বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

শেকৃবিতে দুই আঞ্চলিক গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ৪

লেখা ও ছবি : শেরে-বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি।

রাজধানীর শেরে-বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব সিরাজ-উদ-দ্দৌলা হলে ঢাকা ও কুমিল্লার ছাত্রদের আঞ্চলিক গ্রুপের মাঝে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ে নবাগত ছাত্রদের দলে ভেড়ানোকে কেন্দ্র করে পূর্ব শত্রুতা ও সম্প্রতি কয়েকটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে এই সংঘর্ষ হয় বলে জানা যায়।

মঙ্গলবার ২০ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে এ মারামারির সূত্রপাত ঘটে।

তাতে ঢাকার ৩ জন ও কুমিল্লার ১ জন আহত হয়েছে।

আহতদের সবাইকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আহতরা হলেন ঢাকা অঞ্চলের মোহাম্মদ রাকিব, ওয়ালিদ সাইফুদ্দিন, ইফতি।

কুমিল্লার রউফ-ই-ওসমানী।

তারা সবাই বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান এই কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বকনিষ্ঠ ৮০তম ব্যাচের ছাত্র।

কৃষিগুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার দিন ১০ সেপ্টেম্বর তাদের ভর্তি পরীক্ষার বিষয় নিয়ে কুমিল্লা গ্রুপের অনুসারী একজন ফেসবুকে পোস্টে দিলে ঢাকার এক অনুসারী হা, হা রিঅ্যাক্ট দিয়েছে। এরপর কুমিল্লার ছেলেদের সবাই ঢাকার সব পোস্টে ‘হা, হা, পোস্ট দিতে থাকে।
বিষয়টি নিয়ে তাদের মাঝে বাকবিতণ্ডাও হয়েছে।

এই রেশ ধরে রাতে কুমিল্লার অনুসারীরা ঢাকা এলাকার অংশে গেলে বাকবিতণ্ডা এক পর্যায়ে সংঘর্ষে রূপ নিয়েছে।

সংঘর্ষে আহত ঢাকার ইফতি বলেছেন, 'গতকাল রাতে কুমিল্লা এলাকার আমাদের ব্যাচের ৪০ থেকে ৫০ জন এসে আমাদের সঙ্গে বিবাদ শুরু করেছে। এসময় হলের রুমে আমরা চার থেকে পাঁচ জন ছিলাম। একত্রে বসার জন্য আরও বড় ভাইদের ডাকতে ফোন বের করছিলাম। এর মাঝেই তারা আমাদের মারা শুরু করেছে।’

ঢাকা অঞ্চলের অপর শিক্ষার্থী নিয়ামুল বলেছেন, ‘এ রীতিমতো সন্ত্রাসী আক্রমণ। আরেকটি বিষয়, এখানে জুনিয়রদের উপর সিনিয়ররাও আক্রমণ করেছে। যা অত্যন্ত লজ্জাজনক। ঘুমন্ত অবস্থায় অতর্কিত হামলা মেনে নেওয়া যায় না। তাদের বহিষ্কারের মতো শাস্তি না হলে আমরা অনশন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি৷’

প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, ঢাকার সর্বকনিষ্ঠ ব্যাচের উপর আক্রমণে কুমিল্লা অঞ্চলের এক ব্যাচ সিনিয়রদের মাঝে অগ্রভাগে ছিল রায়হানুল্লাহ রাহী, অজয় পাল, আব্দুল্লাহ-আল-নোমান, একই ব্যাচের সাজিদুল ইসলাম মজুমদার, হাসান জিসান, আফিকুল ইসলাম রাকিব, রাফিউস সানী ও সজীব ভূঁইয়া।

মারামারিতে তারা ব্যাট, স্ট্যাম্প ও কাঠের তক্তা ব্যবহার করেছেন।

এই আক্রমণের বিষয়ে এই প্রতিবেদককে কুমিল্লা এলাকার মাইনুদ্দিন বলেন, ‘নতুন ব্যাচের জুনিয়রদের ভর্তি বিষয়ক পোষ্ট দিয়েছিল আমাদের এলাকার সাজিদ ও এনামুল । ঢাকার মুশফিক, এনামুল, হাসানাত তাদের সবার পোষ্টে রিঅ্যাক্ট দেওয়ায় বিষয়টি নিয়ে বেশ তর্কাতর্কি হয়েছে। এরপর ঢাকার প্রায় ২০ জন এসে আমাদের হুমকি দিয়েছে। গতরাতে বিষয়টি মিমাংসা করতে আমরা একসাথে বসতে যাই। ওদের মাত্র ৩ কী ৪ জন ছিল। ওদের বাকিদের ডাকতে বললে ওরা বলে উঠে তোদের সাথে আমরা এই কয়েকজনই যথেষ্ট। এই নিয়ে বাকবিতণ্ডা শুরু হয় ও এক পর্যায়ে ঢাকার ইফতি কাঠ দিয়ে আমাদের রউফ-ই-ওসমানীর চোখের নিচের দিকে ফাটিয়ে দিয়েছে। তার তিনটি সেলাই লেগেছে।'

ঘটনার সময় গণরুমে অবস্থানরত ময়মনসিংহ অঞ্চলের অপর এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেছেন ‘আমাদের রুমে ঢাকার ৮০তম ব্যাচের অল্প কয়েকজন ছিল। কুমিল্লার ৮০তম ব্যাচের বেশ কয়েকজন আসলে তর্কাতর্কি শুরু হয়েছে। এক পর্যায়ে সংঘর্ষ। কিছুক্ষণের মধ্যেই কুমিল্লার ৭৯তম ব্যাচ কক্ষে ঢুকলো ও দুই ব্যাচ মিলে ঢাকার ৮০তম ব্যাচকে মারতে থাকল।'

এ নিয়ে দুই গ্রুপের ছাত্ররাই শেরে বাংলানগর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

এই বিষয়ে শেরে বাংলানগর থানার এসআই সাব্বির আলম বলেছেন, 'মধ্যরাতে গণরুমে মারামারির ঘটনায় দুইপক্ষেরই লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। যেহেতু এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ ঘটনা, প্রক্টর ঘটনাটি জানেন। তিনিই পরবর্তী ব্যবস্থা নেবেন।'

শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. হারুন-উর-রশিদ বলেছেন, ‘নবাব সিরাজ-উদ -দৌলা হলে রাতে ছাত্রদের দুই পক্ষের মধ্যে ঝামেলা হয়েছে। এ বিষয়ে আমরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অবগত আছি। হলের সহকারী প্রভোস্ট ও সহকারী প্রক্টর ঘটনাস্থলে একটু পর উপস্থিত ছিলেন। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেছেন তারা। আমরা আজ রাতে বসব। যদি তদন্ত কমিটি গঠন করার প্রয়োজন হয় করব ও পরবর্তী পদক্ষেপ নিব। তবে দুই পক্ষের কেউই লিখিত কোনো অভিযোগ আমাদের কাছে দেয়নি।’

ওএফএস।

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব