শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

গ্রীষ্মে লোডশেডিং সামাল দিতে নানামুখী পদক্ষেপ

শীত যেতে না যেতেই বাড়ছে বিদ্যুতের চাহিদা। দেখা দিচ্ছে লোডশেডিংয়ের শঙ্কা। পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার বেশকিছু আগাম পদক্ষেপ নিয়েছে। সরকারের এসব পদক্ষেপের মধ্যে আদানির বিদ্যুৎ, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো সচল রাখা এবং বন্ধ থাকার পর আবার এলএনজি আমদানির ‍উদ্যোগ অন্যতম। এ ছাড়া ত্রিপুরা ও পশ্চিমবঙ্গ থেকেও আসছে বিদ্যুৎ।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বর্তমানে দেশে বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে ১৩ হাজার থেকে ১৪ হাজার মেগাওয়াট। কিন্তু উৎপাদন ক্ষমতা রয়েছে ২৫ হাজার মেগাওয়াটেরও মত। কিন্তু কাঁচামাল সংকটের কারণে চাহিদা মতো বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এই সংকটকে আর ঘনীভূত করেছে। তবে উৎপাদন বন্ধ থাকলেও বিপুল অঙ্কের অর্থ ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ সরকারকে পরিশোধ করতে হচ্ছে।

কয়লা সংকটের কারণে বাগেরহাটের রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু একমাস পর আবার কেন্দ্রটিতে উৎপাদন শুরু হচ্ছে। এ ছাড়া ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লাবোঝাই একটি জাহাজ ইতিমধ্যে বাংলাদেশে এসেছে। আগামী সপ্তাহেই রামপালে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হতে পারে। এটি ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন।

এ ছাড়া, কয়লা সংকটের কারণে পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। সেটিও আপাতত ঠেকানো গেছে। নীতি নির্ধারকরা বলছেন, রামপাল ও পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র সচল থাকলে লোডশেডিং বন্ধ হবে।

বিদ্যুৎ আসছে ত্রিপুরা ও পশ্চিমবঙ্গ থেকে

বর্তমানে ভারতের ত্রিপুরা ও পশ্চিমবঙ্গ থেকে বিদ্যুৎ আসছে বাংলাদেশে। পশ্চিমবঙ্গে বহরমপুর থেকে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা দিয়ে দৈনিক ১ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসছে। এ ছাড়া ত্রিপুরার ‍সূর্যমনি থেকে কুমিল্লা হয়ে ১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসছে।

ত্রিপুরা থেকে বিদ্যুৎ আমদানির মেয়াদ ২০২৬ সাল পর্যন্ত বাড়িয়েছে সরকার। ২০১৬ সাল থেকে ত্রিপুরা থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করছে সরকার। বিদ্যুৎ না লাগলেও ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ বিপুল পরিমাণ অর্থ সরকারকে পরিশোধ করতে হলেও ত্রিপুরা থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করা হচ্ছে ‘নো ইলেকট্রিসিটি নো পেমেন্ট’ ভিত্তিতে।

মার্চে আসছে আদানির বিদ্যুৎ

বিদ্যুৎ বিভাগের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকারের মাথাব্যথা গ্রীষ্মে লোডশেডিং ঠেকানো। সে লক্ষ্যেই কাজ চলছে। ভারতের আদানি গ্রুপ যে বিদ্যুৎ বাংলাদেশে রপ্তানি করবে সেই বিদ্যুৎও আগামী মাসেই আসছে। অন্তত এমনটাই জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। যদিও এই ডেডলাইন নিয়ে সংশয় আছে অনেকেরই।

সংশয়ের কারণ হলো এর আগে আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি নিজেই বলেছিলেন, ২০২২ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিদ্যুৎ দেওয়া সম্ভব হবে। সেই ডেডলাইন ঠিক থাকেনি।

২০১৭ সালে আদানি পাওয়ারের সঙ্গে বাংলাদেশের পিডিবি ২৫ বছর মেয়াদী বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি করে। চুক্তিতে বলা হয়েছে, জ্বালানির আমদানি ও পরিবহন খরচ ক্রেতা দেশই (বাংলাদেশ) বহন করবে। ফলে এখানকার বিদ্যুতের দামে জ্বালানির খরচ একটা বড় ফ্যাক্টর বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি কেনাও শুরু হয়েছে

স্পট মার্কেট বা খোলাবাজার থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি শুরু করেছে সরকার। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে এলএনজির দাম অস্বাভাবিক বাড়ার কারণে আমদানি বন্ধ রেখেছিল সরকর।

এখন যদিও দাম আগের অবস্থায় ফেরেনি তারপরও অস্বাভাবিক বৃদ্ধির থেকে কমেছে। সরকার গ্রীষ্মের লোডশেডিং ঠেকাতে এলএনজি আমদানি শুরু করেছে। এলএনজি গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

জানা যায়, ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করেছে রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত কোম্পানি রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড (আরপিজিসিএল)। ঠিকাদারকে আগামী ১১ ও ১২ মার্চের মধ্যে এই এলএনজি সরবরাহ করতে হবে। দরপত্র জমা দেয়ার শেষ সময় আগামীকাল ১২ ফেব্রুয়ারি।

এর আগে গত জানুয়ারির শেষদিকে স্পট মার্কেটে এক কার্গো এলএনজির ক্রয়াদেশ দেয় আরপিজিসিএল। ফেব্রুয়ারির শেষদিকে তা দেশে এসে পৌঁছাবে।

জ্বালানির দাম বাড়ার কারণেই সরকার ডিজেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো বন্ধ রেখেছে। কারণ এগুলোর খরচ গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের চেয়ে অনেক বেশি।

সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেন, দরপতন অব্যাহত থাকলে চলতি ফেব্রুয়ারি এবং আগামী জুনের মধ্যে ১২ থেকে ১২ কার্গো এলএনজি কিনবে বাংলাদেশ।

পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার আশ্বাস প্রসঙ্গে কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানি উপদেষ্টা অধ্যাপক শামসুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এসব আশ্বাসের ভিত্তি নেই। এর আগেও সেপ্টেম্বরে লোডশেডিং কমার আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেটি করতে পারেনি।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন