শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১১ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

একটি খামারে সব

গতকাল ৬২ বছরে পা দিলো দেশের ও দশের প্রধান কৃষিভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। দুটি আধুনিক সমন্বিত কৃষি খামারে তাদের মাঠ সফর জানালো কী তাদের ভুবন ও অবদান বিশ্বে? লিখেছেন ও ছবি তুলেছেন রাকিবুল হাসান

দেশের ফসলি জমিতে বিভিন্ন ধরনের কল-কারাখানা, অফিস, আদালত, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তৈরি হচ্ছে দিনে, দিনে। প্রতিনিয়ত কমছে মোট আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ। অথচ জনসংখ্যা দিনে, দিনে বেড়ে চলেছে। তাদের খাদ্যচাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ অবস্থায় ‘সমন্বিত কৃষি খামার’ গুরত্বপূর্ণ সমাধান। এ হলো এমন এক ব্যবস্থা-যেখানে একই সঙ্গে ফসল, গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগী ও মাছ উৎপাদন সম্ভব। ফলে মানুষের খাদ্য, পুষ্টি, জীবনযাত্রা ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা প্রদান সম্ভব। এমন সমন্বিত কৃষি খামার তৈরি করে স্বনির্ভর উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখেন লাখ, লাখ বেকার ও যুবক। বিভিন্ন প্রান্তে কিছু সমন্বিত কৃষি খামার গড়ে উঠেছে। এমনই একটি হলো শেরপুর সদর উপজেলার রৌহা ইউনিয়নের ‘মা-বাবার দোয়া ফ্রুট গার্ডেন নার্সারি অ্যান্ড অ্যাগ্রো ফার্ম’।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘অ্যাকোয়াকালচার’র মাস্টার্স প্রথম সেমিস্টারের ছাত্র, ছাত্রী তাদের মাঠ গবেষণায় খামারটিতে কাজ করেছেন। প্রায় ৮০০ একরের বিরাট একটি সমন্বিত কৃষি খামার। ঘুরে দেখালেন ম্যানেজার আবু সাইদ। জানালেন, ‘একই সঙ্গে আমাদের খামারে উৎপাদিত হচ্ছে-মাছ, হাঁস, মুরগি, গরু, ছাগল, বিভিন্ন ধরনের ফল ও সবজি। বাগানে মাল্টা, কমলা, আঙুর, ড্রাগন, লটকন, পেঁপে, পেয়ারা, লেবু, কুল ও সৌদি খেজুর, অ্যাভোকাডো (মেক্সিকোর একটি ফুলজাতীয় ফল), সফেদা, মালবেরি, ত্বীন, আলু বোখারা, ভিয়েতনামের নারিকেল, কিউই, আনার, থাই সরিষাসহ মোট ২শ ৭১টি জাতের ফলের চাষ হচ্ছে। রয়েছে হাঁস, মুরগী, গরু, ছাগল ও নানা জাতের কবুতর। সবচেয়ে বেশী চাষ করি মাল্টা। আমাদের উৎপাদন বিক্রি করে বছরে প্রায় ১৩ কোটি টাকা আয় হয়। ’

গবেষণা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে তারা এরপর গিয়েছেন ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা উপজেলার একটি সমন্বিত কৃষি ফার্মে। সেখানে পুকুরে মাছে, পাড়ে চাষ করা হচ্ছে নানা ধরনের সবজি। রয়েছে ঢেঁড়শ, লাউ, পেঁপে, বাঙ্গি, ডাটা, কলা প্রভৃতি। অ্যাকোয়াকালচার মাস্টার্স প্রথম সেমিস্টারের মোবিন হোসেন সোহান বলেছেন, ‘আমরা বেশিরভাগই অনার্স শেষে সরকারী চাকুরির পেছনে ছুটে বেড়াই। কৃষিতে কারিগরী জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে যদি এমন একটি সমন্বিত কৃষি খামার গড়তে পারি, যেমন নিজেরা সফল হতে পারব, তেমনি অন্যের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারব। আমিও স্বপ্ন দেখি একদিন সমন্বিত কৃষি খামারের মালিক হব।’ তার বন্ধু নুসাইফা আহসান জানয়েছেন, ‘আজ এই সমন্বিত খামারটি দেখার পর মনের মধ্যে আমার নতুন স্বপ্নের উদয় হলো। চেষ্টা করব, এমন একটি খামারে বিষমুক্ত মাছ, সবজি ও মাংস উৎপাদনের। দেশের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তায় অংশ নেব।’

তাদের ‘মাঠ সফর’-এ ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও বিভাগের অধ্যাপক অধ্যাপক ড. এম এ সালাম, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাহফুজুল হক, হাওর ও চর উন্নয়ন ইনস্টিটিউট, বাকৃবি’র প্রভাষক মোহাম্মদ মাহমুদুল, মো. তরিকুল ইসলাম, উম্মে ওয়াহিদা রহমান এবং শান্তা ইসলাম। ছিলেন পিএইচডির ছাত্র বলরাম মহলদার। অধ্যাপক ড. এম এ সালাম বলেন, ‘সমন্বিত মৎস্য ও কৃষিভিত্তিক খামারগুলো সম্পর্কে তাত্বিককভাবে শিক্ষার্থীদের ক্লাসে পড়াই কিন্তু ব্যবহারিকভাবে আমরা তাদের আধুনিক খামারের যে বিকাশ ঘটেছে, সেগুলো সবসময় দেখাতে নিয়ে যেতে পারি না নানা কারণে। মাঠে এসে শিক্ষার্থীদের এভাবে কাজ করাতে পারলে তাদের শিক্ষার পরিপূর্ণতা আসে।’ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাহফুজুল হক জানিয়েছেন, ‘আমাদের মাস্টার্সের ছাত্র, ছাত্রীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখাপড়ার একেবারেই শেষ প্রান্তে। বেশিরভাগই এখন বিভিন্ন ধরণের কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তাদের অনেকেই স্বপ্ন দেখে, উদ্যোক্তা হবে। সমন্বিত মৎস্যচাষ ও কৃষিভিত্তিক প্রযুক্তি এখন আকৃষ্ট করছে। শহর থেকে গ্রামে এসে আমাদের ছেলে, মেয়েদের অনেকে গড়ে তুলছে বিশ্বমানের সমন্বিত খামার। বৈচিত্র্যময় খাদ্য উৎপাদনের পাশাপাশি সৃষ্টি করছে শত মানুষের কর্মসংস্থান। আধুনিক সমন্বিত খামার দুটিতে শিক্ষার্থীদের সফরের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে অনেককে উদ্যোক্তা হতে অনুপ্রাণিত করবে।’

ওএফএস।

Header Ad
Header Ad

ইয়েমেনের বিমানবন্দর-বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলা  

ছবি: সংগৃহীত

ইয়েমেনের রাজধানী সানার বিমানবন্দর, সেনাবাহিনীর ঘাঁটি ও অন্য একটি শহরের বিদ্যুৎ কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী। সানা ছাড়াও দেশটির বন্দরনগরী হুদাইদাহতেও বিমান হামলা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ইয়েমেনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হুথিদের ও ইসরায়েলি গণমাধ্যমের খবরে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুথি পরিচালিত আল-মাসিরাহ টেলিভিশন চ্যানেলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সানা বিমানবন্দর ও এর পার্শ্ববর্তী আল-দাইলামি সেনা ঘাঁটি এবং হুদাইদাহর একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রকে লক্ষ্যবস্তু করেছে ইহুদিবাদী ইসরায়েল। ইসরায়েলি এই হামলার জবাব দেওয়ার হুমকি দিয়েছে হুথি বিদ্রোহীরা।

ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি বলেছে, রাজধানী সানা ও হুদাইদাহ শহরে হামলার ঘটনাকে ‘‘ইসরায়েলি আগ্রাসন’’ বলে অভিহিত করেছে আল-মাসিরাহ টেলিভিশন। এই হামলার বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেনি ইসরায়েল।

প্রত্যক্ষদর্শী ও হুথি বিদ্রোহীরা বলেছেন, রাজধানী সানার একটি বিমানবন্দর ও সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। এছাড়া পশ্চিমাঞ্চলীয় বন্দরনগরী হুদাইদাহর একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রেও হামলা করা হয়েছে।

তবে ইসরায়েলি হামলায় ইয়েমেনে কোনও হতাহত কিংবা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কি না, তাৎক্ষণিকভাবে তা জানা যায়নি। কয়েকদিন আগে ইসরায়েলি ভূখণ্ডের বিভিন্ন স্থাপনায় ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা। এরপর থেকেই ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী ইয়েমেনে হুথি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে বড় ধরনের অভিযানের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে আসছে।

গত বছরের অক্টোবরে শুরু হওয়া গাজা যুদ্ধের প্রথম মাস থেকেই ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে ইসরায়েলে হামলা চালিয়ে আসছে ইরান-সমর্থিত ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা। গত সপ্তাহে হুথিদের চালানো ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে এক ডজনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। প্রতিশোধ হিসেবে ইসরায়েলও হুথিদের বিরুদ্ধে দফায় দফায় হামলা করছে।

চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বলেছিলেন, হুথিদের বিরুদ্ধে ‘‘কঠোর আঘাত’’ হানার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এই গোষ্ঠীর শীর্ষ নেতৃত্বকে নির্মুল করা হবে বলে হুমকি দিয়েছেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সুপ্রিম কোর্টসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

 

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ, প্রধান বিচারপতির বাসভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বিচারপতি ভবন, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিদের বাসভবন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন ভবন ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সার্বিক নিরাপত্তা এবং অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল ড. আজিজ আহমেদের সই করা একটি সার্কুলারে এ তথ্য জানানো হয়।

সার্কুলারে বলা হয়, উপর্যুক্ত বিষয়ে নির্দেশিত হয়ে জানানো যাচ্ছে যে, প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র বাংলাদেশ সচিবালয়ে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট দেশের বিচার অঙ্গনের সর্বোচ্চ স্থান। বাংলাদেশের মাননীয় প্রধান বিচারপতি মহোদয় এবং সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের মাননীয় বিচারপতি মহোদয়গণ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে বিচারকার্য পরিচালনা করে থাকেন। এ ছাড়া দেশের বহুল আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মামলার নথিসহ কয়েক লাখ মামলার নথি অত্র কোর্টে রক্ষিত আছে।

আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে বিচারপ্রার্থী জনগণকে বিচারিকসেবা প্রদান করা এবং বিভিন্ন মামলার নথি সংরক্ষণের নিশ্চয়তা প্রদানের নিমিত্ত বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট কম্পাউন্ড, বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির বাসভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বিচারপতি ভবন, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের মাননীয় বিচারপতি মহোদয়গণের বাসভবন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেরের কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন ভবন ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করা অতীব জরুরি।

এ অবস্থায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট কম্পাউন্ড, বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির বাসভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বিচারপতি ভবন, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের মাননীয় বিচারপতি মহোদয়গণের বাসভবন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, সু্প্রিম কোর্ট বার এসোসিয়েশন ভবন ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সার্বিক নিরাপত্তা জোরদারকরণের নিমিত্ত জরুরি ভিত্তিতে পর্যাপ্তসংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েনপূর্বক সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ এ বিষয়ে আনুষঙ্গিক কার্য সম্পন্ন করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

Header Ad
Header Ad

তিব্বতে ‘বিশ্বের বৃহত্তম’ জলবিদ্যুৎ বাঁধ তৈরি করবে চীন  

ছবি: সংগৃহীত

তিব্বতে বিশ্বের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ বাঁধ নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে চীন। তিব্বত মালভূমির পূর্ব পাশে এই প্রকল্প শুরু হতে যাচ্ছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে নিম্নপ্রবাহে ভারত ও বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, ইয়ারলুং জাংপো নদীর নিম্নপ্রবাহে এই বাঁধ তৈরি হবে বলে। চীনের পাওয়ার কনস্ট্রাকশন কর্পোরেশনের ২০২০ সালের হিসাব অনুযায়ী, এ প্রকল্প থেকে বার্ষিক ৩০ হাজার কোটি কিলোওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে।

বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ প্রকল্প চীনের মধ্যাঞ্চলীয় থ্রি গর্জেস বাঁধ। এই প্রকল্পের উৎপাদন ক্ষমতা বার্ষিক ৮ হাজার ৮২০ কিলোওয়াট-ঘণ্টা।

চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, এই প্রকল্পটি চীনের শূন্য কার্বন লক্ষ্য পূরণে বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে। আর প্রকৌশল সংশ্লিষ্ট শিল্পগুলোকে উজ্জীবিত করবে এবং তিব্বতে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র প্রসারিত হবে।

প্রকৌশলগত খরচসহ এই বাঁধ নির্মাণের সার্বিক ব্যয় থ্রি গর্জেস বাঁধ প্রকল্পকে ছাড়িয়ে যেতে পারে। থ্রি গর্জেস বাঁধ প্রকল্পে ব্যয় হয়েছিল ৩ হাজার ৪৮৩ কোটি ডলার। এই প্রকল্পের কারণে বাস্তুচ্যুত ১৪ লাখ মানুষকে পুনর্বাসন করা হয়েছিল। ফলে এই প্রকল্পের মোট ব্যয় বাজেটের চারগুণের বেশি ছিল।

তিব্বতের প্রকল্পের কারণে কত মানুষ বাস্তুচ্যুত হবে আর এটি স্থানীয় আবাসনকে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত করবে কর্তৃপক্ষ তার কোনো ইঙ্গিত দেয়নি। তবে চীনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তিব্বতে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো পরিবেশের ওপর বা নিম্নপ্রবাহে পানি সরবরাহের ক্ষেত্রে বড় ধরনের কোনো প্রভাব ফেলবে না।

চীন এমন দাবি করলেও ভারত ও বাংলাদেশ এ বাঁধ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এই প্রকল্পের সম্ভাব্য প্রভাবে স্থানীয় আবাসনের পাশাপাশি নিম্নপ্রবাহের নদীগুলোর পানি প্রবাহ ও গতিপথকেও প্রভাবিত করবে। এতে দুই দেশের লাখ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইয়েমেনের বিমানবন্দর-বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলা  
সুপ্রিম কোর্টসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
তিব্বতে ‘বিশ্বের বৃহত্তম’ জলবিদ্যুৎ বাঁধ তৈরি করবে চীন  
ফায়ার ফাইটার নয়ন এর বাড়ীতে শোকের মাতম চলছে
চট্টগ্রামের এক ইঞ্চি মাটিতে হাত দিলে কারও চোখ থাকবে না: ব্যারিস্টার ফুয়াদ  
সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে নষ্ট জাহাজ, মাঝপথে আটকা ৭১ যাত্রী
তিতাসের ১৬ হাজার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দর্শনা চেকপোস্টে ভারতীয় মদসহ এক ভুয়া পুলিশ আটক
আগুনে পুড়ল ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, যেখানে অফিস করবেন আসিফ মাহমুদ
অবৈধ বালু ঘাটে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, পালিয়ে গেল বালুখেকোরা  
নসরুল হামিদের ৯৮ ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেন: দুদকের মামলা
ত্রিপুরা পল্লীতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় চারজন গ্রেপ্তার
সচিবালয় কিভাবে আওয়ামী মুক্ত করতে হয় সেটা ছাত্র জনতা জানে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
অবৈধ বসবাসকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ৩১ জানুয়ারির পর
সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ড তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের নতুন কমিটি
টাঙ্গাইলে ২৭ মামলার আসামিসহ ডাকাতচক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার  
তাবলিগ জামাতের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে সাদ অনুসারীদের অনুরোধ
দেশের অবস্থা ভালো না, শেখ হাসিনা আবারও আসবে: সোলায়মান সেলিম
রেলের পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক হলেন মোঃ সুবক্তগীন
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্তের দাবি মির্জা ফখরুলের