শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

মশার গানে উধাও হাতিরঝিলে বিনোদন

দেয়ালে আবদ্ধ জীবনের ক্লান্তি দূর করতে সামান্য খোলা হাওয়া খেতে ছুটির দিনগুলোতে আশপাশের বাসিন্দারা হাজির হন হাতিরঝিলে। কখনো কখনো অন্য এলাকা থেকেও আসেন লোকজন। কিন্তু সেখানে হাওয়ার সঙ্গে উপরি হিসেবে খেতে হয় মশার কামড়। মন ভালো করতে গিয়ে শরীর খারাপ করে ফিরতে হয় ঘরে। তারপর দৌড়াতে হয় হাসপাতালে। খোলা জায়গায় ছোট বাচ্চাদের খেলাধুলার সুযোগ দিতে গিয়ে মশার কামড়ে বরং ক্ষতির সম্মুখীন হন বেশি। তবুও কর্মক্লান্তি ও বদ্ধজীবন থেকে সাময়িক মুক্তির জন্য তো আসতেই হয়। ঘুরতে আসা লোকজন জানান, বেশ কিছুদিন ধরেই মশার উৎপাত বাড়লেও, তা নিধনে তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে পড়ে না।

তারা বলেন, শুধু হাতিরঝিল নয় মশার উপদ্রব ছড়িয়ে আছে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায়। তবে হাতিরঝিলে একটু বেশি। এসব মশার কারণে নগরবাসী ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বাড়ার শঙ্কায় আছেন। হাতিরঝিলে মশার যন্ত্রণা এতটাই বেড়ে গেছে যে, পরিস্থিতি অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক খারাপ। মশার এমন উপদ্রব এর আগে কখনো দেখা যায়নি।

শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় সরেজমিনে রাজধানীর দর্শনীয় স্থান ও বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত হাতিরঝিলে মশার উপদ্রব দেখা যায়।

রাজধানীর শনির আখড়া এলাকা থেকে হাতিরঝিলে ঘুরতে এসেছেন আবির রহমান। তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, মাঝে মাঝে আমি পরিবার নিয়ে এখানে ঘুরতে আসি। যেভাবে মশার উপদ্রব বেড়েছে তাতে আর হাতিরঝিলে আসা যাবে না।

হাতিরঝিল এলাকায় বসবাসরত মো. বজলুর ক্ষোভ প্রকাশ করে ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, গত নভেম্বর থেকে ঝিল এলাকায় মশার উপদ্রব চরম আকার ধারণ করেছে। যা নিধনে তেমন কোনো পদক্ষেপ নেই। কয়েক মাস ধরে মশার কামড়ে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। মশা এত বেশি বেড়েছে যে দলবেঁধে কামড়ায়।

রাব্বি হোসেন নমে আরেক দর্শনার্থী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বেশ কয়েকমাস ধরে হাতিরঝিলে মশার উপদ্রব ব্যাপক হারে বেড়েছে। মশার যন্ত্রণায় এখানকার মানুষ অতিষ্ঠ। ঝাঁক বেঁধে মশা কামড়ায়, থাপ্পড় দিলে একসঙ্গে অনেকগুলো মশা মারা পড়ে। তা ছাড়া এখানকার মশাগুলো আকারে অনেক বড় মনে হচ্ছে।

ঝিল এলাকায় ভাসমান চা বিক্রেতা মাহফুজ মিয়া ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, মশার কারণে এক জায়গায় বেশি সময় ধরে দাঁড়াতে পারি না। হাতিরঝিলে প্রচুর মশা বেড়েছে। হাত-পাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে মশা এলোমেলোভাবে কামড় দেয় আর সারা শরীর জ্বলে। এখানে মশার জন্য টেকা যায় না! এখানে মশা দমনে তেমন কোনো পদক্ষেপ নেই বললেই চলে।

বনশ্রীর বাসিন্দা লক্ষ্মী রায় বলেন, বাসার পাশে হওয়ায় ছুটির দিনগুলোতে এখানে আসি প্রকৃতির সান্নিধ্য পেতে। কিন্তু এখানে বসা যায় না। ঝাঁক ধরে মাথার উপর মশা ঘুরে আর কোরাস গায়। শরীরের যেখানে কামড়ায় লাল হয়ে ফুলে যায়। কখনো চামড়া কালো হয়ে যায়। বাচ্চাদের অবস্থা আরও খারাপ হয়। ইট-পাথরের এই শহরে মন ফ্রেশ করতে এসে অসুস্থ হতে হয়। কোনো উদ্যোগও দেখা যায় না মশা দমন করতে। শুধু মশাই নয় হাতিরঝিলের পরিবেশ ঋতু অনুযায়ী পরিবর্তন হয়। কখনো কখনো দুর্গন্ধে পাঁচ মিনিটও বসা যায় না। বর্ষাকালেও হাতিরঝিলের পানি পরিষ্কার থাকে না। হাতিরঝিলে মলমূত্রের গন্ধও তীব্র আকার ধারণ করে গ্রীষ্মকালে।

তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, কোটি কোটি টাকার প্রকল্প যদি জনগণের কাজে না লাগে, শুধু দৃশ্যমানই থাকে তাহলে কী লাভ? শুধু রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এসব বিনোদনকেন্দ্র থেকে বঞ্চিত হবে মানুষ? কর্তৃপক্ষকে জবাবদিহির আওতায় এনে সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মশার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি মেনে নেন ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জোবায়দুর রহমান। তিনি বলেন, শীতে মৌসুমে ঋতুগত কারণে মশা একটু বেড়ে যায়। কারণ এডিস যেমন পরিষ্কার জমা পানিতে হয় তেমনি কিউলেক্স মশা নোংরা, অপরিষ্কার পানিতে হয়। শীতকালে এখন যে মশা সেটি মূলত কিউলেক্স মশা। অনেক জলাশয় শীতকালে শুকিয়ে যাওয়ায় সেখানে কিউলেক্স মশা হচ্ছে। আবার বর্ষাকালে জলাশয়ের পানি যেমন চলমান থাকে শীতকালে কিন্তু তেমন না। তাই এই সময়টাতে একটু মশা বেশি হয়ে থাকে। তবে আমরা এটি নিধনে প্রতিনিয়তই কাজ করে যাচ্ছি।

তিনি বলেন, সম্প্রতি ঢাকার খালগুলো আমরা পরিষ্কার করছি। এসব খাল থেকে কচুরিপানাও পরিষ্কার করা হয়েছে। খাল ও কচুরিপানায় যেসব মশা থাকত তার একটি অংশ উড়ে লোকালয়ে যাচ্ছে বা হয়তো হাতিরঝিলে তারা বিস্তার করছে।

কেএম/এসএন

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন