বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ভাসমান পেয়ারা হাট

দাম না পেয়ে হতাশ চাষিরা

'তেলের দাম বাড়তি, সবতার (সকল পণ্যের) দাম বাড়তি! মানে (মানুষ) পেয়ারা খাইবে কী দিয়া? ভাত খাইবে না পেয়ারা খাইবে? পেয়ারার দাম কম কেন এমন প্রশ্নের উত্তরে ব্যবসায়ী খোকন হালদার ভিমরুলীর ভাসমান পেয়ারা হাটে ট্রলারের উপর ভাসতে ভাসতে এমন কথা বলেছিলেন। যদি কম দামে পেয়ারা বাজারে বিক্রি না করেন তবে ক্রেতারা পেয়ারা কিনতে আগ্রহী হবে না তেমনটাই তার ভাবনা।

দক্ষিণ এশিয়ার ঐতিহ্যবাহী ভাসমান পেয়ারার হাট জমজমাট হয়ে উঠেছে। কিন্তু পেয়ারা চাষিরা পেয়ারার নায্য দাম না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়েছেন। গত বছরের তুলনায় এবার অর্ধেক দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। অন্যদিকে জ্বালনি তেলের দাম বৃদ্ধির অজুহাত দেখিয়ে চাষিদের কাছ থেকে বেশি দাম দিয়ে পেয়ারা কিনতে নারাজ আড়তদার ও ব্যাপারীরা। তাই বাধ্য হয়েই চাষিরা লোকসান দিয়েই বিক্রি করছেন পেয়ারা।

জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধিসহ দেশে বিভিন্ন পণ্যের ঊর্ধ্বগতির প্রভাব কৃষি খাতে পড়তে শুরু করেছে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা।

গত কয়েক বছরের থেকে সবচেয়ে কম দামে পেয়ারা বিক্রি হচ্ছে এ বছর। এর কারণ হিসেবে অনেক চাষি ও ব্যবসায়ীরা জানিয়েছে, গত বছর পেয়ারার এক মণের দাম ছিল ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা যা, এ বছর ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। দেশে বিভিন্ন পণ্যের ঊর্ধ্বগতি ও জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির কারণে জীবনযাত্রায় প্রভাব পড়ায় অনেক ক্রেতারা পেয়ারা কিনছেন না। চাষিদের বক্তব্য- ‘পেয়ারা খাবে না, ভাত খাবে?’

কৃষি বিভাগ সূত্র জানায়, সদর উপজেলার কীর্ত্তিপাশা ইউনিয়নের ভিমরুলি, খাজুরা, ডুমুরিয়া ও বৈরামপুর গ্রাম এবং নবগ্রাম ইউনিয়নের জগদীশপুর, বৈহার, মীরকাঠি ও কাপড়কাঠি গ্রামেই মূলত পেয়ারার ফলন বেশি হয়। তবে পেয়ারার বড় হাট হয় প্রতিদিন ভিমরুলির খালেই। সদর উপজেলায় এ বছর ৫৩০ হেক্টর জমিতে পেয়ারার চাষ হয়েছে।

শুক্রবার (১২ আগস্ট) ঝালকাঠি জেলার কীর্ত্তিপাশায় শতদশ কাঠি, ভিমরুলি ও ডুমিরিয়া পেয়ারার ভাসমান হাটে সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত পেয়ারার জমজমাট বেচা-কেনা চলে। অন্যদিকে সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় এই অঞ্চলে বিভিন্ন স্থান থেকে আসা পর্যটকের ভিড় বাড়ে।

এসময় কথা হয় আড়তদার (পেয়ারা ব্যবসায়ী) রথিন হালদারের সঙ্গে। এসময় তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘এবছর আমরা বেশি দামে পেয়ারা কিনতে পারছি না। দেশে সবকিছুর দাম বৃদ্ধি। এ ছাড়া আবহওয়া খারাপ ছিল। রোদ বেশি হওয়ায় পেয়ারা আকারে ছোট হয়েছে। তাই বাজারে দাম কম পাওয়া যাচ্ছে। সেই অনুযায়ী পেয়ারা চাষিদের দাম দেওয়া হচ্ছে।’

খোকন হালদার নামে এক ব্যবসায়ী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘পেয়ারা চাষিরা সকালে গাছ থেকে পেয়ারা সংগ্রহ করে এই ভিমরুলী ভাসমান হাটে নিয়ে আসে। আর আমরা এখানে ট্রলার নিয়ে অপেক্ষা করি। সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বাজার জমজমাট থাকে। তবে এ বাজারে সব পেয়ারা পাইকারি বিক্রি হয়। খুচরা পেয়ারা পাওয়া যায় না।’

তিনি আরও বলেন, ‘চাষিদের কাছ থেকে পেয়ারা ওজন দিয়ে কেনা হয়। আজকের বাজারে পেয়ারার মণ ২০০ টাকা থেকে শুরু করে ৩০০ টাকা পর্যন্ত চলে। পেয়ারার আকার ও কাঁচা-পাকা নির্ধারণ করে দাম যাচাই করা হয়।

খুলনা থেকে আসা পেয়ারা ব্যবসায়ী মন্টু মিয়া ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা এই বাজার পেয়ারা কিনতে ট্রলার নিয়ে আসি। সেখানে বর্তমান বাজারে তেলের দাম বাড়ছে। এ ছাড়া ট্রলারে লোক আছে যাদের বেতন দিয়ে চালাতে হয়। আমার ট্রলারে সাতজন কর্মচারী আছে যাদের একজনের বেতন ৫০০ টাকা করে। দুই বেলার খাওয়া। এ ছাড়া সব মিলিয়ে আমার ট্রলারে প্রতিদিন ১২ হাজার টাকা খরচ আছে। সব কিছু মিলিয়ে ব্যবসা নিয়ে ঘরে ওঠা বড় দায়। তাই চাষিদের ভালো দাম দেওয়া মুশকিল হয়ে পড়ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই পেয়ার নিয়ে আমরা আবার খুচরা খুচরা বিভিন্ন দোকানে বিক্রির জন্য দেব। তারাও এই দিয়ে ব্যবসা করবে। অন্যদিকে ক্রেতারা বেশি দাম দিয়ে এখন পেয়ারা কিনতে চায় না। কারণ বাজারে সব পণ্যের দাম বৃদ্ধি।’

তবে এই বাজার দিয়ে ঢাকা, ফেনী, শরীয়তপুর, মাওয়া ঘাট, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, পাথরঘাটা, কুয়াকাটাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পেয়ারা যায় বলে জানান তিনি।

ভিরুলীর পেয়ারা চাষি তরুণ হালদার ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘মুই এবার ২ বিঘা জমিত পেয়ারা চাষ করেছি। ফলন মোটা-মুটি পাইছি। কিন্তু বাজারে পেয়ারার ভালো দাম পাই না। এই দুই বিঘা জমিতে পেয়ারা চাষ করতে খরচ হইছে ৩০ হাজার টাকার মতো। তয় এবার সব মিলাই ৫০ হাজার টাকার মতো বিক্রি হতে পারে।’ তবে এই দুই বিঘা জমির পেয়ারার ফলন আর দাম বেশি হতো তাহলে ৭০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকার মতো বিক্রি হতো বলে জানান তিনি।

প্রায় শত বছর পূর্বে ঝালকাঠির কীর্ত্তিপাশায় শতদশকাঠি, ভিমরুলি ও ডুমিরিয়া এবং পার্শ্ববর্তী পিরোজপুর উপজেলার নেছারাবাদের (স্বরুপকারী) আটঘর ও কুড়িয়ানা গ্রাম জুড়ে গড়ে ওঠে পেয়ারা বাগান। মৌসুমের মাস জুড়ে ভাসমান এই পেয়ারার হাটে বেড়েছে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আনাগোনা। ক্রেতা বিক্রেতার ও পাইকারদের কোলাহলে এখন মুখর ভিমরুলির ভাসমান পেয়ারার হাট।

এসএন

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব