শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ই-মেইল অ্যাকাউন্ট খোলার প্রকল্প এখন ১৭৮ কোটি টাকা!

সরকারি দুই লাখ কর্মকর্তা-কর্মচারীর জন্য নিরাপদ ই-মেইল অ্যাকাউন্ট খোলার উদ্যোগ নিয়েছিল সরকার। এ জন্য ২০১৮ সালে ১১৬ কোটি টাকার তিন বছর মেয়াদি একটি প্রকল্প নিয়েছিল তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্ত বিভাগ।

কিন্তু সেই কাজ শেষ হয়নি গত পাঁচ বছরেও। বরং দুই দফায় প্রকল্পের সময় বাড়ানো হয়েছে। পাল্লা দিয়ে ব্যয় বেড়েছে। এখন এই প্রকল্পের সংশোধিত ব্যয় বেড়েছে ৫২ কোটি টাকা। ফলে ১১৬ কোটি টাকার প্রকল্প গিয়ে ঠেকেছে ১৭৮ কোটি টাকায়। পরিকল্পনা কমিশন সূত্র এসব তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ: ভিশন ২০২১’ নিশ্চিত করতে সরকারি ‘কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিরাপদ ই-মেইল ও ডিজিটাল লিটারেসি সেন্টার স্থাপন’ নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে সরকার। ১১৬ কোটি টাকার প্রকল্পটি ২০১৮ সালে অনুমোদনও দেয় সরকার। প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ছিল দুই লাখ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নিরাপদ ই-মেইল অ্যাকাউন্ট প্রদান করা। প্রকল্পের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে নিরাপদ ই-মেইল ও তথ্য সংরক্ষণ সেবা, জনসাধারণকে সাইবার নিরাপত্তার বিষয়ে অবহিতকরণ ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা। এ ছাড়া উন্মুক্ত তথ্য বিশ্লেষণ কেন্দ্র জনতার সরকার চালুকরণ।

প্রকল্পটির কাজ শেষ করার সময়কাল ধরা হয়েছিল ২০১৮ সালের মার্চ থেকে ২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। কিন্তু পাঁচ বছরেও সেই কাজ শেষ হয়নি। বরং দ্বিতীয়বারের মত প্রকল্প সংশোধন করে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।

ইতিমধ্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান দ্বিতীয় দফায় প্রকল্পের সংশোধিত অনুমোদন দেন গত বছরের ২৭ মার্চ। আর অনুমোদনের এক বছর পর অবগতির জন্য গত ১২ মার্চ প্রকল্পের সংশোধিত প্রস্তবাটি একনেক সভায় উপস্থাপন করা হয়।

এর আগে ২০২১ সালে ৭ এপ্রিল প্রকল্পটি প্রথম দফা সংশোধন করা হয়। তখন সময বাড়ানো হয় এক বছর। ব্যয়ও বাড়ে ২৮ কোটি টাকা। ওই সময়ও পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান সংশোধনী প্রস্তাবটি অনুমোদনও দেন।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল। প্রকল্পের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল ডাটা সেন্টারের ইনচার্জ প্রকৌশলী মোহাম্মদ সাইফুল আলম খান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এটি অনেক আগে সংশোধন হয়েছে। কাজও প্রায় শেষের দিকে। সুনির্দিষ্ট করে বললে ৯৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। তিনি আরও বলেন, প্রকল্পের আওতায় দুই লাখ কর্মকর্তা-কর্মচারির নিরাপদ ই-মেইল অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। সবার ই-মেইল কভার হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যেই এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কয়েকটি কারণে মাঝে সংশোধন করতে হয়েছে। এতে সময় ও অর্থ দুই বেড়েছে। এবার নির্ধরিত সময়েই কাজ শেষ হবে।'

এদিকে কম্পিউটার কাউন্সিলের ওয়েবসাইটে বাস্তবায়ন অগ্রগতির ব্যাপারে বলা হয়েছে-প্রকল্পটি শেষ করতে নিরাপদ ই-মেইল এর প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার সংগ্রহের লক্ষ্যে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ইতিমধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। শিগগির জাতীয় ডাটা সেন্টারে এ হার্ডওয়্যারের উন্নয়ন এর কাজ শুরু হবে। নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য আইটি সিস্টেম এবং রিলেটেড হার্ডওয়্যার সংগ্রহের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট সংস্থার চাহিদা নিরূপনের জন্য আলোচনা চলমান রয়েছে। সেটিও শিগগির সংগ্রহ করা হবে।

ডিজিটাল লিটারেসি সেন্টার অ্যান্ড ওপেন ডাটা অ্যানালাইসিস এর টিওআর প্রস্তুতের জন্য বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি), বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় এর কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর রোবোটিক্স অ্যান্ড মেকাট্রনিক্স বিভাগ এবং অ্যাক্সেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রামের বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত কমিটি কাজ করছে। ওয়েবসাইটে এখনো প্রকল্পের ব্যয় ১১৬ কোটি ৩১ লাখ টাকা ও মেয়াদ ২০২০ পর্যন্ত দেখানো হচ্ছে।

এদিকে পরিকল্পনা কমিশনের সূত্র বলছে, প্রকল্প বাস্তবায়নের এক পর্যায়ে কিছু নতুন অঙ্গের অন্তর্ভূক্তি ও সমন্বয় করার ফলে ব্যয় বাড়ছে। তাই দ্বিতীয়বারের মতো সংশোধনের প্রস্তাব করা হয়। তাতে ব্যয় বেড়ে দাঁয়িছে ১৭৮ কোটি টাকা। আর সময় বাড়ানো হয়েছে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। অর্থাৎ নির্ধারিত সময়ের চেয়ে তিন বছর বেশি সময় চেয়ে সংশোধনের প্রস্তাব করা হয়।

এনএইচবি/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন