সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মশার গানে উধাও হাতিরঝিলে বিনোদন

দেয়ালে আবদ্ধ জীবনের ক্লান্তি দূর করতে সামান্য খোলা হাওয়া খেতে ছুটির দিনগুলোতে আশপাশের বাসিন্দারা হাজির হন হাতিরঝিলে। কখনো কখনো অন্য এলাকা থেকেও আসেন লোকজন। কিন্তু সেখানে হাওয়ার সঙ্গে উপরি হিসেবে খেতে হয় মশার কামড়। মন ভালো করতে গিয়ে শরীর খারাপ করে ফিরতে হয় ঘরে। তারপর দৌড়াতে হয় হাসপাতালে। খোলা জায়গায় ছোট বাচ্চাদের খেলাধুলার সুযোগ দিতে গিয়ে মশার কামড়ে বরং ক্ষতির সম্মুখীন হন বেশি। তবুও কর্মক্লান্তি ও বদ্ধজীবন থেকে সাময়িক মুক্তির জন্য তো আসতেই হয়। ঘুরতে আসা লোকজন জানান, বেশ কিছুদিন ধরেই মশার উৎপাত বাড়লেও, তা নিধনে তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে পড়ে না।

তারা বলেন, শুধু হাতিরঝিল নয় মশার উপদ্রব ছড়িয়ে আছে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায়। তবে হাতিরঝিলে একটু বেশি। এসব মশার কারণে নগরবাসী ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বাড়ার শঙ্কায় আছেন। হাতিরঝিলে মশার যন্ত্রণা এতটাই বেড়ে গেছে যে, পরিস্থিতি অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক খারাপ। মশার এমন উপদ্রব এর আগে কখনো দেখা যায়নি।

শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় সরেজমিনে রাজধানীর দর্শনীয় স্থান ও বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত হাতিরঝিলে মশার উপদ্রব দেখা যায়।

রাজধানীর শনির আখড়া এলাকা থেকে হাতিরঝিলে ঘুরতে এসেছেন আবির রহমান। তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, মাঝে মাঝে আমি পরিবার নিয়ে এখানে ঘুরতে আসি। যেভাবে মশার উপদ্রব বেড়েছে তাতে আর হাতিরঝিলে আসা যাবে না।

হাতিরঝিল এলাকায় বসবাসরত মো. বজলুর ক্ষোভ প্রকাশ করে ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, গত নভেম্বর থেকে ঝিল এলাকায় মশার উপদ্রব চরম আকার ধারণ করেছে। যা নিধনে তেমন কোনো পদক্ষেপ নেই। কয়েক মাস ধরে মশার কামড়ে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। মশা এত বেশি বেড়েছে যে দলবেঁধে কামড়ায়।

রাব্বি হোসেন নমে আরেক দর্শনার্থী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বেশ কয়েকমাস ধরে হাতিরঝিলে মশার উপদ্রব ব্যাপক হারে বেড়েছে। মশার যন্ত্রণায় এখানকার মানুষ অতিষ্ঠ। ঝাঁক বেঁধে মশা কামড়ায়, থাপ্পড় দিলে একসঙ্গে অনেকগুলো মশা মারা পড়ে। তা ছাড়া এখানকার মশাগুলো আকারে অনেক বড় মনে হচ্ছে।

ঝিল এলাকায় ভাসমান চা বিক্রেতা মাহফুজ মিয়া ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, মশার কারণে এক জায়গায় বেশি সময় ধরে দাঁড়াতে পারি না। হাতিরঝিলে প্রচুর মশা বেড়েছে। হাত-পাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে মশা এলোমেলোভাবে কামড় দেয় আর সারা শরীর জ্বলে। এখানে মশার জন্য টেকা যায় না! এখানে মশা দমনে তেমন কোনো পদক্ষেপ নেই বললেই চলে।

বনশ্রীর বাসিন্দা লক্ষ্মী রায় বলেন, বাসার পাশে হওয়ায় ছুটির দিনগুলোতে এখানে আসি প্রকৃতির সান্নিধ্য পেতে। কিন্তু এখানে বসা যায় না। ঝাঁক ধরে মাথার উপর মশা ঘুরে আর কোরাস গায়। শরীরের যেখানে কামড়ায় লাল হয়ে ফুলে যায়। কখনো চামড়া কালো হয়ে যায়। বাচ্চাদের অবস্থা আরও খারাপ হয়। ইট-পাথরের এই শহরে মন ফ্রেশ করতে এসে অসুস্থ হতে হয়। কোনো উদ্যোগও দেখা যায় না মশা দমন করতে। শুধু মশাই নয় হাতিরঝিলের পরিবেশ ঋতু অনুযায়ী পরিবর্তন হয়। কখনো কখনো দুর্গন্ধে পাঁচ মিনিটও বসা যায় না। বর্ষাকালেও হাতিরঝিলের পানি পরিষ্কার থাকে না। হাতিরঝিলে মলমূত্রের গন্ধও তীব্র আকার ধারণ করে গ্রীষ্মকালে।

তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, কোটি কোটি টাকার প্রকল্প যদি জনগণের কাজে না লাগে, শুধু দৃশ্যমানই থাকে তাহলে কী লাভ? শুধু রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এসব বিনোদনকেন্দ্র থেকে বঞ্চিত হবে মানুষ? কর্তৃপক্ষকে জবাবদিহির আওতায় এনে সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মশার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি মেনে নেন ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জোবায়দুর রহমান। তিনি বলেন, শীতে মৌসুমে ঋতুগত কারণে মশা একটু বেড়ে যায়। কারণ এডিস যেমন পরিষ্কার জমা পানিতে হয় তেমনি কিউলেক্স মশা নোংরা, অপরিষ্কার পানিতে হয়। শীতকালে এখন যে মশা সেটি মূলত কিউলেক্স মশা। অনেক জলাশয় শীতকালে শুকিয়ে যাওয়ায় সেখানে কিউলেক্স মশা হচ্ছে। আবার বর্ষাকালে জলাশয়ের পানি যেমন চলমান থাকে শীতকালে কিন্তু তেমন না। তাই এই সময়টাতে একটু মশা বেশি হয়ে থাকে। তবে আমরা এটি নিধনে প্রতিনিয়তই কাজ করে যাচ্ছি।

তিনি বলেন, সম্প্রতি ঢাকার খালগুলো আমরা পরিষ্কার করছি। এসব খাল থেকে কচুরিপানাও পরিষ্কার করা হয়েছে। খাল ও কচুরিপানায় যেসব মশা থাকত তার একটি অংশ উড়ে লোকালয়ে যাচ্ছে বা হয়তো হাতিরঝিলে তারা বিস্তার করছে।

কেএম/এসএন

Header Ad
Header Ad

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করেছেন এনসিপির মূখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে নাহিদ ইসলামের জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, "শুভ জন্মদিন। বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী নাহিদ ইসলাম।" তার এই মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। ছবি: সংগৃহীত

বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের ভিত্তিতে দেশে কিছু লোডশেডিং চালু রাখার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, কিছু লোডশেডিং না দিলে ভর্তুকির পরিমাণ বেড়ে যাবে। তবে লোডশেডিং যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে, সে চেষ্টা করা হবে। তিনি জানান, শহর ও গ্রামে সমানভাবে লোডশেডিং কার্যকর করা হবে।

সচিবালয়ে গ্রিড বিপর্যয় নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে দেশে সাড়ে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। গরমের কারণে আগামী দিনে বিদ্যুতের চাহিদা ১৮ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। তখন চাহিদা মেটাতে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন আরও বাড়ানো হবে। তিনি আরও বলেন, যে হারে এসি স্থাপন করা হচ্ছে, সে হারে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হয়নি। অনেকে অকারণে লাইট, ফ্যান ও এসি চালু রাখায় বিদ্যুৎচাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও জানান, দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল ও খুলনায় ২৬ এপ্রিল যে গ্রিড বিপর্যয় ঘটে, তার তদন্তে আট সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির প্রধান করা হয়েছে বুয়েটের উপ-উপাচার্য আবদুল হাসিব চৌধুরীকে। কমিটি সাত কর্মদিবসের মধ্যে গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ, দায়ী ব্যক্তিদের ভূমিকা ও ভবিষ্যতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে সুপারিশ করবে।

মেট্রোরেল এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকার কারণও তদন্তে নেওয়া হয়েছে। বুয়েটের অধ্যাপক শামসুল হককে প্রধান করে একটি আলাদা কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপদেষ্টা বলেন, মেট্রোরেল বন্ধ থাকার মূল কারণ ছিল বিদ্যুৎ সংকট।

এ সময় মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, দেশে গ্যাসের উৎপাদন কমে যাচ্ছে এবং এলএনজি আমদানির আর্থিক সামর্থ্যও কমে গেছে। ফলে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না।

পিজিসিবি ও পিডিবি জানায়, আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ সার্কিট লাইনের ৪০০ কিলোভোল্টের দুটি তার কাছাকাছি আসায় শর্ট সার্কিট হয় এবং সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর ফলে বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ১৫টি জেলা—খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও রাজবাড়ী—প্রায় ১৫ মিনিট থেকে ৯৬ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। তবে সন্ধ্যার পর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে এবং রাত সাড়ে আটটার পর পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়।

Header Ad
Header Ad

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের পূবাইলের হায়দরাবাদ এলাকায় একাধিক শিশু-কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগে এক মসজিদের ইমাম গণপিটুনির শিকার হয়ে পরে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত ইমামের নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫), তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে এবং হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ এলাকায় এক কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগ ওঠে রহিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে উত্তেজিত এলাকাবাসী তাকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করে, এমনকি তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে এবং নির্যাতিত এক কিশোরের বাবার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। একই রাতের (২৭ এপ্রিল) দিবাগত ৩টার দিকে রহিজ উদ্দিন কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, মৃত ইমামের শরীরে গণপিটুনির চিহ্ন ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত হওয়ার ফলেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন।

পূবাইল থানার ওসি এসএম আমিরুল ইসলাম বলেন, রহিজ উদ্দিন স্থানীয় স্কুল-কলেজপড়ুয়া ছেলেদের নিজের থাকার কক্ষে এনে কম্পিউটার গেমস ও মোবাইল গেম খেলার সুযোগ দিতেন এবং কোমল পানীয় খাওয়াতেন। ওই পানীয় সেবনের পর অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাদের বলৎকার করতেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক কলেজছাত্রের কাছ থেকে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে তাকে গণধোলাই দেয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি