বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাড়ছে সাইবার অপরাধ: শিকার হচ্ছে নারী-পুরুষ ও শিশু

প্রযুক্তির অপব্যবহার করে দেশে সাইবার অপরাধ ক্রমেই বাড়ছে। এসব অপরাধের সবচেয়ে বেশি শিকার হচ্ছেন মধ্যবয়সী নারী, পুরুষ এবং শিশুরা। শুধু ব্যক্তি নয়, রাষ্ট্রও এর শিকার হচ্ছে।

পুলিশের তথ্য বলছে, ২০২১ সালে দেশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে ২০ হাজারেরও বেশি নারী হয়রানির শিকার হয়েছেন। আর চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত হয়রানির শিকার হয়েছেন প্রায় ১৬ হাজার মানুষ। ২০২১ সালে পুলিশ সদরদপ্তরের সাইবার সাপোর্ট ফর ওমেন (পিসিএসডব্লিউ) উইংয়ে ১২ হাজারের ও বেশি অভিযোগ এসেছে।

বর্তমান পরিস্থিতিতে সাইবার নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের। তারা বলছেন, অনেকেই প্রযুক্তি ব্যবহার সম্পর্কে ভালো জানেন না। আবার অনেকে জেনে বুঝে সাইবার অপরাধে জড়াচ্ছেন। এই কারণে অনেকে এই অপরাধের শিকার হচ্ছেন। প্রযুক্তি ব্যবহারে সবাইকে সতর্ক না হলে অপরাধ প্রবণতা আরও বাড়তে পারে বলে মনে করছেন তারা।

পুলিশ সূত্র বলছে, দেশের সব থানায় সাইবার সংক্রান্ত অপরাধের বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ আসছে এবং এসব বিষয় নিয়ে মামলাও হচ্ছে। এসব মামলার দ্রুত তদন্ত করতে প্রতিটি থানায় পর্যায়ক্রমে সাইবার বিভাগ চালু করা হলেও যথাযথ সেবা পাচ্ছেন না ভুক্তভোগীরা। এজন্য নতুন করে সারা দেশে সাইবার নিরাপত্তার জন্য কাজ করছে পুলিশের বিশেষ শাখা।

সাইবার অপরাধ নিয়ে কাজ করেন এমন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাইবার অপরাধ নিয়ে গভীরভাবে ভাবার সময় এসেছে। সাইবার অপরাধ সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্টদের সক্ষমতা বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। অপরাধ মোকাবিলার সঙ্গে যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। একই সঙ্গে প্রয়োজন সাধারণ মানুষকে সচেতন করা। সাইবার অপরাধের প্রাথমিক বিষয় নিয়ে মানুষের মাঝে সচেতনতামূলক কাউন্সেলিং করতে পারলে এসব অপরাধ অনেকটা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যৌন হয়রানির হার ছিল ৭ দশমিক ৬৯ ভাগ, আপত্তিকর ছবি ৫ দশমিক ৮৫ ভাগ, সাইবার বুলিং ৫০ দশমিক ১৬ ভাগ এবং ২০২২ সালের অক্টোবর পর্যন্ত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যৌন হয়রানির হার হচ্ছে ৯ দশমিক ৩৪ ভাগ, আপত্তিকর মেসেজ ৬ দশমিক ৯০ ভাগ এবং সাইবার বুলিংয়ের হার ৫০ দশমিক ২৭ ভাগ।

২০২১ সালে ওয়েবসাইট/ডোমেইন থেকে লিংক অপসারণের অনুরোধ করা হয়েছে ১ হাজার ২৩৫টি। এর মধ্যে অপসারণ করা হয়েছে ১ হাজার ২৩৫টি, অপসারণের হার ১০০ ভাগ। ২০২২ সালে ওয়েবসাইট/ডোমেইন থেকে লিংক অপসারণের অনুরোধ করা হয়েছে ৬৪৫টি। এর মধ্যে অপসারণ করা হয়েছে ৬৪৫টি, অপসারণের হার ১০০ ভাগ।

এদিকে বিটিআরসি বলছে, ২০২১ সালে ফেসবুক থেকে ৮ হাজার ৯১৬টি এবং ২০২২ সালে ৮ হাজার ২২৮টি লিংক অপসারিত হয়েছে। ২০২১ সালে ইউটিউব থেকে ১ হাজার ১৩টি এবং ২০২২ সালে অপসারিত হয়েছে ২২২টি লিংক। ২০২২ সালে টিকটক থেকে অপসারিত হয়েছে ১ হাজার ১৫৯টি লিংক, ২০২২ সালে বিগো, লাইকি ও ইমো থেকে অপসারিত হয়েছে ৬৭টি এবং টুইটার থেকে অপসারিত হয়েছে ২৯টি লিংক।

এসব বিষয় নিয়ে নিরাপত্তা সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আগামীতে সক্ষম ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে নিজস্ব প্রযুক্তি ও প্রযুক্তি সংক্রান্ত গবেষণা ও উন্নয়নে জোর দেওয়া হচ্ছে।

দেশে সাইবার অপরাধ নিয়ে কাজ করছেন এমন কর্মকর্তারা বলছেন, দেশে সাইবার অপরাধ বাড়ছে। গত কয়েক বছরের তুলনায় চলতি বছর ২০২২ সালের এ পর্যন্ত নারীদের তুলনায় পুরুষেরা সাইবার অপরাধের শিকার হয়েছেন বেশি। তবে বছর শেষ না হওয়ায় এর সংখ্যা নির্দিষ্ট করে জানায়নি সংশ্লিষ্ট সংস্থা।

সাইবার অপরাধ বিভাগ বলছে, সবাই সচেতন না হলে সাইবার অপরাধের শিকার হয়ে মানুষ নিরাপত্তা ও আর্থিক দিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। হ্যাকিং, কপিরাইট লঙ্ঘন, শিশু পর্নোগ্রাফির মতো অপরাধগুলো বর্তমানে উচ্চমাত্রায় বেড়ে চলেছে বলে মনে করছেন সাইবারের সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিরা।

সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রনের সঙ্গে সম্পৃক্ত একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা বলছেন, কোনো কারণে যদি কেউ সাইবার অপরাধের শিকার হন, তাহলে বিষয়টি নজরে আসা মাত্রই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবগত করতে হবে। প্রয়োজনে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে হবে। অথবা বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনেও (বিটিআরসি) লিখিতভাবে জানিয়ে রাখতে হবে। এতে করে কেউ মিথ্যাভাবে ফাঁসানোর চেষ্টা করলে অনেকটা সুরক্ষা পওয়া যাবে।

অবশ্য অপরাধ বিশ্লেষকেরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিচয়ের পর খুব কম সময়েই অনেকের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা গড়ে উঠে। এর সূত্র ধরেই সামান্য ভুলের কারণে বিভিন্ন জটিলতায় পড়তে হচ্ছে নেটিজেনদেরকে।

ফাঁদে ফেলে টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয় যেভাবে

পুলিশের সাইবার অপরাধ বিভাগের একটি মামলার বিবরণ তুলে ধরে মামলার তদন্তকারী এক কর্মকর্তা বলেন, এক নারী (অপরাধী) প্রায়ই ভিকটিমের সঙ্গে একে অপরের নিজেদের বেশ কিছু ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিও শেয়ার করতেন। এক পর্যায়ে তারা দুই জন প্রাইভেট ভিডিও চ্যাটে যুক্ত হন। পরে ওই নারী ওই পুরুষের কাছে বেশ মোটা অংকের টাকা দাবি করেন। ওই পুরুষ বেশ কিছু টাকা দিয়েও দেন।

ওই কর্মকর্তা বলেন, এখানেই শেষ নয় এক পর্যায়ে কৌশলে ওই নারী ওই পুরুষের পরিবার ও ব্যক্তিগত কয়েকজনের মোবাইল নম্বর নেন। ২-৩ মাস পরে আবারও ওই নারী তাকে ব্ল্যাকমেইল করতে শুরু করেন এবং মোটা অংকের টাকা দাবি করেন। এরপর সেই পুরুষ পুলিশের সাইবার ইউনিটে এসে একটি অভিযোগ দায়ের করেন এবং সেই অনুযায়ী সাইবার ইউনিট এ ঘটনার তদন্ত করে ওই নারীকে আটক করে।

সাইবার ইউনিটের বেশ কয়েকটি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নারী ও পুরুষ উভয়েই সাইবার অপরাধের শিকার হলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এর শিকার পুরুষরা। এদের বেশির ভাগই মোটামুটি ধনী, বিবাহিত এবং মধ্য বয়সী।

কর্মকর্তারা বলছেন, যে সব মেয়েরা সাইবার অপরাধের সঙ্গে যুক্ত তারা অধিকাংশ স্বামী-সংসার বিহীন এবং তাদের চলাফেরা এলোমেলো। অনেকে আবার ইয়াবা, আইস বা অন্যান্য মাদকের সঙ্গেও যুক্ত।

পুলিশ ও আইনজীবীরা যা বলছেন

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাইবার ক্রাইম ইউনিটের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কামিশনার (এডিসি) নাজমুল বলেন, কেউ সাইবার অপরাধের শিকার হলে পুলিশের সাহায্য নিতে পারেন। তাতে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

পুলিশ বলছে, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ব্ল্যাকমেইলিং, চাঁদাবাজি, অর্থ আত্মসাৎ, প্রশ্নফাঁস থেকে শুরু করে যৌন হয়রানির মত ঘটনা ঘটছে। ২০২১ সালের মে থেকে ২০২২ সালের মার্চ পর্যন্ত সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টিকটক ব্যবহার করে সংঘটিত অপরাধের জন্য প্রায় ২০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

সাইবার অপরাধ বাড়ছে জানিয়ে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার এসপি মুক্তা ধর বলেন, এসব অপরাধের বেশিরভাগই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, ই-কমার্স ও এফ-কমার্সের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। তবে উন্নত প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করে অপরাধগুলো এখন আরও বড় আকারে সংঘটিত হচ্ছে। তিনি বলেন, এদের নজরে না রাখলে এসব অপরাধ দিনদিন বেড়েই চলবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের আইনজীবী জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, নারী, পুরুষ উভয়ই এসব অপরাধের শিকার হচ্ছেন। অনেকে আবার অনলাইনের মাধ্যেমে প্রতারিত হচ্ছেন। ফেসবুকে বা কোনো গণমাধ্যমে কাউকে নিয়ে মানহানিকর বা কারও বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিমূলক ছবি বা ভিডিও পোস্ট, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অতিরিক্ত লোভ এবং অপরিচিত কারেও সঙ্গে অন্তরঙ্গ ছবি বা ভিডিও আদান প্রদান থেকে বিরত থাকলে এসব অপরাধ অনেকটা কমে আসবে। তবে এসব বিষয়ে কিছু না বুঝলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে বা একজন আইনজীবীকে বিষয়টি অবগত করে রাখলে ভালো পরামর্শ পাওয়া যাবে।

এনএইচবি/এএস

Header Ad
Header Ad

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব

ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) ও সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার ৬৫টি পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বাড়ানোর প্রস্তাব করছে। এর ফলে বাজেটের আগেই এসব পণ্যের মূল্য বাড়তে পারে।

এ তালিকায় রয়েছে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, গুঁড়া দুধ, বিস্কুট, জুস, ফলমূল, সাবান, সিগারেট, টিস্যু পেপার, মিষ্টি, এলপি গ্যাস, বিমান টিকিট এবং হোটেল-রেস্তোরাঁর খাবারের খরচসহ আরও অনেক পণ্য। বিশ্লেষকরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এ উদ্যোগ সাধারণ জনগণের ওপর আর্থিক চাপ বাড়াবে এবং মূল্যস্ফীতির বর্তমান পরিস্থিতিকে আরও সংকটময় করবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক কর্মকর্তা জানান, বাজেটের সময় ভ্যাট পরিবর্তন করা হয়, তবে এবারের পরিস্থিতি আলাদা। অর্থ মন্ত্রণালয় আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ পেতে কর-জিডিপি অনুপাত ০.২ শতাংশ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সেই লক্ষ্যে অতিরিক্ত অর্থ সংগ্রহ করতে ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।

তবে এ পদক্ষেপ মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। চলমান পরিস্থিতিতে চাল, চিনি, ভোজ্য তেলসহ সাতটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে শুল্কছাড় দিলেও মাঝপথে ভ্যাট বৃদ্ধির এই উদ্যোগ সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন ব্যয়কে আরও কঠিন করে তুলতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত মূল্যস্ফীতির চাপে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য আর্থিক দুশ্চিন্তা বাড়াবে এবং জীবনযাত্রার মানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

Header Ad
Header Ad

জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে অনুষ্ঠিত ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত স্থিরচিত্র, ভিডিও ফুটেজ, ডকুমেন্টারি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণে একটি বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল। এসব তথ্য আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সংরক্ষণের আহ্বান জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) তথ্য অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জনসাধারণের কাছে থাকা এসব তথ্য গুগল ড্রাইভে (muspecialcell36@gmail.com) আপলোড করার অনুরোধ করা হয়েছে।

এছাড়া, একই সময়ের মধ্যে এসব তথ্য পেনড্রাইভে ধারণ করে সরাসরি গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলের কার্যালয়ে (২য় তলা, ভবন নং-২, বিএসএল অফিস কমপ্লেক্স, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ১ মিন্টু রোড, ঢাকা-১০০০) হস্তান্তর করারও সুযোগ রয়েছে।

গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত এই উদ্যোগের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র সংরক্ষণ করা হবে, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ঐতিহাসিকভাবে মূল্যবান হবে।

Header Ad
Header Ad

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তার বাসভবনে গিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাত ৮টা ৩০ মিনিটে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের বাসভবনে প্রবেশ করেন তিনি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠেন সেই দোয়া করেছেন সেনাপ্রধান। এ সময় সেনাপ্রধানের সাথে ছিলেন তার স্ত্রী। খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান ও তার স্ত্রী প্রায় ৪০ মিনিটের মতো ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব
জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান
স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান
রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়
ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় একবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!
বিপিএলে এক ম্যাচেই ৭ উইকেট নিয়ে তাসকিনের রেকর্ড
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করবে দুদক