বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পশ্চিমবঙ্গে ডেঙ্গু পরিস্থিতি কার্যত হাতের বাইরে

সরকারি চিকিৎসা ব্যবস্থায় ঘাটতি, পর্যাপ্ত নজরদারির অভাব এবং সর্বোপরি ভারত সরকারকে প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরিসংখ্যান সরবরাহে অনীহা—সব মিলিয়ে ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের ডেঙ্গু পরিস্থিতি কার্যত হাতের বাইরে চলে গেছে বললে অত্যুক্তি করা হয় না।

ডেঙ্গুতে পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যুর হার একই জায়গায় রয়েছে। সাম্প্রতিক সময় এমনই পর্যবেক্ষণ এই রাজ্যের স্বাস্থ্যকর্তাদের। তাদেরই প্রশ্ন, তাহলে কি স্বাস্থ্য ভবনের জারি করা প্রটোকল মেনে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ঘাটতি থেকে যাচ্ছে? সেই সংশয় থেকেই সরকারি স্তরে ডেঙ্গু-ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় যুক্ত চিকিৎসক, নার্স ও হাসপাতালের কর্তাদের নিয়ে গত বৃহস্পতিবার অনলাইনে বৈঠক করেছে পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য দফতর।

ডেঙ্গু প্রতিরোধ কর্মসূচির বিষয়ে বিভিন্ন পৌরসভার কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন পৌরসভা ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। বৈঠকে তার নির্দেশ, ওয়ার্ডের সাফাইকর্মীদের নিয়ে সপ্তাহে অন্তত একদিন এলাকা পরিদর্শন করবেন স্থানীয় কাউন্সিলার। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচিও জোরদার করতে হবে। সমস্ত জলাশয় ও এলাকার সর্বত্র নজরদারি বাড়াতে বলা হয়েছে।

চিকিৎসকদের মত, ডেঙ্গু মোকাবিলায় কোথাও পরিকাঠামোগত ফাঁক থেকে যাচ্ছে। নাহলে নভেম্বর মাস শেষ হতে চলল, এখনো মশবাহিত রোগ কমার লক্ষণ দেখা যাবে না, তা হতে পারে না। এদিকে চলতি সপ্তাহেই ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কলকাতা পৌরসভার ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে পৌরভবনের কাছে মেয়রের পদত্যাগের দাবিতে মশারি টাঙিয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছে কংগ্রেস।

প্রসঙ্গত, এই রাজ্যে এখনো পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা সরকারিভাবে ৮৪। আক্রান্ত প্রায় পঞ্চাশ হাজার মানুষ।

ভারতে পশ্চিমবঙ্গই একমাত্র রাজ্য, যারা ডেঙ্গু সংক্রান্ত কোনো তথ্য বা পরিসংখ্যান দিল্লির সরকারকে (কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক) দিচ্ছে না। এই অভিযোগ তুলেছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ভারতী প্রবীণ পাওয়ার। পশ্চিমবঙ্গের বুকে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে ডেঙ্গু, প্রতিদিনই আক্রান্তের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। এরই মাঝে ডেঙ্গু নিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্যের বিরোধ মাথা চাড়া দিয়েছে।

সম্প্রতি ডায়রিয়াজনিত রোগ ও পুষ্টি বিষয়ক ১৬তম এশিয়া সম্মেলনে বক্তব্য রাখার সময় ভারতী প্রবীণ পাওয়ার বলেন, ডেঙ্গু নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের যে পোর্টাল প্রকাশ করা হয়েছে, সেখানে পশ্চিমবঙ্গ ছাড়া বাকি সব রাজ্যের আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা দেওয়া হয়েছে। বারংবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও আক্রান্ত ও মৃতের কোনো পরিসংখ্যান পাঠায়নি রাজ্য সরকার। অবিলম্বে তাদের উচিত কেন্দ্রকে এই সংক্রান্ত সর্বশেষ রিপোর্ট বিশদে পাঠানো।

পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে একটি সতর্কবার্তা জারি করে তিনি বলেছেন, ডেঙ্গুর মতো একটি ভেক্টর বাহিত রোগ মোকাবিলা করার জন্য প্রতিটি রাজ্যকে সহায়তা করতে প্রস্তুত দিল্লির সরকার। কিন্তু তারপরেও যদি পশ্চিমবঙ্গ সরকার ডেঙ্গুর তথ্য ও পরিসংখ্যান না পাঠায়, সেক্ষেত্রে দিল্লির পক্ষে আর এ ব্যাপারে সাহায্য করা সম্ভব হবে না।

এ ব্যাপারে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সংসদ বিষয়ক ও কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, কেন্দ্র যদি তথ্য চায়, তাহলে আমরা তা অবশ্যই দেব। কিন্তু ডেঙ্গু সংক্রান্ত কোনও তথ্য বা পরিসংখ্যান কেন্দ্রের কাছে স্বেচ্ছায় পাঠাতে বাধ্য নয় রাজ্য সরকার।

অন্যদিকে রাজ্যের ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে বারবার সরব হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। তৃণমূলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, সরকারি তথ্য অনুযায়ী কম করে ৫৫ হাজার মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত। মারা গিয়েছেন অন্তত ৮৫ জন। কিন্তু কোভিডের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা জানি, এই রাজ্যের সরকার দায়িত্ব নিয়ে তথ্য গোপন করে থাকে। ফলে প্রকৃত আক্রান্তের সংখ্যা আরও বেশি হলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

এই পরিস্থিতিতে রাজ্যের ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য দফতর। গত কয়েকদিন ধরে ধারাবাহিকভাবে এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ছে। এবার তড়িঘড়ি ১৪ দফা নির্দেশিকা জারি করল স্বাস্থ্য দফতর।

স্বাস্থ্য দফতরের ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, হাসপাতালগুলোতে ফিভার ক্লিনিক পুরোদমে চালু রাখতে হবে। যাঁরা জ্বর নিয়ে চিকিৎসার জন্য আসবেন তাদের তথ্য সংগ্রহ করে রাখতে হবে। পরে যাতে তাদের সঙ্গে সহজে যোগাযোগ করা যায়। হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীদের জন্য ২৪ ঘণ্টা ল্যাব পরিষেবা চালু রাখার নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর। রোগীদের শারীরিক পরীক্ষার পর ওই দিনই রিপোর্ট দিতে হবে ল্যাব কর্তৃপক্ষকে। ডেঙ্গু আক্রান্ত বা ডেঙ্গু সন্দেহে যে কোনো রোগীকে পরীক্ষার দিনই রিপোর্ট দিতে হবে।

সূত্রের খবর, স্বাস্থ্য দফতরে বিশেষজ্ঞ দলের পর্যবেক্ষণ, অনেক হাসপাতালে রোগীকে অতিরিক্ত ফ্লুইড বা স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে। তাতে ক্ষতিই হচ্ছে। কয়েকটি মৃত্যুর নথি পরীক্ষা করে দেখা গেছে, রোগী সুস্থ হতে শুরু করলেও তাকে স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। প্রশিক্ষণে ফের বোঝানো হয়, দিনে দু’বার পিসিভি (রক্তে প্যাকড সেল মাত্রা) পরীক্ষা করে স্যালাইনের ব্যবস্থা করতে হবে। কখন প্লাটিলেট দিতে হবে, কোন পরিস্থিতিতে স্যালাইনের মাত্রা বাড়াতে-কমাতে হবে তাও নতুন করে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

আরএ/

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪