শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ভাঙ্গা-বেনাপোল চার লেন প্রকল্প

দৈর্ঘ্য কমলেও ব্যয় বেড়েছে ১২১৬ কোটি টাকা

ভাঙ্গা থেকে যশোর মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পে দৈর্ঘ্য চার কিলোমিটার কমিয়েও ব্যয় কমানো যায়নি। বরং ব্যয় বেড়েছে ১ হাজার ২১৬ কোটি টাকা। আগে ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩ হাজার ২০ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এখন প্রকল্পটির ভূমি অধিগ্রহণ ও ইউটিলি স্থানান্তর সংশোধিত প্রস্তাবে চূড়ান্ত অনুমোদনের আগেই এই ব্যয় বাড়ানো হয়েছে। বর্তমানে সর্বমোট ব্যয় দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ২৩৭ কোটি টাকা। পদ্মা সেতুর সুফল কাজে লাগাতে প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, ২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্য নির্ধারণ করে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় থেকে প্রকল্প প্রস্তাব পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয় ২০২০ সালে। পরিকল্পনা কমিশনের প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভায় যাচাইবাছাই শেষে বিভিন্ন অসঙ্গতি ধরা পড়ে। তাই জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে ব্যয় প্রাক্কলনের তালিকা অনুযায়ী ভূমি অধিগ্রহণ ব্যয় নির্ধারণ ও ক্ষতিপূরণ ব্যয় আলাদা করাসহ কিছু সিদ্ধান্ত প্রতিপালন সাপেক্ষে প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য সুপারিশ করে প্রস্তাবটি ফেরত পাঠানো হয়। কিন্তু দীর্ঘ দুই বছর পর সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সংশোধিত ডিপিপি সম্প্রতি কমিশনে পাঠালেও কোনো সুপারিশই আমলে নেওয়া হয়নি। বরং সংশোধিত প্রস্তাবে ভূমি অধিগ্রহণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ২৩৭ কোটি টাকা। এই ভূমি অধিগ্রহণ করা হবে ২০২২ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত।

সংশোধিত প্রস্তাব যাচাই-বাচাই করতে পরিকল্পনা কমিশনে গত ৫ মার্চ দ্বিতীয় পিইসি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভা থেকেও প্রকল্পটির প্রস্তাব সংশোধন করার কথা বলা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, প্রকল্পের স্বার্থে যেটুকু জমি দরকার সেটুকুই অধিগ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন বাধ্যতামূলক প্রতিপালন করতে হবে। এ ছাড়াও খরচের বিভিন্ন জায়গায় সংশোধন করতে হবে।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, দুই বছর আগে প্রথম ডিপিপিতে চার লেনের সড়কের সঙ্গে ধীরগতির পৃথক লেনসহ মোট ছয় লেনের সড়কের এর দৈর্ঘ্য ধরা হয়েছিল ১৩৩ দশমিক ৩৬ কিলোমিটার। তাতে ভূমি অধিগ্রহণের প্রস্তাব করা হয়েছিলো ৮১৬ একর। এজন্য সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ থেকে ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছিল ৩ হাজার ২০ কোটি ৬০ লাখ টাকা। আর সংশোধিত ডিপিপিতে চার কিলোমিটার কমিয়ে ১২৯ কিলোমিটার করার প্রস্তাব করা হয়েছে। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণের পরিমাণ ৪৫০ বিঘা বাড়িয়ে ৯৬৭ একর বা ২ হাজার ৯০১ বিঘা নির্ধারণ করা হয়েছে। একই সঙ্গে ১ হাজার ২১৬ কোটি টাকা বাড়িয়ে মোট ৪ হাজার ২৩৭ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এভাবে সিদ্ধান্ত না মানা অত্যন্ত দুঃখজনক। কারণ বর্তমান পরিস্থিতিতে সব কিছুর খরচ কমাচ্ছে সরকার।

পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সাবেক সদস্য (সচিব) আরস্ত খানের কাছে জানতে চাইলে তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, দেখেন, সরকার প্রধান যা বলেন তা করতে হয়। এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কেউ না করলে খুবই দুঃখজনক। কারণ বৈশ্বিক কারণে সব ক্ষেত্রে সরকার ব্যয় কমাচ্ছে। যেহেতু আমি বিস্তারিত কিছু জানি না। তবে এই প্রকল্পে কেন ব্যয় বাড়ছে তা আমার কাছে বোধগম্য নয়।

জানা গেছে, পিইসি সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল, জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে ব্যয় প্রাক্কলন সংগ্রহ করে সে অনুযায়ী ভূমি অধিগ্রহণের ব্যয় নির্ধারণ করতে হবে। একই সঙ্গে ভূমি অধিগ্রহণ ও ক্রয় অঙ্গের পরিবর্তে শুধু ভূমি অধিগ্রহণ উল্লেখ করতে হবে। একইসঙ্গে ক্ষতিপূরণ ব্যয় জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে সংগ্রহ করে ব্যয় প্রাক্কলনসহ ক্ষতিপূরণ অঙ্গটি আলাদাভাবে উল্লেখ করতে হবে।

কিন্তু সংশোধিত ডিপিপিতে ক্ষতিপুরণ ও ভূমি অধিগ্রহণ একই সঙ্গে দেখানো হয়েছে। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট সংস্থা থেকে ইউটিলিটি অপসারণের চাহিদা সংগ্রহ করে ব্যয় প্রাক্কলণের কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু এ ক্ষেত্রেও ইউটিলিটি স্থানান্তরে থোক ২১৫ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। এ ছাড়া ১৩০ কিলোমিটার সীমানা পিলার স্থাপনে ব্যয় ধরা হয়েছে ২৫ লাখ টাকা, অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও বৃক্ষরোপণে ২০ লাখ টাকা।

পিইসি সভায় আরও অনেক ক্ষেত্রে অসঙ্গতি তুলে ধরে সেগুলো সংশোধন করতে বলা হয়। এরমধ্যে মুদ্রণ ও বাঁধাই অঙ্গে ব্যয় কমিয়ে ৪ লাখ টাকা, স্টেশনারিতে ৮ লাখ, পিইসি, পিআইসিসহ বিভিন্ন কমিটির সম্মানির জন্য ৪ লাখ টাকা প্রাক্কলন করতে বলা হয়। প্রকল্পে পরামর্শক সেবা ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫৪ কোটি টাকা।

সওজ সূত্র জানায়, ১২৯ দশমিক ১৭ কিলোমিটার সড়কটি ছয় লেনে নির্মিত হলে বেনাপোল হয়ে ভারতের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে বছরে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ। একই সঙ্গে বেনাপোল হয়ে কলকাতা ও ঢাকার মধ্যে দূরত্ব ও সময় কমবে। বেনাপোল থেকে ঢাকার দূরত্ব কমবে ৮৬ কিলোমিটার। কিন্তু একনেক সভায় অনুমোদনের আগেই কেটে গেছে কয়েক বছর।

গুরুত্ত্বপূর্ণ এই প্রকল্পের সংশোধিত প্রস্তাব সম্পর্কে জানতে চাইলে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. ইসহাক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, কনসালটেন্টের ডিজাইন অনুযায়ী ডিসি অফিসে একটা ধারণা চাওয়া হয়েছিলো। সেটাই পিডিপিতে উল্লেখ করা হয়েছিলো। কিন্তু এটা অধিগ্রহণকৃত দাম না। এটা করা হয়নি। কোনোক্রমেই বাড়তি জায়গা নেওয়া হবে না। ডিসি অফিস থেকে রেটটা বলে দিয়েছে। এটা কমতে পারে, আবার বাড়তেও পারে। কারণ সিস্টেম অনুযায়ী অধিগ্রহণ করার সময় তাদের অর্থ পরিশোধ করতে হবে। ৭ ধারার নোটিশ অনুয়ায়ী তারা মৌজার রেট দেয়। ভূমি অধিগ্রহণের টাকা পরিশোধ করার ক্ষমতা আমাদের হাতে নেই। আমরা ডিসি অফিসকে টাকা পরিশোধ করব। তারপর ক্ষতিগ্রস্তরা সেই অর্থ পাবে। পরিকল্পনা কমিশনের পিইসি সভায় রিকাস্ট (সংশোধন) করতে বলা হয়েছে। জমির রেট ২ থেকে ৩টা মৌজার গড় ধরে দাম নির্ধারণ করা হয়। কাজেই বলা যায় বর্তমানে যেটা মূল্য ধরা হয়েছে তা থাকবে না।

এনএইচবি/এসএন 

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন