বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ডিজনিল্যান্ডে ২, ৯, ৯৫ দিন টানা বেড়িয়ে জেফ রেইটজের বিশ্বরেকর্ড

ডিজনিল্যান্ডে বেড়াতে আসা অনেকেই আছেন ও তাদের সবার ওপরে আছেন জেফ রেইটজ। ৫০ বছরের এই মানুষটি ক্যালিফোর্নিয়ার বাসিন্দা। একটানা ২ হাজার ৯শ ৯৫টি দিন বেড়িয়েছেন বিশ্বখ্যাত এই ভুবনে। এসেছেন ২০১২ সাল থেকে ২০২০ সালের মার্চ পর্যন্ত। একটি দিনও বাদ দেননি। ফলে থিমপার্কটিতে সবচেয়ে বেশিদিন ভ্রমণের বিশ্বরেকর্ড গড়েছেন রেইটজই।

এক দশক আগে রেইটজের অভিযানের শুরু হয়েছে। তখন কেবল চাকরি হারিয়েছেন মানুষটি। ফলে অপ্রত্যাশিতভাবে তার হাতে অনেকটা সময় কর্মহীন এসে গেল। একদিনের সফরের পর আরেকটি দিন বেড়াতে এলেন। এভাবে ডিজনিল্যান্ডে বেড়াতে ভালো লাগা বাড়তে লাগলো তার। ফলে হাজার দিনে পৌঁছে গেলেন তিনি এবং ডিজনিল্যান্ডের জন্য তার খোলা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হাজার, হাজার অনুসরণকারী হয়ে গেল। ২০১২ সালটি তার জীবনে আরো একটি অনন্য দিন এ কারণে যে, বছরটি ছিল একটি লিপ ইয়ার। এর মধ্যে তিনি ডিজনিল্যান্ডের বার্ষিক পাস নিয়েছেন। ২০২০ সালের শুরুর দিকের মহামারির সময়ে তার এই অবিশ্বাস্য সফর থেমে যেত। তবে এর মধ্যেই তিনি ইতিহাস গড়ে ফেললেন। টানা আটটি বছর প্রতিটি দিন ডিজনিল্যান্ড বেড়ালেন তিনি। এর ফলে রেইটজ হয়ে গেলেন একজন বড় তারকা। গিনেজের গবেষকরা তার কাজ নিয়ে গবেষণা করলেন ও একটি নতুন বিশ্বরেকর্ডের মালিক হিসেবে স্বীকৃতি দিলেন।
এর ফলে ডিজনিল্যান্ডের সঙ্গে একটি ইতিহাস তৈরি হয়ে গেল তার এবং ডিজনিল্যান্ডেরও। তিনি একটি ইতিহাসের মালিক হয়ে গেলেন ও ডিজনিল্যান্ডকে একটি ইতিহাস গড়ে দিলেন। যখন তিনি এই শিশুদের বিশ্বসেরা বিনোদন পার্কে বেড়াতে গেলেন বুড়ো এই পার্কটি তার একটি বন্ধু হয়ে গেল। বলেছেন তিনি, ‘আমি ক্যালিফোনিয়া অঙ্গরাজ্যের হান্টিংটন বিচ শহরে বড় হয়েছি এবং এখানের অরিগন কাউন্টির আনাহাইম শহরের ডিজনিল্যান্ডের সঙ্গে আমার ছেলেবেলা থেকেই সম্পর্ক আছে। কেননা, আমার বাবা-মা ও ভাই, বোনেরা বছরে কয়েকবার ডিজনিল্যান্ডে বেড়াতে আসতে অভ্যস্থ ছিলেন।’ আরো বলেছেন, ‘এটি একটি বেড়ানোর খুব সুন্দর জায়গা ও মানুষের সঙ্গে আলাপের জন্য অবিশ্বাস্য সুন্দর স্থান। আর আমার এখন মনে হয় সত্যিই ডিজনিল্যান্ড বেঁচে আছে। আমি এখানে অনেককিছু বদলে যেতেও দেখেছি। এছাড়াও ডিজনির মানের তুলনায় খরচ সত্যিই খুব কম।’
তবে যখন চাকরি পেয়ে গেলেন তখনো তিনি ডিজনিল্যান্ডে বেড়ানোর অভ্যাস থামালেন না। চাকরি থেকে বেরিয়ে পার্কে বেড়িয়ে তিনি বাড়িতে ফিরতেন। ‘এই কাজটি আমি মজা পেয়ে করতাম। তবে পার্কে বেড়ানোর সময় ভিন্ন, ভিন্ন জায়গাতে বেড়ানোর চেষ্টা করতাম। আমার পার্কে এখানে, সেখানেও বেড়ানো হতো। একটি কাজই কেবল নিয়মিত করেছি। সেটি হলো আমার সামাজিক যোগাযাগ মাধ্যমে প্রতিদিন পোস্ট করেছি। আর প্রতিদিন পার্কের যেকোনো একটি আলাদা ছবি পোস্ট করার চেষ্টা করতাম’ বলেছেন তিনি।
তবে বলেছেন ২০১২ সালে যখন তিনি ইনস্ট্রাগ্রামে পোস্ট করা শুরু করলেন, তখন আজকের মতো বিশালাকায় অবস্থানে এসে পৌঁছেনি এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি। আর স্মার্টফোনগুলোও আজকের মতো উন্নত ছিল না। প্রথম কয়েকটি বছর তিনি তার বø্যাক বেরি বোল্ড ৯৭০০ দিয়ে ছবি তুলতেন ও সেই ডিজনিল্যান্ডের ছবিগুলো ইনস্ট্রাগ্রামে পোস্ট করতেন।
ডিজনিল্যান্ডে রেইটজের প্রিয় জায়গাটি হলো ম্যাটারহর্ন ববসেল্ডস। একজোড়া স্টিলের রোলার কোস্টার। এই যমজ কোস্টারটি অ্যালপাইনের তৃণভূমির আদলে তৈরি জায়গাতে বানানো। কেন প্রিয় এই প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, ‘যখন ছোট ছিলাম তখন থেকে এর প্রতি আমার আকর্ষণ।’
২০১৯ সালে “স্টার ওয়ারস : গ্যালাক্সি’স এজ” নামের একটি কমপ্লেক্স, যেটি ডিজনিল্যান্ডের অন্যতম আকর্ষণ, সেখানে কয়েকটি ভিন্ন, ভিন্ন ধরনের রাইড আছে। আরো আগ্রহের নানা বিষয় আছে। যেকোনো ডিজনিল্যান্ডপ্রেমী জানেন যে, এখানকার আকর্ষণটি কেবল আকর্ষণ নয়, একটি আসলে একটি অভিজ্ঞতা অর্জন। এখানে কোনো রাইডে না চড়েই একটি দিন কাটিয়ে দিতে পারবেন এবং যেকোনো মানুষই পরিবেশটি উপভোগ করবেন। তার ভালো লাগতো কী, কীÑ‘এখানে একটি জাহাজ ঘাট আছে এবং বেড়াতে এলে আমি এখানে বসে বিশ্রাম নিতাম। আমার বসে থাকতে ভালো লাগতো। কখনো, কখনো আমি চলে যেতাম গ্যালাক্সি’স এজে এবং পর্দার পেছনের শব্দগুলো বসে, বসে শুনতাম। সেখানকার সঙ্গীত আমাকে খুব আগ্রহী করতো। আবার কখনো অ্যাডভেঞ্চারল্যান্ডে উঠে পড়তাম। সেই গাছের বাড়িতে ঢুকে চারপাশের একটি সুন্দর দৃশ্য দেখতাম।’
তবে সমস্যা হলো এই, ডিজনিল্যান্ডে খাবারের দাম কম নয়। সহজও নয়। ফলে রেইটজকে পার্কের ‘টুমরোল্যান্ড’ বিভাগ থেকে পিৎজা পোর্ট রেস্তোরাঁ থেকে পেস্তা কিনে আসতে হতো ও নিয়ে ঢুকে পড়তেন তিনি পার্কে। এই মানুষটিকে উত্তেজনাপূর্ণ রাইডগুলো টানতো। তিনি বলেছেন, ‘কেবল এই জায়গাটি নিজে নয়, এখানে যারা কাজ করেন তারাও জাদুটি তৈরি করেন।’
বছরের পর বছর কেটে গেল ও তিনি ডিজনিল্যান্ডের একজন নিয়মিত মানুষে পরিণত হলেন। তিনি গল্পগুলো সংগ্রহ করতে লাগলেন ও ডিজনিল্যান্ডের পার্কগুলোর কর্মীদের কাছ থেকে নানা গোপন বিষয় জানতে শুরু করলেন। যেহেতু তাদের বন্ধুত্ব হয়ে গিয়েছে। তাকেও তারা নিজেদের একজন হিসেবে পরিচয় দিতে ভালোবাসলেন। জেফ রেইটজ বিশ্বরেকর্ড গড়ার দিন ডিজনিল্যান্ডের জন্য ছিল আনন্দের।
ডিজনির নিজস্ব কর্মী ড্যানি ডেকানার সঙ্গে একটি সেফলি তুলেছেন স্টার ওয়ারস : গ্যালাক্সি’স এজে। পার্কের একজন সেট পেইন্টার কর্মী তাকে তাদের বিখ্যাত লিটল ইস্টারের ডিমগুলোর বিষয়ে বলেছেন যে, ‘শিল্পীরা এগুলো নিয়ে আসলে মজা করতে চেয়েছিলেন। যেমনভাবে তারা তৈরি করেছেন ফ্রোন্টায়ারল্যান্ডের গোস্ট টাউনের কেটি বিন নিয়ে।’
২০১৩ সালে তিনি আবার যখন দেখলেন পার্কের পাশের একটি বড় গাছ আর নেই, তখন একজন কর্মী তাকে এর একটি বা দুটি গল্প শোনাবেন জানালেন। রেইটজ বলেছেন, “তিনি আমাকে বলেছেন যে, ‘আসল এই গাছটি খুব বুড়ো হয়ে গিয়েছিল। একেবারেই অসুস্থ গাছটিকে কেটে ফেলতে হয়েছিল। আর ওয়াল্ট ডিজনি যখন এই পার্কটি শুরু করলেন তখন এমন কিছু গাছ তিনিই রোপন করেছিলেন। বাকিগুলো অন্য দর্শনীয় স্থানগুলোতে আলো হয়ে আছে’।”


ওএসএফ/ ডিএসএস

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪