বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

হিলিতে মাল্টা চাষের দিকে ঝুঁকছেন কৃষক

দিনাজপুরের হিলিতে ভালো ফলন ও বাজারে দাম ভালো পাওয়ায় মাল্টা চাষাবাদের দিকে ঝুঁকছেন কৃষকরা। একজনের দেখাদেখি অপরজন এই মাল্টা চাষাবাদের দিকে ঝুঁকছেন। এদিকে ফলের আমদানি নির্ভরতা কমাতে মাল্টা চাষাবাদে কৃষকদের সবধরনের সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে কৃষি বিভাগ।

হিলির খট্টামাধবপাড়া ইউনিয়নের খট্টা গ্রামের কৃষক এএনএম জাকারিয়া তার বাড়ির পার্শ্বে ২০ শতক জমিতে ৬০টি মাল্টার গাছ দিয়ে গড়ে তোলেন মাল্টার বাগান। সেই মাল্টা বাগান লাভজনক হওয়ায় এবার পরিসর বাড়িয়ে আরও প্রায় ২বিঘা জমিতে মাল্টাসহ কমলার বাগান গড়ে তুলেছেন।

বাগানে কর্মরত শ্রমিক জাহাঙ্গির হোসেন বলেন, জাকারিয়া ভাই মাল্টা বাগান করেছেন সেখানে আমার মতো আরও তিনজন বেকার যুবকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এখানে মাল্টা বাগান দেখাশোনা করাসহ গাছের পরিচর্যা ও মাল্টা উঠানোর কাজ করি। এতে করে ৩০০-৪০০ টাকা মজুরি পাই। তাই দিয়ে আমাদের ছেলে মেয়েদের পড়ালেখার খরচ চালানোসহ দিনপথ ভালোই যাচ্ছে।

বাগান দেখতে আসা কৃষক আসলাম হোসেন বলেন, জায়গাটি পতিত ছিল। কোনো ফসলের আবাদ হচ্ছিল না। কিন্তু কৃষি অফিস থেকে গাছ নিয়ে এখানে মাল্টার বাগান করেছেন। তাতে করে ভালোই ফলাফল দেখতে পারছি আমরা। আগে তার যে অবস্থা ছিল মাল্টার বাগান করার ফলে তার চেয়ে এখন অর্থনৈতিক অবস্থা বেশ উন্নত হয়েছে। আমাদের বেশ জায়গা পতিত রয়েছে তা কোনো কাজেই আসে না। তাই আমিও সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তার মতো মাল্টা বাগান করব। তাতে করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারব সংসারের আয় উন্নতি আসবে। এজন্য জাকারিয়া ভাইয়ের কাছ থেকে মাল্টা চাষাবাদের পরামর্শ নিচ্ছি পাশাপাশি কৃষি অফিস থেকেও পরামর্শ নিচ্ছি।

কৃষক এএনএম জাকারিয়া বলেন, গত ২০১৬ সালে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে বারি-১ জাতের ৬০টি মাল্টা গাছের চারা পাই। আমার বাড়ির পাশে পতিত ২০ শতক জমিতে সেই চারাগুলো লাগায়। ৬০টি গাছের মধ্যে প্রাপ্ত বয়স্ক গাছ হয় ৩৬টি, গাছ লাগানোর দুবছরের মাথায় ফল আসতে শুরু করে। এসময় সেই ফলগুলো এলাকাবাসীর মাঝে বিলিয়ে দিই। এরপরে ২০১৯ সাল থেকে বিক্রি শুরু করি। এ সময় ৩০ হাজার টাকার উপরে মাল্টা বিক্রি করি। এরপরের বছর গাছে আরও বেশি মাল্টা ধরলে সেসময় ৫৪ হাজার টাকার উপরে মাল্টা বিক্রি করি। এরপরের বছর সেটি আরও বেড়ে ৭৪ হাজার টাকার উপরে মাল্টা বিক্রি করি।

তিনি বলেন, চলতি বছর আবহাওয়া ভালো থাকায় গাছে বেশ মাল্টা ধরেছে, আকারও বেশ বড়। তবে এখনো গাছ থেকে মাল্টা বিক্রি শুরু করিনি। এ বছর আশা করছি ১ লাখ টাকার উপরে মাল্টা বিক্রি করতে পারব। বাগান করা থেকে শুরু করে এপর্যন্ত আমার ব্যয় হয়েছে ৭৪ হাজার টাকা। এতে করে এই মাল্টা বাগান করে আমি ভালো লাভবান হয়েছি। আমি এটিকে আরও বড় করতে সম্পূর্ণ নিজ উদ্যোগে কৃষি অফিসের পরামর্শক্রমে অন্য একটি বাগান করেছি। যেখানে ৪৮৫টি গাছ রয়েছে এর মধ্যে দার্জিলিং কমলার গাছ রয়েছে ১৫০টি। এ ছাড়া ৬০টি গাছ রয়েছে ভিয়েতনামের বারোমাসি মাল্টা গাছ, বাকিটা বারি-১ জাতের মাল্টা গাছ রয়েছে।

জাকারিয়া বলেন, ইতোমধ্যেই এসব মাল্টাগাছে ফল আসতে শুরু করেছে। তবে আমি এখনো বাণিজ্যিকভাবে ফল উত্তোলন শুরু করিনি। আগামী বছর থেকে মাল্টা বিক্রি শুরু করব আর ২০২৪ সাল থেকে কমলা গাছে আসতে পারে। আর এসব মাল্টা বিক্রি নিয়ে কোনো টেনশন নেই, পাইকাররা বাগানে এসে মাল্টা দেখে কিনে নিয়ে যায়। প্রতি কেজি মাল্টা ১০০ থেকে ১০৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করি।

তবে সময়ের আগেই মাল্টা উত্তোলন না করতে মাল্টা চাষিদের পরামর্শ দেন তিনি। সময়ের আগে মাল্টা উত্তোলন করলে বাজারে সেসময় মাল্টা পরিপক্ক হবে না। আর এতে স্বাদ ভালো হবে না। ফলে বাজারে দাম কম থাকে তাতে করে কৃষকরা লোকশানের মুখে পড়ে। অক্টোবর মাস থেকে মাল্টা উত্তোলন শুরু করলে মাল্টা যেমন পরিপক্ক হবে, স্বাদ ভালো হবে এবং দাম ভালো পাবেন। এতে করে কৃষকরা লাভবান হতে পারবে।

হাকিমপুর উপজেলা কৃষি অফিসার ড. মমতাজ সুলতানা বলেন, আমাদের এই উপজেলায় মাল্টা একটি সম্ভাবনাময় ফসল। প্রথমে প্রকল্পের আওতায় জাকারিয়া নামের এক কৃষককে ৬০টি মাল্টা গাছ দিয়েছিলাম। সেই বাগানে বিগত কয়েকবছর ধরে ফল ধরতে শুরু করেছে। মাল্টার আকার বেশ বড়, সুস্বাদু ও ফলন বেশ ভালো হওয়ায় উনি মাল্টাচাষাবাদ করে বেশ লাভবান হচ্ছেন। এর ফলে উনি আরও বৃহৎ আকারে ৪৮৫টি গাছ দিয়ে পৃথক একটি মাল্টার বাগান করেছেন। এ ছাড়া ৩ হেক্টর জমি জুড়ে আরও ৩টি বাগান রয়েছে। তাদের দেখাদেখি আরও অনেক কৃষক মাল্টা চাষাবাদের দিকে ঝুঁকছেন। আমাদের কাছ থেকে পরামর্শ নিতে আসছেন। আমরা চাচ্ছি এই ফসল এই উপজেলায় সম্প্রসারিত হোক। বিদেশ থেকে যে মাল্টা আমদানি করা হয় সেটি কমিয়ে দেশীয়ভাবে উৎপাদন করে সেই চাহিদা মেটাতে চাই। সেলক্ষ্যে কৃষকদের প্রকল্পের আওতায় চারা বিতরণসহ সবধরনের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

এসএন

Header Ad
Header Ad

এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  

ঝালকাঠি-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর। ছবিঃ সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রাজধানীর আদাবর থানায় দায়েরকৃত রুবেল হত্যা মামলায় ঝালকাঠি-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম. এ আজহারুল ইসলামের আদালত গ্রেফতার দেখানোর এ আদেশ দেন।

এদিন সকালে আসামিদের আদালতে হাজির করে উক্ত মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। পরে সে আবেদন মঞ্জুর করেন বিচারক।। সোয়া ৯ টার পর তাদের এজলাসে তোলা হয়। তিন জনের মধ্যে সামনে ছিলেন শাহজাহান ওমর।

এই সময় সাংবাদিকরা তাদের ছবি তুলতে গেলে। তখন শাহজাহান ওমর বলেন, ‘এই ফটো তোলোস কেন?’ পরে তাদের এজলাসে নিয়ে যাওয়া হয়।

সেখানে অনেকটাই স্বাভাবিক ছিলেন শাহজাহান ওমর। আইনজীবী-পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে সময় পার করেন। কখনও হেসেছেন। আইনজীবীদের কাছে মামলার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। জানতে চান তিনি এজাহারনামীয় আসামি কি না।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৫ আগস্ট রুবেলসহ কয়েকশ ছাত্র-জনতা সকাল ১১টার দিকে আদাবর থানাধীন রিংরোড এলাকায় প্রতিবাদী মিছিল বের করে। এসময় পুলিশ, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, তাঁতীলীগ, কৃষকলীগ, মৎস্যজীবী লীগের নেতাকর্মীরা গুলি চালায়। এতে রুবেল গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।

এ ঘটনায় ২২ আগস্ট আদাবর থানায় হত্যা মামলা করেন রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম।

Header Ad
Header Ad

মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  

প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবিঃ সংগৃহীত

মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক এবং গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

বুধবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

পোস্টে তিনি লিখেছেন, সংবাদ মাধ্যমটি (বিবিসি বাংলা) যখন শেখ হাসিনার বিষয়ে লেখে, তখন তার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পটভূটি বাদ দেয়। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর উনি ভারতে চলে গেছেন এমন শব্দ ব্যবহার করতে তারা অধিকতর পছন্দ করে। বাস্তবতা হচ্ছে শেখ হাসিনা অসংখ্য শিশু হত্যা, নজিরবিহীন সহিংসতা, লুণ্ঠন, দুর্নীতি, বিচারবহির্ভূত হত্যা এবং তিন হাজারের বেশি মানুষকে গুম করে ভারতে পালিয়ে গেছেন।

তিনি লেখেন, গত সপ্তাহে শেখ হাসিনাকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে সংস্থাটি বলছে, শেখ হাসিনা তার দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসনামলে হত্যা এবং গুমের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু বিবিসি বাংলার প্রতিবেদনে এই গুরুত্বপূর্ণ অংশের কিছুই উল্লেখ ছিল না। তারা বিপ্লবের পরে গণগ্রেপ্তার নিয়ে কথা বলতে বেশি পছন্দ করে।

শফিকুল আলম লেখেন, কোনো গণগ্রেপ্তার হয়েছে? কতজনকে গত ছয় মাসে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? আমরা জানতাম যে ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর পুলিশ বিএনপির সমাবেশকে জোরপূর্বক ছত্রভঙ্গ করেছিল। তারপর কমপক্ষে ২৫ হাজার জনকে গ্রেপ্তার করেছিল।

প্রেস সচিব আরও লিখেছেন, মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনাকে একটি নিখুঁত প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে। গতকাল তারা একটি সংবাদ প্রকাশ করেছে। সেখানে তারা বলেছে যে, হাসিনা নয়াদিল্লি থেকে ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলবেন। প্রকৃতপক্ষে, এটি ‘বাংলার কসাইয়ের’ জন্য একটি নিখুঁত প্ল্যাটফর্ম! এটি কি কখনো নির্বাসিত বিএনপি নেতা তারেক রহমানকে একই রকম প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে? হাসিনার স্বৈরশাসনের আমলে তারেক রহমান লন্ডনে কীভাবে সময় কাটাচ্ছিলেন সে সম্পর্কে লিখেছিল? এটি কি তার সাক্ষাৎকার নিয়েছিল?

Header Ad
Header Ad

কুয়াকাটা পৌর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম মিরন ও

পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  

বাংলাভিশন টেলিভিশনের সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম মিরন। ছবিঃ সংগৃহীত

বাংলাভিশন টেলিভিশনের পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলা প্রতিনিধি ও কুয়াকাটা পৌর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম মিরনকে বেধড়ক কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়েছে।

মিরনের শরীরে অসংখ্য কোপের চিহ্ন রয়েছে। তার এক হাতের রগ কেটে দেওয়া হয়েছে, অন্য হাতের কব্জি ঝুলে গেছে। মাথা, কপাল ও পেটে গুরুতর আঘাতের ক্ষতচিহ্ন দেখা গেছে।

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে কুয়াকাটা পৌরসভায় নিজ বাসার সামনে সশস্ত্র দুর্বৃত্তরা এ হামলা চালায়।

মুমূর্ষু অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য মিরনকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। মিরনের পরিবার জানায়, তিনি ঢাকা থেকে রাতে কুয়াকাটা ফিরেছিলেন। কুয়াকাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে বাসায় ফেরার পথে বাসার সামনে পৌঁছামাত্র দুর্বৃত্তরা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে তাকে জখম করে। চিৎকার দিয়ে মিরন মাটিতে লুটিয়ে পড়লে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করেন।

মিরনের শরীরে অসংখ্য কোপের চিহ্ন রয়েছে। এক হাতে রগ কেটে দেয়া হয়েছে, অন্য হাতের কব্জি ঝুলে গেছে। মাথা, কপাল ও পেটে গুরুতর আঘাতের ক্ষতচিহ্ন দেখা গেছে।

মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তরিকুল ইসলাম জানান, ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। আসামিদের শনাক্ত ও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন  
বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার  
জাবিতে পোষ্য কোটা সম্পূর্ণরূপে বাতিলের ঘোষণা  
মুসলিম লীগ যেমন বিলুপ্ত হয়েছে, আওয়ামী লীগও বিলুপ্ত হবে : সলিমুল্লাহ খান
ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বীসহ ৮ বুয়েট শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার  
জীবননগর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
নগদের সাবেক চেয়ারম্যান-এমডিসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে ৬৪৫ কোটি টাকা জালিয়াতির মামলা
৮ ফেব্রুয়ারি থেকে চালু হচ্ছে নতুন মার্কিন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া
ক্যাম্পাসের মসজিদে কোরআন পুড়িয়েছে রাবি ছাত্র, জানা গেল পরিচয়
মার্কিন ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কুরআন পোড়ানোর ঘটনায় মূল সন্দেহভাজন আটক
পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই পাসপোর্ট ইস্যু ও নবায়ন
বৃহস্পতিবার থেকে রাজধানীতে ২১ কোম্পানির বাস চলবে টিকিট-কাউন্টার ভিত্তিতে