রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পানি সম্মেলন

বাংলাদেশ গুরুত্ব দিচ্ছে আন্তঃসীমান্ত নদীর উপর

জাতিসংঘের পানি সম্মেলনে এবার বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে আন্তঃসীমান্ত এবং আন্তর্জাতিক পানি সহযোগিতা ও ক্রস সেক্টরাল সহযোগিতার উপর। পানির জন্য সহযোগিতা এই থিমে বাংলাদেশ ২০৩০ সালের এজেন্ডা জুড়ে বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা চায়।

আগামী ২২ থেকে ২৪ মার্চ তিন দিন নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে জাতিসংঘ পানি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।

এই সম্মেলনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ পাঁচটি ইস্যুতে গুরুত্ব দিচ্ছে। তবে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে আন্তঃসীমান্ত এবং আন্তর্জাতিক পানি সহযোগিতার উপর। এই ইস্যুতে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিকভাবে ভয়েস রেইস করতে চাচ্ছে। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ সব তথ্য জানা গেছে।

এবারের সম্মেলনে বাংলাদেশের একটি প্রতিনিধি দল অংশ নেবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুলে মোমেন এর নেতৃত্বে।

পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সম্মেলনে বাংলাদেশের অবস্থান পত্র তৈরি করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্টরা এ বিষয়ে কাজ শুরু করেছেন। এরই অংশ হিসেবে পাঁচটি থিম ঠিক করা হয়েছে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে। যেগুলো আগামী ২২-২৪ মার্চ পানি সম্মেলনে উপস্থাপন করা হবে।

সূত্র জানায়, বাংলাদেশে যেসব আন্তর্জাতিক নদী প্রবেশ করেছে তার সবকটিই হচ্ছে নেপাল, ভারত ও চীন থেকে আসা। কিন্তু এ সব নদীর উজানে সংশ্লিষ্ট দেশগুলো নিজেদের স্বার্থে বাঁধ তৈরি করে নদীর স্বাভাবিক প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করেছে। ফলে বাংলাদেশ তার ন্যায্য পানির হিস্যা পাচ্ছে না। এই অবস্থায় এবারের সম্মেলনে আন্তর্জাতিক নদীসমূহের স্বাভাবিক প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ বেশি জোর দিচ্ছে।

বাংলাদেশ বলছে, আন্তঃসীমান্ত নদীকে বাঁচিয়ে রেখে নদীর পানিসহ যেসব সম্পদ রয়েছে ওই নদী সংশ্লিষ্ট সকল দেশ সেগুলো তার সর্বোচ্চটা ব্যবহার করবে। আন্তর্জাতিক নদীর পানি নিয়ে সবার জন্য সমান সহযোগিতা নিশ্চিত করবে। একই সঙ্গে ক্রস সেক্টরাল সহযোগিতা করবে। নেপাল, ভারত ও চীনের সমন্বিত সহযোগিতায় বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক নদী যেগুলো বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে সেগুলোর পানিসহ অন্যান্য সবকিছুর সর্বোচ্চ সুবিধা যেন বাংলাদেশ পায় তার উপর জোর দেওয়া হচ্ছে। সে লক্ষ্যেই বাংলাদেশ এবারর পানি সম্মেলনে নিজেদের অবস্থানপত্র উপস্থাপন করবে।

এবারের পানি সম্মেলনে বাংলাদেশ তার অবস্থানপত্রে আন্তঃসীমান্ত ও আন্তর্জাতিক পানি সহযোগিতার জন্য নেপাল, ভারত ও চীনের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে বলে জানিয়েছেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। নদীকে বাঁচিয়ে রেখে কীভাবে তার সর্বোচ্চ ব্যবহার করা যায় সে জন্য এই তিন দেশের সঙ্গে আলোচনা করার উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আগামী দিনগুলোতে বিশ্বব্যাপী পানি একটা বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়াবে। পানির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুরো বিশ্বকেই নজর দিতে হচ্ছে। এই ইস্যু থেকে বাংলাদেশ তথা এই অঞ্চলও বাদ যাচ্ছে না। সঙ্গত কারণেই বাংলাদেশ পানি ইস্যুতে ভয়েস রেইস করতে চায়।

বিশিষ্ট পানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত বলেন, জেনারেলি যদি বলি তাহলে বলতে হচ্ছে, পৃথিবীতে পানির সম্পদের পরিমান ফিক্সড। এটা বাড়বেও না, কমবেও না। কিন্তু মানুষ বাড়ছে। মানুষের পানির চাহিদা বাড়ছে। সেচের জন্য পানির চাহিদা বড়েছে। খাবারের জন্য পানির চাহিদা বাড়ছে। শিল্পের জন্য পানির চাহিদা বাড়ছে।

দ্বিতীয়ত হচ্ছে, বছরের একসময় প্রচুর পানি আছে। অন্যসময় পানির প্রবাহ কম। এই সমস্যা যে নদীটা দুই বা তিন দেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত তাদের সকলের জন্যই। কিন্তু অববাহিকাভিত্তিক পরিকল্পনা করে এ সমস্যাটা বহুলাংশে সমাধান করা সম্ভব।

তৃতীয়ত হচ্ছে, অভিন্ন নদীর ব্যবস্থাপনাতে দুই দেশের মধ্যে কিংবা দুই বা ততোধিক দেশের মধ্যে রাজনৈতিক সদিচ্ছা এবং সিদ্ধান্তটাই প্রধান। আর দুই দেশের মধ্যে শক্তি যদি অসম হয় তহালে বিষয়টা আরও জটিল হয়। সেজন্য কিছু বৈশ্বিক নিয়মকানুন থাকলে ভাটির দেশের জন্য সুবিধা হবে। বৈশ্বিক নিয়মকানুন তো নাই। এটা খুব প্রয়োজন। সবকিছু নির্ভর করে রাজনীতির উপরে। সেটার সঙ্গে যদি কিছু গাইডলাইন থাকে তাহলে সমস্যা সমাধান সম্ভব।

তিনি বলেন, আর সর্বশেষ হচ্ছে নদীর পানির সঙ্গে জীববৈচিত্র্যের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। কাজেই শুধুমাত্র সেচের জন্য পানি কিংবা উজানের দেশ, ভাটির দেশ তাদের পানির চাহিদার সঙ্গে সঙ্গে প্রকৃতিরও একটা পানির চাহিদা আছে। এটা ধরে রাখা উচিত। প্রকৃতিকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের

হাসিনা ও জয়। ছবি: সংগৃহীত

নিউইয়র্ক ও লন্ডনে ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) সকালে দুদক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তাদের বিরুদ্ধে গত ১৫ বছরে বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছে। অনুসন্ধানে পাঁচ সদস্যের টিম গঠন করেছে দুদক। শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও জয়সহ তাদের পরিবারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলাকালে ব্যাংক হিসাব-সম্পদ জব্দ বা ক্রোক করতে পারবে এই কমিটি।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুকেন্দ্র থেকে ৫৯ হাজার কোটি টাকা’সহ বিভিন্ন প্রকল্পে ওঠা ৮০ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। এছাড়া, আশ্রয়ণসহ ৮টি প্রকল্পে দুর্নীতির তথ্য আমলে নিয়েছে দুদক।

গত ৩ সেপ্টেম্বর, শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের এসব দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ। শুনানি নিয়ে এসব অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকের নিষ্ক্রিয়তা কেনো অবৈধ ঘোষণা করা হবে না?– তা জানতে চেয়ে গত ১৫ ডিসেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

Header Ad
Header Ad

ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে যে তারা ইয়েমেনের রাজধানী সানায় একটি ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণাগার এবং ইরান-সমর্থিত হুথি বিদ্রোহীদের সামরিক স্থাপনাগুলোতে একাধিক বিমান হামলা চালিয়েছে।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পোস্টে জানায়, তারা একাধিক হুথি ড্রোন এবং লোহিত সাগরের ওপর একটি অ্যান্টি-শিপ ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রকেও লক্ষ্যবস্তু করেছে।

সেন্টকম আরও জানায়, তাদের একটি যুদ্ধবিমান লোহিত সাগরের ওপর ভূপাতিত হয়েছে। এতে থাকা দুই ক্রু সদস্য নিরাপদে বের হতে সক্ষম হলেও একজন সামান্য আঘাত পেয়েছেন।

এক বিবৃতিতে সেন্টকম জানায়, এই হামলার লক্ষ্য ছিল হুথিদের অপারেশনগুলোকে দুর্বল করা।

যুক্তরাষ্ট্রের দাবি, তারা এফ/এ-১৮ এবং অন্যান্য নৌ ও বিমান বাহিনীর সম্পদ ব্যবহার করে হুথিদের একাধিক ড্রোন এবং একটি অ্যান্টি-শিপ ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রকে ধ্বংস করেছে।

এর কয়েক ঘণ্টা পরে সেন্ট্রাল কমান্ড দ্বিতীয় বিবৃতি প্রকাশ করে জানায়, লোহিত সাগরের ওপর ভুলবশত ইউএসএস হ্যারি এস ট্রুম্যান থেকে উড্ডয়নরত একটি এফ/এ-১৮ বিমান লক্ষ্যবস্তু করলে সেটি ভূপাতিত হয়। তবে ভূপাতিত হওয়া বিমানটি ইয়েমেন অপারেশনে জড়িত ছিল কি না, তা স্পষ্ট নয়।

এই আক্রমণটি এমন সময় ঘটলো যখন হুথিরা ইসরায়েলের দিকে একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। ওই ক্ষেপণাস্ত্র তেল আবিবের একটি পার্কে আঘাত হেনেছে। এতে অন্তত ১৬ জন আহত হয়েছে।

হুথিদের এক মুখপাত্র জানায়, দলটি একটি হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ইসরায়েলি সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে।

এই সপ্তাহের শুরুতে হুথিদের সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে ইসরায়েল সিরিজ হামলা চালায়। হামলাগুলো ইয়েমেনের রাজধানী সানায় অবস্থিত বন্দর এবং জ্বালানি অবকাঠামোগুলোতে আঘাত হানে।

হুথি-পরিচালিত আল-মাসিরাহ টিভি জানিয়েছে, এই হামলায় সালিফ বন্দর ও রাস ইসা টার্মিনালে নয়জন নিহত হয়েছে। গাজা যুদ্ধ শেষ না হওয়া পর্যন্ত আক্রমণ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে হুথিরা।

গত বছরের নভেম্বর থেকে হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় লোহিত সাগরে দুটি জাহাজ ডুবে গেছে এবং আরও কয়েকটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

হুথিদের দাবি, তারা কেবল ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র বা যুক্তরাজ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত জাহাজগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করছে।

যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, তাদের সর্বশেষ হামলা নিজেদের এবং তাদের মিত্রদের রক্ষা করার প্রতিশ্রুতির অংশ।

 

Header Ad
Header Ad

লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ) অভিযোগ করেছে, বাজারে সিন্ডিকেট করে হঠাৎ করেই মুরগির বাচ্চার দাম বাড়িয়ে অতিরিক্ত মুনাফা করার পরও মিথ্যা লোকসানের দাবি করছে ব্রিডার ফার্মগুলো।

সম্প্রতি তারা ৭৫০ কোটি টাকা লোকসানের কথা বললেও কোনো হিসাব বা এসংক্রান্ত তথ্য দেখাতে পারেননি। বরং সরকারিভাবে দেশে কোনো ফিড মিল বা হ্যাচারি না থাকার সুযোগ নিচ্ছেন তারা৷ উৎপাদন ব্যয় না বাড়লেও হঠাৎ করেই বাড়ানো হচ্ছে মুরগির বাচ্চার দাম। এতে করে ক্ষতির মুখে পড়ছেন প্রান্তিক খামারিরা।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি করেছেন বিপিএ সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার।

তিনি বলেন, দেশের বৃহৎ ব্রিডার ফার্মগুলো ৭৫০ কোটি টাকা লোকসানের কথা বললেও তারা কোনো হিসাব তুলে ধরেনি। অন্যদিকে আমরা সব সময় অভিযোগ করে আসছি, তারা সিন্ডিকেট করে অতিরিক্ত টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। একটি ব্রয়লার মুরগির বাচ্চার উৎপাদন খরচ ২৮-৩০ টাকা হলেও অযৌক্তিকভাবে ৫২ টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে। একটি লেয়ার মুরগির বাচ্চা সর্বোচ্চ ৫৭ টাকা সরকার নির্ধারণ করে দিলেও কোম্পানিগুলো সব সময় মুরগির বাচ্চার সংকট তৈরি করে বেশি দামে বিক্রয় করছে। এমনকি এখনও একটি লেয়ার মুরগির বাচ্চা ৭০-৮০ টাকা দিয়েও পাওয়া যাচ্ছে না।

সুমন হাওলাদার বলেন, তবুও তারা লোকসানের গল্প শোনাচ্ছে। এগুলো সরকারের খতিয়ে দেখা উচিত। কোম্পানিগুলো মিথ্যা লোকসানের গল্প বলার সুযোগ পাওয়ার কারণে তাদের বিরুদ্ধে বার বার সিন্ডিকেটের চিত্র উঠে এলেও সরকার তদন্ত করে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। আবার সরকারিভাবে ফিড মিল ও হ্যাচারি না থাকার কারণে ৮-১০টি কোম্পানির কাছে দেশের পোল্ট্রি খাত জিম্মি হয়ে গেছে। যার কারণে মাঝেমধ্যেই ডিম-মুরগির বাজারে অস্থিরতা দেখা দেয়।

আমরা মনে করি, কর্পোরেট কোম্পানিগুলোর কাছে সরকার, প্রান্তিক খামারি এবং ভোক্তা সবাই জিম্মি হয়ে পড়েছি।

তিনি বলেন, সরকার সাভারে একটি ফিড মিল চালু করার কথা থাকলেও আজ পর্যন্ত অজানা কারণে সেই ফিড মিল চালু হয়নি। অন্যদিকে সরকারি হ্যাচারিগুলো সম্পূর্ণ বন্ধ। তার মানে যতদিন সরকার নিজস্ব ফিড মিল এবং হ্যাচারির চালুর ব্যবস্থা না করবে ততদিন এই সিন্ডিকেট বন্ধ হবে না। একদিকে তারা অতিরিক্ত মুনাফা করছে অন্যদিকে সরকারকে লোকসানের গল্প বলছে।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, কর্পোরেট কোম্পানির মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী ব্রিডার ফার্মগুলো, নিজেদের বিপুল মুনাফা লুকিয়ে মিথ্যা লোকসানের দাবি তুলেছে। এসব করে সামনে ফিড ও মুরগির বাচ্চার দাম আরও বাড়ানোর পাঁয়তারা করছে।

বিবৃতিতে বেশ কয়েকটি দাবিও জানানো হয়। সেগুলো হচ্ছে;

১. ব্রিডার ফার্মগুলোর প্রকৃত লাভের হিসাব তদন্ত করে বের করতে হবে।
২. মুরগির বাচ্চা উৎপাদন ও বিক্রির ক্ষেত্রে সঠিক তথ্য প্রচার করতে হবে।
৩. মাঠ পর্যায়ের ডিলার ও প্রান্তিক খামারিদের তথ্য বিশ্লেষণ করতে হবে।
৪. কোম্পানিগুলোর ভ্যাট ফাঁকির বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্ত করতে হবে।
৫. সিন্ডিকেটের কার্যক্রম বন্ধে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।

একইসঙ্গে ভোক্তা ও প্রান্তিক খামারিদের স্বার্থ রক্ষায় এবং দেশের পোল্ট্রি খাতের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে সরকারের সঙ্গে বিপিএ কাজ করতে আগ্রহী বলেও মন্তব্য করেছেন সুমন হাওলাদার।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের
ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা
লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো
একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার
আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ
যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ
গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস
  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল
ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে উঠবে বাংলাদেশ
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা
সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং
মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ
বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ