শনিবার, ১৮ জানুয়ারি ২০২৫ | ৪ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

১০ ডিসেম্বর ঢাকার নিয়ন্ত্রণ নিতে চায় বিএনপি

আগামী ১০ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকাকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় বিএনপি। সে লক্ষ্যে দেশজুড়ে চলছে বিএনপির প্রস্তুতি। তবে এই সমাবেশ বিএনপি একা করছে না। বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামীসহ সব দলের নেতা-কর্মীদের উপস্থিতিতে মহাসমাবেশ করবে বিএনপি।

বিএনপি ও ২০ দলীয় জোটের একাধিক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে বিএনপি আগামী ৩ ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের সবগুলো বিভাগীয় শহরে সমাবেশ শেষ করবে। ইতোমধ্যে ৪টি বিভাগীয় শহরে সমাবেশ শেষ করেছে দলটি। শনিবার (৫ নভেম্বর) বরিশাল বিভাগীয় শহরে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এই সবগুলো সমাবেশেই বিএনপি ও এর অঙ্গসংঠনের নেতা-কর্মী ছাড়াও ২০ দলীয় জোটের শরিক দলের স্থানীয় পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা অংশ নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।

বিএনপির নেতারা বলছেন, ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশকে সামনে রেখে সারা দেশে বিভাগীয় শহর ও বড় শহরগুলোতে সমাবেশ করে বিএনপি ঢাকার মহাসমাবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা ঢাকায় একটি সফল সমাবেশ করতে প্রস্তুতি নিচ্ছি। বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো আগামী ১০ ডিসেম্বর মহাসমাবেশকে সফল করতে মতবিনিময় শুরু করেছে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন ও দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি এই দুটি বিষয়কে মহাসমাবেশে প্রাধান্য দেওয়া হবে। আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় আন্দোলনে আছি। তবে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী যেভাবে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের জন্য প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির সংস্কৃতি তৈরি করেছে তা থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে দেশ, জাতি, মানুষ ও রাজনীতির মঙ্গল হবে না। যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনার জন্য সম্পূর্ণ দায়ভার তাদেরকেই নিতে হবে।’

বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, আগামী ১০ ডিসেম্বর মহাসমাবেশকে সফল করতে নানামুখী প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি। ক্ষমতাসীন সরকারের পক্ষ থেকে নানান প্রতিবন্ধকতা আসবে ধরে নিয়েই সময় সুযোগ বিবেচনায় সারা দেশ থেকে নেতা-কর্মীদের ঢাকায় যথাসময়ে জড়ো হওয়ার নির্দেশনাও দেওয়া হচ্ছে। সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধিতে ঢাকার আশপাশের জেলাগুলোর উপর বিশেষ জোর দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় নেতারা।

এদিকে একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ঢাকায় মহাসমাবেশ মূলত বিএনপির পক্ষ থেকে ডাকা হলেও সেই মহাসমাবেশে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট ও সরকারবিরোধী সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মী, সমর্থকদের উপস্থিতি নিশ্চিত করার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।
সূত্র জানায়, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সর্বশেষ বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু কৌশলগত কারণে সেটি প্রকাশ করা হচ্ছে না।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘ইতোমধ্যে আমাদের তিনটি সমাবেশ হয়েছে। সেই অভিজ্ঞতার আলোকে ১০ ডিসেম্বর ঢাকার মহাসমাবেশে আমরা কয়েক লাখ মানুষের উপস্থিতি নিশ্চিত করব। এই মহাসমাবেশ থেকে সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যেতে কর্মসূচি ঘোষণা করব।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির সমাবেশ হবে। বিভাগীয় সমাবেশে নানা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে সরকার। তাই কিছুটা ভিন্ন কৌশলে অগ্রসর হতে হচ্ছে বলে সবকিছু আগে থেকে বলে দেওয়া ঠিক হবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর জনগণ কার পক্ষে সেটা দেখার অপেক্ষায় দেশবাসী। তবে এই মহাসমাবেশে কোনো ধরনের বাধা দেওয়া হলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তা প্রতিরোধ করা হবে।’

বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা বলছেন, ধীরে ধীরে নেতা-কর্মীদের ভয় কেটে যাচ্ছে। গ্রেপ্তার করেও দমন করা যাবে না। তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা জেগে উঠেছে। আঁধার কাটতে সম্ভবত খুব বেশি দেরি নাই। মানুষ এখন অধিকার আদায়ে বিদ্রোহ করতে চায়। তারা আমাদের বলে, এতদিন ধরে সরকার আছে আপনারা (বিএনপি) কী করছেন? সেজন্য বিএনপিও আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশে বেঁধে দেওয়া সময়সীমার মধ্যে সরকারকে চাপে রাখতে নিয়মতান্ত্রিক কিছু কর্মসূচিও হাতে নিবে। যাতে দাবি আদায়ে একটি ক্ষেত্র প্রস্তুত করা যায়। তবে কর্মসূচি যাই ঘোষণা হোক, ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে নিজ থেকে কোনো সংঘাতে জড়াবে না বিএনপি। কিন্তু বড় ধরনের কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হলে কোনো প্রকার ছাড় দেওয়া হবে না।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঢাকার মহাসমাবেশ সফল করতে ঢাকা ও আশপাশের জেলাগুলোতে সাংগঠনিক শক্তি বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপিকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা এখন বিভাগীয় গণসমাবেশ নিয়ে ব্যস্ত। ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশের সার্বিক বিষয়ে বিভাগীয় গণসমাবেশ শেষে দলীয় নীতিনির্ধারণী ফোরাম বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেবেন।’

এনএইচবি/এসজি

Header Ad
Header Ad

দুই পাকিস্তানির দাপটে টানা ৮ জয়ে শীর্ষস্থান মজবুত রংপুর রাইডার্সের

ছবি: সংগৃহীত

রংপুর রাইডার্সের জয়রথ অব্যাহত রয়েছে। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে চিটাগং কিংসকে ৩৩ রানে হারিয়ে চলতি বিপিএলে টানা অষ্টম জয় তুলে নিয়েছে নুরুল হাসান সোহানের দল। এ জয়ের ফলে প্লে-অফে জায়গা করে নেওয়া প্রথম দল হিসেবে নিজেদের শীর্ষস্থান মজবুত করেছে রংপুর।

টস হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নামা রংপুর রাইডার্স ৭ উইকেট হারিয়ে ২০ ওভারে সংগ্রহ করে ১৬৪ রান। ইনিংসের শুরুতে বিনুরা ফার্নান্ডো ও মারুফ মৃধার সুইংয়ে চাপে পড়ে দুই ওপেনার তৌফিক খান ও স্টিভেন টেলর। যদিও সাইফ ও টেলর মিলে একটি জুটি গড়েন, তবে দ্রুত রান তুলতে পারেননি। এরপর টানা তিন ওভারে সাইফ, টেলর ও ইফতিখার আহমেদের উইকেট হারায় দলটি।

এরপর খুশদিল শাহ একাই ইনিংসের গতি বাড়ান। মারুফ মৃধার পর মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়রের এক ওভারে তিনটি ছক্কা হাঁকিয়ে দর্শকদের মুগ্ধ করেন তিনি। খুশদিল ২৬ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন এবং ২৮ বলে ৫৯ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন। শেষদিকে শেখ মেহেদী ১২ বলে ১৭ রান করেন এবং মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন শেষ বলে ছক্কা মেরে দলকে ১৬৪ রানে পৌঁছে দেন। চিটাগংয়ের বোলারদের মধ্যে আলিস আল ইসলাম ২৮ রানে ও মোহাম্মদ ওয়াসিম ৪২ রানে ২টি করে উইকেট নেন।

১৬৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে চিটাগং শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায়। শামিম হোসেন পাটোয়ারি ৩১ বলে ৩৮ রান করে দলের হারের ব্যবধান কমালেও জয়ের দৌড়ে রাখতে ব্যর্থ হন। ফলে ১৩১ রানে থামে তাদের ইনিংস।

এ জয়ে রংপুর রাইডার্স টানা ৮ ম্যাচ জিতে সবার আগে প্লে-অফ নিশ্চিত করে। অন্যদিকে, ৬ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে চিটাগং দুই নম্বরে এবং নেট রান রেটে পিছিয়ে থাকা বরিশাল ৩ নম্বরে অবস্থান করছে।

Header Ad
Header Ad

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রশংসায় হিউম্যান রাইটস ওয়াচ

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রশংসায় হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। ছবি: সংগৃহীত

গুমের ঘটনাগুলো তদন্ত করে বিচারের প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রশংসা করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) প্রকাশিত সংস্থার বার্ষিক প্রতিবেদন "ওয়ার্ল্ড রিপোর্ট ২০২৫" এ এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের একাধিক ঘটনা ঘটেছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় নিরাপত্তা বাহিনীর অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ ও নির্বিচারে গুলিবর্ষণের কারণে এক হাজারের বেশি মানুষ নিহত এবং কয়েক হাজার আহত হয়।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং মানবাধিকার সুরক্ষায় ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়েছে। বিশেষত, গুমের ঘটনার বিচার, সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ এবং বিচারিক প্রক্রিয়ার উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি প্রশংসিত হয়েছে।

এইচআরডব্লিউর এশিয়া অঞ্চলের উপ-পরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলি বলেন, "বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার মানবাধিকার সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করছে। তবে এই অগ্রগতি স্থায়ী করতে আন্তর্জাতিক সহায়তা এবং প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার অত্যন্ত জরুরি।"

প্রতিবেদনের ৫৪৬ পৃষ্ঠায় শেখ হাসিনার শাসনামলে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলো বিশদভাবে তুলে ধরা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে বিচার নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি উন্নত করার একটি ইতিবাচক দৃষ্টান্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ট্রাম্পের শপথে শি জিনপিং আমন্ত্রিত, বাদ পড়লেন মোদি!

ছবি: সংগৃহীত

আগের মেয়াদে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বন্ধু বলে অভিহিত করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হওয়ার পর মোদির দ্রুত অভিনন্দন জানানোও প্রমাণ করে তাদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। তবে ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের তালিকায় মোদির নাম না থাকাটা অনেককেই বিস্মিত করেছে। ভারতের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, শপথ অনুষ্ঠানে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।

২০ জানুয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার শপথ অনুষ্ঠানে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং আমন্ত্রিত অতিথিদের তালিকায় রয়েছেন। যদিও শি অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন কি না, তা নিয়ে এখনো কোনো নিশ্চয়তা নেই। তবে চীন থেকে একজন ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেন বলে জানা গেছে।

এদিকে, শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পাননি ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেন এবং ফ্রান্সের ডানপন্থী নেত্রী মেরিন লা পেন। তবে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট জেভিয়ার মিলেই, এবং হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান আমন্ত্রিত অতিথিদের তালিকায় রয়েছেন।

বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্পের আমন্ত্রণের তালিকায় এ ধরনের বাছাই কৌশলগত ইঙ্গিত বহন করে। শপথ অনুষ্ঠানে অতিথিদের উপস্থিতি বৈশ্বিক কূটনীতিতে নতুন দিক উন্মোচন করতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দুই পাকিস্তানির দাপটে টানা ৮ জয়ে শীর্ষস্থান মজবুত রংপুর রাইডার্সের
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রশংসায় হিউম্যান রাইটস ওয়াচ
ট্রাম্পের শপথে শি জিনপিং আমন্ত্রিত, বাদ পড়লেন মোদি!
টাঙ্গাইলের মধুপুর-ঢাকা রুটে চালু হলো বিআরটিসির বাস, খুশি যাত্রীরা
সংবাদমাধ্যমে কপিরাইট ইনফোর্সমেন্ট খুবই জরুরি: প্রেস সচিব
‘পারিবারিক জিনের’ কারণে যুক্তরাজ্যেও দুর্নীতিতে জড়িয়েছে টিউলিপ: রিজভী
সুদানের সেনাপ্রধানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
রাজধানীর হাজারীবাগ বাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে
ছাত্রদলের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.১ শতাংশে নামবে: বিশ্বব্যাংক
জনগণ চাইলে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী সারজিস আলম
লিটনের পরিত্যক্ত বাসায় কলেজছাত্রকে আটকে রেখে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেপ্তার ৩
বিয়ের দাওয়াত থেকে ফেরার পথে মহাসড়কে ঝরল তিনজনের প্রাণ
ইমরান খানের ১৪ ও তার স্ত্রী বুশরা বিবির ৭ বছরের কারাদণ্ড
হাজারীবাগ বাজারে ট্যানারি গোডাউনে ভয়াবহ আগুন
মুক্তিযুদ্ধে অন্যান্য দলের থেকে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ কম ছিল: রিজভী
ম্যাচ জয়ের আনন্দের মাঝেই মায়ের মৃত্যুর খবর পেলেন খালেদ
যুদ্ধবিরতির মাঝেও গাজায় ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৮১
গোপালগঞ্জে বাসচাপায় ৩ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
তোফাজ্জল হত্যাকাণ্ডে ঢাবির ২১ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল