বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নেপথ্যে হুন্ডি

১১ লাখের বেশি কর্মী বিদেশে গেলেও কাটছে না ডলার সংকট

চলতি বছর সৌদি আরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মসংস্থানের উদ্দেশে গেছেন প্রায় ১১ লাখ বাংলাদেশি। তারপরও দেশে রেমিট্যান্স এসেছে অনেক কম। এর মূল কারণ হুন্ডি বেড়ে যাওয়া। বিদেশে কর্মরতরা বৈধ চ্যানেলে অর্থাৎ ব্যাংকের চেয়ে হুন্ডিতে টাকা পাঠাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।

জানা গেছে, বিদেশ থেকে যারা হুন্ডির মাধ্যমে দেশে স্বজনদের কাছে টাকা পাঠান তাদের কোনোরকম ঝক্কিঝামেলা পোহাতে হয় না। কিন্তু যারা হুন্ডি কারবারি তারা বেশি লাভবান হন। তাদের ডলার বা পাউন্ড কিংবা ইউরো পাঠাতে হয় না। তারা নিজেদের লোকের মাধ্যমে টাকা দিয়ে দেন। আর ডলারসহ বিদেশি মুদ্রা থেকে যায় সংশ্লিষ্ট দেশে হুন্ডি কারবারির কাছেই।

এদিকে রেমিট্যান্স কম আসার কারণে বাধ্য হয়েই রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে ডলার সংকটও ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। ৮৭ টাকার ডলার ১০৭ টাকা করার পরও সহজে ব্যাংকে মিলছে না ডলার। বর্তমানে ডলার সংকটের কারণে বিলাসী পণ্য আমদানি বন্ধ রয়েছে। অনেক ব্যাংক এলসি খুলছে না। শুধু তাই নয়, আগের এলসির বিলও পরিশোধ করতে পারছে না।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থ পাচারের কারণেই ডলারের সংকট তৈরি হয়েছে। অর্থ পাচার রোধে সরকার কঠোর না হলে এই সংকট মোকাবিলা কঠিন।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, প্রপাগান্ডার কারণেই হুন্ডির প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় গত কয়েক মাস থেকে রেমিট্যান্স কমে যায়। এ জন্য সরকারি আমদানি ব্যয় মেটাতে রিজার্ভ থেকে ডলার সহায়তা দেওয়া হয়। চলতি বছরে প্রায় ৭০০ কোটি ডলার বিক্রি করা হয়েছে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়ায় আমদানি ব্যয় কমতে শুরু করেছে।
অপরদিকে, গত মাস নভেম্বর থেকে রেমিট্যান্সও বাড়তে শুরু করেছে। আশা করি, আসন্ন রমজানে প্রবাসীরা বেশি করে রেমিট্যান্স পাঠাবেন। তখন ডলারের সংকট কেটে যাবে।

তবে অর্থনীতিবিদ বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিআরআই এর নির্বাহী পরিচালক ও ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসান এইচ মনসুর এ ব্যাপারে ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সামনে নির্বাচন। এ জন্য হুন্ডির মাধ্যমে ডলার আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অর্থ পাচার হচ্ছে। শুধু কাগুজের ঘোষণার মাধ্যমে প্রবাসীদের কাছের মানুষ টাকা পাচ্ছে। সেই টাকা তারা খরচ করছে।

এক প্রশ্নের জবাাবে এই অর্থনীতিবিদ বলেন, সরকারের বিভিন্ন দুর্বলতার কারণেই অর্থ পাচার হচ্ছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ অর্থ পাচার হচ্ছে। ব্যাংকের ঋণের মাধ্যমেও অর্থ পাচার হচ্ছে। আবার অনেক সরকারি শীর্ষ কর্মকর্তারাও বিদেশে বাড়ি করছে। তারাও অর্থ পাচার করছে। এ ছাড়া বাণিজ্যের নামে আন্ডার ও ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে অর্থ পাচার হচ্ছে। মানে ডলার চলে যাচ্ছে। এ জন্য ডলার সংকট ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।

অর্থ পাচার রোধ করতে না পারলে এভাবেই সংকট চলতে থাকবে। সরকারি কঠোর সিদ্ধান্ত ছাড়া সংকট এড়ানো সম্ভব নয়।

এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং জনশক্তি ও কর্মসংস্থা ব্যুরো সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে লোক গেছেন এক লাখের বেশি। ফেব্রুয়ারিতে এ সংখ্যা নেমে আসে লাখের নিচে, ৯৩ হাজার। আবার মার্চে এক লাখ ২০ হাজার মানুষ কর্মসংস্থানের জন্য বিভিন্ন দেশে গিয়েছেন। এপ্রিলে কমলেও লাখের মধ্যেই থাকে। এতো জনশক্তি রফতানির পরও ডলার সংকট শুরু হয়। মে মাসে বিদেশগামীর সংখ্যা কমে ৭৭ হাজারে নামে। কিন্তু জুনে আবার বেড়ে এক লাখ ১২ হাজারে পৌঁছে। এভাবে গত ১০ মাসে সৌদিআরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গেছেন প্রায় সাড়ে ৯ লাখ বাংলাদেশি। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি সৌদি আররে গেছেন প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ বা ৫৭ শতাংশ। এরপর ওমানে ১৫ শতাংশ ও সংযুক্ত আবর আমিরাতে ৯ শতাংশের বেশি বাংলাদেশি গেছেন।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ গত ১২ ডিসেম্বর এক অনুষ্ঠানে জানান, চলতি বছরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কাজের উদ্দেশে বাংলাদেশ থেকে ১১ লাখ কর্মী গেছেন। এর বেশির ভাগই গেছেন মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে।

এতো লোক কাজের সন্ধানে বিদেশ যাওয়ার পরও ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স আসছে কম। উল্টো বেড়েছে হুন্ডি ব্যবসা।

অথচ করোনার সময় দেশে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসায় গত বছরের আগস্টে রিজার্ভ বেড়ে ৪৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছে। অথচ ওই মাসে কর্মসংস্থানের উদ্দেশে বিদেশ গেছেন মাত্র ১৯ হাজার ৬০৪ জন বাংলাদেশি।

কর্মসংস্থান ব্যুারো সূত্রে জানা গেছে, কাজের সন্ধানে গত অক্টোবরে বিভিন্ন দেশে গেছেন ৭৩ হাজার ১৩৪ জন। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত অক্টোবরে প্রবাসীরা ১৫২ কোটি ৫৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা আট মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। তবে নভেম্বর মাসে কিছুটা বেড়ে ১৫৯ কোটি ৪৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, যা গত ৩ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। রেমিট্যান্স কম আসায় রিজার্ভও কমে যাচ্ছে। কারণ সরকারি আমদানির জন্য ডলার বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

জানা গেছে, রিজার্ভের অন্যতম প্রধান উৎস রেমিট্যান্স কমে যাওয়ায় গত বছরের আগস্টের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার থেকে কমে বর্তমানে ৩৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। ডলারের সংকট শুরু হলে বাংলাদেশ ব্যাংক এক সময়ে দাম বেঁধে দেয়। এরপর থেকে রেমিট্যান্স আসা কমতে থাকে। অর্থনীতিবিদরা মুদ্রা বিনিময় হারের কার্যকর ব্যবস্থাপনার ওপর জোর দিতে বললে বাংলাদেশ ব্যাংক বিষয়টি বাফেদার উপর ছেড়ে দেয়। কারণ ব্যাংকগুলো রেমিট্যান্সে সর্বোচ্চ ১০৭ টাকা দর দিলেও হুন্ডি কারবারিরা ১১০-১১২ টাকা পর্যন্ত দিচ্ছে প্রবাসীদের। হুন্ডির মাধ্যমে রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ বিদেশে চলে যাচ্ছে। এরফলে ডলারের সংকট কাটছে না। রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ছে না।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪