মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অনাবৃষ্টি-সেচ অব্যবস্থাপনায় রাজশাহীতে পুড়ছে আউশ

খরতাপে হুমকির মুখে পড়েছে রাজশাহীর আউশের আবাদ। কৃষকদের অনেকের বীজতলা পুড়ে নষ্ট হয়ে গেছে। অনাবৃষ্টির সঙ্গে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) সেচ অব্যবস্থাপনাকেও দায়ী করছেন কৃষকরা। অনেকে পানি না পেয়ে আবাদই করতে পারছেন না। জমি পতিত রাখতেই বাধ্য হয়েছেন। অনেকে সময়মতো পানিও পাচ্ছেন না গভীর নলকূপের। এতে ফলন বিপর্যয়ের শঙ্কাও তৈরি হয়েছে। এবার পূরণ হয়নি আউশ আবাদের লক্ষ্যমাত্রাও।

রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, চলতি মৌসুমে আউশ আবাদ হয়েছে প্রায় ৪৩ হাজার হেক্টর জমিতে। যেখানে আউশের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৪৯ হাজার ৬৯০ হেক্টর। সেই হিসাবে এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৬ হাজার ৬৯০ হেক্টর কম জমিতে আউশ আবাদের হয়েছে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে প্রতি হেক্টরে ৩ দশমিক ১৩ শতাংশ অর্থাৎ ১ লাখ ৫৫ হাজার ৫৫৮ টন।
প্রত্যাশিত উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা পূরণও যে এ মৌসুমে অধরাই থাকছে তা এখনই স্পষ্ট। আর এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ার জন্য সংশ্লিষ্টারা দায়ী করছেন বৃষ্টিপাত কম হওয়া, খরতাপসহ বিএমডিএ এর সেচ অব্যবস্থাপনাকে।

রাজশাহীর আবহওয়া পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, গত বছর আষাঢ়ে ২৫ দিনে ৩৫৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হলেও এবার মাত্র ৮ দিনে বৃষ্টি হয়েছে ৩৯ দশমিক দুই মিলিমিটার। সঙ্গে কড়া রোদ আর তাপমাত্রাও থেকেছে গড়ে প্রায় ৩৭ থেকে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

রাজশাহীর পবা উপজেলার তিন মাসের অধিক সময় ধরে নষ্ট গভীর নলকূপ। এতে ৪০০ বিঘার আবাদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আউশও রোপণ করতে পারেননি গভীর নলকূপ দুটির অধীনে থাকা চাষিরা। সংস্করণের জন্য কৃষকরা অর্থ জমা দিয়েও এখনও সমাধান মেলেনি।

উপজেলার মুরারীপুর এলাকার সাইমুর রহমান জানান, পানির কারণে তারা এবার কোনো আবাদই করতে পারেননি। জমি পড়ে আছে। আকাশের পানিও নেই। বিএমডিএর নষ্ট গভীর নলকূপও মেরামত হয় না। এখন আকাশের পানি আর সেচের জন্য নলকূপ ড্রাইভার ও জনপ্রতিনিধিদের পেছনে ঘুরে ঘুরে আশ্বাস শুনেই চলতে হচ্ছে।

গোদাগাড়ির উপজেলার ইশ্বরীপুরের চাষি সাবিয়ার আলী জানান, সেচের পানির জন্য অনেক ঘুরে ঘুরে কষ্ট করে কোনো মতে বীজতলা করতে পেরেছিলেন। তবে প্রায় ৪০ শতাংই নষ্ট হয়েছিল। এখন রোপণ করা ধান নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। দিনের পর দিন সেচের পানির জন্য বিএমডিএর কাছে ঘুরতে হচ্ছে। জমি ফেঁটে চৌচির হয়ে যাচ্ছে।

৯টি উপজেলা থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যাচ্ছে, সর্বত্রই সমস্যাগুলো জটিল হয়ে উঠছে। এখন যদি লোডশেডিং শুরু হয় তবে নতুন করে আবাদ নিয়ে শঙ্কায় পড়বেন অনেক চাষিরা।

রাজশাহীর তানোর উপজেলাতেও গভীর নলকূপের পানির জন্য হাহাকার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। তানোর উপজেলার পাঁচান্দ ইউপির যোগীশো গ্রামের রবিউল ইসলাম বলেন, পুরো আষাঢ় মাস শেষ হয়ে গেল কোনো বৃষ্টি নেই। পানি সেচ দিয়ে যেটুকু আবাদ করে ছিলাম তাও শুকিয়ে গেছে। জমিতে পানি শুকিয়ে ফেঁটে চৌচির হয়ে গেছে।

উপজেলার গাল্লা গ্রামের আরেক কৃষক সাদিকুল ইসলাম বলেন, বৃষ্টির কারণে আমরা আবাদ শুরু করতেই পারিনি। আমাদের সব জমি গভীর নলকূপের আওতায় না। সেগুলোর জন্য আকাশের দিকে তাকিয়ে আছি কখন বৃষ্টি হবে।

এ বিষয়ে রাজশাহী জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা উম্মে ছালমা বলেন, বৃষ্টি হওয়া না হওয়া নিয়ে আমাদের কোনো হাত নেয়। বৃষ্টির জন্য আমাদের অপেক্ষায় করতে হবে। আর এটার নেতিবাচক প্রভাব তো অবশ্যই পড়েছে। গভীর নলকূপের প্রতি চাপ বেড়েছে। বিএমডিএ কর্তৃপক্ষকে কৃষকদের নিরবচ্ছিন্ন পানি সরবরাহের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। আর সামনে লোডশেডিংয়ের যে বিষয়টি আসছে তেমন হলে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তবে কৃষিবান্ধব সরকার উৎপাদন ঠিক রাখতে এক্ষেত্রে নিশ্চয় সু-নজর রাখবেন।

এবিষয়ে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ) নিবার্হী পরিচালক আব্দুর রশীদ জানান, গভীর নলকূপে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য তারা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এরই মধ্যে চিঠি লিখেছেন। কারণ এখানে লোডশেডিং হলে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। আর নষ্ট গভীর নলকূপ সংস্কারে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দ্রুতই সমাধান পাওয়া যাবে।

এসএন

Header Ad
Header Ad

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার গণমাধ্যমে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি।

এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কিছু আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের অভ্যন্তরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদিত নকশায় না থাকলেও বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ (রেস্টুরেন্ট) পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করায় এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও সম্পদহানির ঘটনা ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।

ডিএসসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্পদ ও জানমালের ঝুঁকি এড়াতে নকশাবহির্ভূত সব রেস্তোরাঁ এবং ভবনের ছাদে স্থাপিত রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করা হলো। বাতিল করা লাইসেন্স দিয়ে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘যেসব রেস্তোরাঁ সঠিক তথ্য না দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে ভবনের অনুমোদন কিন্তু বাতিল করা হয়নি। ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত দিলে সেগুলো সচল করা হবে।’

অপর এক প্রশ্নের জবাবে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রতিটি রেস্তোরাঁকে আলাদা করে চিঠি পাঠাব।’

ডিএসসিসির এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ডিএসসিসি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম চলছে। ব্যবসাগুলো এক দিনে গড়ে ওঠেনি। রাজউকের পাস করা ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ নেই বললেই চলে। বিগত সরকারের সময় এই জটিলতা নিরসনে একটা টাস্কফোর্স করা হয়েছিল। সেই টাস্কফোর্সের দুটি বৈঠক হয়েছিল। তারপর তো সরকার বদল হয়ে গেল।

ইমরান হাসান বলেন, ‘ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে এখন যদি ডিএসসিসি অভিযানে নামে, তাহলে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি হলে আমাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রেস্তোরাঁর অনুমোদন ও অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি সামনে আসে। ওই ভবনে আটটি রেস্তোরাঁ ছিল, তবে ভবনটিতে রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠার কোনো অনুমোদন ছিল না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চার বছর আগে দেশের রেস্তোরাঁ খাত নিয়ে একটি জরিপ করে। সেই জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

রেস্তোরাঁ ব্যবসা করতে চাইলে একজন বিনিয়োগকারীকে সরকারের সাতটি সংস্থার অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিতে হয়। রেস্তোরাঁর জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২০২৪ সালের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী, সরকারের সব সংস্থার প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে মাত্র ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় রয়েছে ১২৮টি রেস্তোরাঁ।

Header Ad
Header Ad

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্ব কমিয়ে এনে মানুষের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশের অনেক সদস্য জনরোষের মুখে পড়েছেন।” পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো

নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো। ছবি: সংগৃহীত

বারবার নিলাম ডেকেও এস আলম গ্রুপের বন্ধকী সম্পত্তির কোনো ক্রেতা খুঁজে পাচ্ছে না দেশের ব্যাংকগুলো। ফলে ঋণ আদায়ে এখন বাধ্য হয়ে অর্থ ঋণ আদালতের শরণাপন্ন হচ্ছে তারা। এতে পুরো প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত ও জটিল হয়ে পড়েছে।

চট্টগ্রামভিত্তিক এই শিল্পগোষ্ঠী ইসলামী ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংক থেকে হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে খেলাপি হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, জনতা ব্যাংক ১০,৭০০ কোটি টাকার বিপরীতে ছয়বার নিলাম ডেকেও কোনো সাড়া পায়নি। একইভাবে ইসলামী ব্যাংকও সাত দফা নিলাম আয়োজন করেও ব্যর্থ হয়েছে, যার মধ্যে আইডিয়াল ফ্লাওয়ার মিলসের ১,১০০ কোটি টাকার ঋণ সংক্রান্ত নিলামও অন্তর্ভুক্ত।

সাম্প্রতিক সময়ে এস আলম গ্রুপের একাধিক স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও জমি নিলামে তোলা হলেও দরপত্র জমা পড়েনি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, আইনি প্রক্রিয়া পূরণের জন্যই তারা এসব নিলাম ডাকছেন, যদিও আগ্রহী ক্রেতার দেখা মিলছে না। অনেকেই এই বিষয়টিকে ভয় পাচ্ছেন বলে উল্লেখ করেন তারা।

অভিযোগ রয়েছে, এস আলম গ্রুপ সরাসরি ও পরোক্ষভাবে ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রায় ১ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে, যার বড় একটি অংশ বিদেশে পাচার হয়েছে। সরকার পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়ে গ্রুপটির নিয়ন্ত্রণ জব্দ করে।

বর্তমানে এস আলম গ্রুপের ওপর কেন্দ্রীয়ভাবে তদন্ত ও আইনি পদক্ষেপ নিচ্ছে ১৪ সদস্যের বিশেষ লিগ্যাল টিম। একই সঙ্গে তাদের জব্দকৃত শেয়ার বিক্রির জন্য আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে আলোচনা চলছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য