মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫ | ১৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

পশ্চিমবঙ্গে ডেঙ্গু পরিস্থিতি কার্যত হাতের বাইরে

সরকারি চিকিৎসা ব্যবস্থায় ঘাটতি, পর্যাপ্ত নজরদারির অভাব এবং সর্বোপরি ভারত সরকারকে প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরিসংখ্যান সরবরাহে অনীহা—সব মিলিয়ে ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের ডেঙ্গু পরিস্থিতি কার্যত হাতের বাইরে চলে গেছে বললে অত্যুক্তি করা হয় না।

ডেঙ্গুতে পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যুর হার একই জায়গায় রয়েছে। সাম্প্রতিক সময় এমনই পর্যবেক্ষণ এই রাজ্যের স্বাস্থ্যকর্তাদের। তাদেরই প্রশ্ন, তাহলে কি স্বাস্থ্য ভবনের জারি করা প্রটোকল মেনে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ঘাটতি থেকে যাচ্ছে? সেই সংশয় থেকেই সরকারি স্তরে ডেঙ্গু-ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় যুক্ত চিকিৎসক, নার্স ও হাসপাতালের কর্তাদের নিয়ে গত বৃহস্পতিবার অনলাইনে বৈঠক করেছে পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য দফতর।

ডেঙ্গু প্রতিরোধ কর্মসূচির বিষয়ে বিভিন্ন পৌরসভার কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন পৌরসভা ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। বৈঠকে তার নির্দেশ, ওয়ার্ডের সাফাইকর্মীদের নিয়ে সপ্তাহে অন্তত একদিন এলাকা পরিদর্শন করবেন স্থানীয় কাউন্সিলার। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচিও জোরদার করতে হবে। সমস্ত জলাশয় ও এলাকার সর্বত্র নজরদারি বাড়াতে বলা হয়েছে।

চিকিৎসকদের মত, ডেঙ্গু মোকাবিলায় কোথাও পরিকাঠামোগত ফাঁক থেকে যাচ্ছে। নাহলে নভেম্বর মাস শেষ হতে চলল, এখনো মশবাহিত রোগ কমার লক্ষণ দেখা যাবে না, তা হতে পারে না। এদিকে চলতি সপ্তাহেই ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কলকাতা পৌরসভার ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে পৌরভবনের কাছে মেয়রের পদত্যাগের দাবিতে মশারি টাঙিয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছে কংগ্রেস।

প্রসঙ্গত, এই রাজ্যে এখনো পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা সরকারিভাবে ৮৪। আক্রান্ত প্রায় পঞ্চাশ হাজার মানুষ।

ভারতে পশ্চিমবঙ্গই একমাত্র রাজ্য, যারা ডেঙ্গু সংক্রান্ত কোনো তথ্য বা পরিসংখ্যান দিল্লির সরকারকে (কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক) দিচ্ছে না। এই অভিযোগ তুলেছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ভারতী প্রবীণ পাওয়ার। পশ্চিমবঙ্গের বুকে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে ডেঙ্গু, প্রতিদিনই আক্রান্তের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। এরই মাঝে ডেঙ্গু নিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্যের বিরোধ মাথা চাড়া দিয়েছে।

সম্প্রতি ডায়রিয়াজনিত রোগ ও পুষ্টি বিষয়ক ১৬তম এশিয়া সম্মেলনে বক্তব্য রাখার সময় ভারতী প্রবীণ পাওয়ার বলেন, ডেঙ্গু নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের যে পোর্টাল প্রকাশ করা হয়েছে, সেখানে পশ্চিমবঙ্গ ছাড়া বাকি সব রাজ্যের আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা দেওয়া হয়েছে। বারংবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও আক্রান্ত ও মৃতের কোনো পরিসংখ্যান পাঠায়নি রাজ্য সরকার। অবিলম্বে তাদের উচিত কেন্দ্রকে এই সংক্রান্ত সর্বশেষ রিপোর্ট বিশদে পাঠানো।

পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে একটি সতর্কবার্তা জারি করে তিনি বলেছেন, ডেঙ্গুর মতো একটি ভেক্টর বাহিত রোগ মোকাবিলা করার জন্য প্রতিটি রাজ্যকে সহায়তা করতে প্রস্তুত দিল্লির সরকার। কিন্তু তারপরেও যদি পশ্চিমবঙ্গ সরকার ডেঙ্গুর তথ্য ও পরিসংখ্যান না পাঠায়, সেক্ষেত্রে দিল্লির পক্ষে আর এ ব্যাপারে সাহায্য করা সম্ভব হবে না।

এ ব্যাপারে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সংসদ বিষয়ক ও কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, কেন্দ্র যদি তথ্য চায়, তাহলে আমরা তা অবশ্যই দেব। কিন্তু ডেঙ্গু সংক্রান্ত কোনও তথ্য বা পরিসংখ্যান কেন্দ্রের কাছে স্বেচ্ছায় পাঠাতে বাধ্য নয় রাজ্য সরকার।

অন্যদিকে রাজ্যের ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে বারবার সরব হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। তৃণমূলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, সরকারি তথ্য অনুযায়ী কম করে ৫৫ হাজার মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত। মারা গিয়েছেন অন্তত ৮৫ জন। কিন্তু কোভিডের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা জানি, এই রাজ্যের সরকার দায়িত্ব নিয়ে তথ্য গোপন করে থাকে। ফলে প্রকৃত আক্রান্তের সংখ্যা আরও বেশি হলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

এই পরিস্থিতিতে রাজ্যের ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য দফতর। গত কয়েকদিন ধরে ধারাবাহিকভাবে এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ছে। এবার তড়িঘড়ি ১৪ দফা নির্দেশিকা জারি করল স্বাস্থ্য দফতর।

স্বাস্থ্য দফতরের ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, হাসপাতালগুলোতে ফিভার ক্লিনিক পুরোদমে চালু রাখতে হবে। যাঁরা জ্বর নিয়ে চিকিৎসার জন্য আসবেন তাদের তথ্য সংগ্রহ করে রাখতে হবে। পরে যাতে তাদের সঙ্গে সহজে যোগাযোগ করা যায়। হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীদের জন্য ২৪ ঘণ্টা ল্যাব পরিষেবা চালু রাখার নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর। রোগীদের শারীরিক পরীক্ষার পর ওই দিনই রিপোর্ট দিতে হবে ল্যাব কর্তৃপক্ষকে। ডেঙ্গু আক্রান্ত বা ডেঙ্গু সন্দেহে যে কোনো রোগীকে পরীক্ষার দিনই রিপোর্ট দিতে হবে।

সূত্রের খবর, স্বাস্থ্য দফতরে বিশেষজ্ঞ দলের পর্যবেক্ষণ, অনেক হাসপাতালে রোগীকে অতিরিক্ত ফ্লুইড বা স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে। তাতে ক্ষতিই হচ্ছে। কয়েকটি মৃত্যুর নথি পরীক্ষা করে দেখা গেছে, রোগী সুস্থ হতে শুরু করলেও তাকে স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। প্রশিক্ষণে ফের বোঝানো হয়, দিনে দু’বার পিসিভি (রক্তে প্যাকড সেল মাত্রা) পরীক্ষা করে স্যালাইনের ব্যবস্থা করতে হবে। কখন প্লাটিলেট দিতে হবে, কোন পরিস্থিতিতে স্যালাইনের মাত্রা বাড়াতে-কমাতে হবে তাও নতুন করে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে কাভার্ড ভ্যান-ইজিবাইক সংঘর্ষে স্কুলছাত্রসহ নিহত ২

দুর্ঘটনা কবলিত ইজিবাইক। ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুরের বিরামপুরে কাভার্ড ভ্যানের সঙ্গে ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে সায়েম ইসলাম (১৬) নামে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীসহ দুই জন নিহত হয়েছে। সোমবার (৩ মার্চ) বিকেলে দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের বিরামপুর পৌর শহরের বিছকিনি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, নবাবগঞ্জ উপজেলার সাঁকোপাড়া গ্রামের মজিবরের ছেলে ইজিবাইক চালক নুরুজ্জামান হোসেন (৩৫) এবং একই উপজেলার সোনাকানি গ্রামের আনোয়ারের ছেলে ইফতেখার রহমান সায়েম ইসলাম (১৬) ও বিরামপুর আদর্শ হাইস্কুলের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী।

বিরামপুর থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক মো. মাজেদ আলী জানায়, বিকেলে কোচিং শেষে ইজিবাইকে চড়ে বাড়ি ফেরার পথে উপজেলার পৌর শহরের বিছকিনি এলাকায় একটি কাভার্ড ভ্যানের সঙ্গে ইজিবাইকটির মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলে শিক্ষার্থী সায়েম নিহত হন এবং আহত অবস্থায় ইজিবাইকের চালককে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়ার পথে তারও মৃত্যু হয়।

বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মমতাজুল হক বলেন, ঘাতক কাভার্ড ভ্যানের চালক পালিয়ে যায়।আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ট্রাম্পের ২৯ মিলিয়ন ডলার অর্থায়নের অ‌ভিযোগ সত্য নয়: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি বাংলাদেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি শক্তিশালী করতে ইউএসএআইডির মাধ্যমে ২৯ মিলিয়ন ডলার অর্থায়নের দাবি করেছেন। তবে, বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই অভিযোগকে মিথ্যা বলে উল্লেখ করেছে।

সোমবার (৩ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ২৯ মি‌লিয়ন নি‌য়ে ট্রাম্পের এ অ‌ভিযোগ সত্য নয় বলে দা‌বি করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, বাংলাদেশে ইউএসএআইডির অর্থায়নে ২৯ মিলিয়ন ডলারের প্রকল্প 'স্ট্রেনদেনিং পলিটিক্যাল ল্যান্ডস্কেপ (এসপিএল) ইন বাংলাদেশ' শীর্ষক একটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এ প্রকল্পটি নিয়ে কিছু তথ্য দিয়েছেন যা নিয়ে জনমনে ব্যাপক বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুসন্ধান করেছে।

অনুসন্ধান থেকে জানা গেছে যে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য ইউএসএআইডি যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালকে (ডিআই) নির্বাচিত করে। প্রকল্প প্রস্তাবনা আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে অনেক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান দরপত্র প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে এবং একটি স্বচ্ছ প্রতিযোগিতামূলক প্রক্রিয়া অনুসরণের মধ্য দিয়ে ইউএসএআইডি সিদ্ধান্তটি গ্রহণ করে। ২০১৭ সালের মার্চে চুক্তি স্বাক্ষরের পর ডিআই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন শুরু করে। পরে প্রকল্পটির মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয় এবং এর অর্থ আসে ধাপে ধাপে।

শুরুতে এসপিএল প্রকল্পটি ছিল ৫ বছর মেয়াদি এবং বাজেট ১৪ মিলিয়ন ডলার। প্রকল্পটির ব্যবস্থাপনায় ছিল ইউএসএআইডি এবং অর্থায়নে ছিল ইউএসএআইডি ও যুক্তরাজ্যের উন্নয়ন সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান ডিএফআইডি (বর্তমানে এফসিডিও)। এই প্রকল্পে ডিএফআইডির অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি ছিল ১০ মিলিয়ন ডলার।

এসপিএল প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ছিল-রাজনৈতিক সহিংসতা হ্রাস করে শান্তি ও সম্প্রীতি বৃদ্ধি, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান তৈরি, দলগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি, দলগুলোর অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র চর্চার উন্নয়ন এবং প্রতিনিধিত্বমূলক নেতৃত্বের বিকাশে উৎসাহ প্রদান। প্রকল্পের অধীনে ডিআই বাংলাদেশে জরিপ কার্যক্রমও পরিচালনা করে।

উল্লেখ্য, ইউএসএআইডির প্রকল্পের ক্ষেত্রে মার্কিন সরকারের আর্থিক ব্যবস্থাপনা নীতি অনুসরণ করাটা বাধ্যতামূলক। এতে আর্থিক নিরীক্ষার প্রক্রিয়াটি কঠোরভাবে অনুসরণ করা হয়। প্রকল্প শেষ হয়ে যাওয়ার কয়েক বছর পরও এ-সংক্রান্ত নথিপত্র সংরক্ষণ করা হয়। প্রয়োজনে পুনর্নিরীক্ষা করা হয়।

অনুসন্ধান থেকে দেখা যায় যে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশে এসপিএল প্রকল্পটি বাস্তবায়ন শুরু করে। তাই এটি বাংলাদেশের দুইজন ব্যক্তির মালিকানাধীন কোনো সংস্থাকে প্রদান করার অভিযোগটি সত্য নয়। বস্তুত এ ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়িত হয় বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিপাক্ষিক উন্নয়ন সহযোগিতা চুক্তির মাধ্যমে। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তি বিশেষের কোনো কিছু করার ক্ষমতা থাকে না।

Header Ad
Header Ad

অতিরিক্ত ও সহকারী পুলিশ সুপার পদের ১২৪ কর্মকর্তাকে বদলি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদমর্যাদার ১১৭ ও সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে।

সোমবার (৩ মার্চ) পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সই করা পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বদলি করা কর্মকর্তাদের ১৯ মার্চের মধ্যে বর্তমান কর্মস্থলের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে বলা হয়েছে। না হলে পরদিন থেকে তাদের তাৎক্ষণিক অবমুক্ত (স্ট্যান্ড রিলিজ) হিসেবে গণ্য করা হবে।

সরকার পতনের পর পুলিশ বাহিনীতে রদবদলের ধারাবাহিকতায় এর আগেও কয়েক দফায় বড় রদবদল হয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকার গত বছরের ২০ নভেম্বর আগের পুলিশ প্রধান মো. ময়নুল ইসলামকে সরিয়ে নতুন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হিসেবে দায়িত্ব দেয় বাহারুল আলমকে।

নতুন আইজিপি দায়িত্বে আসার পর বাহিনীতে রদবদলের ধারাবাহিকতায় আরেকটি আদেশ এলো।

এসব কর্মকর্তাকে ডিএমপি, এসবি, সিআইডি, র‌্যাব, জেলা পুলিশ, পুলিশ সদর দপ্তর, পিবিআই, এপিবিএন ও ট্যুরিস্ট পুলিশে বদলি করা হয়েছে।

বদলি কর্মকর্তাদের নামের তালিকা ১ ও তালিকা ২ দেখতে ক্লিক করুন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিরামপুরে কাভার্ড ভ্যান-ইজিবাইক সংঘর্ষে স্কুলছাত্রসহ নিহত ২
ট্রাম্পের ২৯ মিলিয়ন ডলার অর্থায়নের অ‌ভিযোগ সত্য নয়: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
অতিরিক্ত ও সহকারী পুলিশ সুপার পদের ১২৪ কর্মকর্তাকে বদলি
সম্ভবত ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রধান উপদেষ্টা
ছয় মাসে ১০ হাজার ৪৭৫ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করেছে দুদক
জাতিসংঘকে শাপলা চত্বর ও সাঈদীর রায়কেন্দ্রিক হত্যাকাণ্ড নথিভুক্ত করার অনুরোধ
নুর ভাই নিজেই তার দল বিলুপ্ত করে আমাদের সাথে যুক্ত হতে আগ্রহী: হান্নান মাসউদ
দুই দিনের মধ্যে সয়াবিন তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
নওগাঁ ও পাবনায় বাস ডাকাতির ঘটনায় ছয়জন গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে সালিশি বৈঠকে সংঘর্ষ, ৭০ দোকান ভাঙচুর, থমথমে পরিস্থিতি
শেখ হাসিনা স্টেডিয়ামের নতুন নাম ন্যাশনাল ক্রিকেট গ্রাউন্ড
২০৩০ দশকে এআই মানবসভ্যতাকে ধ্বংস করতে পারে: ইলন মাস্ক
দেশে প্রথমবার জিকা ভাইরাসের ক্লাস্টার শনাক্ত, আক্রান্ত ৫
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের নতুন নাম বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১
দল না পাওয়া সেই আজিঙ্কা রাহানে কেকেআরের নতুন অধিনায়ক
ওএসডি হলেন দেশের ২৯ সিভিল সার্জন
উপদেষ্টা হিসেবে ফারুকী ঠিক আছেন: প্রিন্স মাহমুদ
খাদ্যপণ্যের দাম গত রমজানের তুলনায় সহনীয় পর্যায়ে: প্রেস সচিব
প্রাথমিকের ৬৫৩১ শিক্ষক নিয়োগে কোনো বাধা নেই: আপিল বিভাগ
ভোক্তা পর্যায়ে কমলো এলপি গ্যাসের দাম