক গাছ হয় ৩৬টি, গাছ লাগানোর দুবছরের মাথায় ফল আসতে শুরু করে। এসময় সেই ফলগুলো এলাকাবাসীর মাঝে বিলিয়ে দিই। এরপরে ২০১৯ সাল থেকে বিক্রি শুরু করি। এ সময় ৩০ হাজার টাকার উপরে মাল্টা বিক্রি করি। এরপরের বছর গাছে আরও বেশি মাল্টা ধরলে সেসময় ৫৪ হাজার টাকার উপরে মাল্টা বিক্রি করি। এরপরের বছর সেটি আরও বেড়ে ৭৪ হাজার টাকার উপরে মাল্টা বিক্রি করি।

তিনি বলেন, চলতি বছর আবহাওয়া ভালো থাকায় গাছে বেশ মাল্টা ধরেছে, আকারও বেশ বড়। তবে এখনো গাছ থেকে মাল্টা বিক্রি শুরু করিনি। এ বছর আশা করছি ১ লাখ টাকার উপরে মাল্টা বিক্রি করতে পারব। বাগান করা থেকে শুরু করে এপর্যন্ত আমার ব্যয় হয়েছে ৭৪ হাজার টাকা। এতে করে এই মাল্টা বাগান করে আমি ভালো লাভবান হয়েছি। আমি এটিকে আরও বড় করতে সম্পূর্ণ নিজ উদ্যোগে কৃষি অফিসের পরামর্শক্রমে অন্য একটি বাগান করেছি। যেখানে ৪৮৫টি গাছ রয়েছে এর মধ্যে দার্জিলিং কমলার গাছ রয়েছে ১৫০টি। এ ছাড়া ৬০টি গাছ রয়েছে ভিয়েতনামের বারোমাসি মাল্টা গাছ, বাকিটা বারি-১ জাতের মাল্টা গাছ রয়েছে।

জাকারিয়া বলেন, ইতোমধ্যেই এসব মাল্টাগাছে ফল আসতে শুরু করেছে। তবে আমি এখনো বাণিজ্যিকভাবে ফল উত্তোলন শুরু করিনি। আগামী বছর থেকে মাল্টা বিক্রি শুরু করব আর ২০২৪ সাল থেকে কমলা গাছে আসতে পারে। আর এসব মাল্টা বিক্রি নিয়ে কোনো টেনশন নেই, পাইকাররা বাগানে এসে মাল্টা দেখে কিনে নিয়ে যায়। প্রতি কেজি মাল্টা ১০০ থেকে ১০৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করি।

তবে সময়ের আগেই মাল্টা উত্তোলন না করতে মাল্টা চাষিদের পরামর্শ দেন তিনি। সময়ের আগে মাল্টা উত্তোলন করলে বাজারে সেসময় মাল্টা পরিপক্ক হবে না। আর এতে স্বাদ ভালো হবে না। ফলে বাজারে দাম কম থাকে তাতে করে কৃষকরা লোকশানের মুখে পড়ে। অক্টোবর মাস থেকে মাল্টা উত্তোলন শুরু করলে মাল্টা যেমন পরিপক্ক হবে, স্বাদ ভালো হবে এবং দাম ভালো পাবেন। এতে করে কৃষকরা লাভবান হতে পারবে।

হাকিমপুর উপজেলা কৃষি অফিসার ড. মমতাজ সুলতানা বলেন, আমাদের এই উপজেলায় মাল্টা একটি সম্ভাবনাময় ফসল। প্রথমে প্রকল্পের আওতায় জাকারিয়া নামের এক কৃষককে ৬০টি মাল্টা গাছ দিয়েছিলাম। সেই বাগানে বিগত কয়েকবছর ধরে ফল ধরতে শুরু করেছে। মাল্টার আকার বেশ বড়, সুস্বাদু ও ফলন বেশ ভালো হওয়ায় উনি মাল্টাচাষাবাদ করে বেশ লাভবান হচ্ছেন। এর ফলে উনি আরও বৃহৎ আকারে ৪৮৫টি গাছ দিয়ে পৃথক একটি মাল্টার বাগান করেছেন। এ ছাড়া ৩ হেক্টর জমি জুড়ে আরও ৩টি বাগান রয়েছে। তাদের দেখাদেখি আরও অনেক কৃষক মাল্টা চাষাবাদের দিকে ঝুঁকছেন। আমাদের কাছ থেকে পরামর্শ নিতে আসছেন। আমরা চাচ্ছি এই ফসল এই উপজেলায় সম্প্রসারিত হোক। বিদেশ থেকে যে মাল্টা আমদানি করা হয় সেটি কমিয়ে দেশীয়ভাবে উৎপাদন করে সেই চাহিদা মেটাতে চাই। সেলক্ষ্যে কৃষকদের প্রকল্পের আওতায় চারা বিতরণসহ সবধরনের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

এসএন

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) চ্যানেলটির স্ক্রলে এ তথ্য জানানো হয়।

স্ক্রলে উল্লেখ করা হয়, “অনিবার্য কারণবশত দীপ্ত টিভির সকল সংবাদ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো।”

তবে চ্যানেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা না দেওয়া হলেও জানা গেছে, সাম্প্রতিক এক সংবাদ প্রতিবেদনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকীর কাছে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ১৪০০ শহীদ’ সংক্রান্ত বিতর্কিত প্রশ্নের জের ধরেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, এ ঘটনায় দীপ্ত টিভির এক সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রয়োজনীয় অভ্যন্তরীণ পদক্ষেপ গ্রহণ শেষে খুব শিগগিরই সংবাদ কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার গণমাধ্যমে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি।

এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কিছু আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের অভ্যন্তরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদিত নকশায় না থাকলেও বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ (রেস্টুরেন্ট) পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করায় এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও সম্পদহানির ঘটনা ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।

ডিএসসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্পদ ও জানমালের ঝুঁকি এড়াতে নকশাবহির্ভূত সব রেস্তোরাঁ এবং ভবনের ছাদে স্থাপিত রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করা হলো। বাতিল করা লাইসেন্স দিয়ে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘যেসব রেস্তোরাঁ সঠিক তথ্য না দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে ভবনের অনুমোদন কিন্তু বাতিল করা হয়নি। ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত দিলে সেগুলো সচল করা হবে।’

বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি। ছবি: সংগৃহীত

অপর এক প্রশ্নের জবাবে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রতিটি রেস্তোরাঁকে আলাদা করে চিঠি পাঠাব।’

ডিএসসিসির এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ডিএসসিসি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম চলছে। ব্যবসাগুলো এক দিনে গড়ে ওঠেনি। রাজউকের পাস করা ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ নেই বললেই চলে। বিগত সরকারের সময় এই জটিলতা নিরসনে একটা টাস্কফোর্স করা হয়েছিল। সেই টাস্কফোর্সের দুটি বৈঠক হয়েছিল। তারপর তো সরকার বদল হয়ে গেল।

ইমরান হাসান বলেন, ‘ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে এখন যদি ডিএসসিসি অভিযানে নামে, তাহলে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি হলে আমাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রেস্তোরাঁর অনুমোদন ও অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি সামনে আসে। ওই ভবনে আটটি রেস্তোরাঁ ছিল, তবে ভবনটিতে রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠার কোনো অনুমোদন ছিল না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চার বছর আগে দেশের রেস্তোরাঁ খাত নিয়ে একটি জরিপ করে। সেই জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

রেস্তোরাঁ ব্যবসা করতে চাইলে একজন বিনিয়োগকারীকে সরকারের সাতটি সংস্থার অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিতে হয়। রেস্তোরাঁর জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২০২৪ সালের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী, সরকারের সব সংস্থার প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে মাত্র ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় রয়েছে ১২৮টি রেস্তোরাঁ।

Header Ad
Header Ad

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্ব কমিয়ে এনে মানুষের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশের অনেক সদস্য জনরোষের মুখে পড়েছেন।” পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা