মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বাংলার বাঘের মৃত্যুদিন পালন করলো তার কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের মানুষের কাছে সবচেয়ে বিখ্যাত নামগুলোর একটি ‘শেরে বাংলা’। পুরো নাম একে ফজলুল হক। অনেকে তাকে আদর করে ‘হক সাহেব’ নামে ডাকেন। এই অঞ্চলের রাজনীতির এক অবিস্মরণীয় চরিত্র। ১৯৩৫ সালে হয়েছিলেন অভিভক্ত ভারত ও পাকিস্তানের কলকাতা শহরের মেয়র, এরপর বাংলার মুখ্যমন্ত্রী টানা ছয়টি বছর-১৯৩৭ থেকে ১৯৪৩ সাল। দেশভাগের চার বছরের মধ্যে পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী হলেন বাংলার মধ্যবিত্তের প্রধান নেতা, কৃষক দরদী ১৯৫৪ সালে। তারপর পাকিস্তান দেশের স্বরাষ্টমন্ত্রী পরের বছর। পরের দুটি বছর পূব পাকিস্তানের গভর্নরের পদে বসলেন শেরে বাংলা। ভারতবর্ষের রাজনীতিতে বাঙালির নেতা শেরে বাংলাকে নিয়ে লিখেছেন তার নামে প্রতিষ্ঠিত ঢাকার কৃষি গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঢাকাপ্রকাশ ২৪.কমের প্রতিনিধি রবিউল ইসলাম রাকিব

বরিশালের বাকেরগঞ্জের মানুষ। গ্রামের বাড়ি চাখারে। সবাই জানেন। মা-বাবার একমাত্র সন্তান একে ফজলুল হক বাঙালির স্বাধীকার ও স্বাধীনতার আন্দোলনে, নিপীড়ন ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে একটি গল্পের নায়ক। তিনি কিন্তু অসাধারণ মেধাবী ছাত্র। রসায়ন, গণিত ও পদাথে অনার্সসহ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের এমএ। আশুতোষ মুখার্জির জুনিয়র হিসেবে আইন পেশায় শুরু। বরিশালের অশ্বিনী কুমার দত্ত ও আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের স্নেহধন্য। আইনজীবি, কলেজের মাস্টার, সরকারের এই ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ১৯০৬ সালের মুসলিম লিগের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। সমবায়ের সহকারী রেজিস্ট্রার। তারপর সরকারকে ছেড়ে চলে গেলেন জনসেবা ও আইন পেশায়। পেশাজীবি হলেন স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের পরামর্শে।

রাজনীতি শুরু করলেন বাংলার এই মহান পুরুষ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও ঢাকার নবাব সলিমুল্লাহ এবং টাঙ্গাইলের ধনবাড়ি জমিদার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আলী চৌধুরীর হাতে। ১৯১৩ সালে পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম লীগের সভাপতি, এরপর সর্বভারতীয় মুসলিম লীগের যুগ্ম সভাপতি, সর্বভারতীয় মুসলিম লীগের সভাপতি। মুসলিম লীগ ও কংগ্রেসের সমঝোতা সম্পাদন, সর্বভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের যুগ্ম সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, খিলাফত আন্দোলনের নেতা, ফজলুল হক-কাজী নজরুল ইসলাম-কমরেড মুজাফফর আহমদের ‘নবযুগ’র অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, পূর্ব পাকিস্তানের শিক্ষামন্ত্রী, মুসলিম এডুকেশনাল ফান্ডের জনক, মুসলিম বাংলা শিক্ষা পরিদপ্তর প্রতিষ্ঠাতা, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র তার বিশ্ববিদ্যালয়ে মুসলমান আসন সংরক্ষণ শুরু করেছেন।

মাদ্রাসা শিক্ষায় তিনি পূর্ব পাকিস্তানে নতুন অবকাঠামো ও পরিকল্পনার প্রচলক। কৃষক সমিতি, বেঙ্গল প্রজা পাটি, নিখিলবঙ্গ প্রজা সমিতি, কৃষক প্রজা পাটির প্রতিষ্ঠাতা প্রধান। ১৯৩৭ সালের পূর্বপাকিস্তান কোয়ালিশন সরকারে গেলেন ও মুখ্যমন্ত্রী হলেন। এরপর শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি-শেরে বাংলা একে ফজলুল হক মন্ত্রীসভার জনক। গরীব কৃষকদের তিনি মহাজনের সুদ থেকে বাঁচিয়েছেন। ঋণ সালিশি বোর্ড তার কীর্তি। নদী শিকস্তিদের জন্য তার অবদান আছে। মুসলমানদের জন্য ৫০ ভাগ চাকরি কোটা চালু করেছেন। ইসলামিয়া কলেজের প্রতিষ্ঠাতা, লেডি বেব্রোর্নের জনক, ওয়াজিদ মেমোরিয়াল গালর্স হাই স্কুল ও চাখার কলেজ তার গড়া।

মুসলিম লীগকে পূর্ব পাকিস্তান থেকে হটানোর শুরুটি এই শেরে বাংলার। এই বিরোধিতায় তিনি পূর্ব পাকিস্তানের মূল রাজনীতি থেকে সরে যেতে থাকেন। দেশভাগের পর তিনি চলে আসেন ঢাকায়। ছিলেন ১৯৪৭ থেকে ১৯৫২ পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তানের অ্যাটর্নি জেনারেল। বাংলা ভাষার আন্দোলনকে তিনি সমর্থন করেছেন ও অংশ নিয়েছেন। হক-ভাসানী-সোহরোয়ার্দী যুক্তফ্রন্টের তিনি প্রধান। এরপর মুখ্যমন্ত্রী। পূব পাকিস্তানের গভর্নর। তিনি বাংলা ও বাঙালির এবং বাংলাদেশের মানুষের প্রধানতম নেতা হিসেবে আজীবন কাজ করেছেন।

তার নামে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের অন্যতম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকার ‘শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’। ২৭ এপ্রিল বাংলার বাঘের ৬০তম মৃত্যুদিবস। গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় তার বিশ্ববিদ্যালয়টি স্মরণ করেছে। সকাল ১০টায় প্রশাসন ভবনে তার স্মৃতিফলকে শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। আলোচনা সভায় আরো ছিলেন প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. হারুন-উর-রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. অলোককুমার পাল, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্র পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী, গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রাজ্জাক, ছাত্রপরামর্শ ও নির্দেশনাদান বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মো. ফরহাদ হোসেন, আইসিসি পরিচালক ড. মো. মোফাজ্জল হোসেন, আইকিউএসি পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান খান, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, হলগুলোর প্রভোস্ট ও শিক্ষকরা। দিনের আরো আয়োজনে ছিলেন ছিলেন ছাত্র,ছাত্রীরা।

ওএস।

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) চ্যানেলটির স্ক্রলে এ তথ্য জানানো হয়।

স্ক্রলে উল্লেখ করা হয়, “অনিবার্য কারণবশত দীপ্ত টিভির সকল সংবাদ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো।”

তবে চ্যানেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা না দেওয়া হলেও জানা গেছে, সাম্প্রতিক এক সংবাদ প্রতিবেদনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকীর কাছে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ১৪০০ শহীদ’ সংক্রান্ত বিতর্কিত প্রশ্নের জের ধরেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, এ ঘটনায় দীপ্ত টিভির এক সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রয়োজনীয় অভ্যন্তরীণ পদক্ষেপ গ্রহণ শেষে খুব শিগগিরই সংবাদ কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার গণমাধ্যমে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি।

এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কিছু আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের অভ্যন্তরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদিত নকশায় না থাকলেও বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ (রেস্টুরেন্ট) পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করায় এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও সম্পদহানির ঘটনা ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।

ডিএসসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্পদ ও জানমালের ঝুঁকি এড়াতে নকশাবহির্ভূত সব রেস্তোরাঁ এবং ভবনের ছাদে স্থাপিত রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করা হলো। বাতিল করা লাইসেন্স দিয়ে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘যেসব রেস্তোরাঁ সঠিক তথ্য না দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে ভবনের অনুমোদন কিন্তু বাতিল করা হয়নি। ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত দিলে সেগুলো সচল করা হবে।’

বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি। ছবি: সংগৃহীত

অপর এক প্রশ্নের জবাবে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রতিটি রেস্তোরাঁকে আলাদা করে চিঠি পাঠাব।’

ডিএসসিসির এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ডিএসসিসি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম চলছে। ব্যবসাগুলো এক দিনে গড়ে ওঠেনি। রাজউকের পাস করা ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ নেই বললেই চলে। বিগত সরকারের সময় এই জটিলতা নিরসনে একটা টাস্কফোর্স করা হয়েছিল। সেই টাস্কফোর্সের দুটি বৈঠক হয়েছিল। তারপর তো সরকার বদল হয়ে গেল।

ইমরান হাসান বলেন, ‘ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে এখন যদি ডিএসসিসি অভিযানে নামে, তাহলে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি হলে আমাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রেস্তোরাঁর অনুমোদন ও অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি সামনে আসে। ওই ভবনে আটটি রেস্তোরাঁ ছিল, তবে ভবনটিতে রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠার কোনো অনুমোদন ছিল না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চার বছর আগে দেশের রেস্তোরাঁ খাত নিয়ে একটি জরিপ করে। সেই জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

রেস্তোরাঁ ব্যবসা করতে চাইলে একজন বিনিয়োগকারীকে সরকারের সাতটি সংস্থার অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিতে হয়। রেস্তোরাঁর জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২০২৪ সালের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী, সরকারের সব সংস্থার প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে মাত্র ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় রয়েছে ১২৮টি রেস্তোরাঁ।

Header Ad
Header Ad

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্ব কমিয়ে এনে মানুষের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশের অনেক সদস্য জনরোষের মুখে পড়েছেন।” পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা