সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সাঈদের বড় শিল্পী হওয়ার সম্ভাবনাকে গিলে খেল মাদক!

বড় শিল্পী হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। নিজে গান লিখতেন। গান গাইতেন। সেইসব গান নিজের ইউটিউব চ্যানেলে প্রচার করাসহ একাধিক ইউটিউব চ্যানেলে বিক্রিও করেন। কিন্তু গান তাকে ডাকেনি। সেখানে ভালো কিছু করতে পারেননি। বড় শিল্পী হওয়ার স্বপ্ন হোঁচট খায়। তারপরই পা বাড়ান অন্ধকার জগতের দিকে। প্রথমে মাদকসেবন করতেন। পরে হয়ে উঠেন মাদক উৎপাদনকারী। নিজেই মাদক তৈরি করে বিক্রি করতে শুরু করেন। আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর হাতে ধরা পড়েন। এখন আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর ভাষায় তিনি মাদক বিজ্ঞানী।

এই গল্পটা ওনাইসি সাঈদ ওরফে রেয়ার সাঈদের। ‘কুশ’ নামে একধরনের নতুন মাদকের আবিষ্কারক। আইনশৃঙ্খলাবাহিনী বলছে, ‘কুশ’ ভয়াবহ একটি মাদক। এটি ইয়াবা, ফেনসিডিল, হেরোইন, আইস সেবনের পরের ধাপ। যাদের সাধারণ মাদকে নেশা হয় না তারাই বিশেষ করে ‘কুশ’ সেবন করে থাকে। ‘কুশ’ মাদক হিসেবে অভিজাত। এটি সাধারণত ধনীরাই বেশি সেবন করে।

অনেক গবেষণার পর নতুন মাদক ‘কুশ’ তৈরি করে বিদেশে পাচারের পরিকল্পনা করেছিল সাঈদ। সম্প্রতি তাকে গ্রেপ্তারের পর এমন তথ্য দিয়ে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী বলছে, সাঈদ হচ্ছেন দেশের প্রথম ‘মাদক বিজ্ঞান‘।

র‌্যাব বলছে, সাঈদ বিভিন্ন নতুন ধরনের মাদক সেবন করে এবং তা তৈরির আগ্রহ নিয়ে পড়াশোনা ও গবেষণা করতেন।

ওনাইসি সাঈদ সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তার গ্রামের বাড়ি ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলায়। তার পিতার নাম এ এম এস সেলিম। তিনি একজন ব্যবসায়ী। গ্রামের বাড়ি নলছিটিতে হলেও তারা থাকেন ঢাকার মোহাম্মাদপুরে একটি ভাড়া বাসায়। তবে সাঈদ তার পরিবারের সঙ্গে থাকতেন না। আলাদা বাসায় থাকতেন। পরিবাারের সদস্যরাও তার বিষয়ে কিছুই জানেন না।

সাঈদের পরিবারের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের বরাত দিয়ে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী বলছে, দেশের একটি ইংলিশ মিডিয়াম কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষ করে আমেরিকায় উচ্চ শিক্ষার জন্য গিয়েছিলেন সাঈদ। সেখান থেকে বিবিএ-এমবিএ সম্পন্ন করেন। কিন্তু তার ঘটনা জানার পর তার পরিবার হতাশ তার বিষয়ে।

পরিবারের তথ্যানুযায়ী, ছোটবেলা থেকেই সংস্কৃতির দিকে ঝোঁক ছিল তার। সে এটা চর্চাও করত। কিন্তু মাদকের এত বড় বিষয়টি পরিবার মেনে নিতে পারে না। তবে বিদেশ থেকে আশার পর সে পরিবার থেকে দূরে ছিল।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সাঈদ গানের অ্যালবাম বের করেছিলেন ২০১৭ সালের অক্টোবরে। ‘রাজত্ব' নামের ওই অ্যালবামে তার গাওয়া ১১টি গান ছিল। এসব গানের মধ্যে ছিল-নেশা নেশা আমারি, লিজা শুধু আমার, বিবর্ণ শ্রষ্ঠা অন্যতম। এ ছাড়া তার কয়েকটি গান রয়েছে- বাংলা মিউজিক ভিডিও নামে ইউটিউব চ্যানেলে।

জানা যায়, বিদেশে পড়ালেখা শেষ করে ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশে অবস্থান করেন সাঈদ। আগে থেকেই মাদক সেবন করতেন। প্রাথমিক পর্যায়ে পড়াশোনার জন্য আমেরিকায় গিয়ে বিভিন্ন বার ও ক্লাবে যেতেন এবং সেসব জায়গা থেকে মাদকের স্যাম্পল সংগ্রহ করতেন। বিদেশে ফয়সাল নামের একজনের সঙ্গে সাঈদের পরিচয় হয়। পরে ফয়সালের সহযোগিতায় বিভিন্ন অপ্রচলিত মাদক দেশে এনে কারবার শুরু করে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, গত ৪ বছর ধরে এক্সট্যাসিসহ অন্য উচ্চমূল্যের মাদকের কারবারের সঙ্গে জড়িয়ে যান সাঈদ। এ ছাড়া বাংলাদেশে বেশ কয়েকজন তার সহযোগী হিসেবে কাজ করে। পার্সেলের মাধ্যমে সে বিভিন্ন দেশ থেকে এসব মাদক সংগ্রহ করে মাঝে-মধ্যে নিজেও বিদেশ যেতেন। ফেরার সময় লাগেজে করে অপ্রচলিত সব মাদক আনতেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক (মনোবিজ্ঞানী) শিরিন সুলতানা বলেন, মাদক তৈরি করার পরিকল্পনা দীর্ঘদিন ধরে কেউ যদি চেষ্টা করে তাহলে এটা সম্ভব হতে পারে। তবে এ সব মানুষ বেশিরভাগ সময় একা থাকে। নিজে নতুন নতুন মাদক সেবনের পর মাদক তৈরির চিন্তা করে। এরা সাধারণত অস্বাভাবিক আচরণ করে। সাঈদের ক্ষেত্রে হয়তো এমনটাই হয়েছে।

তিনি বলেন, অনেকেই জীবনের টার্গেট পূরণ করতে না পেরে ভিন্ন পথে চলে যায়, তার ক্ষেত্রেও বিষয়টি এমন হয়েছে।

তিনি বলেন, তা ছাড়া অনেকে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যায়। সেখানে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের মানুষের সঙ্গে পরিচয় হয়। এতে তার আচার-আচরণেরও বেশ কিছু পরিবর্তন হয়। হয়তো সাম্প্রতি গ্রেপ্তারকৃত মাদক উৎপাদক সাঈদের ক্ষেত্রে এমনটা হয়েছে। তিনি বলেন, এর জন্য তার পরিবারও অনেকটা দায়ী। পরিবার যদি ঠিক মতো তার খোঁজ-খবর নিত তাহলে এমন ঘটনা ঘটার আগে পরিবার জানত। বিষয়টিও সমাধান হতো। এজন্য বিশেষ করে পরিবারের সদস্যদের নিয়মিত খোঁজ-খবর নিতে হবে। একেবারে তাদের ছেড়ে দিলে হবে না।

এনএইচবি/টিটি

Header Ad
Header Ad

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। ছবি: সংগৃহীত

বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের ভিত্তিতে দেশে কিছু লোডশেডিং চালু রাখার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, কিছু লোডশেডিং না দিলে ভর্তুকির পরিমাণ বেড়ে যাবে। তবে লোডশেডিং যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে, সে চেষ্টা করা হবে। তিনি জানান, শহর ও গ্রামে সমানভাবে লোডশেডিং কার্যকর করা হবে।

সচিবালয়ে গ্রিড বিপর্যয় নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে দেশে সাড়ে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। গরমের কারণে আগামী দিনে বিদ্যুতের চাহিদা ১৮ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। তখন চাহিদা মেটাতে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন আরও বাড়ানো হবে। তিনি আরও বলেন, যে হারে এসি স্থাপন করা হচ্ছে, সে হারে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হয়নি। অনেকে অকারণে লাইট, ফ্যান ও এসি চালু রাখায় বিদ্যুৎচাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও জানান, দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল ও খুলনায় ২৬ এপ্রিল যে গ্রিড বিপর্যয় ঘটে, তার তদন্তে আট সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির প্রধান করা হয়েছে বুয়েটের উপ-উপাচার্য আবদুল হাসিব চৌধুরীকে। কমিটি সাত কর্মদিবসের মধ্যে গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ, দায়ী ব্যক্তিদের ভূমিকা ও ভবিষ্যতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে সুপারিশ করবে।

মেট্রোরেল এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকার কারণও তদন্তে নেওয়া হয়েছে। বুয়েটের অধ্যাপক শামসুল হককে প্রধান করে একটি আলাদা কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপদেষ্টা বলেন, মেট্রোরেল বন্ধ থাকার মূল কারণ ছিল বিদ্যুৎ সংকট।

এ সময় মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, দেশে গ্যাসের উৎপাদন কমে যাচ্ছে এবং এলএনজি আমদানির আর্থিক সামর্থ্যও কমে গেছে। ফলে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না।

পিজিসিবি ও পিডিবি জানায়, আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ সার্কিট লাইনের ৪০০ কিলোভোল্টের দুটি তার কাছাকাছি আসায় শর্ট সার্কিট হয় এবং সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর ফলে বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ১৫টি জেলা—খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও রাজবাড়ী—প্রায় ১৫ মিনিট থেকে ৯৬ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। তবে সন্ধ্যার পর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে এবং রাত সাড়ে আটটার পর পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়।

Header Ad
Header Ad

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের পূবাইলের হায়দরাবাদ এলাকায় একাধিক শিশু-কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগে এক মসজিদের ইমাম গণপিটুনির শিকার হয়ে পরে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত ইমামের নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫), তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে এবং হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ এলাকায় এক কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগ ওঠে রহিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে উত্তেজিত এলাকাবাসী তাকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করে, এমনকি তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে এবং নির্যাতিত এক কিশোরের বাবার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। একই রাতের (২৭ এপ্রিল) দিবাগত ৩টার দিকে রহিজ উদ্দিন কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, মৃত ইমামের শরীরে গণপিটুনির চিহ্ন ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত হওয়ার ফলেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন।

পূবাইল থানার ওসি এসএম আমিরুল ইসলাম বলেন, রহিজ উদ্দিন স্থানীয় স্কুল-কলেজপড়ুয়া ছেলেদের নিজের থাকার কক্ষে এনে কম্পিউটার গেমস ও মোবাইল গেম খেলার সুযোগ দিতেন এবং কোমল পানীয় খাওয়াতেন। ওই পানীয় সেবনের পর অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাদের বলৎকার করতেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক কলেজছাত্রের কাছ থেকে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে তাকে গণধোলাই দেয়।

Header Ad
Header Ad

ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ও গেজেট প্রকাশের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ঢাকার দুই বাসিন্দা এই নোটিশ পাঠান, যাতে ইশরাকের নামে গেজেট প্রকাশ ও শপথ অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার দাবি জানানো হয়েছে।

নোটিশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই দুই বাসিন্দার পক্ষে আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান। তিনি জানান, গত ২৭ এপ্রিল (রোববার) এ নোটিশ পাঠানো হয়। তবে একই রাতে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে সংশোধিত গেজেট প্রকাশ করে। ফলে এখন পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ কী হবে, তা নোটিশদাতাদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

এর আগে, গত ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ২০২০ সালের ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে তৎকালীন বিএনপি প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করেন। ওই নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল।

নোটিশের পক্ষের দাবি:

- ট্রাইব্যুনাল যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া না মেনে দ্রুত রায় দিয়েছে।

- নির্বাচন কমিশন এ রায় চ্যালেঞ্জ করেনি, বরং গেজেট প্রকাশ করেছে।

- আইন উপদেষ্টার মতামতের জন্য অপেক্ষা না করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

ট্রাইব্যুনালের আদেশে কার্যকারিতা নেই, কারণ মেয়রের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে এবং পদটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে ইতোমধ্যে শূন্য ঘোষণা করা হয়েছিল।

এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, আইন সচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, বিচারক মো. নুরুল ইসলাম এবং ইশরাক হোসেন বরাবর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন