শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

মেয়াদোত্তীর্ণ গ্যাস সিলিন্ডারে বাড়ছে বিস্ফোরণের ঘটনা

 

রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে প্রায় নিয়মিতই ঘটছে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা। বাসাবাড়ি থেকে শুরু করে যানবাহন ও চায়ের দোকানে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের কারণে বাড়ছে হতাহতের ঘটনা। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) রাজধানীর জয়কালী মন্দিরের সুইপার কলোনিতে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় ৩ জন দগ্ধ হয়েছেন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বেশিরভাগ দুর্ঘটনা ঘটছে সিএনজি, এলপিজি, অক্সিজেন, অ্যামোনিয়া, নাইট্রোজেন, হিলিয়ামসহ বিভিন্ন গ্যাসের মেয়াদোত্তীর্ণ সিলিন্ডারের কারণে। সেইসঙ্গে আবার যুক্ত হয়েছে নকল সিলিন্ডার।

বিভিন্ন ঘটনার তদন্তে জানা গেছে, মেয়াদোত্তীর্ণ গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে দেদারসে। ঝুঁকিপূর্ণ এসব সিলিন্ডারের ব্যবহার আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় গাড়ি এবং বাসাবাড়িতে বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বেড়ে গেছে।

বিশেষজ্ঞরাও বলছেন, বর্তমানে মেয়াদোত্তীর্ণ গ্যাস সিলিন্ডার ও নকল সিলিন্ডারের ব্যবহার যেমন বেড়েছে, তেমনি অনেকেই জানেন না কীভাবে সিলিন্ডারের ব্যবহার করতে হয়। এর ফলে দুর্ঘটনা ঘটছে। মানুষের অসচেতনতার কারণে সিলিন্ডার গ্যাস এখন বিপদজনক হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বছর কয়েক আগে রাজধানীসহ সারা দেশে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় রীতিমত আতঙ্ক তৈরি হয়েছিল। তখন সরকারের পক্ষ থেকে গ্যাস সিলিন্ডার পরীক্ষা (রি টেস্টিং) করানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। ওই সময়ে প্রায় সকল বাসা-বাড়ি, চায়ের দোকান ও যানবাহনের গ্যাস সিলিন্ডার টেস্ট করার হিড়িক পড়ে যায়। কিন্তু গত কয়েক বছরে গ্যাস সিলিন্ডার পরীক্ষা কমে গেছে। ফলে আবারও দুর্ঘটনা বেড়ে গেছে। নিয়মিত সিলিন্ডার পরীক্ষা করা হলে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব।

ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে সারা দেশে ২২ হাজার ২২২টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। যা ২০২০ সালের দুর্ঘটনার চেয়ে ১ হাজার ৪৯টি বেশি। এক বছরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বেড়েছে ৪ দশমিক ৭২ শতাংশ। গত এক বছরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মোট ৩৩০ কোটি ১৫ লাখ ৩৩ হাজার ১৯০ টাকার অধিক ক্ষতি হয়েছে। এসব অগ্নিকাণ্ডের ফলে ২ হাজার ৫৮০ জন নিহত হন। আহত হয় ১১ হাজার ৯৯৯ জন।

ফায়ার সার্ভিসের তথ্য মতে, ২০২২ সালে সারা দেশে ২৪ হাজার ১০২টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৩৮.৪৮ শতাংশ অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে গ্যাসের সিলিন্ডার বিষ্ফোরণ, ভবনে জমে থাকা গ্যাস ও বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে। এ ছাড়া, বিড়ি-সিগারেটের জ্বলন্ত টুকরা থেকে ১৬ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ এবং গ্যাসের চুলা থেকে ১৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।

ফায়ার ও অন্যান্য তদন্তকারী গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য মতে, চলতি বছর ২০২৩ সালে মেয়াদোত্তীর্ণ গ্যাসের সিলিন্ডার থেকে প্রায় ৪ শতাধিক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে নিহত হয়েছেন প্রায় শতাধিক মানুষ।

গত ২১ মার্চ ভোরে রাজধানীর মুগদার বেস্ট ইস্টার্ন সিএনজি পাম্পে গ্যাস নেওয়ার সময় ট্রাকের সিলিন্ডার হঠাৎ বিস্ফোরিত হয়। এ ঘটনায় প্রাণ হারান ট্রাকচালকের সহকারী সাদ্দাম হোসেন (২৫)। আহত হন আরও একজন। আহত হয়েছেন। গত ৯ মার্চ নাটোরের সিংড়ায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে জগদীশ কুমার (৪৫) নামে ১ ব্যক্তি নিহত ও ৩ জন আহত হন। গত ১২ মার্চ গভীর রাতে ময়মনসিংহের ত্রিশালে মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে ৪ আরোহী নিহত হন। এ ঘটনায় দগ্ধ হন আরও ৭ জন।

গত শনিবার (২৫মার্চ) রাজধানীর বনানীর চেয়ারম্যানবাড়িতে একটি অ্যাম্বুলেন্সের সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় অ্যাম্বুলেন্সটি পুড়ে যায়। তবে গাড়িতে কোনো রোগী না থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, মেয়াদোত্তীর্ণ ও মানহীন গ্যাস সিলিন্ডার নিয়ে সড়কে চলাচলকারি যানবাহন একেকটি চলন্ত বোমা। এখনই যথাযথ পদক্ষেপ না নিলে চলন্ত গাড়িতে বিস্ফোরণের মতো ভয়াবহ ঘটনা থামানো যাবে না।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটিন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, রাজধানীসহ দেশের সর্বত্রই এখন সিলিন্ডারের ব্যবহার রয়েছে। কারখানা, যানবাহন এমনকি ঘরের মধ্যে এই গ্যাস ‘বোমা’ রয়েছে। এর বেশিরভাগেরই মেয়াদ নেই।

বিস্ফোরণ ঘটলে এগুলো ভয়ংকর রূপ ধারণ করে। এসব গ্যাস অনেক সময় ক্ষুদ্র পরিসরে বের হয় এবং ভবনের মধ্যে বা বাড়ির মধ্যে জমা হয়ে এটি থেকে বিস্ফোরণ হয়, যোগ করেন তিনি।

তিনি বলেন, আমাদের পাশাপাশি স্থানীয়ভাবে সাধারণ মানুষকে এসব রোধে এগিয়ে আসতে হবে। সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে সচেতনতা ও দায়িত্ববোধ না এলে এমন ভয়াবহ দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে না।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের প্রধান সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, বছরে সারা দেশে প্রায় সাত লাখ মানুষ অগ্নিকাণ্ডের শিকার হয়। এর মধ্যে সাড়ে ৩ লাখ দগ্ধ ব্যক্তি ঢাকার বার্ন ইউনিটে চিকিৎসা নেয়।

বড় অগ্নিকাণ্ড মানেই গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ। এ ধরনের বিস্ফোরণে দগ্ধদের বাঁচানো সম্ভব হয় না। আগুনের তীব্রতা বেশি হওয়া এবং বিস্ফোরণের পর জলন্ত টুকরো ও বিষাক্ত ভারী ধোঁয়া ফুসফুসে ঢুকে পড়ে। এতে শ্বাসনালি ও ফুসফুস পুড়ে যায়।

এ অবস্থায় সর্বোচ্চ চিকিৎসা দিয়েও অনেককে বাঁচানো যায় না। যারা বেঁচে যান, তাদের আজীবন পঙ্গু হয়েই থাকতে হয়। মানুষ যদি এসব বিষয়ে একটু সচেতন হন তাহলে এসব দুর্ঘটনা অনেকটা কমে আসবে বলে দাবি করেন এই চিকিৎসক।

বুয়েটের বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ প্রফেসর মো. আশিকুর রহমান বলেন, আমাদের দেশের সিলিন্ডার মনিটরিংয়ের ব্যাপক অভাব রয়েছে। বিশেষ করে মনিটরিংয়ের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে এবং মেয়াদোত্তীর্ণ সিলিন্ডার সরিয়ে ফেলতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে গ্যাসের সিলিন্ডারের মধ্যে যাতে কোনোভাবে হাইপ্রেশার না হয়।

তিনি আরও বলেন, গ্যাসের সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হওয়ার কয়েকটি কারণ আছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে-সিলিন্ডারের মেয়াদ না থাকা ও অনেক সময় বাজারে নকল সিলিন্ডারে গ্যাস ক্রয়-বিক্রয় করা।

তিনি বলেন, ‘অনেক সময় চলন্ত গাড়িতে অতিরিক্ত গ্যাস বহন করা ও সিলিন্ডারের ভেতরে অতিরিক্ত গ্যাসের চাপ প্রয়োগ করার কারণে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়। তা ছাড়া, অনেকে ব্যবহার সঠিক মতো জানেন না। আমি মনে করি জেনে বুঝে গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করলে বিস্ফোরণের সংখ্যা কমে আসবে।’

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন