বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অনাবৃষ্টি-সেচ অব্যবস্থাপনায় রাজশাহীতে পুড়ছে আউশ

খরতাপে হুমকির মুখে পড়েছে রাজশাহীর আউশের আবাদ। কৃষকদের অনেকের বীজতলা পুড়ে নষ্ট হয়ে গেছে। অনাবৃষ্টির সঙ্গে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) সেচ অব্যবস্থাপনাকেও দায়ী করছেন কৃষকরা। অনেকে পানি না পেয়ে আবাদই করতে পারছেন না। জমি পতিত রাখতেই বাধ্য হয়েছেন। অনেকে সময়মতো পানিও পাচ্ছেন না গভীর নলকূপের। এতে ফলন বিপর্যয়ের শঙ্কাও তৈরি হয়েছে। এবার পূরণ হয়নি আউশ আবাদের লক্ষ্যমাত্রাও।

রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, চলতি মৌসুমে আউশ আবাদ হয়েছে প্রায় ৪৩ হাজার হেক্টর জমিতে। যেখানে আউশের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৪৯ হাজার ৬৯০ হেক্টর। সেই হিসাবে এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৬ হাজার ৬৯০ হেক্টর কম জমিতে আউশ আবাদের হয়েছে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে প্রতি হেক্টরে ৩ দশমিক ১৩ শতাংশ অর্থাৎ ১ লাখ ৫৫ হাজার ৫৫৮ টন।
প্রত্যাশিত উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা পূরণও যে এ মৌসুমে অধরাই থাকছে তা এখনই স্পষ্ট। আর এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ার জন্য সংশ্লিষ্টারা দায়ী করছেন বৃষ্টিপাত কম হওয়া, খরতাপসহ বিএমডিএ এর সেচ অব্যবস্থাপনাকে।

রাজশাহীর আবহওয়া পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, গত বছর আষাঢ়ে ২৫ দিনে ৩৫৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হলেও এবার মাত্র ৮ দিনে বৃষ্টি হয়েছে ৩৯ দশমিক দুই মিলিমিটার। সঙ্গে কড়া রোদ আর তাপমাত্রাও থেকেছে গড়ে প্রায় ৩৭ থেকে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

রাজশাহীর পবা উপজেলার তিন মাসের অধিক সময় ধরে নষ্ট গভীর নলকূপ। এতে ৪০০ বিঘার আবাদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আউশও রোপণ করতে পারেননি গভীর নলকূপ দুটির অধীনে থাকা চাষিরা। সংস্করণের জন্য কৃষকরা অর্থ জমা দিয়েও এখনও সমাধান মেলেনি।

উপজেলার মুরারীপুর এলাকার সাইমুর রহমান জানান, পানির কারণে তারা এবার কোনো আবাদই করতে পারেননি। জমি পড়ে আছে। আকাশের পানিও নেই। বিএমডিএর নষ্ট গভীর নলকূপও মেরামত হয় না। এখন আকাশের পানি আর সেচের জন্য নলকূপ ড্রাইভার ও জনপ্রতিনিধিদের পেছনে ঘুরে ঘুরে আশ্বাস শুনেই চলতে হচ্ছে।

গোদাগাড়ির উপজেলার ইশ্বরীপুরের চাষি সাবিয়ার আলী জানান, সেচের পানির জন্য অনেক ঘুরে ঘুরে কষ্ট করে কোনো মতে বীজতলা করতে পেরেছিলেন। তবে প্রায় ৪০ শতাংই নষ্ট হয়েছিল। এখন রোপণ করা ধান নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। দিনের পর দিন সেচের পানির জন্য বিএমডিএর কাছে ঘুরতে হচ্ছে। জমি ফেঁটে চৌচির হয়ে যাচ্ছে।

৯টি উপজেলা থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যাচ্ছে, সর্বত্রই সমস্যাগুলো জটিল হয়ে উঠছে। এখন যদি লোডশেডিং শুরু হয় তবে নতুন করে আবাদ নিয়ে শঙ্কায় পড়বেন অনেক চাষিরা।

রাজশাহীর তানোর উপজেলাতেও গভীর নলকূপের পানির জন্য হাহাকার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। তানোর উপজেলার পাঁচান্দ ইউপির যোগীশো গ্রামের রবিউল ইসলাম বলেন, পুরো আষাঢ় মাস শেষ হয়ে গেল কোনো বৃষ্টি নেই। পানি সেচ দিয়ে যেটুকু আবাদ করে ছিলাম তাও শুকিয়ে গেছে। জমিতে পানি শুকিয়ে ফেঁটে চৌচির হয়ে গেছে।

উপজেলার গাল্লা গ্রামের আরেক কৃষক সাদিকুল ইসলাম বলেন, বৃষ্টির কারণে আমরা আবাদ শুরু করতেই পারিনি। আমাদের সব জমি গভীর নলকূপের আওতায় না। সেগুলোর জন্য আকাশের দিকে তাকিয়ে আছি কখন বৃষ্টি হবে।

এ বিষয়ে রাজশাহী জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা উম্মে ছালমা বলেন, বৃষ্টি হওয়া না হওয়া নিয়ে আমাদের কোনো হাত নেয়। বৃষ্টির জন্য আমাদের অপেক্ষায় করতে হবে। আর এটার নেতিবাচক প্রভাব তো অবশ্যই পড়েছে। গভীর নলকূপের প্রতি চাপ বেড়েছে। বিএমডিএ কর্তৃপক্ষকে কৃষকদের নিরবচ্ছিন্ন পানি সরবরাহের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। আর সামনে লোডশেডিংয়ের যে বিষয়টি আসছে তেমন হলে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তবে কৃষিবান্ধব সরকার উৎপাদন ঠিক রাখতে এক্ষেত্রে নিশ্চয় সু-নজর রাখবেন।

এবিষয়ে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ) নিবার্হী পরিচালক আব্দুর রশীদ জানান, গভীর নলকূপে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য তারা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এরই মধ্যে চিঠি লিখেছেন। কারণ এখানে লোডশেডিং হলে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। আর নষ্ট গভীর নলকূপ সংস্কারে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দ্রুতই সমাধান পাওয়া যাবে।

এসএন

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত