বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সর্বোচ্চ রান শান্তর দাপট দেশি ব‌্যাটসম‌্যানদের

বিপিএলের ইতিহাসে সেরা আয়োজন উপহার দিয়ে পর্দা নেমেছে নবম আসরের। দেশি ক্রিকেটারদের নজরকাড়া নৈপুণ‌্যে আলোকিত ছিল আসর। এবারের আসরে ৫১৬রান করে সবাইকে টেক্কা দিয়েছেন রানার্সআপ সিলেট স্ট্রাইকার্সের বাঁহাতি ওপেনার নাজমুল হোসেন শান্ত।

১৫ ম্যাচের ১৫ ইনিংসেই ব্যাট করেছেন তিনি। তার ১৫টি ইনিংস ছিল ৬৪, ৪০, ৩৮, ৩, ১৫, ৬, ৬০, ৯, ৮৯*, ১৩, ১২, ৫৭, ১৯, ৪৮ ও ৪৩*। ১১৬.৭৪ স্ট্রাইক রেটে গড়ছিল ৩৯.৬৯। অপরাজিত ছিলেন ২টি ম‌্যাচ। হাফ সেঞ্চুরি আছে ৪টিতে।

নাজমুল হোসেন শান্ত সর্বোচ্চ রান সংগ্রহ করার পথে নতুন ইতিহাসও গড়েছেন। এক আসরে এর আগে কোনো ব‌্যাটসম‌্যানই ৫০০ রানের উপরে করতে পারেনি। সর্বোচ্চ ৪৯১ রান করেছিলেন ২০২০ সালে খুলনার হয়ে মুশফিকুর রহিম।

সর্বোচ্চ রান সংগ্রহের দৌড়ে শুরুতে নাজমুল ছিলেন না। এখানে ছিলেন তারই সতীর্থ তৌহিদ হৃদয়। প্লে অফের আগ পর্যন্ত লিগের মাঝামাঝি পর্যন্ত সবার উপরে ছিলেন তৌহিদই। কিন্তু ৪ ম‌্যাচ পর তৌহিদ ইনজুরির কারণে ২টি ম‌্যাচ খেলতে পারেননি। এই সুযোগে প্রথমে সাকিব উঠে আসেন সবার উপরে। পরে সাকিবকে হটিয়ে জায়গা করে নেন নাজমুল।

নাজমুল শীর্ষে উঠার পর তার সঙ্গে আবার শীর্ষে উঠার লড়াই টক্কর চলে সেই তৌহিদ হৃদয়ের সঙ্গেই। ‍এমন কি ফাইনালেও । যদিও নাজমুলের রান তৌহিদের চেয়ে ৪৯ বেশি ছিল। কিন্তু ফাইনালে তৌহিদ রানই করতে পারেননি। সেখানে নাজমুল ৬৪ রানের ইনিংস খেলে সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী হওয়ার পাশাপাশি ৫১৬ রান করে নতুন ইতিহাসও লিখেন। সর্বোচ্চ রান করার পথে তিনি ১২টি ছক্কা আর ৫৭টি চার মেরেছিলেন। তার সর্বোচ্চ ইনিংস ছিল অপরজাতি ৮৯।

সর্বোচ্চ রানসংগ্রহের তালিকায় এবার ছিল বাংলাদেশের ব‌্যাটসম‌্যানদের দাপট।শীর্ষ ১০ জনের ৮ জনই বাংলাদেশের। ‍এর মাঝে প্রথম ৭টি স্থানও বাংলাদেশের ব‌্যাটসম‌্যানদের।

১৩ ম‌্যাচের ১৩ ইনিংস ব‌্যাট করে ৪২৫ রান করে দুইয়ে আছেন রংপুর রাইডার্সের রনি তালুকদার। তার হাফ সেঞ্চুরি ৩টি। সর্বোচ্চ রান ৬৭। ১২টি ছক্কার সঙ্গে ৫১টি চার মারেন তিনি স্ট্রাইকরেট ১২৯.১৭। গড় ৩৫.৪১।

তিনে সিলেটের তৌহিদ হৃদয়। ১৩ ম‌্যাচের ১২ ইনিংনে ৫টি হাফ সেঞ্চুরিতে তার রান ৪০৩। সর্বোচ্চ রানের ইনিংস ছিল অপরাজিত ৮৫। ৩৬.৬৩ গড়ে তার স্ট্রাইকরেট ছিল ১৪০.৪১। তার ছক্কা ছিল নাজমুল ও রনির চেয়ে একটি বেশি ১৩টি। চার ছিল ৪৩টি।

ফাইনালে ৫৫ রানের ইনিংস খেলে সাকিব আল হাসানকে টপকে চারে উঠে আসেন কুমিল্লার ওপেনার লিটন কুমার দাস। ১৩ ম‌্যাচের সবকটিতে ব‌্যাটিং করে তিনি করেছেন ৩৭৯ রান। সর্বোচ্চ রান ৭০। গড় ৩১.৫৮। স্ট্রাইকরেট ১২৯.৩৫। ছক্কা মেরেছেন উপরে থাকা ৩ জনের চেয়ে বেশি ১৪টি। চার মারার সংখ‌্যা ৪৪টি।

৩৭৫ রান করে সাকিব পাঁচে থাকলেও এবার তিনি ছিলেন বেশ ছন্দে। ২২টি ছক্কা আর ৩৬টি চার যেন তার দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। শুধু ছক্কা নয় উপরে থাকা ৪ জনের চেয়ে তার স্ট্রাইকরেটও অনেক বেশি। ১৭৪.৪১। গড়ও প্রথম ৪ জনের চেয়ে বেশি ৪১.৬৬। সাকিব এবার ম‌্যাচ খেলেছেন ১৩টি। ব‌্যাট করেছেন ১১টিতে। হাফ সেঞ্চুরি ৩টি। সর্বোচ্চ রান অপরাজিত ৮৯।

প্রথম ৫ ব‌্যাটসম‌্যানই ছিলেন প্লে অফে খেলা দলের। ছয়ে থাকা নাসির হোসেনর দল ঢাকা ডমিনেটরস আবার প্লে অফ খেলতে পারেনি। ১২ ম‌্যাচের ১২টিতে ব‌্যাট করে নাসির রান করেছেন ৩। সর্বোচ্চ রান অপরাজিত ৬৬। তার গড় বেশ ভালো। প্রথম ৫ জনের চেয়ে বেশি ৪৫.৭৫। স্ট্রাইকরেট ১২০.০০। ৩৪টি চার আর ৮টি ছক্কা মারেন তিনি।

সাতে সিলেটের মুশফিকুর রহিম। ফাইনালের আগে তিনি প্রথম ১০ জনে ছিলেন না। তার রান ছিল ২৮৪। ফাইনালে এবারের আসরে নিজের সর্বোচ্চ ৭৩ রানের ইনিংস খেলে ৩৫৭ রান করে তিনি উঠে আসেন লাকি সেভেনে। ১৩২.৭১ স্ট্রাইকরেটে তার গড় ৩৯.৬৬। চার-ছক্কার সংখ‌্যা ছিল ৩৬ ও ৯টি।

আটে এসে পাওয়া গেছে প্রথম বিদেশি। পাকিস্তানের মোহাম্মদ রিজওয়ানকে। ১০ ম‌্যাচের ১০ ইনিংসে ব‌্যাট করে ৪ হাফ সেঞ্চুরিতে তিনি রান করেছেন ৩৫১। গড় ৫০.১৪। স্ট্রাইকরেট ১২৬.২৫। সর্বোচ্চ রান ৭৩। ২৭টি চার আর ১৪টি ছক্কা মারেন তিনি

নয়ে ফরচুন বরিশালের পাকিস্তানি ক্রিকেটার ইফতেখার আহমেদ। তার রানও ৩৫১। তিনি অবশ‌্য মোহাম্মদ রিজওয়ানের চেয়ে ম‌্যাচ একটি বেশি খেলেছেন। গড় ঈর্ষণীয় ৫৮.৫০। স্ট্রাইকরেট ১৫৭.৩৯ ৩টি হাফ সেঞ্চুরির সঙ্গে আছে একটি সেঞ্চুরিও। সেই ইনিংসটি ছিল অপরাজিত ১০০ রানের। সবচেয়ে বেশি ছক্কা তারই ২৩টি। চার ১৯টি।

দশে প্লে অফে খেলতে না পারা আরেক দল চট্টগ্রাম ডমিনেটরসের আফিফ হোসেন। তারা অবশ‌্য পয়েন্ট তালিকায় সবার নিচে। আফিফের রান ৩৪৪। ম‌্যাচ খেলেছেন ১২টি। ব‌্যাট করেছেন ১১টিতে। তার স্ট্রাইকরেট ১২৬.৩৫, গড় ৩৮.২২। সর্বোচ্চ রান অপরাজিত ৬৯। চার ৩৮টি। ছক্কা ৬টি।

এমপি/এসএন

Header Ad
Header Ad

কেরানীগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে নারী নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে সিমা বেগম (৪০) নামে এক নারী নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতের স্বামী আক্তার হোসেন জানান, সন্ধ্যার দিকে তিনি তার মেয়েকে কোচিং থেকে নিয়ে ফেরার পথে ছিনতাইকারীরা তার স্ত্রীকে আক্রমণ করে। ছিনতাইকারীরা এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে তার কাছ থেকে ২ হাজার টাকা ও কানের দুল ছিনিয়ে নেয়।

আক্তার হোসেন বলেন, "আমি খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাই। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানান, আমার স্ত্রী আর বেঁচে নেই।"

তিনি আরও জানান, তার স্ত্রীর মাথা, হাত ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। নিহতের বাড়ি মাদারীপুর জেলার সদর থানার বড়কান্দি এলাকায়।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন,
"কেরানীগঞ্জ থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় এক নারীকে জরুরি বিভাগে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহটি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।"

এ ঘটনায় কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল সন্দেহ হলেই করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নিরাপত্তা জোরদার করতে নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল শুরু হয়েছে। সন্দেহ হলে করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে সদর থানা থেকে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, সেনাবাহিনী ও আনসারের সমন্বয়ে যৌথ বাহিনীর এই টহল শুরু করা হয়।

জানা যায়, চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি ও বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে আজ রাত ৮টা থেকে গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যৌথ বাহিনীর টহল শুরু করা হয়েছে। এ সময় বিভিন্ন প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, সিএনজি, মোটরসাইকেল ও বাস থামিয়ে কাগজপত্র যাচাই ও তল্লাশি করা হচ্ছে। এছাড়া, সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজিউর রহমান বলেন, ‘ছিনতাই, ডাকাতি ও চাঁদাবাজি রোধে আমরা সন্ধ্যা থেকে বিভিন্ন উপজেলায় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করছি। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যৌথ টহল অভিযান শুরু করা হয়েছে। মানুষ যাতে আস্থা ও বিশ্বাস নিয়ে নিশ্চিন্তে চলাফেরা করতে পারে, তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। এছাড়া প্রকৃত দুষ্কৃতকারী আইনের আওতায় আনা হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘নওগাঁ ধান ও চালের জন্য বিখ্যাত। প্রতিদিন বিভিন্ন ট্রাকে করে ধান ও চাল বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়ে থাকে। এ সময় কেউ অনিরাপদ মনে করলে, আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে তাদেরকে শতভাগ নিরাপত্তা দেওয়া হবে।’

Header Ad
Header Ad

সরকারের কারও কারও বক্তব্যে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু ব্যক্তির বক্তব্যে দেশে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে। তিনি প্রশাসনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অস্থিতিশীলতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানান।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে কুমিল্লা টাউনহল মাঠে মহানগর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, "আমরা কোনো অস্থিতিশীলতা দেখতে চাই না। সরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে পারবে। নির্বাচন বিলম্ব হলে যাদের সুবিধা হবে, তারাই ষড়যন্ত্র করছে। বিএনপি শক্তিশালী হলে তৃণমূলে আরও দৃঢ় হবে, তাই অনেকে ষড়যন্ত্র করছে।"

তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে গণতন্ত্রের চর্চা থাকলে ষড়যন্ত্রকারীদের হাত থেকে দেশ ও জনগণকে রক্ষা করা সম্ভব। গণতন্ত্র যত বেশি চর্চিত হবে, ততবেশি দেশ নিরাপদ থাকবে।"

তারেক রহমান দাবি করেন, "আমরা চাই অন্তর্বর্তী সরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেবে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমরা দেখছি, জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন কথা বলছেন। আমরা বাংলাদেশে অস্থিরতা চাই না। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমেই এই অস্থিরতা দূর করা সম্ভব।"

বিএনপির চলমান আন্দোলনের প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, "গত ১৫-১৬ বছর ধরে বিএনপি গুম, খুন, হামলা, মামলা ও নির্যাতনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তবে বিএনপি জনগণের দল, জনগণের কথা বলে। আমরা মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলন চালিয়ে যাব।"

তিনি আরও বলেন, "মত পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক, কিন্তু সেটি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা উচিত। বিভেদ সৃষ্টি করা উচিত নয়। আমরা শান্তিপূর্ণ উপায়ে দেশের জন্য কাজ করতে চাই।"

সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। তিনি বলেন, "শেখ হাসিনার সরকারের আমলে বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছে। কিন্তু জনগণের বিজয় সুনিশ্চিত।"

বুলু নোবেল বিজয়ী ড. ইউনুসের প্রসঙ্গে বলেন, "হাসিনা আপনাকে হয়রানি করেছেন, বিএনপি তার প্রতিবাদ করেছে। তারেক রহমান আপনাকে সম্মান করেন। দ্রুত নির্বাচন দিয়ে জনগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকুন।"

সম্মেলনে মহানগর বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। আগামী দুই বছরের জন্য সভাপতি হয়েছেন উদবাতুল বারী আবু, সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন রাজিউর রহমান রাজিব।

সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক হাজী আমিন উর রশিদ ইয়াছিন, কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোশতাক মিয়া, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাকারিয়া তাহের সুমন, সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, যুগ্ম আহ্বায়ক আমিরুজ্জামান আমিরসহ অন্যান্য নেতারা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কেরানীগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে নারী নিহত
নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল সন্দেহ হলেই করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ
সরকারের কারও কারও বক্তব্যে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে: তারেক রহমান
বারিন্দ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ, আটক ৪
জুলাইয়ে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় আসবে পাকিস্তান
টাঙ্গাইল পৌরসভায় দুদকের অভিযান
ডিআইজি-এসপিসহ পুলিশের ৮২ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ওএসডি
অনির্দিষ্টকালের জন্য কুয়েট বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন ৭ জন অতিরিক্ত সচিব
দেশজুড়ে ডেভিল হান্টে আরও ৬৩৯ জন গ্রেপ্তার
এআই প্ল্যাটফর্ম সালামা: ২০ সেকেন্ডে মিলবে দুবাইয়ের ভিসা
অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ পণ্ড হওয়ায় যেমন দাঁড়ালো ‘বি’ গ্রুপের সমীকরণ
চুয়াডাঙ্গায় নবদম্পতিকে কুপিয়ে লুট, ৪৫ হাজার টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪
রমজানে ব্যাংক লেনদেন চলবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত
হস্তান্তরের আগেই ফাঁটল রামগঞ্জের মডেল মসজিদে, স্থানীয়দের অসন্তোষ
৫০৪ জন নিয়োগ দেবে ডাক বিভাগ, আবেদন অনলাইনে
‘আল্লাহ জানেন, একদিন নাহিদ হয়তো দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন’
বাসে ডাকাতি ও নারীদের শ্লীলতাহানির ঘটনায় মূলহোতাসহ আরও ২ জন গ্রেফতার
ভারতে ১৬৮ বছরের পুরনো মসজিদ গুঁড়িয়ে দিল যোগী সরকার
সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি: নাহিদ