বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গ্রীষ্মে লোডশেডিং সামাল দিতে নানামুখী পদক্ষেপ

শীত যেতে না যেতেই বাড়ছে বিদ্যুতের চাহিদা। দেখা দিচ্ছে লোডশেডিংয়ের শঙ্কা। পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার বেশকিছু আগাম পদক্ষেপ নিয়েছে। সরকারের এসব পদক্ষেপের মধ্যে আদানির বিদ্যুৎ, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো সচল রাখা এবং বন্ধ থাকার পর আবার এলএনজি আমদানির ‍উদ্যোগ অন্যতম। এ ছাড়া ত্রিপুরা ও পশ্চিমবঙ্গ থেকেও আসছে বিদ্যুৎ।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বর্তমানে দেশে বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে ১৩ হাজার থেকে ১৪ হাজার মেগাওয়াট। কিন্তু উৎপাদন ক্ষমতা রয়েছে ২৫ হাজার মেগাওয়াটেরও মত। কিন্তু কাঁচামাল সংকটের কারণে চাহিদা মতো বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এই সংকটকে আর ঘনীভূত করেছে। তবে উৎপাদন বন্ধ থাকলেও বিপুল অঙ্কের অর্থ ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ সরকারকে পরিশোধ করতে হচ্ছে।

কয়লা সংকটের কারণে বাগেরহাটের রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু একমাস পর আবার কেন্দ্রটিতে উৎপাদন শুরু হচ্ছে। এ ছাড়া ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লাবোঝাই একটি জাহাজ ইতিমধ্যে বাংলাদেশে এসেছে। আগামী সপ্তাহেই রামপালে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হতে পারে। এটি ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন।

এ ছাড়া, কয়লা সংকটের কারণে পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। সেটিও আপাতত ঠেকানো গেছে। নীতি নির্ধারকরা বলছেন, রামপাল ও পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র সচল থাকলে লোডশেডিং বন্ধ হবে।

বিদ্যুৎ আসছে ত্রিপুরা ও পশ্চিমবঙ্গ থেকে

বর্তমানে ভারতের ত্রিপুরা ও পশ্চিমবঙ্গ থেকে বিদ্যুৎ আসছে বাংলাদেশে। পশ্চিমবঙ্গে বহরমপুর থেকে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা দিয়ে দৈনিক ১ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসছে। এ ছাড়া ত্রিপুরার ‍সূর্যমনি থেকে কুমিল্লা হয়ে ১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসছে।

ত্রিপুরা থেকে বিদ্যুৎ আমদানির মেয়াদ ২০২৬ সাল পর্যন্ত বাড়িয়েছে সরকার। ২০১৬ সাল থেকে ত্রিপুরা থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করছে সরকার। বিদ্যুৎ না লাগলেও ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ বিপুল পরিমাণ অর্থ সরকারকে পরিশোধ করতে হলেও ত্রিপুরা থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করা হচ্ছে ‘নো ইলেকট্রিসিটি নো পেমেন্ট’ ভিত্তিতে।

মার্চে আসছে আদানির বিদ্যুৎ

বিদ্যুৎ বিভাগের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকারের মাথাব্যথা গ্রীষ্মে লোডশেডিং ঠেকানো। সে লক্ষ্যেই কাজ চলছে। ভারতের আদানি গ্রুপ যে বিদ্যুৎ বাংলাদেশে রপ্তানি করবে সেই বিদ্যুৎও আগামী মাসেই আসছে। অন্তত এমনটাই জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। যদিও এই ডেডলাইন নিয়ে সংশয় আছে অনেকেরই।

সংশয়ের কারণ হলো এর আগে আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি নিজেই বলেছিলেন, ২০২২ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিদ্যুৎ দেওয়া সম্ভব হবে। সেই ডেডলাইন ঠিক থাকেনি।

২০১৭ সালে আদানি পাওয়ারের সঙ্গে বাংলাদেশের পিডিবি ২৫ বছর মেয়াদী বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি করে। চুক্তিতে বলা হয়েছে, জ্বালানির আমদানি ও পরিবহন খরচ ক্রেতা দেশই (বাংলাদেশ) বহন করবে। ফলে এখানকার বিদ্যুতের দামে জ্বালানির খরচ একটা বড় ফ্যাক্টর বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি কেনাও শুরু হয়েছে

স্পট মার্কেট বা খোলাবাজার থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি শুরু করেছে সরকার। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে এলএনজির দাম অস্বাভাবিক বাড়ার কারণে আমদানি বন্ধ রেখেছিল সরকর।

এখন যদিও দাম আগের অবস্থায় ফেরেনি তারপরও অস্বাভাবিক বৃদ্ধির থেকে কমেছে। সরকার গ্রীষ্মের লোডশেডিং ঠেকাতে এলএনজি আমদানি শুরু করেছে। এলএনজি গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

জানা যায়, ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করেছে রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত কোম্পানি রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড (আরপিজিসিএল)। ঠিকাদারকে আগামী ১১ ও ১২ মার্চের মধ্যে এই এলএনজি সরবরাহ করতে হবে। দরপত্র জমা দেয়ার শেষ সময় আগামীকাল ১২ ফেব্রুয়ারি।

এর আগে গত জানুয়ারির শেষদিকে স্পট মার্কেটে এক কার্গো এলএনজির ক্রয়াদেশ দেয় আরপিজিসিএল। ফেব্রুয়ারির শেষদিকে তা দেশে এসে পৌঁছাবে।

জ্বালানির দাম বাড়ার কারণেই সরকার ডিজেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো বন্ধ রেখেছে। কারণ এগুলোর খরচ গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের চেয়ে অনেক বেশি।

সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেন, দরপতন অব্যাহত থাকলে চলতি ফেব্রুয়ারি এবং আগামী জুনের মধ্যে ১২ থেকে ১২ কার্গো এলএনজি কিনবে বাংলাদেশ।

পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার আশ্বাস প্রসঙ্গে কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানি উপদেষ্টা অধ্যাপক শামসুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এসব আশ্বাসের ভিত্তি নেই। এর আগেও সেপ্টেম্বরে লোডশেডিং কমার আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেটি করতে পারেনি।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া