সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

পশ্চিমবঙ্গে ডেঙ্গু পরিস্থিতি কার্যত হাতের বাইরে

সরকারি চিকিৎসা ব্যবস্থায় ঘাটতি, পর্যাপ্ত নজরদারির অভাব এবং সর্বোপরি ভারত সরকারকে প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরিসংখ্যান সরবরাহে অনীহা—সব মিলিয়ে ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের ডেঙ্গু পরিস্থিতি কার্যত হাতের বাইরে চলে গেছে বললে অত্যুক্তি করা হয় না।

ডেঙ্গুতে পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যুর হার একই জায়গায় রয়েছে। সাম্প্রতিক সময় এমনই পর্যবেক্ষণ এই রাজ্যের স্বাস্থ্যকর্তাদের। তাদেরই প্রশ্ন, তাহলে কি স্বাস্থ্য ভবনের জারি করা প্রটোকল মেনে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ঘাটতি থেকে যাচ্ছে? সেই সংশয় থেকেই সরকারি স্তরে ডেঙ্গু-ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় যুক্ত চিকিৎসক, নার্স ও হাসপাতালের কর্তাদের নিয়ে গত বৃহস্পতিবার অনলাইনে বৈঠক করেছে পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য দফতর।

ডেঙ্গু প্রতিরোধ কর্মসূচির বিষয়ে বিভিন্ন পৌরসভার কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন পৌরসভা ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। বৈঠকে তার নির্দেশ, ওয়ার্ডের সাফাইকর্মীদের নিয়ে সপ্তাহে অন্তত একদিন এলাকা পরিদর্শন করবেন স্থানীয় কাউন্সিলার। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচিও জোরদার করতে হবে। সমস্ত জলাশয় ও এলাকার সর্বত্র নজরদারি বাড়াতে বলা হয়েছে।

চিকিৎসকদের মত, ডেঙ্গু মোকাবিলায় কোথাও পরিকাঠামোগত ফাঁক থেকে যাচ্ছে। নাহলে নভেম্বর মাস শেষ হতে চলল, এখনো মশবাহিত রোগ কমার লক্ষণ দেখা যাবে না, তা হতে পারে না। এদিকে চলতি সপ্তাহেই ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কলকাতা পৌরসভার ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে পৌরভবনের কাছে মেয়রের পদত্যাগের দাবিতে মশারি টাঙিয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছে কংগ্রেস।

প্রসঙ্গত, এই রাজ্যে এখনো পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা সরকারিভাবে ৮৪। আক্রান্ত প্রায় পঞ্চাশ হাজার মানুষ।

ভারতে পশ্চিমবঙ্গই একমাত্র রাজ্য, যারা ডেঙ্গু সংক্রান্ত কোনো তথ্য বা পরিসংখ্যান দিল্লির সরকারকে (কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক) দিচ্ছে না। এই অভিযোগ তুলেছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ভারতী প্রবীণ পাওয়ার। পশ্চিমবঙ্গের বুকে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে ডেঙ্গু, প্রতিদিনই আক্রান্তের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। এরই মাঝে ডেঙ্গু নিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্যের বিরোধ মাথা চাড়া দিয়েছে।

সম্প্রতি ডায়রিয়াজনিত রোগ ও পুষ্টি বিষয়ক ১৬তম এশিয়া সম্মেলনে বক্তব্য রাখার সময় ভারতী প্রবীণ পাওয়ার বলেন, ডেঙ্গু নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের যে পোর্টাল প্রকাশ করা হয়েছে, সেখানে পশ্চিমবঙ্গ ছাড়া বাকি সব রাজ্যের আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা দেওয়া হয়েছে। বারংবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও আক্রান্ত ও মৃতের কোনো পরিসংখ্যান পাঠায়নি রাজ্য সরকার। অবিলম্বে তাদের উচিত কেন্দ্রকে এই সংক্রান্ত সর্বশেষ রিপোর্ট বিশদে পাঠানো।

পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে একটি সতর্কবার্তা জারি করে তিনি বলেছেন, ডেঙ্গুর মতো একটি ভেক্টর বাহিত রোগ মোকাবিলা করার জন্য প্রতিটি রাজ্যকে সহায়তা করতে প্রস্তুত দিল্লির সরকার। কিন্তু তারপরেও যদি পশ্চিমবঙ্গ সরকার ডেঙ্গুর তথ্য ও পরিসংখ্যান না পাঠায়, সেক্ষেত্রে দিল্লির পক্ষে আর এ ব্যাপারে সাহায্য করা সম্ভব হবে না।

এ ব্যাপারে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সংসদ বিষয়ক ও কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, কেন্দ্র যদি তথ্য চায়, তাহলে আমরা তা অবশ্যই দেব। কিন্তু ডেঙ্গু সংক্রান্ত কোনও তথ্য বা পরিসংখ্যান কেন্দ্রের কাছে স্বেচ্ছায় পাঠাতে বাধ্য নয় রাজ্য সরকার।

অন্যদিকে রাজ্যের ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে বারবার সরব হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। তৃণমূলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, সরকারি তথ্য অনুযায়ী কম করে ৫৫ হাজার মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত। মারা গিয়েছেন অন্তত ৮৫ জন। কিন্তু কোভিডের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা জানি, এই রাজ্যের সরকার দায়িত্ব নিয়ে তথ্য গোপন করে থাকে। ফলে প্রকৃত আক্রান্তের সংখ্যা আরও বেশি হলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

এই পরিস্থিতিতে রাজ্যের ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য দফতর। গত কয়েকদিন ধরে ধারাবাহিকভাবে এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ছে। এবার তড়িঘড়ি ১৪ দফা নির্দেশিকা জারি করল স্বাস্থ্য দফতর।

স্বাস্থ্য দফতরের ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, হাসপাতালগুলোতে ফিভার ক্লিনিক পুরোদমে চালু রাখতে হবে। যাঁরা জ্বর নিয়ে চিকিৎসার জন্য আসবেন তাদের তথ্য সংগ্রহ করে রাখতে হবে। পরে যাতে তাদের সঙ্গে সহজে যোগাযোগ করা যায়। হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীদের জন্য ২৪ ঘণ্টা ল্যাব পরিষেবা চালু রাখার নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর। রোগীদের শারীরিক পরীক্ষার পর ওই দিনই রিপোর্ট দিতে হবে ল্যাব কর্তৃপক্ষকে। ডেঙ্গু আক্রান্ত বা ডেঙ্গু সন্দেহে যে কোনো রোগীকে পরীক্ষার দিনই রিপোর্ট দিতে হবে।

সূত্রের খবর, স্বাস্থ্য দফতরে বিশেষজ্ঞ দলের পর্যবেক্ষণ, অনেক হাসপাতালে রোগীকে অতিরিক্ত ফ্লুইড বা স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে। তাতে ক্ষতিই হচ্ছে। কয়েকটি মৃত্যুর নথি পরীক্ষা করে দেখা গেছে, রোগী সুস্থ হতে শুরু করলেও তাকে স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। প্রশিক্ষণে ফের বোঝানো হয়, দিনে দু’বার পিসিভি (রক্তে প্যাকড সেল মাত্রা) পরীক্ষা করে স্যালাইনের ব্যবস্থা করতে হবে। কখন প্লাটিলেট দিতে হবে, কোন পরিস্থিতিতে স্যালাইনের মাত্রা বাড়াতে-কমাতে হবে তাও নতুন করে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করেছেন এনসিপির মূখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে নাহিদ ইসলামের জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, "শুভ জন্মদিন। বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী নাহিদ ইসলাম।" তার এই মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। ছবি: সংগৃহীত

বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের ভিত্তিতে দেশে কিছু লোডশেডিং চালু রাখার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, কিছু লোডশেডিং না দিলে ভর্তুকির পরিমাণ বেড়ে যাবে। তবে লোডশেডিং যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে, সে চেষ্টা করা হবে। তিনি জানান, শহর ও গ্রামে সমানভাবে লোডশেডিং কার্যকর করা হবে।

সচিবালয়ে গ্রিড বিপর্যয় নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে দেশে সাড়ে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। গরমের কারণে আগামী দিনে বিদ্যুতের চাহিদা ১৮ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। তখন চাহিদা মেটাতে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন আরও বাড়ানো হবে। তিনি আরও বলেন, যে হারে এসি স্থাপন করা হচ্ছে, সে হারে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হয়নি। অনেকে অকারণে লাইট, ফ্যান ও এসি চালু রাখায় বিদ্যুৎচাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও জানান, দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল ও খুলনায় ২৬ এপ্রিল যে গ্রিড বিপর্যয় ঘটে, তার তদন্তে আট সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির প্রধান করা হয়েছে বুয়েটের উপ-উপাচার্য আবদুল হাসিব চৌধুরীকে। কমিটি সাত কর্মদিবসের মধ্যে গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ, দায়ী ব্যক্তিদের ভূমিকা ও ভবিষ্যতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে সুপারিশ করবে।

মেট্রোরেল এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকার কারণও তদন্তে নেওয়া হয়েছে। বুয়েটের অধ্যাপক শামসুল হককে প্রধান করে একটি আলাদা কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপদেষ্টা বলেন, মেট্রোরেল বন্ধ থাকার মূল কারণ ছিল বিদ্যুৎ সংকট।

এ সময় মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, দেশে গ্যাসের উৎপাদন কমে যাচ্ছে এবং এলএনজি আমদানির আর্থিক সামর্থ্যও কমে গেছে। ফলে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না।

পিজিসিবি ও পিডিবি জানায়, আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ সার্কিট লাইনের ৪০০ কিলোভোল্টের দুটি তার কাছাকাছি আসায় শর্ট সার্কিট হয় এবং সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর ফলে বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ১৫টি জেলা—খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও রাজবাড়ী—প্রায় ১৫ মিনিট থেকে ৯৬ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। তবে সন্ধ্যার পর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে এবং রাত সাড়ে আটটার পর পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়।

Header Ad
Header Ad

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের পূবাইলের হায়দরাবাদ এলাকায় একাধিক শিশু-কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগে এক মসজিদের ইমাম গণপিটুনির শিকার হয়ে পরে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত ইমামের নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫), তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে এবং হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ এলাকায় এক কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগ ওঠে রহিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে উত্তেজিত এলাকাবাসী তাকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করে, এমনকি তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে এবং নির্যাতিত এক কিশোরের বাবার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। একই রাতের (২৭ এপ্রিল) দিবাগত ৩টার দিকে রহিজ উদ্দিন কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, মৃত ইমামের শরীরে গণপিটুনির চিহ্ন ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত হওয়ার ফলেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন।

পূবাইল থানার ওসি এসএম আমিরুল ইসলাম বলেন, রহিজ উদ্দিন স্থানীয় স্কুল-কলেজপড়ুয়া ছেলেদের নিজের থাকার কক্ষে এনে কম্পিউটার গেমস ও মোবাইল গেম খেলার সুযোগ দিতেন এবং কোমল পানীয় খাওয়াতেন। ওই পানীয় সেবনের পর অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাদের বলৎকার করতেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক কলেজছাত্রের কাছ থেকে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে তাকে গণধোলাই দেয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি