মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১৯ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রধান উপদেষ্টার সংবর্ধনা পেলেন সাফজয়ীরা

ছবি: সংগৃহীত

টানা ২য় বারের মত সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ জেতা নারী ফুটবল দলকে সংবর্ধনা দিয়েছেন অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

শনিবার (২ নভেম্বর) বেলা ১১টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ সংবর্ধনার দেওয়া হয়।

এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় যমুনায় প্রবেশ করেন সাবিনা-ঋতুপর্ণারা।

নেপালে সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৪ জিতে গত বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। সেদিন সাফজয়ী নারী ফুটবলারদের বরণ করে নিতে বাফুফে ভবনে বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে অপেক্ষা করছিলেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। অপেক্ষার প্রহর শেষ হয় সন্ধ্যা ৭টায়। বিকেল ৪টায় বিমানবন্দর থেকে ছাদখোলা বাসে করে রওয়ানা দেওয়ার তিন ঘণ্টা পর বাফুফে ভবনে এসে পৌঁছায় সাফজয়ী নারী ফুটবলাররা।

বাফুফে ভবনে পৌঁছালে সাবিনাদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন ক্রীড়া উপদেষ্টা। তখন সেখানে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তারা। ফুটবলারদের বরণ করার পর যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আর্থিক পুরস্কারের ঘোষণা দেন উপদেষ্টা। সাফজয়ী বীরদেরকে মোট ১ কোটি টাকার আর্থিক পুরস্কার দেওয়া হয় সরকারের পক্ষ থেকে। যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা তাৎক্ষণিক পুরস্কারের চেক তুলে দেন সাফজয়ী ফুটবল দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুনের হাতে।

Header Ad

বদলগাছিতে মাইক্রোবাস থেকে ককটেল নিক্ষেপ, ৬টি উদ্ধার

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর বদলগাছীতে মাইক্রোবাস থেকে দুটো ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া অবিস্ফোরিত ৬টি ককটেল উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। সোমবার (৪ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার গোবরচাঁপা হাট নামক স্থানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মুল ফটকের সামনে এই ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এর ফলে পুরো বাজারে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। ‍

এদিকে ঘটনার পর এদিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে তাদের বিচার দাবি করে।

স্থানীয় একাধিক বাসিন্দারা জানান, সোমবার রাতে উপজেলার মিঠাপুরের দিক থেকে একটি মাইক্রোবাস আসছিল। ওই মাইক্রোবাসটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাছে আসা মাত্রই হঠাৎ করে ককটেল বিস্ফোরণে শব্দ শোনা যায়। ধারণা করা হচ্ছে ওই মাইক্রোবাস থেকে ককটেলগুলো নিক্ষেপ করা হয়েছে। এতে কারো কোনো ক্ষতি না হলেও বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয়দের মাঝে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। মাইক্রোবাসটি গোবরচাঁপা হয়ে বদলগাছীর দিকে চলে যায়।

রাত সাড়ে নয় টার দিকে জানতে চাইলে বদলগাছী উপজেলা বিএনপির প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবু রায়হান গিটার মুঠোফোনে বলেন, আমি শব্দ শুনতে পেয়ে সেখানে যাই। গিয়ে শুনতে পাই দুটো ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে। মাইক্রোবাস থেকে ককটেল গুলো নিক্ষেপ করা হয়েছে। আর জয় বাংলা স্লোগান দেওয়া হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান। তিনি আরও বলেন, দেশ ও সমাজকে অস্থিতিশীল করা কারো কাম্য নয়। আমরা সমাজকে ভালো করে গড়তে চাই। তবে জয় বাংলার স্লোগান দেওয়াতে আমরা মনে করছি আওয়ামীলীগের দোসরার এখনও আছে এবং জানান দিচ্ছে তারা মাঠে আছে। তাই যারা এধরণের অন্যায় কাজ করবে তাদেরকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।

রাত দশটার দিকে বিষয়টি ঢাকাপ্রকাশকে নিশ্চিত করেছেন বদলগাছী থানার অফিসার ইনচার্জ শাহ্জাহান আলী। তিনি বলেন, খবর পাওয়া মাত্রই আমরা ঘটনাস্থলের দিকে রওয়ানা হই। এসময় দুটো সাদা মাইক্রোবাস বদলগাছীর দিকে চলে যেতে দেখা যায়। এরপর আমরা ঘটনাস্থল থেকে অবিস্ফোরিত তাজা ৬টি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। তবে সেখানে দুটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়।

তিনি আরও বলেন, এঘটনায় কয়েকজন আহত হয়েছে বলে শুনেছি। তবে তারা কোথায় চিকিৎসা নিচ্ছে সেটা আমার জানা নেই। মামলার প্রস্তুতি চলছে। পরবর্তীতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Header Ad

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যে আগ্রহী আওয়ামী লীগ: ড. হাছান মাহমুদ

সাবেক তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাজ্যভিত্তিক বাংলা স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল ‘চ্যানেল এস’-এর মতামতভিত্তিক অনুষ্ঠান ‘অভিমত’-এ গত ৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত এক আলোচনায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বিএনপির সঙ্গে ঐক্যের সম্ভাবনা নিয়ে বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে প্রয়োজন হলে বিএনপির সঙ্গে ঐক্য করতে আওয়ামী লীগ প্রস্তুত রয়েছে।

আওয়ামী লীগের সংকট মোকাবিলা ও ঐক্যের বার্তা: অনুষ্ঠানের সঞ্চালক বুলবুল হাসানের প্রশ্নের উত্তরে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, আওয়ামী লীগ অতীতেও সংকট মোকাবিলা করেছে এবং সেই অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়েছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ দেশের প্রতি বিপর্যয় কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছে এবং টানা চারবার ক্ষমতায় এসেছে। তিনি বলেন, “আওয়ামী লীগের বিপর্যয় ইতোপূর্বেও ঘটেছে, কিন্তু আমরা ঘুরে দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছি।”

জাতীয় সংকটে ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা: ড. হাছান মাহমুদ বলেন, জাতীয় রাজনৈতিক সংকট নিরসনে বিএনপির অনেক বক্তব্যের সঙ্গে আওয়ামী লীগ একমত। তিনি স্মরণ করিয়ে দেন, ১/১১-এর সময় বিএনপির সঙ্গে মিলে আওয়ামী লীগ গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার সংগ্রামে শরিক হয়েছিল। বর্তমানেও বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী দলগুলোর অনেক বক্তব্য, যেমন একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি, আওয়ামী লীগের সঙ্গে মিলে গেলে দেশের গণতন্ত্র রক্ষার স্বার্থে একযোগে কাজ করার সুযোগ তৈরি হতে পারে।

ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের বিরোধিতা ও রাজনৈতিক সংকট: বিএনপি কর্তৃক ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, “কোনো রাজনৈতিক দলকে কাগজে কলমে নিষিদ্ধ করলে তার কার্যকারিতা নেই। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা অলীক কল্পনা।” তিনি আরও বলেন, “যে দলের নেতৃত্বে বাংলাদেশের সৃষ্টি, সেই দলকে নিষিদ্ধ করার চিন্তা কেবল বিভ্রান্তিকর।”

দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার: ড. হাছান মাহমুদ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবর্তনে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের বিষয়ে বলেন, “বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর জাতীয় নেতাদের হত্যা দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল। ৫ আগস্টের পরিবর্তিত পরিস্থিতিও এ ধরনের ষড়যন্ত্রের ফসল।” পুলিশি নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ডের প্রশ্নে তিনি বলেন, “আত্মরক্ষার অধিকার পুলিশের রয়েছে, এবং সেক্ষেত্রে সরকারের দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। সরকার একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে এবং হত্যাকাণ্ডের পূর্ণাঙ্গ তথ্য প্রকাশ করা হবে।”

রাজনৈতিক সহিষ্ণুতা ও ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব: আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শেখ হাসিনাই আওয়ামী লীগের প্রাণ এবং দলীয় গণতন্ত্রের মাধ্যমেই ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়ে উঠবে। বিদেশে আওয়ামী লীগ কোনো প্রবাসী সরকার গঠনের চিন্তা করছে না বলেও নিশ্চিত করেন তিনি।

দলীয় নেতাকর্মীদের জন্য বার্তা: দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, “আওয়ামী লীগ পরপর চারবার ক্ষমতায় এসেছে এবং কঠিন সময়ও অতিক্রম করেছে। নেতাকর্মীদের হতাশ হওয়ার কারণ নেই; শেখ হাসিনা দেশের পরিস্থিতি সম্পর্কে সম্পূর্ণ ওয়াকিবহাল এবং তার মনোবল চাঙ্গা রয়েছে।” তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেন, “এই সংকটময় সময়ও কেটে যাবে, এবং সহসা দেশে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ফিরে আসবে।”

রাষ্ট্র পরিচালনা ও ভুলের স্বীকারোক্তি: সরকারের ব্যর্থতার প্রসঙ্গে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, “দায়িত্বে থাকলে ভুল হবেই, এটিই স্বাভাবিক। আমরাও বিভিন্ন সময়ে ভুল করেছি। কিন্তু ভুল থেকেই শিক্ষা নেওয়া উচিত, এবং সেখান থেকে আমরা অনেক কিছু শিখেছি।”

এই আলোচনার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের অবস্থান পরিষ্কার হলো যে, দেশের বৃহত্তর স্বার্থে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে প্রয়োজন হলে বিএনপির সঙ্গে ঐক্য করতেও দলটি প্রস্তুত।

Header Ad

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণ বন্ধ, বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে সরকারের ৪০ হাজার কোটি ঋণ পরিশোধ

ছবি: সংগৃহীত

মূল্যস্ফীতি এখন দেশের অন্যতম প্রধান আলোচ্য বিষয়। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ক্রমবর্ধমান মূল্যে নাগরিক থেকে শুরু করে রাজনৈতিক মহলেও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি উঠেছে। সরকার এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নানামুখী উদ্যোগ নিচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া বন্ধ করেছে সরকার, যা মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে কার্যকরী পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে।

সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস-জুলাই থেকে অক্টোবর-সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করে বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ১৬ হাজার ৪০১ কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ পরিশোধে সরকারের মোট অর্থের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৯ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।

বিগত সরকারের সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ নেওয়ার ফলে দেশে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যায়। এতে মানুষের জীবনযাত্রার খরচ বাড়তে থাকে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর দায়িত্বে আসা বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সেই অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে মুদ্রাস্ফীতি কমানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। বর্তমানে সরকার বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ পরিশোধে মনোযোগী হচ্ছে।

একজন বাণিজ্যিক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, “বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণ নিলে বাজারে মুদ্রার প্রবাহ বেড়ে যায়, যা মূল্যস্ফীতি বাড়ায়। কিন্তু বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ায় মুদ্রাস্ফীতি কমবে এবং এই সিদ্ধান্ত দেশের অর্থনীতির জন্য ভালো।” তিনি আরও বলেন, “এখন লেনদেনের মাধ্যমে এক পকেট থেকে অন্য পকেটে টাকা যাচ্ছে, ফলে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা হচ্ছে।”

সরকারের সামগ্রিক ঋণের পরিমাণ চার লাখ ৯০ হাজার ৮৯১ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণের পরিমাণ এক লাখ ১৬ হাজার ২১৫ কোটি টাকা এবং বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ঋণ প্রায় তিন লাখ ৭৪ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা।

সরকারের এই উদ্যোগকে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সময়োপযোগী পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন অর্থনীতিবিদরা।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বদলগাছিতে মাইক্রোবাস থেকে ককটেল নিক্ষেপ, ৬টি উদ্ধার
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যে আগ্রহী আওয়ামী লীগ: ড. হাছান মাহমুদ
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণ বন্ধ, বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে সরকারের ৪০ হাজার কোটি ঋণ পরিশোধ
টাঙ্গাইলে ৩৫০ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিলসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গণপিটুনিতে সাবেক প্রতিমন্ত্রীর ভাগ্নে নিহত
মেগা চুরির জন্য আওয়ামী লীগকে আরেকবার দরকার: নির্মাতা ফারুকী
বিরামপুরে ট্রাকের ধাক্কায় দুই যুবক নিহত
পদে পুনর্বহালের দাবিতে ১০ সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলরদের একক কণ্ঠে আন্দোলন
ইসরায়েলি সামরিক স্থাপনায় হামলার নির্দেশ দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনি
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল, সদস্য সচিব মোস্তফা জামান
এস আলমের সম্পত্তি নিলামে তুললো জনতা ব্যাংক, ১৮৫০ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ আদায়ে কঠোর পদক্ষেপ
১০ জেলা ও মহানগরে বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা
ভারতে পবিত্র মনে করে মন্দিরের এসির পানি পানের হিড়িক, সতর্কতা জানালেন বিশেষজ্ঞরা
যুক্তরাষ্ট্রকে নতুন স্বর্ণযুগে নেওয়ার অঙ্গীকার ট্রাম্পের
থেমে থাকা ট্রাকে অপর ট্রাকের ধাক্কায় হেলপার নিহত, আটক ২
বিএনসিসি অধিদপ্তরে চাকরির বিশাল সুযোগ
পর্নোগ্রাফি ও জুয়ার ওয়েবসাইট-লিংক বন্ধের দাবি
এবারের জন্মদিনে ধূমপান ছেড়ে দিলেন শাহরুখ খান
জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হচ্ছে সাড়ে ৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
সোহেল তাজকে প্রধান উপদেষ্টার ফোন