সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

জাল স্ট্যাম্পের ছড়াছড়ি

বছরে ৩০ কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার

ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রের মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের ২১টি মামলার নথির জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প (যা ‘কোর্ট ফি’ নামে পরিচিত) পরীক্ষা করা হয়েছিল গত ১৯ মে। এরমধ্যে ২০টিতেই জাল স্ট্যাম্প ধরা পড়ে। অর্থাৎ শতকরা হিসেবে ৯৫ ভাগ জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পই জাল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় সুপ্রিম কোর্ট এই পরীক্ষা চালায়। তবে জেলা পর্যায়ের আদালতগুলোতে জাল স্ট্যাম্পের উপর পরীক্ষা না হওয়ায় জেলা পর্যায়ের কোনো চিত্র পাওয়া যায়নি।

এর আগে গত এপ্রিল মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক বৈঠকে সুপ্রিম কোর্টের পাঁচটি মামলায় ব্যবহৃত জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প বা কোর্ট ফি পরীক্ষা করে সবকটিই জাল প্রমাণিত হয় বলে জানা গেছে।

সুপ্রিম কোর্ট ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত মে এবং এপ্রিল মাসে জাল স্ট্যাম্প পরীক্ষা করলেও বছর তিনেক আগে হাইকোর্ট বিভাগের বর্তমান রেজিস্ট্রার মো. গোলাম রব্বানীর নজরে আসে জুডিশিয়াল জাল স্ট্যাম্প ব্যবহারের বিষয়টি। তবে করোনা পরিস্থিতির কারণে এ বিষয়ে তেমন কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

দেশের সর্বোচ্চ আদালত থেকে নিম্ন আদালত পর্যন্ত বিচারিক সব পর্যায়ে জুডিশিয়াল জাল স্ট্যাম্পের এমন যথেচ্ছ ব্যবহারের কারণে সরকার প্রতি বছর প্রায় ৩০ কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে।

স্বাভাবিক সময়ে সারাদেশে বছরে প্রায় ১৬ লাখ মামলা দায়ের হয়। মামলাপ্রতি ২০০ টাকার স্ট্যাম্প হিসাব করে এরমধ্যে ৯৫ শতাংশ স্ট্যাম্প জাল ধরলে বছরে ৩০ কোটি টাকার একটা পরিসংখ্যান পাওয়া যায়।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে, অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন গত মঙ্গলবার (২১ জুন) ঢাকাপ্রকাশ’কে বলেন, সুপ্রিম কোর্টে স্ট্যাম্প এখন মেশিনে পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষায় যে কয়েকজন ধরা পড়েছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মামলা এখন বিচারাধীন। মামলা করেছে সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃপক্ষ। আর পুরো বিষয়টি দেখছেও সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃপক্ষ। এ সব বিষয় তিনি সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের কাছ থেকে জানতে পেরেছেন।

সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ’কে বলেন, সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরে এখন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প পরীক্ষার ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র (মেশিন) সরবরাহ করা হয়েছে। অতিদ্রুত দেশের সব জজ কোর্টেই এই যন্ত্র সরবরাহ করা হবে।

সর্বশেষ গত মাসে ৯৫ শতাংশ জাল কোর্ট ফি শনাক্ত হওয়ার পর প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী আপিল বিভাগের অন্যান্য বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতির সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকের পর পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) একটি বিশেষজ্ঞ দলের মাধ্যমে আদালত অঙ্গনে অভিযান চালায় সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। অভিযানে জাল জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

যেসব স্ট্যাম্প বিচারিক কাজে ব্যবহৃত হয়, সেগুলোকে জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প বা কোর্ট ফি বলা হয়। এগুলো আকারে ছোট হয়। নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পের তুলনায় জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প কম টাকারও হয়ে থাকে। সাধারণত জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প দুই, চার, পাঁচ, ১০ ও ২০ টাকার হয়ে থাকে। রাজস্বের অন্যতম উৎস স্ট্যাম্প (জুডিশিয়াল ও নন জুডিশিয়াল) তৈরির আইনগত অধিকার রয়েছে শুধু বিজি প্রেস এবং সিকিউরিটি অ্যান্ড প্রিন্টিং প্রেসের। তবে অসাধু চক্র বিভিন্ন ছাপাখানা থেকে এ সব জাল স্ট্যাম্প তৈরি করে বাজারে ছেড়ে থাকে।

প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টের উভয় (আপিল ও হাইকোর্ট) বিভাগ মিলে প্রতিদিন হাজারখানেক মামলা দায়ের হয়ে থাকে। এ সব মামলা দায়ের থেকে শুরু করে রায় ও আদেশের কপি সরবরাহ পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প ব্যবহার করা হয়। একইভাবে অধস্তন আদালতেও বিচারিক বিভিন্ন পর্যায়ে জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প ব্যবহার করা হয়।

জানা গেছে, করোনার মধ্যেও গতবছর ২০২১ সালে সারাদেশে প্রায় ১৩ লাখ মামলা দায়ের হয় বলে। বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণ শনাক্ত হওয়ার প্রথম বছর ২০২০ সালে সারাদেশে মামলা দায়ের হয় প্রায় ১১ লাখ। তবে দেশে করোনা সংক্রমণ শুরু হওয়ার আগের বছর অর্থাৎ স্বাভাবিক সময়ে ২০১৯ সালে সারাদেশের সব আদালত মিলে মামলা দায়ের হয়েছিল প্রায় ১৬ লাখ।

মামলাগুলোর প্রতিটিতে দেড়শ-দুইশ টাকা থেকে শুরু করে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প ব্যবহৃত হয়। যেহেতু বছরের পর বছর ধরে এভাবে জাল স্ট্যাম্প ব্যবহৃত হয়ে আসছে। স্বাভাবিক বছরের মামলাগুলোতে ২০০ টাকা করে স্ট্যাম্পের হিসাব করলে দেখা যায়, শুধুমাত্র ২০১৬ সালে এক বছরেই জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প বিক্রি করে রাষ্ট্রের আয় হওয়ার কথা ছিল ৩২ কোটি টাকা। আর ৯৫ শতাংশ জাল স্ট্যাম্প হিসাব করলে এই ৩২ কোটি টাকার মধ্যে ৩০ কোটি টাকারই রাজস্ব হারিয়েছে সরকার।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করেছেন এনসিপির মূখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে নাহিদ ইসলামের জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, "শুভ জন্মদিন। বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী নাহিদ ইসলাম।" তার এই মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। ছবি: সংগৃহীত

বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের ভিত্তিতে দেশে কিছু লোডশেডিং চালু রাখার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, কিছু লোডশেডিং না দিলে ভর্তুকির পরিমাণ বেড়ে যাবে। তবে লোডশেডিং যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে, সে চেষ্টা করা হবে। তিনি জানান, শহর ও গ্রামে সমানভাবে লোডশেডিং কার্যকর করা হবে।

সচিবালয়ে গ্রিড বিপর্যয় নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে দেশে সাড়ে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। গরমের কারণে আগামী দিনে বিদ্যুতের চাহিদা ১৮ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। তখন চাহিদা মেটাতে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন আরও বাড়ানো হবে। তিনি আরও বলেন, যে হারে এসি স্থাপন করা হচ্ছে, সে হারে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হয়নি। অনেকে অকারণে লাইট, ফ্যান ও এসি চালু রাখায় বিদ্যুৎচাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও জানান, দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল ও খুলনায় ২৬ এপ্রিল যে গ্রিড বিপর্যয় ঘটে, তার তদন্তে আট সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির প্রধান করা হয়েছে বুয়েটের উপ-উপাচার্য আবদুল হাসিব চৌধুরীকে। কমিটি সাত কর্মদিবসের মধ্যে গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ, দায়ী ব্যক্তিদের ভূমিকা ও ভবিষ্যতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে সুপারিশ করবে।

মেট্রোরেল এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকার কারণও তদন্তে নেওয়া হয়েছে। বুয়েটের অধ্যাপক শামসুল হককে প্রধান করে একটি আলাদা কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপদেষ্টা বলেন, মেট্রোরেল বন্ধ থাকার মূল কারণ ছিল বিদ্যুৎ সংকট।

এ সময় মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, দেশে গ্যাসের উৎপাদন কমে যাচ্ছে এবং এলএনজি আমদানির আর্থিক সামর্থ্যও কমে গেছে। ফলে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না।

পিজিসিবি ও পিডিবি জানায়, আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ সার্কিট লাইনের ৪০০ কিলোভোল্টের দুটি তার কাছাকাছি আসায় শর্ট সার্কিট হয় এবং সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর ফলে বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ১৫টি জেলা—খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও রাজবাড়ী—প্রায় ১৫ মিনিট থেকে ৯৬ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। তবে সন্ধ্যার পর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে এবং রাত সাড়ে আটটার পর পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়।

Header Ad
Header Ad

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের পূবাইলের হায়দরাবাদ এলাকায় একাধিক শিশু-কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগে এক মসজিদের ইমাম গণপিটুনির শিকার হয়ে পরে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত ইমামের নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫), তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে এবং হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ এলাকায় এক কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগ ওঠে রহিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে উত্তেজিত এলাকাবাসী তাকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করে, এমনকি তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে এবং নির্যাতিত এক কিশোরের বাবার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। একই রাতের (২৭ এপ্রিল) দিবাগত ৩টার দিকে রহিজ উদ্দিন কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, মৃত ইমামের শরীরে গণপিটুনির চিহ্ন ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত হওয়ার ফলেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন।

পূবাইল থানার ওসি এসএম আমিরুল ইসলাম বলেন, রহিজ উদ্দিন স্থানীয় স্কুল-কলেজপড়ুয়া ছেলেদের নিজের থাকার কক্ষে এনে কম্পিউটার গেমস ও মোবাইল গেম খেলার সুযোগ দিতেন এবং কোমল পানীয় খাওয়াতেন। ওই পানীয় সেবনের পর অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাদের বলৎকার করতেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক কলেজছাত্রের কাছ থেকে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে তাকে গণধোলাই দেয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি