শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সৌরভ গাঙ্গুলির স্মৃতির জানালায় বাংলাদেশ

কলকাতার মহারাজ সৌরভ গাঙ্গুলির জীবনে বাংলাদেশের নামটি বেশ ভালোভাবেই জড়িয়ে আছে। ভারতীয় ক্রিকেটের অন্যতম সফল অধিনায়ক বাঙালি বাবুর জীবন অনেক ‘প্রথম’র সঙ্গে জড়িয়ে আছে। অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে সেই ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশে আসা দিয়ে তার যাত্রা শুরু। তারপর তার অধিনায়কত্বে প্রথম টেস্ট খেলতে আসা, যা ছিল আবার বাংলাদেশেরও প্রথম টেস্ট। আবার ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি হিসেবে গোলাপি বলে প্রথম টেস্টে আয়োজনেও ভারতের প্রতিপক্ষ ছিল বাংলাদেশ। এসব স্মৃতিচারণ তিনি করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন আয়োজিত মেয়র কাপের লোগো উন্মোচন অনুষ্ঠানে।

দাদাগিরির দাদা মঞ্চে উঠে কথা বলেন পুরোটাই বাংলায়। খুলে ধরেন স্মৃতির ঝাপড়ি। হয়ে পড়েন আবেগ আপ্লুত। তার প্রায় ১২ মিনিটের বক্তৃতার অনেকটা জুড়েই ছিল বাংলাদেশকে নিয়ে তার মধুর স্মৃতিচারণ। স্মৃতির ডানা মেলে অতীতে ফিরে গিয়ে তিনি বলেন, ‘যাদের সঙ্গে আমি বহুদিন ক্রিকেট খেলেছি আকরাম আছে, আতাহার আছে, পাইলট আছে। আমি অনেক দিন বাদে ঢাকা এসেছি। লাস্ট ঢাকা এসেছিলাম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের (২০১৪ সাল) সময়। ভারত ফাইনালে হেরেছিল শ্রীলঙ্কার কাছে। এরপর ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডে যুক্ত হওয়া এবং অন্যান্য কাজে ব্যস্ত হওয়ার জন্য আর আসা হয়নি। একটি কথা আমি সব সময় বলি যতবার আমি এখানে আসি, আমি এত মানুষের ভালোবাসা পাই, আমি বুঝতে পারি না যে এটা ভারত না বাংলাদেশ। আমাকে এত ভালোবাসা, নিজের মনে করার জন্য আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।’

সৌরভ গাঙ্গুলি তার প্রথম বাংলাদেশে আসার কথা স্মরণ করতে গিয়ে সময় উল্লেখ করতে গিয়ে কিছুটা গড়বড় করে ফেলেন। ১৯৮৯ সাল না ১৯৮৭ সাল। এই দুইটা সাল বলার পরই তিনি নিশ্চিত হয়ে বলেন ১৯৮৯ সালের কথা, ‘আমি বাংলাদেশে প্রথম আসি অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে ১৯৮৯ সালে এশিয়া কাপ খেলতে। সেই থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে আমার সর্ম্পক। প্রচুর মানুষ বন্ধু আমার। মিঠুর কথা শুনলেন, ইফতেখার রহমান। সেই দিন থেকে আমার বন্ধু। আমি হয়তো ১০ বছর বাংলাদেশে আসিনি। কিন্তু তার সঙ্গে, তার পরিবারের সঙ্গে, বাকি বন্ধুদের সঙ্গে আমার পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় দেখা হতো।’

বাংলাদেশের টেস্ট মযার্দা পাওয়ার পেছনে রয়েছে ভারতের অকৃপণ সহযোগিতা। সেই সময় জগমোহন ডালমিয়া ছিলেন আইসিসিরি সভাপতি। তিনি আন্তরিকভাবে চেয়েছিলেন বাংলাদেশ যাতে টেস্ট মযার্দা পায়। ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার ভোট না পাওয়ায় ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ আর টেস্ট মর্যাদা পায়নি। কিন্তু পরেরবার ঠিকই আদায় করে নেয়। এরপর একই বছরের ১০ নভেম্বর ভারত এসে খেলে বাংলাদেশের অভিষেক টেস্ট। এখানেও ছিল ডালমিয়ার অবদান।

এদিকে ভারত বাংলাদেশ আসে তাদের নতুন অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলির নেতৃত্বে। সেটি ছিল ১ হাজার ৫১২তম টেস্ট ম্যাচ। সৌরভ গাঙ্গুলি বলেন, ‘আমার প্রথম টেস্ট অধিনায়কত্ব বাংলাদেশে। বাংলাদেশের ক্রিকেটের ইতিহাসের সঙ্গে আমার নাম সব সময় জড়িয়ে থাকবে। কারণ ওটা ছিল বাংলাদেশেরও প্রথম টেস্ট ২০০১ সালে (হবে ২০০০ সালে)। আমার এখনো মনে আছে, তখন নতুন স্টেডিয়াম হয়নি। পুরোনো বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ বোধ হয় ফার্স্ট ইনিংস লিড নিয়েছিলাম তাই না? (বাংলাদেশ লিড নিতে পারেনি। বাংলাদেশ করেছিল ৪০০ রান। ভারত করেছিল ৪২৯ রান)। তারপর যখন ড্রেসিংরুমে ডুকি, আমার মনে হল একি, আমি কি আমার অধিনায়কত্বের প্রথম টেস্ট হেরে যাব? তারপর ফিরে এসে আমরা টেস্ট জিতি।’

খেলোয়াড় হিসেবে গাঙ্গুলি বাংলাদেশে প্রথম খেলতে আসেন ১৯৯৮ সালে ইন্ডিপেন্ডেন্ট কাপে। ফাইনালে পাকিস্তান ৫ উইকেটে ৩১৪ রানের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছিল। সৌরভ গাঙ্গুলির ১২৪ রানে ভর করে ভারত সেই রান তাড়া করেছিল ৭ উইকেট হারিয়ে ৪৭.৫ ওভারে। আজকের বক্তব্যে গাঙ্গুলি সেই ফাইনালেরও স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘আমার জীবনের বহু বহু মূল্যবান মুহূর্ত জড়িত বাংলাদেশের সামনে। আমার এখনো মনে আছে ইন্ডিপেন্ডেন্ট কাপের ফাইনালে আমরা পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩১৫ রান চেজ করে জিতি। তখনকার দিনে ৩১৫ রান চেজ করা খুবই কঠিন ব্যাপার ছিল। আমার এখনো মনে আছে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে তখন এত আলো, ফ্লাডলাইট ছিল না। ফুটবলের আলোয় খেলা হয়েছে। শেষ অব্দি আমরা ম্যাচটা জিতেছিলাম।’

‘প্রিন্স অব ক্যালকাটা’ সৌরভ গাঙ্গুলি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর গোলাপি বলের দিবা-রাত্রির ভারতের প্রথম টেস্টের প্রতিপক্ষ হিসেবে বাংলাদেশকে বেছে নিয়েছিলেন। কলকাতার ইডেন গার্ডেনে মহাযজ্ঞ আয়োজন করেছিলেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিও উপস্থিত ছিলেন মাঠে।

সৌরভ স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘আমি বাংলাদেশের সংস্কৃতি নিয়েও খুব ওয়াকিবহাল। বাংলাদেশের গান, বাংলাদেশের সংস্কৃতি। গান হলো বাংলাদেশের হৃদস্পন্দন। বহু বিখ্যাত গায়ক-গায়িকা বাংলাদেশ থেকে ভারতবর্ষে গেছেন। আমার এখনো মনে আছে যখন প্রথম পিংক টেস্ট হয়। এটাও হয়তো কাকতালীয়। আমি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি হিসেবে প্রথম পিংক টেস্টও আয়োজন করেছিলাম বাংলাদেশের বিপক্ষে। আপনাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গিয়েছিলেন কলকাতায় আমার আমন্ত্রণে ওই টেস্ট ম্যাচ দেখতে। অনেক মধুর সময় কেটেছে বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে।’

সৌরভ গাঙ্গুলি তার বক্তব্যে মাদকের ব্যাপারে বাংলাদেশের যুব সমাজ নিয়েও কথা বলেন। তার বক্তব্য শেষ করতে গিয়ে তিনি আবারও স্মৃতিকাতর হয়ে আরেকবার আবেগ আপ্লুত হয়ে বলেন, ‘আমি আবারও বলি। আমি যতবার বাংলাদেশে আসি, আমার অসাধারণ ভালো লাগে। এত মানুষের ভালোবাসা। আর ভালোবাসা মানে জেনুইন ভালোবাসা। এই জেনুইন ভালোবাসা দেখে আমি আপ্লুত হই। আপনারা সবাই ভালো থাকবেন। এখানে আমাকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য মিঠুকে, মেয়র সাহেবকে ধন্যবাদ।’

এমপি/এসজি

Header Ad

যুগ্মসচিব নিশাত রাসুলকে ওএসডি

নিশাত রাসুল। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় উন্নয়ন প্রশাসন অ্যাকাডেমির পরিচালক (যুগ্মসচিব) কাজী নিশাত রাসুলকে ওএসডি করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (যুগ্মসচিব) হিসেবে বদলি করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। এতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সই করেছেন উপসচিব মো. তৌহিদ বিন হাসান।

এতে আরও বলা হয়েছে, জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

Header Ad

সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের ওপর হামলার বিষয়টি সরকার হালকাভাবে দেখছে না বলে জানিয়েছেন পরিবেশবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাতে ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমির মিলনায়তনে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, সমন্বয়কদের ওপর হামলার বিষয়টিকে হালকাভাবে দেখার কোনো সুযোগ নেই। সমন্বয়করা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জাতিকে যেভাবে ঐক্যবদ্ধ করার প্রয়াস চালাচ্ছেন, তাদের বিবেককে যেভাবে জাগ্রত করছেন, এটা নিশ্চয়ই অনেকের স্বার্থে লাগবে। তাদের নিরাপত্তা বিষয়টি কেবিনেটে আলোচনা হয়েছে। তাদের যে নিরাপত্তার প্রয়োজন, এটা আলোচিত হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

তিনি আরও বলেন, সারা দেশের কোর্টের নিরাপত্তা নিয়ে কথা হয়েছে। সবাইকে সংযত থাকতে হবে, ধৈর্য ধরতে হবে। হয়ত আপনার দাবি যৌক্তিক, কিন্তু আপনার দাবি আদায়ের পদ্ধতি যদি বেআইনি, ধ্বংসাত্মক হয়ে যায় সেই ক্ষেত্রে ন্যায্য দাবিও পূরণ করতে পারবেন না। আজকে প্রধান বিচারপতিও উদ্বেগ জানিয়েছেন। আমরা সবাইকে বলবো, এই জাতীয় ধ্বংসাত্মক ও অবমাননামূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকুন। কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকলে অভিযোগ দায়ের করার প্ল্যাটফর্মে আছে। কিন্তু ধংসাত্মক প্রক্রিয়া বেচে নিলে কারও কোনো লাভ হবে না।

এসময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু

ফাইল ছবি

নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় ও স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের সাথে পরিবহন মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দের ফলপ্রসূ আলোচনার পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার সকল বাস ছাড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

পরিবহন মালিক সমিতি ও শ্রমিক সংগঠনের দাবি মেনে নেওয়ায় বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান বেনাপোল পরিবহন ম্যানেজার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান।

মিজান বলেন,নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে পরিবহন মালিক সমিতির সাথে এবং নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও বন্দর চেয়ারম্যানের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ১৫ জন পরিবহন মালিক বেনাপোলস্থ চারজন পরিবহন স্টাফ এবং নৌ উপদেষ্টা ও বন্দরের চেয়ারম্যান উপস্থিত ছিলেন।

সিদ্ধান্ত হয় এখন থেকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পরিবহন বাস বেনাপোল চেকপোস্টের বন্দর টার্মিনালে যাত্রী নামিয়ে সেখানেই অবস্থান করতে পারবে। বন্দর টার্মিনাল থেকে যাত্রী উঠিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হতে পারবে। এ সময় রাস্তায় কোনোভাবে কোনো বাস দাঁড়াতে পারবেনা। তবে আন্ত জেলার বাসগুলো বেনাপোল পৌর বাস টার্মিনালেই থাকতে হবে ।সেখানেই যাত্রী নামাবে এবং সেখান থেকেই যাত্রী উঠিয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেতে হবে। আন্তজনের কোনো বাসকে বেনাপোল চেকপোষ্টে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। তিনি আরো বলেন আমাদের প্রস্তাবিত দাবি মেনে নেয়ায় বেনাপোল থেকে সকল পরিবহন বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

বেনাপোল বন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মামুন কবির তরফদার জানান, স্থলবন্দরের চেয়ারম্যান মানযারুল মান্নান স্যার আমাকে বেনাপোল স্থলবন্দর বাস টার্মিনাল খুলে দেওয়ার জন্য জানিয়েছেন। স্যারের নির্দেশ মোতাবেক টার্মিনালের গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। এখান থেকে ঢাকা থেকে যেসব পরিবহন গুলো বেনাপোল আসে সেসব পরিবহন চেকপোস্ট টার্মিনাল থেকে যাত্রী উঠাতে পারবে এবং যাত্রী নামাতে পারবে ।তবে রাস্তায় কোনো বাস দাঁড়াতে দেয়া হবেনা।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুগ্মসচিব নিশাত রাসুলকে ওএসডি
সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু
আমাকে রংপুরের একজন উপদেষ্টা ভাববেন: ড. ইউনূস
দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, এখন গড়ার পালা: তারেক রহমান
রেলের নতুন মহাপরিচালক হলেন আফজাল হোসেন
২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে ৬ ব্যাংককে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
বিচারককে ডিম ছুড়ে মারা আইনজীবীদের সনদ বাতিল হবে: খোকন
নাম থেকে ‘বচ্চন’ উপাধি ফেলে দিলেন ঐশ্বরিয়া, তবে কি বিচ্ছেদ চূড়ান্ত
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পক্ষে নেই বিএনপি: মাহমুদুর রহমান মান্না
সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথমবার সংসদে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, নিলেন শপথ
ইউক্রেনকে লক্ষ্য করে ১৮৮ মিসাইল-ড্রোন ছুড়ল রাশিয়া
৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, ক্যাডার পদ ৩ হাজার ৪৮৭
রাষ্ট্র সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ইসকন নিষিদ্ধের বিষয়টি দেখছে
৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের
ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে: সোহেল তাজ
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি বিকেলে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ
রাজধানীতে হাসনাতকে আবারও ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা