মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শেকৃবিতে দুই আঞ্চলিক গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ৪

লেখা ও ছবি : শেরে-বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি।

রাজধানীর শেরে-বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব সিরাজ-উদ-দ্দৌলা হলে ঢাকা ও কুমিল্লার ছাত্রদের আঞ্চলিক গ্রুপের মাঝে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ে নবাগত ছাত্রদের দলে ভেড়ানোকে কেন্দ্র করে পূর্ব শত্রুতা ও সম্প্রতি কয়েকটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে এই সংঘর্ষ হয় বলে জানা যায়।

মঙ্গলবার ২০ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে এ মারামারির সূত্রপাত ঘটে।

তাতে ঢাকার ৩ জন ও কুমিল্লার ১ জন আহত হয়েছে।

আহতদের সবাইকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আহতরা হলেন ঢাকা অঞ্চলের মোহাম্মদ রাকিব, ওয়ালিদ সাইফুদ্দিন, ইফতি।

কুমিল্লার রউফ-ই-ওসমানী।

তারা সবাই বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান এই কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বকনিষ্ঠ ৮০তম ব্যাচের ছাত্র।

কৃষিগুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার দিন ১০ সেপ্টেম্বর তাদের ভর্তি পরীক্ষার বিষয় নিয়ে কুমিল্লা গ্রুপের অনুসারী একজন ফেসবুকে পোস্টে দিলে ঢাকার এক অনুসারী হা, হা রিঅ্যাক্ট দিয়েছে। এরপর কুমিল্লার ছেলেদের সবাই ঢাকার সব পোস্টে ‘হা, হা, পোস্ট দিতে থাকে।
বিষয়টি নিয়ে তাদের মাঝে বাকবিতণ্ডাও হয়েছে।

এই রেশ ধরে রাতে কুমিল্লার অনুসারীরা ঢাকা এলাকার অংশে গেলে বাকবিতণ্ডা এক পর্যায়ে সংঘর্ষে রূপ নিয়েছে।

সংঘর্ষে আহত ঢাকার ইফতি বলেছেন, 'গতকাল রাতে কুমিল্লা এলাকার আমাদের ব্যাচের ৪০ থেকে ৫০ জন এসে আমাদের সঙ্গে বিবাদ শুরু করেছে। এসময় হলের রুমে আমরা চার থেকে পাঁচ জন ছিলাম। একত্রে বসার জন্য আরও বড় ভাইদের ডাকতে ফোন বের করছিলাম। এর মাঝেই তারা আমাদের মারা শুরু করেছে।’

ঢাকা অঞ্চলের অপর শিক্ষার্থী নিয়ামুল বলেছেন, ‘এ রীতিমতো সন্ত্রাসী আক্রমণ। আরেকটি বিষয়, এখানে জুনিয়রদের উপর সিনিয়ররাও আক্রমণ করেছে। যা অত্যন্ত লজ্জাজনক। ঘুমন্ত অবস্থায় অতর্কিত হামলা মেনে নেওয়া যায় না। তাদের বহিষ্কারের মতো শাস্তি না হলে আমরা অনশন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি৷’

প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, ঢাকার সর্বকনিষ্ঠ ব্যাচের উপর আক্রমণে কুমিল্লা অঞ্চলের এক ব্যাচ সিনিয়রদের মাঝে অগ্রভাগে ছিল রায়হানুল্লাহ রাহী, অজয় পাল, আব্দুল্লাহ-আল-নোমান, একই ব্যাচের সাজিদুল ইসলাম মজুমদার, হাসান জিসান, আফিকুল ইসলাম রাকিব, রাফিউস সানী ও সজীব ভূঁইয়া।

মারামারিতে তারা ব্যাট, স্ট্যাম্প ও কাঠের তক্তা ব্যবহার করেছেন।

এই আক্রমণের বিষয়ে এই প্রতিবেদককে কুমিল্লা এলাকার মাইনুদ্দিন বলেন, ‘নতুন ব্যাচের জুনিয়রদের ভর্তি বিষয়ক পোষ্ট দিয়েছিল আমাদের এলাকার সাজিদ ও এনামুল । ঢাকার মুশফিক, এনামুল, হাসানাত তাদের সবার পোষ্টে রিঅ্যাক্ট দেওয়ায় বিষয়টি নিয়ে বেশ তর্কাতর্কি হয়েছে। এরপর ঢাকার প্রায় ২০ জন এসে আমাদের হুমকি দিয়েছে। গতরাতে বিষয়টি মিমাংসা করতে আমরা একসাথে বসতে যাই। ওদের মাত্র ৩ কী ৪ জন ছিল। ওদের বাকিদের ডাকতে বললে ওরা বলে উঠে তোদের সাথে আমরা এই কয়েকজনই যথেষ্ট। এই নিয়ে বাকবিতণ্ডা শুরু হয় ও এক পর্যায়ে ঢাকার ইফতি কাঠ দিয়ে আমাদের রউফ-ই-ওসমানীর চোখের নিচের দিকে ফাটিয়ে দিয়েছে। তার তিনটি সেলাই লেগেছে।'

ঘটনার সময় গণরুমে অবস্থানরত ময়মনসিংহ অঞ্চলের অপর এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেছেন ‘আমাদের রুমে ঢাকার ৮০তম ব্যাচের অল্প কয়েকজন ছিল। কুমিল্লার ৮০তম ব্যাচের বেশ কয়েকজন আসলে তর্কাতর্কি শুরু হয়েছে। এক পর্যায়ে সংঘর্ষ। কিছুক্ষণের মধ্যেই কুমিল্লার ৭৯তম ব্যাচ কক্ষে ঢুকলো ও দুই ব্যাচ মিলে ঢাকার ৮০তম ব্যাচকে মারতে থাকল।'

এ নিয়ে দুই গ্রুপের ছাত্ররাই শেরে বাংলানগর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

এই বিষয়ে শেরে বাংলানগর থানার এসআই সাব্বির আলম বলেছেন, 'মধ্যরাতে গণরুমে মারামারির ঘটনায় দুইপক্ষেরই লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। যেহেতু এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ ঘটনা, প্রক্টর ঘটনাটি জানেন। তিনিই পরবর্তী ব্যবস্থা নেবেন।'

শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. হারুন-উর-রশিদ বলেছেন, ‘নবাব সিরাজ-উদ -দৌলা হলে রাতে ছাত্রদের দুই পক্ষের মধ্যে ঝামেলা হয়েছে। এ বিষয়ে আমরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অবগত আছি। হলের সহকারী প্রভোস্ট ও সহকারী প্রক্টর ঘটনাস্থলে একটু পর উপস্থিত ছিলেন। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেছেন তারা। আমরা আজ রাতে বসব। যদি তদন্ত কমিটি গঠন করার প্রয়োজন হয় করব ও পরবর্তী পদক্ষেপ নিব। তবে দুই পক্ষের কেউই লিখিত কোনো অভিযোগ আমাদের কাছে দেয়নি।’

ওএফএস।

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) চ্যানেলটির স্ক্রলে এ তথ্য জানানো হয়।

স্ক্রলে উল্লেখ করা হয়, “অনিবার্য কারণবশত দীপ্ত টিভির সকল সংবাদ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো।”

তবে চ্যানেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা না দেওয়া হলেও জানা গেছে, সাম্প্রতিক এক সংবাদ প্রতিবেদনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকীর কাছে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ১৪০০ শহীদ’ সংক্রান্ত বিতর্কিত প্রশ্নের জের ধরেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, এ ঘটনায় দীপ্ত টিভির এক সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রয়োজনীয় অভ্যন্তরীণ পদক্ষেপ গ্রহণ শেষে খুব শিগগিরই সংবাদ কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার গণমাধ্যমে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি।

এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কিছু আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের অভ্যন্তরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদিত নকশায় না থাকলেও বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ (রেস্টুরেন্ট) পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করায় এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও সম্পদহানির ঘটনা ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।

ডিএসসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্পদ ও জানমালের ঝুঁকি এড়াতে নকশাবহির্ভূত সব রেস্তোরাঁ এবং ভবনের ছাদে স্থাপিত রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করা হলো। বাতিল করা লাইসেন্স দিয়ে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘যেসব রেস্তোরাঁ সঠিক তথ্য না দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে ভবনের অনুমোদন কিন্তু বাতিল করা হয়নি। ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত দিলে সেগুলো সচল করা হবে।’

বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি। ছবি: সংগৃহীত

অপর এক প্রশ্নের জবাবে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রতিটি রেস্তোরাঁকে আলাদা করে চিঠি পাঠাব।’

ডিএসসিসির এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ডিএসসিসি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম চলছে। ব্যবসাগুলো এক দিনে গড়ে ওঠেনি। রাজউকের পাস করা ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ নেই বললেই চলে। বিগত সরকারের সময় এই জটিলতা নিরসনে একটা টাস্কফোর্স করা হয়েছিল। সেই টাস্কফোর্সের দুটি বৈঠক হয়েছিল। তারপর তো সরকার বদল হয়ে গেল।

ইমরান হাসান বলেন, ‘ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে এখন যদি ডিএসসিসি অভিযানে নামে, তাহলে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি হলে আমাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রেস্তোরাঁর অনুমোদন ও অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি সামনে আসে। ওই ভবনে আটটি রেস্তোরাঁ ছিল, তবে ভবনটিতে রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠার কোনো অনুমোদন ছিল না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চার বছর আগে দেশের রেস্তোরাঁ খাত নিয়ে একটি জরিপ করে। সেই জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

রেস্তোরাঁ ব্যবসা করতে চাইলে একজন বিনিয়োগকারীকে সরকারের সাতটি সংস্থার অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিতে হয়। রেস্তোরাঁর জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২০২৪ সালের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী, সরকারের সব সংস্থার প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে মাত্র ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় রয়েছে ১২৮টি রেস্তোরাঁ।

Header Ad
Header Ad

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্ব কমিয়ে এনে মানুষের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশের অনেক সদস্য জনরোষের মুখে পড়েছেন।” পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা