রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৪ ভাদ্র ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সমঝোতার লক্ষণ নেই, মাঠে থাকবে বিএনপি

আপাতত বিএনপির লক্ষ্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়। বিএনপি নেতারা বলছেন, চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে সংলাপের মাধ্যমে সমঝোতার কোনো লক্ষণ দেখছেন না তারা।

বিএনপি নেতারা এখন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠাসহ ১০ দফা ও রাষ্ট্র মেরামতের ২৭ দফার ভিত্তিতে সমমনা দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। চলমান পরিস্থিতিতে দলের কর্মীদের সাংগঠনিকভাবে চাঙা মনোভাব ধরে রাখতে চলতি বছর ইস্যুভিত্তিক কর্মসূচিতে মাঠে থাকার সিদ্ধান্ত বিএনপি নেতৃত্বের। আপাতত এর বাইরে কিছু ভাবছে না— বিএনপির একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে এ সব তথ্য জানা গেছে।

সংশ্লিষ্ট নেতারা বলছেন, আওয়ামী লীগ চায় দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বিএনপিসহ সব রাজনৈতিক দল অংশ নেবে। কোনো কারণে বিএনপি যদি ভোটে নাও আসে সে ক্ষেত্রে নিবন্ধিত বেশিরভাগ দলকে ভোটে এনে নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক দেখাবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বিএনপি নির্বাচনীমুখী দল। নির্বাচনের জন্য আলাদা কোনো প্রস্তুতির প্রয়োজন পড়ে না। এখন কথা হচ্ছে নির্বাচনটা কীভাবে হবে? কার অধীনে হবে? শেখ হাসিনা ও তার সরকারকে ক্ষমতায় রেখে নির্বাচনে যাবো না বলেই তো আমরা আন্দোলন করছি, মামলা হামলার শিকার হচ্ছি, গ্রেপ্তার হচ্ছি। ইতোমধ্যে গণতান্ত্রিক আন্দোলন করতে গিয়ে বেশকয়েকজন প্রাণ দিয়েছে। যদি শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রেখেই বিএনপি নির্বাচনে যায় তাহলে তো আন্দোলন করার প্রয়োজন পড়ে না।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন আমরা বর্জন করেছি আবার অংশগ্রহণও করেছি। অতীত অভিজ্ঞতা বলে দিচ্ছে যে, দেশে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রধান বাধা শেখ হাসিনা। সেই কারণেই আমরা বলছি, শেখ হাসিনার পদত্যাগ হলো আগামী নির্বাচনে সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচনের পূর্বশর্ত। এই পূর্বশর্ত পূরণ হলে আমাদের সব শর্তই পূরণ হবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেছেন, আশা করছি জাতীয় ঐক্যের ভিত্তিতে এই সরকারের পতন করে বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেব। তারপর দেশের মানুষ যাকে ইচ্ছা তাকে ভোট দেবে। এ লক্ষ্যে আমরা আন্দোলনে রয়েছি। আশা করি আমরা এই আন্দোলনে জয়লাভ করব।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিএনপির নেতৃত্বে এই মুহূর্তে কোনো জোট নেই। আনুষ্ঠানিকভাবে না হলেও তাদের ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যজোট বিলুপ্ত। দলটি যুগপৎ কর্মসূচির মাধ্যমে সমমনাদের নিয়ে একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরির পথে হাঁটছে। সেক্ষেত্রে বিতর্কিত জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জোটে না থাকতে কৌশল নিয়েছে বিএনপি। যাতে জামায়াতের কারণে অন্য কয়েকটি দলের যুগপৎ আন্দোলনে আসতে সমস্যা না হয়।

চলতি বছর রাজনীতিতে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় থাকবে জাতীয় নির্বাচন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর কার্যক্রম। নির্বাচনের বাকি এক বছর। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এখন নিজেদের অবস্থান পুনরায় পাকাপোক্ত করতে এবং বিএনপি পনেরো বছরের খরা কাটাতে মরিয়া। গত বছর দেশব্যাপী গণ-সমাবেশ, গণ-মিছিলের মতো নানা কর্মসূচির মাধ্যমে নিজেদের দাবি আদায়ের আন্দোলন চালিয়েছে বিএনপি। চলতি বছরও ইস্যুভিত্তিক কর্মসূচিতে মাঠে থাকবে দলটি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বিএনপির ১০ দফা দাবি ও ২৭ দফা রূপরেখার সঙ্গে ইতোমধ্যে একাত্মতা প্রকাশ করেছে ৩৩টি রাজনৈতিক দল। দাবি আদায়ে তারা বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ কর্মসূচি পালনেরও ঘোষণা দিয়েছে। যুগপৎ আন্দোলনে আসার জন্য বিএনপি সব দলকেই আহ্বান জানাচ্ছে। সমমনা অনেক দলই সরকারের পতনের দাবিতে আন্দোলন করছে। তারাও যুগপৎ আন্দোলনে নেমে আসুক সেটেই চায় বিএনপি।

তৃণমূলে বিএনপি নেতারা

গত সোমবার (২ জানুয়ারি) থেকে শুরু করে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত দেশব্যাপী ৭১টি জেলা ও মহানগরে এই কর্মসূচি চলবে।

১০ দফা দাবি ও রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রূপরেখার বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা প্রদান করতে গত ৩ জানুয়ারি বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ঠাকুরগাঁও, জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী জামালপুর, ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান ফেনী, ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী ঝিনাইদহ, ৪ জানুয়ারি বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান নীলফামারী ও সৈয়দপুর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু সিরাজগঞ্জ, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু নওগাঁ এবং সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স শেরপুরের কর্মসূচিতে যোগ দেন।

এ ছাড়া ৫ জানুয়ারি বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান মানিকগঞ্জ, স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বগুড়া, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল-নোমান নরসিংদী, ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান টাঙ্গাইল, ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন দিনাজপুর, ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বরগুনা, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবুল খায়ের ভূঁইয়া খাগড়াছড়ি, ৬ জানুয়ারি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন হবিগঞ্জ, ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম পটুয়াখালী, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমান উল্লাহ আমান গাজীপুর মহানগর, উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য মিজানুর রহমান মিনু নাটোর, ইসমাইল জবিউল্লাহ রাজবাড়ী, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাড. সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল মুন্সিগঞ্জ, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন-নবী-খান সোহেল ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত নড়াইলের কর্মসূচিতে যোগ দেবেন।

অন্যান্য জেলা ও মহানগরে ৭ জানুয়ারি থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত অনুরূপ কর্মসূচি পালিত হবে এবং কেন্দ্রীয় নেতারা সে সব কর্মসূচিতে যোগ দেবেন। বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad

আরও ৫০০ রোহিঙ্গা পালিয়ে এলো বাংলাদেশে

ফাইল ছবি

আবারও সীমান্ত অতিক্রম করছে মিয়ানমারের রোহিঙ্গারা। শুধু এক দিনেই বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে অন্তত ৫০০ জন। এর আগে শুক্রবার কক্সবাজারের সীমান্ত দিয়ে এসেছে আরও দুই শতাধিক। গত দুই সপ্তাহে উখিয়া ও টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে এসেছে কমপক্ষে আট হাজার রোহিঙ্গা।

শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) নাফ নদীর বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে সীমান্ত পেরিয়ে এসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে।

সীমান্ত এলাকার বাসিন্দা ও জনপ্রতিনিধিরা জানান, রাখাইনের মংডু টাউনশিপের বিপরীতে (পশ্চিমে) চার কিলোমিটার প্রস্থের নাফ নদ পেরোলেই বাংলাদেশের টেকনাফ উপজেলা। রাতের অন্ধকারে মংডু টাউনশিপের সুদাপাড়া, ফয়েজীপাড়া, সিকদারপাড়া ও নুরুল্লাপাড়া গ্রাম থেকে রোহিঙ্গারা নৌকা নিয়ে নাফ নদ অতিক্রম করে বাংলাদেশে ঢুকে পড়ছে। বেশির ভাগ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢুকছে জাদিমোরা, দমদমিয়া, কেরুনতলি, বরইতলি, নাইট্যংপাড়া, জালিয়াপাড়া, নাজিরপাড়া, মৌলভীপাড়া, নয়াপাড়া, শাহপরীর দ্বীপ, জালিয়াপাড়া, মিস্ত্রিপাড়া, ঘোলারচর, খুরেরমুখ, আলীর ডেইল, মহেষখালীয়াপাড়া, লম্বরী, তুলাতলি, রাজারছড়া, বাহারছড়া সীমান্ত এবং উপকূল দিয়ে।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আদনান চৌধুরী বলেন, সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটছে। অনুপ্রবেশের সময় বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গাকে নাফ নদ থেকে পুনরায় মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হচ্ছে। অনুপ্রবেশ ঠেকাতে নাফ নদ ও সীমান্তে টহল জোরদার করা হয়েছে।

টেকনাফে আশ্রয়শিবিরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) সহকারী পুলিশ সুপার মাইন উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, কিছুসংখ্যক রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে ঢুকে পড়েছে। তাদের নজরদারিতে রাখা হচ্ছে। নতুন করে কোনো রোহিঙ্গা যেন ঢুকতে না পারে, সে ব্যাপারে আশ্রয়শিবিরে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নির্যাতন ও গণহত্যার মুখে ২০১৭ সালের ২৫ অগাস্ট রাখাইন (আরাকান) রাজ্য থেকে বাংলাদেশে স্রোতের মত ঢুকতে শুরু করে রোহিঙ্গারা। কয়েক মাসের মধ্যে সাড়ে সাত লাখ রোহিঙ্গা কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফে আশ্রয় নেয়। যেখানে আগে থেকেই ক্যাম্পে বসবাস করছিল আরও চার লাখ।

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে ওই বছরের শেষ দিকে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে রাজি হয় মিয়ানমারের অং সান সু চি সরকার। ওই বছর সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় চুক্তিও করে।

পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার এক পর্যায়ে ২০১৯ সালে দুই দফায় প্রত্যাবাসনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু মিয়ানমার সরকারের ওপর আস্থা রাখতে পারেনি রোহিঙ্গারা, ভেস্তে যায় আলোচনা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা। ছবি: সংগৃহীত

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এ কর্মসূচির বিষয়টি জানিয়েছেন অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে তিনি এ তথ্য জানান।

হাসনাত আবদুল্লাহ লিখেছেন, প্রিয় চট্টগ্রামবাসী! আগামীকাল (রোববার) ৮ আগস্ট থেকে শুরু হচ্ছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের সফর। এ সফরের অংশ হিসেবে আমাদের একটি সমন্বয়ক টিম প্রত্যেকটি জেলার অভ্যুত্থান ঘটানো ছাত্র-জনতার সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করবে।

স্ট্যাটাসে তিনি জানান, সফরের প্রথম জেলা হিসেবে আগামীকাল চট্টগ্রামে দুটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হবে। ছাত্র-জনতার সঙ্গে মতবিনিময় নিয়ে প্রথম সভাটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বেলা ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে।

একইদিনে ছাত্র-জনতার সঙ্গে মতবিনিময় নিয়ে দ্বিতীয় সভাটি চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক লালদিঘির ময়দানে বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। তিনি আরও লেখেন, রক্তের বন্ধনে আবদ্ধ ছাত্র-জনতার সঙ্গে আগামীকাল দেখা হবে, ইনশাআল্লাহ।

ব্যাংক থেকে নগদ টাকা তোলার সীমা থাক‌ছে না, রোববার থেকেই কার্যকর

ছবি: সংগৃহীত

নগদ টাকা উত্তোল‌নে বেঁধে দেওয়া সীমা প্রত্যাহার করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থে‌কে গ্রাহ‌ক তার প্রয়োজন মতো ব্যাংক থে‌কে নগদ টাকা তুলতে পারবেন। শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) ব্যাংকগুলোয় পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) থেকে ব্যাংক হিসাবের টাকা তোলার কোনো বাধ্যবাধকতা থাকবে না। যে কোনো পরিমাণ টাকা গ্রাহক তার নিজ হিসাব থেকে তুলতে পারবেন।

এর আগের সপ্তাহে সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ তোলার সুযোগ ছিল। তার আগের সপ্তাহগুলোতে ছিলে সর্বোচ্চ চার লাখ, এরপর তিন লাখ এবং প্রথমে ছিল দুই লাখ টাকা উত্তোলনের সুযোগ।

অভিযোগ ছিল বিদায়ী সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট বিতর্কিত ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক নেতারা বেশি বেশি টাকা তুলে নিচ্ছেন। অবৈধভাবে অর্জিত টাকা যেন সন্ত্রাসী কার্যক্রমে ব্যবহার না হতে পরে, সে কারণে টাকা তোলার সীমা নির্ধারণ করে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এরপর প্রতি সপ্তাহে নগদ উত্তোলনের সীমা কিছুটা বাড়ানো হয়।

সর্বশেষ সংবাদ

আরও ৫০০ রোহিঙ্গা পালিয়ে এলো বাংলাদেশে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
ব্যাংক থেকে নগদ টাকা তোলার সীমা থাক‌ছে না, রোববার থেকেই কার্যকর
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর হলেন তাজুল ইসলাম
আমিরাত থেকে ফিরলেন ১৩ বাংলাদেশি, স্বাগত জানালেন সমন্বয়ক সারজিস ও হাসনাত
ভারতে গিয়ে পানি ছেড়ে দিয়েছে শেখ হাসিনা, বন্যার জন্য তিনি দায়ী: জয়নুল আবেদিন
বিএনপির ৮ নেতাকে অর্থপাচার মামলা থেকে অব্যাহতি
হত্যা মামলায় ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিক কারাগারে
সাবেক ৩১ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-এমপির পাচার করা ১ লাখ কোটি টাকার খোঁজে দুদক
পাঁজরের দুটো হাড় ভেঙে গেছে সালমান খানের
বিটিএসের টানে মাদ্রাসা থেকে পালানো ৫ ছাত্রীকে বগুড়া থেকে উদ্ধার
বিশাল শূন্যতা তৈরি করে বিদায় নিয়েছো: সালমান শাহকে শাবনূর
সন্ধ্যায় দেশে ফিরবেন আমিরাতে ক্ষমা পাওয়া ১৪ বাংলাদেশি
দুই নভোচারীকে না নিয়েই পৃথিবীতে ফিরে এলো বোয়িং স্টারলাইনার
রংপুরে আবু সাঈদের কবর জিয়ারত ছাত্রদলের
আগামী ৫ দিন বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত, কমতে পারে তাপমাত্রা
সীমান্তে ফেলানীর মতো হত্যাকাণ্ড আর দেখতে চাই না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কলেজছাত্র ইমন হত্যা মামলায় সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
দেশে রিজার্ভ ২০ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলার: গভর্নর
সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫ করার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ