শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪ | ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্লে অফে চার দলের নতুন বিদেশি

বিপিএল শুরু হওয়ার আগে সবার মাঝে বিরাট এক শঙ্কা কাজ করছিল মান নিয়ে। এই মান নিয়ে প্রশ্ন উঠার কারণ ভালো মানের বিদেশি ক্রিকেটারের অভাব। সংযুক্ত আরব আমিরাতে ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টি (আএলটি) ও দক্ষিণ আফ্রিকাতে এসএ টি-টোয়েন্টি নতুন দুইটি আসরে টাকার ঝনঝনানি বেশি থাকায় বিদেশি ক্রিকেটটাররা বিপিএল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন।

প্লেয়ার ড্রাফটে যেমন ভালো মানের বিদেশি ক্রিকেটারে ছিলেন না, তেমনি ফ্রাঞ্চাইজিগুলোও সরাসরি ভালো মানের বিদেশি ক্রিকেটারকে দলে ভেড়াতে পারেনি। সেখানে মরা গাঙে জোয়ার আনার মতো অত্যাশিতভাবে ঝাঁকে-ঝাঁকে পাকিস্তানি ক্রিকেটারার খেলে গেছেন। নামি-দামী তারকা ক্রিকেটরদের মাঝে অধিনায়ক বাবর আজম, শাহীন শাহ আফ্রিদি, শাদাব খানের মতো ক্রিকেটাররা শুধু খেলেননি। এ ছাড়া জাতীয় দলের বাকি সবাইসহ জাতীয় দল থেকে বাদ পড়া এবং সাবেক ক্রিকেটারেদর পদচারনায় মুখরিত ছিল বিপিএলে। বলা যায় তাদের কারণেই প্রাণ পায় বিপিএলে।

আসরে যে চারটি সেঞ্চুরি হয়েছে তার তিনটিই করেন পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানরা। এই তিনজন ছিলেন চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের ওসমান খান. ফরচুন বরিশোলের ইফতেখার আহমেদ ও খুলনা টাইগার্সের আজম খান। অপর সেঞ্চুরিয়ান ছিলেন উইন্ডজের কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের জনসন চার্লস। সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী ১০ ব্যাটসম্যানের ২ জন পাকিস্তানের ।কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের মোহাম্মদ রিজওয়ান ৩৫১ রান করে পাঁচে ও ফরচুন বরিশালের ইফতেখার আহেমেদ ছয়ে আছেন।

বল হাতে সোর ১০ উইকেট শিকারির ৩ জনই ছিলেন পাকিস্তানের। তারা হলেন মোহাম্মদ আমির (১৪ উইকেট), ওয়াব রিয়াজ ( ১৩ উইকেট), ইমাদ ওয়াসিম (১২ উইকেট)। নবম বিপিএলের আলো ছড়ানো এই সব পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের আর বাকি ম্যাচে দেখা যাবে না। পিসিএল খেলতে তারা সবাই পাকিস্তান চলে গেছেন। সর্বশেষ তাদের অনেতেই ১০ ফেব্রুয়ারি ম্যাচ খেলেছেন। এমন এক সময় তারা গিয়েছেন, যখন আসরের বাকি আছে শুধু প্লে অফ ও ফাইনাল খেলা।

বিপিএল ছাড়ার জন্য পিসিবি ৩ ফেব্রুয়ারি সময় সীমা বেঁধে দিয়েছিল। কিন্তু পরে বিপিএলের ফ্রাঞ্চাইজিগুলো সেই সময় ১০ ফেব্রুয়ারি নিয়ে যেতে পেরেছিল।

এবারের বিপিএলে পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের গুরুত্ব কতটা বেশি ছিল তা বোঝা যায় পয়েন্ট টেবিলের শিখরে থাকা সিলেট স্ট্রাইকার্স ও ফরচুন বরিশালের দিকে তাকালে। সিলেটের মোহাম্মদ আমির ও ইদাম ওয়াসিম এবং বরিশালের ইফতেখার আহমেদ চলে গিয়েছিলেন। পরে একটিমাত্র ম্যাচ খেলার জন্য দুইটি দলই নিজ নিজ ক্রিকেটারদের ফিরিয়ে এনেছিল।

পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা চলে যাওয়াতে প্লে অফে উঠা চারটি দলের শক্তির অনেক তারতম্য ঘটবে। চারটি দলই তাদের চলে যাওয়া ক্রিকেটারদের বিকল্প আনার চেষ্টা করেছে। সেখানে তারা কতটুকু চাহিদা পূর্ণ করতে পারবেন, তা মাঠেই বুঝা যাবে।

সিলেটের চলে গেছেন মোহাম্মদ আমির, ইমাদ ওয়াসিম ও মোহাম্মদ হারিস। তাদের পরিবর্তে আগেই নিয়ে এসেছে পাকিস্তানের দীর্ঘদেহী পেসার মোহাম্মদ ইরফান ও আফগানিস্তানের গুলবাদিন নাইবকে। দুই জনে একটি করে ম্যাচ খেলেছিলেন। কিন্তু হতাশ করেন। পরের ম্যচে তাদের বাদ দেওয়া হয় মোহাম্মদ আমির ও ইমাদ ওয়াসিম ফিরে আসাতে। প্লে অফের জন্য নতুন করে নিয়ে এসেছে জর্জ লিন্ডে ও শ্রীলঙ্কান ইসুরু উদানোকে।

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের চলে গেছেন মোহাম্মদ রিজওয়ান, খুশদিল খুশদিল শাহ, নাসিম শাহ ও হাসান আলী। সুনিল নারিন ও আন্দ্রে রাসেলকে ইতিমধ্যে নিয়ে এসে দুইটি ম্যাচ খেলেয়েছেও। নতুন করে এসেছেন ইংল্যান্ডের অলরাউন্ডার মঈন আলী। দক্ষিণ আফ্রিকার ডু প্লেসিও আসার কথা রয়েছে।

ফরচুন বরিশfল হারিয়েছে ইফতেখার আহমেদ, মোহাম্মদ ওয়াসিম ও হায়দার আলীকে। দক্ষিণ আফ্রিকার ডোয়াইন পিটোরিয়াসকে উড়িয়ে এনে একটি ম্যাচ খেলিয়েছে। সেখানে তিনি তার যোগ্য প্রতিদান দিয়েছেন। প্লে অফের জন্য তারা নিয়ে এসেছে শ্রীলঙ্কার ভানুকা রাজাপাকসেকে।

রংপুর রাইডার্স শোয়েব মালিক ও মোহাম্মদ নেওয়াজের মতো ক্রিকেটারর সার্ভিস না পেলেও তাদের বিকল্প সংগ্রহ বেশ সেরা। আফগানিস্তানের মজিবুর রহমান ও শ্রীলঙ্কার দাসুন শানাকাকেও নিয়ে এসেছে। এ ছাড়া, নিকোলাস পুরান এবং ডোয়াইন ব্রাভোকেও তারা নিয়ে আসার চেষ্টা করছে।

এমপি/এমএমএ/

Header Ad

সরকার পতনের পর থেকে অনুপস্থিত কুবি কর্মকর্তা, তদন্ত কমিটি গঠন

মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকেই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ বিশ্ববিদ্যালয়ে আসছেন না। কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মোঃ মজিবুর রহমান মজুমদার।

রেজিস্ট্রার দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ০৬ আগস্ট থেকে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত প্রায় ১০০ দিনের মত নিজ কর্মস্থলে বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত রেজিস্ট্রার দপ্তরের সেকশন অফিসার ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ। অনুপস্থিত থাকার জবাব চেয়ে গত ২৩ অক্টোবর কর্মক্ষেত্রে যোগদানের জন্য নোটিশ দেওয়া হয় তাকে। ১০ কার্যদিবসের মধ্যে নোটিশের জবাব দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলেও মাজেদ জবাব দেননি। পরবর্তীতে গত ০৩ নভেম্বর কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। কোনো জবাব না পেয়ে গত ২৭ নভেম্বর তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

কমিটিতে আহ্বায়ক হিসেবে আছেন রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সৈয়দুর রহমান, সদস্য হিসেবে আছেন ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আহসান উল্যাহ এবং সদস্য সচিব হিসেবে আছেন অর্থ ও হিসাব দপ্তরের উপ-পরিচালক এস. এম. মাহমুদুল হক।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৮ মে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হন মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ। কমিটির পাওয়ার আগেও পরে অসংখ্য ছাত্রছাত্রীদের মারধরের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সংগঠনের কাজে হস্তক্ষেপ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শিক্ষকদের কটূক্তি, টেন্ডারবাজি, উপাচার্যের গাড়ি রোধসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। সেই সাথে ২০১৬ সালে কাজী নজরুল ইসলাম হল শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ সাইফুল্লাহর হত্যার মামলায় এজাহারেও রয়েছে তার নাম। গত ৫ আগস্টের পর সর্বশেষ গত ১৩ আগস্ট শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দেখা যায় তাকে। তবে এয়ারপোর্ট পুলিশের তৎপরতায় তিনি দেশ ছেড়ে পালাতে পারেননি বলে জানা গেছে। কিন্তু এখন কোথায় আছেন এসব বিষয়ে কোন তথ্য জানা যায়নি।

এই ব্যাপারে মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদের নম্বরে যোগাযোগ করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।

তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সৈয়দুর রহমান বলেন, 'গতকাল তদন্ত কমিটি সম্পর্কে জানতে পেয়েছি। ইতিমধ্যে সদস্য সচিবকে দায়িত্ব দিয়েছি অভিযুক্তের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য। সম্ভাব্য আগামী রবিবার কমিটির সবাই মিলে মিটিং করা হবে।'

এ বিষয়ে রেজিস্ট্রার মো: মজিবুর রহমান মুজদার বলেন, 'এর আগে তাকে কর্মস্থলে যোগদানের জন্য চিঠি দেওয়া হয়। কিন্তু এরপরও কর্মস্থলে যোগদান না দেওয়ায় তাকে কারণ দরশানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার পরও কোন জবাব না আসায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।'

Header Ad

জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমে হেফাজতের বিক্ষোভ

জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমে হেফাজতের বিক্ষোভ। ছবি: সংগৃহীত

ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনসাসনেস বা ইসকন নিষিদ্ধের দাবি এবং চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের হত্যার প্রতিবাদে আজ শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে বিক্ষোভ সমাবেশ ডেকেছে হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগর।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) জামিয়া রাহমিয়া আরাবিয়া মোহাম্মদপুরে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর সভাপতি মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব।

এ সময় মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা মহিউদ্দিন রাব্বানী, মাওলানা নাজমুল হাসান কাসেমী, মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা ফজলুল করিম কাসেমী, মাওলানা জালালুদ্দীন, মুফতি বশিরুল্লাহ, মুফতি মুনির হুসাইন কাসেমী, মুফতি কেফায়াতুল্লাহ আজহারী, মাওলানা লোকমান মাজহারী, মাওলানা মহিউদ্দিন মাসুম, মাওলানা জুবায়ের আহমাদ, মুফতি আজহারুল ইসলাম, মাওলানা ফয়সাল আহমদ, মাওলানা এনামুল হক মুসা, মুফতী কামাল উদ্দীন, মাওলানা আফসার মাহমুদ, মাওলানা আব্দুল মালেক, মাওলানা শরিফ উল্লাহ, মুফতী আমিনুল ইসলাম কাসেমী, মাওলানা সানাউল্লাহ খান, মাওলানা শরিফ হোসাইন, মাওলানা বশিরুল হাসান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, গত ২৫ নভেম্বর রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। পরে ২৬ নভেম্বর তাকে চট্টগ্রামের আদালতে তোলা হয়। আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

আদালতে পাঠানোর পথে তাকে বহনকারী প্রিজন ভ্যান আটকে দেয় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের অনুসারীরা। তাদের সরিয়ে দিয়ে চিন্ময় কৃষ্ণকে কারাগারে নেয়ার পথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও আইনজীবীদের সঙ্গে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর অনুসারীদের সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় তরুণ আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ নিহত হন।

আইনজীবী হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ কর্মসূচি চলমান। এসব কর্মসূচি থেকে ইসকনকে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছে।

Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪২ ফিলিস্তিনি

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজায় হামলার পরিমাণ বাড়িয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। মেডিকেল সূত্রের বরাত দিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত একদিনে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় অন্তত ৪২ জন নিহত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) উপত্যকার বিভিন্ন এলাকাজুড়ে ইসরায়েলি বাহিনী এ হামলা চালায়। খবর আলজাজিরার।

গাজার মেডিকেল সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) মধ্যরাতেও উপত্যকাটিতে মুহুর্মুহু বিমান হামলা চালায় দখলদাররা। এতে অন্তত ৪২ জন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া উপত্যকার উত্তর ও দক্ষিণের গভীরে ইসরায়েলি বাহিনীর ট্যাঙ্কগুলো অগ্রসর হচ্ছে।

এ নিয়ে গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ৪৪ হাজার ৩৩০ জনে ছাড়িয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ১ লাখ ৪ হাজার ৯৩৩ জন।

এদিকে গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য ইসরায়েল প্রস্তুত বলে এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তবে যুদ্ধ শেষ হয়নি বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দেশটির সংবাদমাধ্যমে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে নেতানিয়াহু আরও বলেন, হামাস যতদিন ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে না ততদিন পর্যন্ত গোষ্ঠীটির বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে তারা।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সরকার পতনের পর থেকে অনুপস্থিত কুবি কর্মকর্তা, তদন্ত কমিটি গঠন
জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমে হেফাজতের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪২ ফিলিস্তিনি
যুগ্মসচিব নিশাত রাসুলকে ওএসডি
সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু
আমাকে রংপুরের একজন উপদেষ্টা ভাববেন: ড. ইউনূস
দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, এখন গড়ার পালা: তারেক রহমান
রেলের নতুন মহাপরিচালক হলেন আফজাল হোসেন
২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে ৬ ব্যাংককে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
বিচারককে ডিম ছুড়ে মারা আইনজীবীদের সনদ বাতিল হবে: খোকন
নাম থেকে ‘বচ্চন’ উপাধি ফেলে দিলেন ঐশ্বরিয়া, তবে কি বিচ্ছেদ চূড়ান্ত
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পক্ষে নেই বিএনপি: মাহমুদুর রহমান মান্না
সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথমবার সংসদে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, নিলেন শপথ
ইউক্রেনকে লক্ষ্য করে ১৮৮ মিসাইল-ড্রোন ছুড়ল রাশিয়া
৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, ক্যাডার পদ ৩ হাজার ৪৮৭
রাষ্ট্র সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ইসকন নিষিদ্ধের বিষয়টি দেখছে
৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের
ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে: সোহেল তাজ