মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আস্থার সংকটে বিএনপির যুগপৎ আন্দোলন

যুগপৎ আন্দোলনের বিষয়ে ঐক্যমতে পৌঁছলেও অবিশ্বাস আর আস্থার সংকটে বিএনপিসহ সরকারবিরোধী সমমনা দলগুলো ঐক্যমতে পৌঁছাতে পারছে না। জাতীয় সরকার গঠন ইস্যুতেই সংকট সবচেয়ে বেশি। সরকার পতনের আগেই জাতীয় সরকারের বিষয়টি ফয়সালা করতে চায় সমমনা দলগুলো।

কিন্তু বিএনপি এই ইস্যুতে নীরব। অপরদিকে সামনে জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে নানান হিসাব-নিকাশ হবে। এই অবস্থায় বিএনপি দেখতে চাচ্ছে চলমান যুগপৎ আন্দোলনে শেষ পর্যন্ত কারা কারা তাদের সঙ্গী হিসেবে থাকছে। এসব কারণে বিএনপির যুগপৎ আন্দোলন খুব একটা গতি পাচ্ছে না।

এদিকে, বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে নতুন করে মামলা ও গ্রেপ্তার আতঙ্ক বিরাজ করছে। পদ-পদবির বাইরে থাকা নেতা-কর্মীরা মাঠে নামতে চাচ্ছে না। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মধ্যেও আন্দোলন ইস্যুতে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, রমজানে ইফতার কেন্দ্রিক রাজনীতিতে সক্রিয় বিএনপি আগামী ১ এপ্রিল থেকে নতুন কর্মসূচি নিয়ে আবার মাঠে নামবে। সেই কর্মসূচিতে যুগপৎ আন্দোলনে শরিক দলগুলোর মাঠের কর্মসূচি নজরদারি করবে বিএনপি। নির্বাচন সামনে রেখে নানা মেরুকরণ মোকাবিলায় সর্তকভাবে এগোতে চাইছে বিএনপির হাইকমান্ড। আগামী ১ থেকে ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত মহানগর, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে গৃহীত মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি সফল করতে দিক নির্দেশনা দিয়েছে দলে হাইকমান্ড।

যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দল, এলডিপি, গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট, গণফোরামের একাংশসহ শরিক দলগুলো নিজ নিজ ব্যানারে কর্মসূচি পালন করে আসছে। এর মধ্যে লেবার পার্টি জোট থেকে বের হয়ে আলাদা ভাবে কর্মসূচি পালন করছে।

প্রথমদিকে বিএনপির যুগপৎ কর্মসূচিতে মাঠে ছিল জামায়াত। গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর গণমিছিল কর্মসূচী চলাকালে রাজধানীর মৌচাকে পুলিশের সঙ্গে জামায়াত কর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে পুলিশ ও জামায়াতের কয়েকজন আহত হন। গ্রেপ্তার করা হয় দলটির কয়েকজন কর্মীকে। ওই ঘটনায় বিএনপির পক্ষ থেকে কোনো বিবৃতি দেওয়া বা খোঁজখবর না নেয়ায় জামায়াত আবারো মনোক্ষুণ্ন হয়। নতুন করে ভাবতে শুরু করে জামায়াত। পরবর্তীতে যুগপৎ আর কোনো কর্মসূচিতে সারাসরি অংশ নেয়নি দলটি। এসব কারণে বিএনপির সঙ্গে জোট শরিকদের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এই মুহূর্তে কর্মসূচিতে যে সব রাজনৈতিক দল একমত পোষণ করে মাঠে নেমেছে তারাই যুগপৎ আন্দোলনে থাকবে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গণতন্ত্র মঞ্চের একজন দায়িত্বশীল নেতা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, কর্মসূচি যাই ঘোষণা করা হোক না কেন? চূড়ান্ত আন্দোলনে যেতে হলে সরকারবিরোধী দলগুলোকে একে অপরের প্রতি আস্থা বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। এখনো আস্থার সংকট রয়েছে, এটা যতদ্রুত সমাধান হবে যুগপৎ আন্দোলনও তত দ্রুত একটি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাবে। কিন্তু চলমান কর্মসূচি দেখে আমার তো মনে হচ্ছে, জাতীয় সরকার ব্যবস্থা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হবে নাকি; নির্বাচনের পর সেই সিদ্ধান্তেই আটকে আছে বিএনপির হাইকমান্ড। দলটির নেতারা যে বৃহৎ ঐক্য গড়ার কথা বলছেন, সেই যুগপৎ আন্দোলনের সাংগঠনিক ভিত্তি-কাঠামো কী হবে তাই চূড়ান্ত করতে পারছে না।

তিনি বলেন, এখন আন্দোলনকে চূড়ান্ত পথে নিয়ে যাওয়ার উপযুক্ত সময়। কিন্তু বিএনপি ব্যস্ত হয়ে পড়েছে ইফতার রাজনীতিতে। দলগুলোকে এখনো এক জায়গায় নিয়ে আসতে পারছেন না বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা। বরং দলটির ভেতরেই অভ্যন্তরীণ কোন্দল চলছে। দলের নেতারা আগামী নির্বাচন ও আন্দোলন ইস্যুতে আস্থা সংকটে ভুগছে বলে রাজনীতির মাঠে গুঞ্জন রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি একটি বড় রাজনৈতিক দল। তাই যুগপৎ আন্দোলনকে চূড়ান্ত পথে টেনে নিতে বিএনপিকেই উদ্যোগ নিতে হবে। তাদের অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে। আন্দোলন ইস্যুতে কথা বলার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না। আমি মনে করি, প্রত্যেকটি দল ও জোটের আলাদা স্বতন্ত্র অক্ষুণ্ন রেখেই কমন ইস্যুতে একটা যুগপৎ ও সমন্বিত ধারায় আন্দোলন গড়ে তোলা দরকার।

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এখনো চূড়ান্ত কিছুই হয়নি। সার্বিক বিষয় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একে অপরের সঙ্গে আরও আলোচনা করতে হবে।

বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, চূড়ান্তভাবে যুগপৎ আন্দোলন যেতে একটু সময় লাগছে। কারণ, অনেক অভিন্ন ইস্যুকে এক ইস্যুতে রূপান্তর করতে হলে কিছুটা সময় নিয়েই বিভিন্ন দল ও জোটগুলোর সঙ্গে কথা বলতে হচ্ছে। এরপরে আন্দোলনের ধরন-কৌশল কেমন হবে-এ সব প্রস্তুতি নিতেও সময় লাগবে।

যদিও বিএনপি নেতাদের ভাবনায় এখন যুগপৎ আন্দোলন। তাই রাজনৈতিক জোট গঠনের চেয়ে যুগপৎ আন্দোলনের মাধ্যমে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে দলটি।

১২ দলীয় জোটের সমন্বয়কারী জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আন্দোলনকে কীভাবে আরও গতিশীল করা যায়, তা নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে। যাতে করে একটি স্থির সিদ্ধান্তের দিকে অগ্রসর হওয়া সহজ হয়।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

বিদ্যুৎ খাতে ১৫ বছরে ৭২ হাজার কোটি টাকার লুটপাট

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে বিদ্যুৎ খাতকে কেন্দ্র করে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। দ্রুত সরবরাহ আইন (কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্ট আইন) প্রণয়ন করে দায়মুক্তি দেওয়ার মাধ্যমে এই খাতে লুটপাটের মডেল তৈরি হয়। গত ১৫ বছরে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনায় ঘুষ, কমিশন, এবং অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতার কারণে জনগণের ওপর ৭২ হাজার কোটি টাকার বোঝা চাপানো হয়েছে।

২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ৫,৭০০ মেগাওয়াট থেকে বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ৩২,০০০ মেগাওয়াটে পৌঁছেছে। এ সময়ে শতাধিক বিদ্যুৎকেন্দ্র অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে বেশিরভাগ প্রকল্প দ্রুত সরবরাহ আইনের আওতায় অনুমোদন পাওয়ায় উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার সুযোগ বন্ধ ছিল।

বিশ্লেষণ থেকে জানা যায়, বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে ৩০ থেকে ৩৩ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ হয়েছে, যার মধ্যে প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার দুর্নীতির মাধ্যমে লুট হয়েছে।

মহাপরিকল্পনায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুতের চাহিদা ৩০,০০০ মেগাওয়াট ধরা হলেও, পরে এই লক্ষ্যমাত্রা ৪০,০০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করা হয়। চাহিদার চেয়ে বেশি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করায় অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতা তৈরি হয়। এই অতিরিক্ত সক্ষমতার জন্য ক্যাপাসিটি পেমেন্ট বাবদ প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার অপচয় হয়েছে।

বিশেষজ্ঞ ম. তামিম বলেছেন, “উচ্চমাত্রার লক্ষ্য নির্ধারণ করে নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা হয়। এর ফলে জনগণের কাঁধে ভাড়া ও অন্যান্য ব্যয়ের বোঝা চেপেছে।”

শতভাগ বিদ্যুতায়নের লক্ষ্যে সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন নির্মাণ এবং মিটার কেনাকাটায় বিপুল অর্থ ব্যয় করা হয়েছে। তবে এসব খাতে দুর্নীতির বিস্তারিত চিত্র এখনও স্পষ্ট নয়।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, বিদ্যুৎ খাতে এ ধরনের দুর্নীতি অর্থনীতিতে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। সরকারের উচ্চাভিলাষী প্রকল্পের ফলে জনগণকে অযৌক্তিকভাবে অতিরিক্ত ব্যয় বহন করতে হয়েছে।

প্রস্তাবিত সমাধান:

- বিদ্যুৎ খাতে দুর্নীতি কমাতে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে প্রকল্প অনুমোদন।
- দায়মুক্তি আইন বাতিল করে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।
- শ্বেতপত্রে বিস্তারিত তদন্তের মাধ্যমে দুর্নীতির চিত্র প্রকাশ।
- অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতা বন্ধ এবং বিদ্যুতের চাহিদা অনুযায়ী পরিকল্পনা গ্রহণ।

বিদ্যুৎ খাতের এই সংকট উত্তরণে জনসাধারণ, বিশেষজ্ঞ এবং গণমাধ্যমের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

Header Ad
Header Ad

সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আটক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে মো. নাজির উদ্দিন কার্তিক (২৫) আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে নওগাঁ ব্যাটালিয়নের (১৬ বিজিবি) বিজিবি সদস্যরা গোমস্তাপুর উপজেলার কেতাব বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন।

আজ মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে ১৬ বিজিবির গণমাধ্যম শাখা থেকে পাঠানো এক হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

নওগাঁ ব্যাটালিয়নের (১৬ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার বাংগাবাড়ি বিজিবির নিয়মিত টহল দল মঙ্গলবার সকালে সীমান্ত পিলার ২০৪/এমপি হতে আনুমানিক ১ কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যান্তরে কেতাব বাজার এলাকায় টহল পরিচালনা করছিলেন। টহল দেওয়ার সময় একজন ব্যক্তির গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে বিজিবির সদস্যরা জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি অসংলগ্ন বক্তব্য দিতে থাকেন। পরে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদে ওই ব্যক্তি স্বীকার করেন তিনি ভারতীয় নাগরিক। ওই ব্যক্তির ভাষ্যমতে তাঁর নাম, নাজির উদ্দিন কার্তিক। তিনি ভারতের বিহার রাজ্যের কাঠিয়ার জেলার আবাদপুর থানার গাবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা। তল্লাশী করে ওই ব্যক্তির কাছ ভারতীয় ১০ রুপি এবং বাংলাদেশী ২৫০ টাকা পাওয়া গেছে। তাঁর কাছ থেকে কোনো পাসপোর্ট বা বৈধ ডকুমেন্ট পাওয়া যায়নি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ওই ব্যক্তিকে আটক পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জিজ্ঞাসাবাদ কার্যক্রম চলমান আছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁর বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি জানলেই হয়রানি

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় ভ্রমণ ও চিকিৎসার কাজে যাওয়া বাংলাদেশিরা সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাপক হয়রানির শিকার হচ্ছেন। চলমান উত্তেজনাকর পরিস্থিতি এবং বিজেপি সমর্থকদের লংমার্চ কর্মসূচি ঘিরে এই হয়রানির মাত্রা বেড়ে গেছে।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) থেকে আগরতলায় হোটেল ভাড়া না পেয়ে বাংলাদেশি পর্যটকরা চরম বিপাকে পড়েছেন। কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার বাসিন্দা ফরিদ মিয়া জানান, হোটেল ভাড়া নেওয়ার পর মুসলিম এবং বাংলাদেশি হওয়ায় তাকে এক ঘণ্টার মধ্যেই হোটেল থেকে বের করে দেওয়া হয়। টাকা ফেরত না পেয়ে তিনি বাধ্য হয়ে শহরের বাইরে আত্মীয়ের বাড়িতে রাত কাটান এবং পরদিন দেশে ফিরে আসেন।

আগরতলা ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্টে বাঁশের বেড়া দিয়ে চলাচলে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সীমান্ত পারাপারের সময় বাংলাদেশিদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করা হচ্ছে। আখাউড়া স্থলবন্দরে ফিরে আসা যাত্রীরা জানিয়েছেন, সীমান্তে বাংলাদেশিদের হুমকি ও হয়রানির মুখোমুখি হতে হচ্ছে।

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের ব্যবসায়ী মুজিবুর রহমান শিলচরে ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ফেয়ারে জামদানি শাড়ির একটি স্টল দিয়েছিলেন। সেখানে একদল যুবক "জয় শ্রী রাম" স্লোগান দিয়ে তার দোকানে হামলা চালায়। হামলাকারীরা দোকান ভাঙচুর করে এবং সমস্ত টাকা-পয়সা লুটপাট করে নিয়ে যায়।

এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিজিবি অতিরিক্ত সতর্ক অবস্থান নিয়েছে। বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জাবের বিন জব্বার জানিয়েছেন, সীমান্তে কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা এড়াতে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশিরা এমন হয়রানি ও বৈষম্যমূলক আচরণের নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে এর সমাধানের জন্য দুই দেশের সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সীমান্ত এলাকায় উত্তেজনা নিরসনে কূটনৈতিক পদক্ষেপ অত্যন্ত জরুরি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিদ্যুৎ খাতে ১৫ বছরে ৭২ হাজার কোটি টাকার লুটপাট
সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আটক
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি জানলেই হয়রানি
প্রতিবেশী রাষ্ট্রের গোলামি করতে স্বাধীনতা অর্জন করিনি: সোহেল তাজ
মাইক্রোসফটের সমীক্ষায় ভুয়া খবর ছড়ানোর শীর্ষে ভারত
আগরতলার বাংলাদেশ হাইকমিশনে কনস্যুলার সেবা বন্ধ
একটি ইস্যু দিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক মূল্যায়ন করা যাবে না : ভারতীয় হাইকমিশনার
জাতীয় ঐক্যের ডাক দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ
শান্তিরক্ষী বাহিনীর ভূমিকা মমতা বোঝেন কিনা, নিশ্চিত নই: শশী থারুর
যমুনার চর কেটে বালু উত্তোলনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
২০২৩ সালে সর্বোচ্চ দুর্নীতি পাসপোর্ট, বিআরটিএ ও আইনশৃঙ্খলায়
শেখ হাসিনার পতন কোনোভাবেই মানতে পারছেন না ভারত : রিজভী
ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে জরুরি তলব
সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, এসএসসি পাসেই আবেদনের সুযোগ
এস আলম পরিবারের ৩৫০ ব্যাংক হিসাবের সন্ধান
২৮ বিয়ে প্রসঙ্গে যা বললেন নায়িকা রোমানা
বাংলাদেশিদের সেবা দেবে না ত্রিপুরার কোনো হোটেল–রেস্তোরাঁ
ভারত সফরে আসছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন
‘বাংলাদেশি কনস্যুলেটে হামলা প্রতিবেশীদের মধ্যে বিবাদের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে’
বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলায় ৩ পুলিশ বরখাস্ত, গ্রেপ্তার ৭