বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

৯ বছরেও শেষ হয়নি উপকূল রক্ষা বাঁধের কাজ, ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাব!

ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস হলেই ভেসে যায় উপকূলীয় অঞ্চল। এতে প্রাণহানির ঘটনা কমে এলেও ফসল এবং ঘর-বাড়ি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সর্বশেষ ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আঘাতে উপকূলীয় ১৩ জেলায় ১০ হাজারের বেশি ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফসলের ক্ষতি হয়েছে ছয় হাজার হেক্টরেরও বেশি জমির। আর এক হাজার খামারের মাছ ভেসে গেছে।

উপকূলের মানুষকে ঝড়-জলোচ্ছ্বাস, লবণ পানি, বন্যা আর ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা করতে সরকার ২০১৩ সালে একটি প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছিল। পটুয়াখালীসহ ছয় জেলার জীবন, ফসল ও প্রাণিসম্পদ রক্ষা করার এ প্রকল্পটির কাজ গত নয় বছরেও শেষ হয়নি। অথচ এটি শেষ করার কথা ছিল ২০২০ সালে। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও প্রকল্পের কাজ শেষ না হওয়ায় প্রকল্পটি সংশোধন করে গত জুনে শেষ করার কথা ছিল। সেটিও সম্ভব হয়নি। তবে দীর্ঘ নয় বছরে প্রকল্পের সাত জন প্রকল্প কর্মকর্তা (পিডি) বদল হয়েছে। আর কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৮৫ শতাংশ ও আর্থিক অগ্রগতি ৭৫ শতাংশ। এই অবস্থায় প্রকল্পের মেয়াদ আরও দেড় বছর বাড়ানো হচ্ছে। একইসঙ্গে শেষ সময়ে এসে পরামর্শকের ব্যয় ১৫ কোটি টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। অবশ্য পরিকল্পনা কমিশন এতে আপত্তি জানিয়েছে।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে প্রকল্পের সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে এ সব তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, তিন হাজার কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে ‘উপকূলীয় বাঁধ উন্নয়ন প্রকল্প প্রথম পর্যায়-১ (সিইআইপি) শীর্ষক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড। প্রকল্পে অর্থায়ন করছে বিশ্বব্যাংক।

সিইআইপি প্রকল্পের প্রথম প্রকল্প পরিচালক ছিলেন সারাফাত খান। এরপর পিডির দায়িত্ব নিয়েছেন ছয় জন। ৭ম প্রকল্প পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী সাইদ হাসান ইমাম।

সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রকৌশলী সাইদ হাসান ইমাম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে। টিম লিডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে বিদেশি প্রকৌশলী ও পরামর্শক। ১৭টি পোল্ডারের মধ্যে ১০টির কাজ চলছে। আগামী জুনে পুরো কাজ শেষ হয়ে যাবে।’

প্রকল্পের কাজ শেষ করতে এত দেরি কেন—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আসলে আমি সাত নম্বর পিডি। এর আগে ছয় জন দায়িত্ব পালন করেছেন। দেরির কারণ তারা বলতে পারবেন। আমি এক বছর হলো দায়িত্ব নিয়েছি। আসলে পিডি হিসেবে তেমন কাজ নেই। টিম লিডারের কাজই প্রধান। বিশ্ব ব্যাংকের শর্ত মোতাবেক পরামর্শক প্রতিষ্ঠানই সেই দায়িত্ব পালন করছে।’

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আসলে ঘন ঘন পিডি বদলের কারণে প্রকল্পের কাজ পিছিয়েছে বিষয়টি তা না। কারণ কারো পদোন্নতি হয়, অনেকের চাকরির মেয়াদও শেষ হয়ে যায়। দেরির কারণ মূলত ভূমি অধিগ্রহণে জটিলতা। অধিগ্রহণকৃত জমি জেলা প্রশাসন থেকে ঠিকমতো বুঝিয়ে দিতে পারেনি। করোনাকালে কাজও হয়নি। এ জন্য কিছুটা দেরি হয়েছে। আশা করি, এবার সংশোধন করে সময় বৃদ্ধি করা হচ্ছে, তাতে কাজ শেষ হয়ে যাবে। আবার ফেজ-২ নামে আরও একটা প্রকল্প হাতে নেওয়া হবে। এজন্য ফিজিবিলিটি স্টাডির কাজও করা হচ্ছে।’

পরিকল্পনা কমিশন ও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, উপকূলীয় অঞ্চলের উন্নয়নে বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে তিন হাজার ২৮০ কোটি টাকা সরকার ২০১৩ সালের অক্টোবরে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) সভায় এই প্রকল্পের অনুমোদন দেয়। ২০২০ সালের জুনে শেষ করার কথা ছিল। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে যেসব প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে তার মধ্যে এটি মেগা প্রকল্প।

উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালি জেলার ১৭টি স্থানে পোল্ডার নির্মাণ করে বসবাসের উপযোগী করা ছাড়াও চাষাবাদযোগ্য রক্ষার কথা বলা হয়েছিল। পোল্ডার এলাকা নির্বাচন করা হয়েছে কারিগরি দিক, পরিবেশ, সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং ভৌগলিক দিক বিবেচনায় নিয়ে।

এতে খুলনা জেলায় ৬টি, সাতক্ষীরায় ২টি, বাগেরহাটে ৩টি, পিরোজপুরে ১টি, বরগুনায় ২টি এবং পটুয়াখালী জেলায় ৩টিসহ মোট ১৭টি পোল্ডার নির্মাণ করার কথা। যাতে নির্ধারিত উপকূলীয় এলাকার জনবসতির জীবন, সম্পদ প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়ও রক্ষা পাবে। প্রকল্প এলাকায় বাণিজ্যিক বনায়নেরও পরিকল্পনা নেওয়া হয়। একই সঙ্গে পোল্ডার এলাকায় অগভীর চিংড়ি ঘেরও তৈরি করা হবে।

বাঁধ রক্ষা করাই এ প্রকল্পের প্রধান কাজ। কারণ, পোল্ডার এলাকার বাঁধ রক্ষা না করা গেলে কোনো উন্নয়নমূলক কাজই করা যাবে না। এ ছাড়া ঘূর্ণিঝড়, সিডর, আইলার মতো যেকোনো ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় পোল্ডার এলাকাগুলো রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়। এ ছাড়াও অপেক্ষাকৃত নিচু উপকূলীয় এলাকাগুলোকে উঁচু করারও সিদ্ধান্ত হয়।

প্রকল্পের প্রধান প্রধান কাজ ধরা হয় ৬টি জেলার উপকূলীয় এলাকায় এক লাখ ৮১৭ হেক্টর জমি নদীর গ্রাসের হাতে থেকে উদ্ধার। ৮০ হাজার ৫৭৪ হেক্টর জমি আবাদযোগ্য করে তোলা ও পোল্ডার এলাকায় প্রায় ৭ লাখ ৬২ হাজার ৯৬০ জনকে পুনর্বাসন। কারণ ২০৫০ সালে উপকূলীয় জনবসতির সংখ্যা দ্বিগুণ ছাড়িয়ে যাবে।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, প্রকল্পটির ২০২০ সালের জুনে শেষ করার কথা থাকলেও সময় করতে না পারায় ব্যয় ঠিক রেখে সংশোধন করে দুই বছর সময় বাড়ানো হয় ২০২১ সালের ১৯ জানুয়ারিতে। সে অনুযায়ী ২০২২ সালের জুনে শেষ করার কথা। কিন্তু তাতেও কাজ শেষ না হওয়ায় এবারও ব্যয় ঠিক রেখে সময় দেড় বছর বাড়ানো হচ্ছে।

প্রস্তাবনাটি যাচাই করতে সম্প্রতি পরিকল্পনা কমিশনে প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভা অনুষ্ঠিত হয়। সরকার বিভিন্ন খাতে ব্যয় কমাতে বললেও পরামর্শক খাতে ব্যয় ৪০৭ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪২২ কোটি টাকার প্রস্তাব করেছে। অর্থাৎ ১৫ কোটি টাকা ব্যয় বাড়ছে। এই ব্যয় অত্যধিক বলে পিইসি সভায় আপত্তি তুলে ব্যয় যৌক্তিক পর্যায়ে আনতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে ব্যয় কমিয়ে কুয়াকাটার জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত এক কিলোমিটার বাঁধ উন্নয়নের কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পিইসি বলেছে, এ সব সংশোধন করা হলে প্রকল্পটির চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হবে।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব

ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) ও সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার ৬৫টি পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বাড়ানোর প্রস্তাব করছে। এর ফলে বাজেটের আগেই এসব পণ্যের মূল্য বাড়তে পারে।

এ তালিকায় রয়েছে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, গুঁড়া দুধ, বিস্কুট, জুস, ফলমূল, সাবান, সিগারেট, টিস্যু পেপার, মিষ্টি, এলপি গ্যাস, বিমান টিকিট এবং হোটেল-রেস্তোরাঁর খাবারের খরচসহ আরও অনেক পণ্য। বিশ্লেষকরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এ উদ্যোগ সাধারণ জনগণের ওপর আর্থিক চাপ বাড়াবে এবং মূল্যস্ফীতির বর্তমান পরিস্থিতিকে আরও সংকটময় করবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক কর্মকর্তা জানান, বাজেটের সময় ভ্যাট পরিবর্তন করা হয়, তবে এবারের পরিস্থিতি আলাদা। অর্থ মন্ত্রণালয় আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ পেতে কর-জিডিপি অনুপাত ০.২ শতাংশ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সেই লক্ষ্যে অতিরিক্ত অর্থ সংগ্রহ করতে ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।

তবে এ পদক্ষেপ মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। চলমান পরিস্থিতিতে চাল, চিনি, ভোজ্য তেলসহ সাতটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে শুল্কছাড় দিলেও মাঝপথে ভ্যাট বৃদ্ধির এই উদ্যোগ সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন ব্যয়কে আরও কঠিন করে তুলতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত মূল্যস্ফীতির চাপে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য আর্থিক দুশ্চিন্তা বাড়াবে এবং জীবনযাত্রার মানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

Header Ad
Header Ad

জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে অনুষ্ঠিত ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত স্থিরচিত্র, ভিডিও ফুটেজ, ডকুমেন্টারি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণে একটি বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল। এসব তথ্য আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সংরক্ষণের আহ্বান জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) তথ্য অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জনসাধারণের কাছে থাকা এসব তথ্য গুগল ড্রাইভে (muspecialcell36@gmail.com) আপলোড করার অনুরোধ করা হয়েছে।

এছাড়া, একই সময়ের মধ্যে এসব তথ্য পেনড্রাইভে ধারণ করে সরাসরি গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলের কার্যালয়ে (২য় তলা, ভবন নং-২, বিএসএল অফিস কমপ্লেক্স, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ১ মিন্টু রোড, ঢাকা-১০০০) হস্তান্তর করারও সুযোগ রয়েছে।

গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত এই উদ্যোগের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র সংরক্ষণ করা হবে, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ঐতিহাসিকভাবে মূল্যবান হবে।

Header Ad
Header Ad

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তার বাসভবনে গিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাত ৮টা ৩০ মিনিটে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের বাসভবনে প্রবেশ করেন তিনি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠেন সেই দোয়া করেছেন সেনাপ্রধান। এ সময় সেনাপ্রধানের সাথে ছিলেন তার স্ত্রী। খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান ও তার স্ত্রী প্রায় ৪০ মিনিটের মতো ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব
জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান
স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান
রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়
ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় একবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!
বিপিএলে এক ম্যাচেই ৭ উইকেট নিয়ে তাসকিনের রেকর্ড
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করবে দুদক