শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

আস্থার সংকটে বিএনপির যুগপৎ আন্দোলন

যুগপৎ আন্দোলনের বিষয়ে ঐক্যমতে পৌঁছলেও অবিশ্বাস আর আস্থার সংকটে বিএনপিসহ সরকারবিরোধী সমমনা দলগুলো ঐক্যমতে পৌঁছাতে পারছে না। জাতীয় সরকার গঠন ইস্যুতেই সংকট সবচেয়ে বেশি। সরকার পতনের আগেই জাতীয় সরকারের বিষয়টি ফয়সালা করতে চায় সমমনা দলগুলো।

কিন্তু বিএনপি এই ইস্যুতে নীরব। অপরদিকে সামনে জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে নানান হিসাব-নিকাশ হবে। এই অবস্থায় বিএনপি দেখতে চাচ্ছে চলমান যুগপৎ আন্দোলনে শেষ পর্যন্ত কারা কারা তাদের সঙ্গী হিসেবে থাকছে। এসব কারণে বিএনপির যুগপৎ আন্দোলন খুব একটা গতি পাচ্ছে না।

এদিকে, বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে নতুন করে মামলা ও গ্রেপ্তার আতঙ্ক বিরাজ করছে। পদ-পদবির বাইরে থাকা নেতা-কর্মীরা মাঠে নামতে চাচ্ছে না। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মধ্যেও আন্দোলন ইস্যুতে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, রমজানে ইফতার কেন্দ্রিক রাজনীতিতে সক্রিয় বিএনপি আগামী ১ এপ্রিল থেকে নতুন কর্মসূচি নিয়ে আবার মাঠে নামবে। সেই কর্মসূচিতে যুগপৎ আন্দোলনে শরিক দলগুলোর মাঠের কর্মসূচি নজরদারি করবে বিএনপি। নির্বাচন সামনে রেখে নানা মেরুকরণ মোকাবিলায় সর্তকভাবে এগোতে চাইছে বিএনপির হাইকমান্ড। আগামী ১ থেকে ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত মহানগর, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে গৃহীত মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি সফল করতে দিক নির্দেশনা দিয়েছে দলে হাইকমান্ড।

যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দল, এলডিপি, গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট, গণফোরামের একাংশসহ শরিক দলগুলো নিজ নিজ ব্যানারে কর্মসূচি পালন করে আসছে। এর মধ্যে লেবার পার্টি জোট থেকে বের হয়ে আলাদা ভাবে কর্মসূচি পালন করছে।

প্রথমদিকে বিএনপির যুগপৎ কর্মসূচিতে মাঠে ছিল জামায়াত। গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর গণমিছিল কর্মসূচী চলাকালে রাজধানীর মৌচাকে পুলিশের সঙ্গে জামায়াত কর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে পুলিশ ও জামায়াতের কয়েকজন আহত হন। গ্রেপ্তার করা হয় দলটির কয়েকজন কর্মীকে। ওই ঘটনায় বিএনপির পক্ষ থেকে কোনো বিবৃতি দেওয়া বা খোঁজখবর না নেয়ায় জামায়াত আবারো মনোক্ষুণ্ন হয়। নতুন করে ভাবতে শুরু করে জামায়াত। পরবর্তীতে যুগপৎ আর কোনো কর্মসূচিতে সারাসরি অংশ নেয়নি দলটি। এসব কারণে বিএনপির সঙ্গে জোট শরিকদের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এই মুহূর্তে কর্মসূচিতে যে সব রাজনৈতিক দল একমত পোষণ করে মাঠে নেমেছে তারাই যুগপৎ আন্দোলনে থাকবে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গণতন্ত্র মঞ্চের একজন দায়িত্বশীল নেতা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, কর্মসূচি যাই ঘোষণা করা হোক না কেন? চূড়ান্ত আন্দোলনে যেতে হলে সরকারবিরোধী দলগুলোকে একে অপরের প্রতি আস্থা বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। এখনো আস্থার সংকট রয়েছে, এটা যতদ্রুত সমাধান হবে যুগপৎ আন্দোলনও তত দ্রুত একটি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাবে। কিন্তু চলমান কর্মসূচি দেখে আমার তো মনে হচ্ছে, জাতীয় সরকার ব্যবস্থা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হবে নাকি; নির্বাচনের পর সেই সিদ্ধান্তেই আটকে আছে বিএনপির হাইকমান্ড। দলটির নেতারা যে বৃহৎ ঐক্য গড়ার কথা বলছেন, সেই যুগপৎ আন্দোলনের সাংগঠনিক ভিত্তি-কাঠামো কী হবে তাই চূড়ান্ত করতে পারছে না।

তিনি বলেন, এখন আন্দোলনকে চূড়ান্ত পথে নিয়ে যাওয়ার উপযুক্ত সময়। কিন্তু বিএনপি ব্যস্ত হয়ে পড়েছে ইফতার রাজনীতিতে। দলগুলোকে এখনো এক জায়গায় নিয়ে আসতে পারছেন না বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা। বরং দলটির ভেতরেই অভ্যন্তরীণ কোন্দল চলছে। দলের নেতারা আগামী নির্বাচন ও আন্দোলন ইস্যুতে আস্থা সংকটে ভুগছে বলে রাজনীতির মাঠে গুঞ্জন রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি একটি বড় রাজনৈতিক দল। তাই যুগপৎ আন্দোলনকে চূড়ান্ত পথে টেনে নিতে বিএনপিকেই উদ্যোগ নিতে হবে। তাদের অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে। আন্দোলন ইস্যুতে কথা বলার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না। আমি মনে করি, প্রত্যেকটি দল ও জোটের আলাদা স্বতন্ত্র অক্ষুণ্ন রেখেই কমন ইস্যুতে একটা যুগপৎ ও সমন্বিত ধারায় আন্দোলন গড়ে তোলা দরকার।

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এখনো চূড়ান্ত কিছুই হয়নি। সার্বিক বিষয় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একে অপরের সঙ্গে আরও আলোচনা করতে হবে।

বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, চূড়ান্তভাবে যুগপৎ আন্দোলন যেতে একটু সময় লাগছে। কারণ, অনেক অভিন্ন ইস্যুকে এক ইস্যুতে রূপান্তর করতে হলে কিছুটা সময় নিয়েই বিভিন্ন দল ও জোটগুলোর সঙ্গে কথা বলতে হচ্ছে। এরপরে আন্দোলনের ধরন-কৌশল কেমন হবে-এ সব প্রস্তুতি নিতেও সময় লাগবে।

যদিও বিএনপি নেতাদের ভাবনায় এখন যুগপৎ আন্দোলন। তাই রাজনৈতিক জোট গঠনের চেয়ে যুগপৎ আন্দোলনের মাধ্যমে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে দলটি।

১২ দলীয় জোটের সমন্বয়কারী জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আন্দোলনকে কীভাবে আরও গতিশীল করা যায়, তা নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে। যাতে করে একটি স্থির সিদ্ধান্তের দিকে অগ্রসর হওয়া সহজ হয়।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন