শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অমিত-তৌহিদের সেঞ্চুরি

জয় দেখছে মধ্যাঞ্চল

বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগের দ্বিতীয় রাউন্ডের তৃতীয় দিনে এসেও দুইটি ভেন্যুর দৃশপটে পরিবর্তন আসেনি। যথারীতি মিরপুরে বোলারদের দাপট অব্যাহত, চট্টগ্রামে অব্যাহত ব্যাটারদের দাপট। এর ফলে মিরপুরে ম্যাচের নিস্পত্তি হতে চলেছে। চট্টগ্রামের ম্যাচের গন্তব্য ড্র।

মিরপুরে বোলারদের দাপটে তৃতীয় দিনে উইকেট পড়েছে দুই দলের মিলে ১২টি। যেখানে জয়ের পথে আছে মধ্যাঞ্চল। চট্টগ্রামে ব্যাটসম্যানদের দাপটে উইকেট পড়েছে মাত্র একটি। সেঞ্চুরি হয়েছে দুইটি। তৌহিদ হৃদয় ১৫৯ রানে আছেন অপরাজিত। আউট হওয়া একমাত্র ব্যাটসম্যান অমিত হাসান করেন ১৩১ রান।

মিরপুরে পূর্বাঞ্চল বোলারদের দাপটে প্রথম ইনিংসে লিড পেয়েছিল ১৮ রানের। আগের দিনের রানের সঙ্গে মাত্র ৪ রান যোগ করে তাদের শেষ ব্যাটসম্যান রবিউল(২৬) আউট হলে ইনিংস শেষ হয় ২২৭ রানে। কিন্তু এই সুখ তাদের টিকেনি দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায়। মাত্র ১৮০ রানে অলআউট হয়ে তারা হারকে তরান্বিত করে তুলে। এক পর্যায়ে ৫১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে তারা ছিল মহাবিপদে। সেখান থেকে দলকে উদ্ধার করার জন্য ত্রাতা হয়ে উঠেন প্রিতম কুমার ও নাঈম হাসান। এই দুই ব্যাটসম্যান সপ্তম উইকেট জুটিতে হাল ধরে দলকে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। সফলও হন তারা। জুটিতে আসে ১০৩ রান। কিন্তু তারপরও ইনিংস দুইশ পার হয়নি। আর এই না হওয়ার কারণ স্পিনার হাসান মুরাদ। তিনি এই দুজনসহ শেষ চার ব্যাটসম্যানকে ফিরিয়ে দেন।

হাফ সেঞ্চুরি করার পরপরই প্রিতম কুমার ৫৪ রানে ফিরে যাওয়ার পর দলীয় একই (১৫৪) রানে ফিরে যান তানভীর ইসলাম। ৬৮ রান করে নাঈম হাসান স্ট্যাম্পিংয়ের শিকার হন জাকের আলীর হাতে। এরপর শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হন আসাদুজ্জামান পিয়াল। হাসান মুরাদ ৩৭ রানে ৪ উইকেট। ২টি করে উইকেট নেন আবু হায়দার রনি ও মৃতুঞ্জয় চৌধুরী।

প্রথম ইনিংসের ১৮ রানের লিড নিয়ে ১৯৮ রানে এগিয়ে থাকে পূর্বাঞ্চল। ছোট টার্গেট। জয় নাগালের কাছেই। আবার উইকেট যেমন বোলারদের হয়ে কথা বলছে তাতে করে এই ছোট্টা টার্গেট কঠিন হওয়া অস্বাভাবিক না। শুরুতেই দলীয় ২৫ ও ব্যক্তিগত ১২ রানে প্রথম ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান মিজানুর ফিরে গিয়ে সেই শঙ্কাকে আমন্ত্রণ জানান। কিন্তু তা গ্রহণ করতে রাজি ছিলেন না প্রথম ম্যাচের দুই সেঞ্চুরিয়ান মোহাম্মদ মিঠুন ও সৌম্য সরকার। দুজনে আর কোনো উইকেটের পতন হতে না দিয়ে দিন পার করে দেন ৭৫ রান যোগ করে। দিন শেষে তাদের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৮৭। জয়ের জন্য তাদের প্রয়োজন আরো ১১২ রানের। মিঠুন ৪২ ও সৌম্য ৩৩ রান নিয়ে আজ (২১ ডিসেম্বর) আবার ব্যাট করতে নামবেন।

চট্টগ্রামের উইকেট ছিল ব্যাটসম্যানদের জন্য অভয়ারন্য আর বোলারদের জন্য ভীবিষীকাময়। আগের দুই দিনের দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যান দক্ষিণাঞ্চলের অমিত হাসান ও তৌহিদ হৃদয় দলের রানকে ৩১২ পর্যন্ত নিয়ে যান। জুটিতে তারা যোগ করেন ২৫৮ রান। ৩৭৩ বলে ১৩১ রান করে তিনি আউট হন শরিফউল্লাহর বলে। সেঞ্চুরি করেন ২৯১ বলে। বাউন্ডারি ছিল ১২টি। ১১ চার ও ২ ছয়ে ১৭৬ বলে সেঞ্চুরি করেন তৌহিদ হৃদয়। ১৫৯ রানে অপরাজিত তৌহিদ মোট ২৮৬ বলে খেলেছেন। তিন ছক্কার সঙ্গে আছে তার ১৩ চার।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:
ওয়ালটন মধ্যাঞ্চল বনাম ইসলামী ব্যাংক পূর্বাঞ্চল:
পূর্বাঞ্চল: ২৪৫ ও ১৮০/১০, ওভার ( নাঈম হাসান ৬৮, প্রিতম কুমার ৫৪, আশরাফুল ১৬, নাদিফ চৌধুরী ১০, হাসান মুরাদ ৪/৩৭, আবু হায়দার রনি ২/২৬,মৃতুঞ্জয় চৌধুরী ২/৩৯,)।

মধ্যাঞ্চল: ২২৭/১০, (আগের দিনের ২২৩/৯) ওভার ৮৯.৩ ( ( জাকের আলী ৯২, তাইবুর ৭৬, রবিউল হক ২৬. আসাদুজ্জামান পিয়াল ৩/৪৯, তানভীর ইসলাম ২/৪২, এনামুল হক ২/৫৩, নাঈম হাসান ২/৭০) ও ৮৮৭/১, ওভার ২৩ ( মোহাম্মদ মিঠুন ৪২* সৌম্য সরকা ৩৩* মিজানুর ১২, এনামুল ১/৩৮)

বিসিবি উত্তরাঞ্চল বনাম বিসিবি দক্ষিণাঞ্চল
উত্তরাঞ্চল: ৩৮৫/১০।
দক্ষিণাঞ্চল: ৩৫০/৩, (আগের দিনের ১১২/২) ওভার ১২৯ ( তৌহিদ হৃদয় ১৫৯*, অমিত হাসান ১৩১,এনামুল হক ৩৫, শফিকুল ইসলাম ১/৫১, নোমান চৌধুরী ১/৫৮, শরিফউল্লাহ ১/১০১)।

এমপি/এসআইএইচ

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত