বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কুয়াকাটায় হোটেলে ৫০ শতাংশ ছাড়, তবু নেই পর্যটক

সাগরকন্যা কুয়াকাটার আবাসিক হোটেলগুলোতে ৫০ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়েছে। তবুও দেশের আকর্ষণীয় এই পর্যটন কেন্দ্রে আসছেন না ভ্রমণপিপাসুরা। চলতি রমজান মাসের শুরু থেকেই পর্যটকশূন্য হয়ে পড়েছে সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের নয়নাভিরাম দৃশ্য অবলোকনের এই সৈকতে। এ জন্য পর্যটকদের টানতে ছাড় দিয়েছে হোটেল কর্তৃপক্ষ।

সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, রমজানের আগে ছুটির দিনগুলোতে আবাসিক হোটেলে কক্ষ সংকটে পড়েছেন অসংখ্য পর্যটক। কমিউনিটি ট্যুরিজমের আওতায় অনেক পর্যটক আশ্রয় নিতেন আশেপাশের বাসাবাড়িতে। অনেকে আবার খোলা আকাশের নিচে, বাসের মধ্যে, সৈকতের বেঞ্চে রাতযাপন করেছেন। কিন্তু এখন সেই চিত্র একেবারেই উল্টো। পর্যটক না থাকায় অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী দোকান খুলছেন না। ফলে চরম বেকাদায় পড়েছেন পর্যটন খাতের সঙ্গে যুক্ত নিম্ন আয়ের মানুষরা।

শুক্রবার (১৪ এপ্রিল) সকালে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে দেখা গেছে, জিরো পয়েন্ট এলাকায় ট্যুরিস্ট পুলিশ বক্সের সামনে তিন জন পুলিশ সদস্য বসে আছেন। সৈকতে মোটরসাইকেল রেখে কয়েকজন চালক আড্ডা দিচ্ছেন। একটু দূরে কয়েকজন ফটোগ্রাফার ক্যামেরা নিয়ে বসে বসে আয়-ব্যয়ের হিসাব মিলাচ্ছেন। আর গোটা সৈকতে ৪০ থেকে ৫০ জন পর্যটক ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তাদের মধ্যে ছিলেন কাওসার আহমেদ ও লিমা আক্তার দম্পতি। তারা গাজীপুর থেকে এসেছেন। কথা হয় তাদের সঙ্গে।

কাওসার আহমেদ বলেন, ‘এই প্রথম কুয়াকাটায় এসেছি। কোথাও কোনো ঝামেলা হয়নি। এখানকার পরিবেশ খুব ভালো। সৈকতের মনোমুগ্ধকর পরিবেশে ঘুরতে বেশ ভালোই লাগল। তবে পর্যটক না থাকায় সবকিছু ফাঁকা ফাঁকা মনে হচ্ছে।’

সৈকতের জিরো পয়েন্ট, লেবুর বন, শুঁটকি পল্লী, লাল কাকড়ার চর, মিশ্রীপাড়া বৌদ্ধ মন্দির, কাউয়ারচর, গঙ্গামতিসহ সব দর্শনীয় স্থান পর্যটকশূন্য। গুটিকয়েক ফুচকা বিক্রেতা দোকান খুলে বসে আছেন। সৈকতের ভাসমান দোকান, শুঁটকি মার্কেট, ঝিনুক মার্কেট, রাখাইন নারী মার্কেটে পর্যটকদের আনাগোনা নেই। আগের মতো নেই হইচই কোলাহল।

সৈকতের ফটোগ্রাফার বেল্লাল হোসেন বলেন, ‘রমজানের আগে প্রতিদিন গড়ে ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা আয় হতো। এখন ২০০ থেকে ৩০০ টাকা আয় করতে কষ্ট হয়। রমজানের শুরু থেকেই পর্যটকদের সংখ্যা কমে গেছে। এখন বাজার-সদায় কিনতে কষ্ট হয়। ঈদের বাজার কীভাবে করব জানি না।’

ফুচকাবিক্রেতা নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘রমজানের আগে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা আয় হতো। এখন ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা আয় হয়। বেচা-কেনা একেবারে কমে গেছে। খুব সমস্যার মধ্যে দিন কাটছে।’

মোটরসাইকেল চালক ইব্রাহিম বলেন, ‘রমজানের আগে প্রতিদিন ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা আয় করতাম। বর্তমানে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা আয় করতে কষ্ট হয়।’

সৈকতের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী শাহ আলম বলেন, ‘রমজানের আগে ৪ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা বিক্রি করতাম। এখন ৫০০ টাকা বিক্রি করতে কষ্ট হয়।’

কথা হয় আবাসিক হোটেল সি-ভিউ ম্যানেজার সোলায়মান ফরাজীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের হোটেলে ৫০ শতাংশ ছাড় চলছে। রমজানের শুরু থেকেই প্রায় সব হোটেল ছাড় দিয়েছে।’

গ্রিন ট্যুরিজমের আবুল হোসেন রাজু বলেন, ‘প্রতি বছরই রমজান মাসে পর্যটকের সংখ্যা কমে যায়। এখানকার ব্যবসায়ীদের নানা সমস্যায় পড়তে হয়। এ সময় ব্যবসায়ীরা ঈদের ছুটিতে আসা পর্যটকদের বরণ করতে তাদের প্রতিষ্ঠান ঢেলে সাজানোর কাজ করেন।’

কুয়াকাটা ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের (কুটুম) সাধারণ সম্পাদক ও সাংবাদিক হোসাইন আমির বলেন, ‘প্রতি বছর রমজান মাসে পর্যটক কম থাকেন। ঈদকে সামনে রেখে হোটেল-মোটেলগুলোতে সাজসজ্জার কাজ চলছে।’

এ প্রসঙ্গে কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও কুয়াকাটা গেস্ট হাউজের মালিক আব্দুল মোতালেব শরীফ বলেন, ‘রমজানের শুরু থেকেই পর্যটক কমে গেছে। এই ফাঁকে আমাদের হোটেলগুলোতে আসবাবপত্রসহ আনুষঙ্গিক মালামাল করে ঈদে আগত পর্যটকদের সেবা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।’

কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের পুলিশ পরিদর্শক হাসনাইন পারভেজ বলেন, ‘বর্তমানে পর্যটকের সংখ্যা খুবই কম। তারপরও যেসব পর্যটক কুয়াকাটায় আসছেন আমরা তাদের সার্বিক নিরাপত্তা দিচ্ছি।’

আরএ/

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া