বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

১৭ দিন বন্যার্তদের রান্না করা খাবার দিয়েছে ‘প্রজেক্ট অক্সিজেন’

লেখা ও ছবি : ইফতেখার আহমেদ ফাগুন, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি।

সিলেট জেলার গুলাবগঞ্জ বা গোলাপগঞ্জ উপজেলার শিশু ছাত্র, ছাত্রীদের জন্য আছে একটি সরকারী স্কুল। নাম ‘ফুলশাইন্দ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়’। বিদ্যালয়ে টানা ১৭ দিন ছাত্র, ছাত্রী ও তরুণ-তরুণীদের সামাজিক স্বেচ্ছাসেবা কর্ম ‘প্রজেক্ট অক্সিজেন’র মাধ্যমে তারা বন্যার্তদের তিন বেলাই রান্না করা খাবার বিলিয়েছেন। খবরটি জানিয়েছেন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি ও সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদের সাবেক সভাপতি ইফতেখার আহমেদ ফাগুন।
তিনি আরো জানিয়েছেন, তারা হলে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে, ছাত্র, ছাত্রীদের বাড়িতে, আশ্রয়কেন্দ্রের সামনে ও ভেতরে রান্না করে নানা মানুষের দানে পাওয়া খাদ্য উকরণের মাধ্যমে রান্না করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় বাড়িতে ফিরতে শুরু করেছেন বন্যার্তরা বলে লিখেছেন ফাগুন।
প্রজেক্ট অক্সিজেনের পর সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চা শ্রমিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, ছাত্রী, এমসি কলেজ, সরকারী মহিলা কলেজ ইত্যাদি বিভিন্ন নামকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মেধাবী ছাত্র, ছাত্রীরা তাদের তোলা চাঁদার টাকায় ‘বাড়িফেরা’ নামের আরেকটি প্রকল্প সম্পন্ন করেছেন বলে উল্লেখ করেছেন ফাগুন।
এজন্য আজ একটি অনুষ্ঠানেরও অয়োজন করেছেন তারা।
প্রতিটি বন্যার্ত পরিবারকে নতুন জীবন শুরু করতে নগদ সাহায্য ও খাদ্য সামগ্রী ইদ উপহার হিসেবে প্রদান করা হয়েছে। প্রতিটি বস্তায় ইদ কাটানোর জন্য গুছিয়ে তারা খাবার দিয়েছেন। তাদের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
এই আয়োজনে তারা দাওয়াত করে এনেছেন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও ছাত্রবান্ধব বদরুল ইসলাম শোয়েবকে। উচ্চপদস্থ এই কর্মকর্তা তাদের ছাত্র, ছাত্রীদের মহৎ কার্যক্রমে অত্যন্ত খুশি হয়েছেন। তাকে ‘দাওয়াত দেওয়াতে খুব ভালো লাগছে’ বলে উল্লেখ করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, “প্রজেক্ট অক্সিজেন টিম বানভাসি মানুষের কল্যাণে, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অসহায়দের বাড়ি, বাড়ি গিয়ে যে কাজগুলো করেছে, খুবই প্রশংসনীয় হয়েছে। সরকার, বেসরকারী অনেক সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান বন্যার্তদের সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছেন-আমরা দেখেছি ও জানতে পেরেছি।”
প্রজেক্ট অক্সিজেনের উদ্যোক্তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সিলেটী দেলোয়ার হোসেন আনসারকে ব্যক্তিগতভাবে চেনেন তিনি। তার চিন্তা-ভাবনা ও দৃষ্টিভঙ্গির খুব প্রশংসা করেছেন বদরুল ইসলাম শোয়েব সবার সামনে। সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বলেছেন, ‘তার টিমের বানভাসী মানুষকে সাহায্য করার অনন্য উদ্যোগগুলো আমাদের সিলেটের সবখানে খুব প্রশংসা কুড়িয়েছে ও সবাইকে উৎসাহিত করেছে। তিনি একজন অন্যরকমের মানুষ। তারা সবাই খুব ভালো।’
তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সবার পক্ষ থেকে সহযোগিতা করবেন ও মানব কল্যাণমুখী কাজগুলো অব্যাহত রাখতে প্রজেক্ট অক্সিজেনের কর্মীদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
ঢাকাপ্রকাশ ২৪.কমের সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি উল্লেখ আরো করেছেন, ‘বাড়িফেরা কার্যক্রমের আলোচনা সভায় সভাপতি ছিলেন সিলেটের গোপালগঞ্জ উপজেলার রাজনীতিবিদ আবদুল্লাহ আল মামুন। আশপাশ থেকে বিভিন্ন উপজেলার বিখ্যাত স্থানীয় রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক, উদ্যোক্তা ও শিক্ষাবিদরা অংশগ্রহণ করেছেন। প্রকল্পের কর্মী ছাত্র, ছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন। বানভাসিরাও। তাদের সামনে বক্তৃতা দিয়েছেন এমাদ উদ্দিন, আহমদ মিলাদ শাহরিয়ার, দেলোয়ার হোসেন, শাহান আহমদ, জাহেদ আহমদ, সাইরুল ইসলাম, মাসুম আহমদ, রাজনীতিবিদ গোলাম কিবরিয়া, সমাজসেবক ইকবাল হোসেন, চিত্রশিল্পী মাহবুবুর রহমান রাজু, ডা, জুনেদ আহমদ, কাউসার ব্রাদার্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান অজি মোহাম্মদ কাউসার এবং লক্ষণাবন্দ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খলকুর রহমান।’
ওএস।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত