শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সম্ভাবনার নতুন দুয়ার পদ্মা সেতু-৩

দেশের সক্ষমতা বিশ্বে তুলে ধরবে: মোস্তাফিজুর রহমান

পদ্মা সেতু আর স্বপ্নের বেড়াজালে সীমাবদ্ধ নেই। বিশ্ব ব্যাংকের দুর্নীতির অপবাদের জবাব দিয়ে এই সেতুর দ্বার খুলছে ২৫ জুন। ফলে বেড়ে যাবে জিডিপির প্রবৃদ্ধি দেড় থেকে দুই শতাংশ। শুধু দেশে নয়, বিশ্বেও বাংলাদেশের সক্ষমতার পরিচয় দিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আরও এগিয়ে যাওয়ার পথ খুলে গেল। এভাবেই অর্থনীতিতে পদ্মা সেতুর অবদানের ব্যাপারে ঢাকাপ্রকাশ-এর সঙ্গে কথা বলেছেন অর্থনীতিবিদ ও বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান। তার সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন সিনিয়র রিপোর্টার জাহাঙ্গীর আলম।

ঢাকাপ্রকাশ: চালু হতে যাচ্ছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু। এটা জিডিপিতে কীভাবে অবদান রাখবে?

অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান: বিভিন্নভাবে যে প্রক্ষেপন করা হয়েছে পদ্মা সেতু চালু হলে বাংলাদেশে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) দেড় থেকে দুই শতাংশ বৃদ্ধিতে অবদান রাখবে। এটা আসবে ফেরিতে চলাচলে যে কালক্ষেপন হয়। এরফলে সময়ের সাশ্রয় হবে। পণ্য পরিবহনে সুযোগ বাড়বে। এর মাধ্যমে অর্থনীতি উন্নত ও এ সংক্রান্ত নানা কর্মকাণ্ডের সৃষ্টি হবে। এটার ফলে শিল্প পার্ক হবে। বিপনন ব্যবস্থা, বিতরণ ব্যবস্থার সুযোগ বাড়বে ও ব্যয় কমবে। ফলে অভ্যন্তরীণ বাজারে উৎপাদন পর্যায়ে প্রতিযোগিতার সক্ষমতাও বাড়বে।

একইসঙ্গে উপ-আঞ্চলিক যোগাযোগ ব্যবস্থায় ভারত, নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে কিন্তু পদ্মা সেতুর সংযোগ থাকবে। সার্বিকভাবে শুধু পরিবহন করিডোর না, অর্থনীতির করিডোর হিসেবে যুক্ত হবে। কৃষি, শিল্প ও সেবা খাতে অবদান বাড়বে। জিডিপিতে দেড় থেকে দুই শতাংশ অবদান রাখবে।



ঢাকাপ্রকাশ: আলোচিত ও সমালোচিত এ সেতু বিশ্বে কীভাবে বার্তা দেবে?

অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান: আমরা যেহেতু পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে করছি। আমাদের নিজেদের ব্যবস্থাপনায় করা হয়েছে। প্রকৌশলীরা এর প্রকিউরমেন্ট থেকে শুরু করে এর নির্মাণ কাজও শেষ পর্যন্ত করছে। চালুও করা হচ্ছে। সুতরাং বাংলাদেশের যে সামর্থ্য আছে প্রকল্প বাস্তবায়ন করার সেটা ইতিবাচক ভাবমূর্তি তুলে ধরবে বিশ্বে বলে আমার মনে হয়। আর একটা বিষয় হচ্ছে এই সেতুটাও ভারত ও শ্রলিঙ্কার মধ্যে মটর পরিবহন কানেকটিভিতে আছে। এশিয়ান হাইওয়ে ও রেললাইন লিংকেও যুক্ত হবে। এটার পরিচিতি কেবলমাত্র যে বাংলাদেশে থাকবে তা না, এর বাইরে আঞ্চলিক ও উপ আঞ্চলিক পর্যায়ে চলে যাবে। এটার গুরুত্ব বাইরেও যাবে। অনেকে এর গুরুত্ব জানতে পারবে। সার্বিকভাবে অবশ্যই এটা বাংলাদেশের ভাবমূর্তিতে একটা ইতিবাচক ও উজ্বল ভূমিকা পালন করবে।

ঢাকাপ্রকাশ: কোনো কোনো খাত বেশি অবদান রাখবে?

অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান: এটার উপর দিয়ে সড়কের সঙ্গে রেল লাইন যাবে। এগুলোর সবকিছুর সমন্বিত কর্মকাণ্ডের উপরই নির্ভর করবে। তখনই সুফল পাবে। দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার উদ্বৃত্ত যে কৃষিপণ্য উৎপাদন হয় তা অন্যান্য অঞ্চলে পৌঁছতে কিন্তু বিভিন্নভাবে বাধাগ্রস্ত হতো। পদ্মা সেতু চালু হলে কৃষকরা ভালো দাম পাবে। দ্রুততার সঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় আসবে। পচনশীল পণ্য তাড়াতাড়ি আসবে। কৃষক ও ভোক্তা পর্যায়ে যে মধ্যস্বত্বভোগি তা দুর হবে। এ থেকে মুক্ত হয়ে কৃষকরা ন্যায্য দাম পাবে। এ ছাড়া কৃষি পণ্যের প্রক্রিয়াজাত শিল্প হবে। এটা করার মাধ্যমে বিভিন্ন শিল্প গড়ে উঠবে। সেই ক্ষেত্রে পদ্মা সেতু ইতিবাচক অবদান রাখবে।

ঢাকাপ্রকাশ: রাজধানীতে কেমন প্রভাব পড়বে পদ্মা সেতু?

অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান: আমার মনে হয় ঢাকার বাজারে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে পদ্মা সেতু। কারণ ঢাকা কৃষিপণ্যের বড় বাজার। আগে ঢাকায় কৃষি পণ্য আসতে বিভিন্নভাবে বাধাগ্রস্ত হতো। সেতু না থাকায় পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি পেত। বিভিন্ন পণ্য আড়তে আসত। এরপর ভোক্তা পর্যায়ে যায়। এতে মূল্যের উপর প্রভাব পড়ে। পদ্মা সেতুর চালুর ফলে দ্রুততার সঙ্গে ঢাকা আসবে। পচনশীল পণ্য রক্ষা পারে। খুচরা ও পাইকারি বাজারে ইতিবাচক অবদান রাখবে। পচবে না। তবে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে পদ্মা সেতু হচ্ছে সাপ্লাই-চেঞ্চের অংশ। এটা ঠিক রাখতে। কোনো প্রতিবন্ধকতা যাতে না থাকে উৎপাদক ও ভোক্তা পর্যায়ে পৌঁছার ক্ষেত্রে।

 

জেডএ/এমএমএ/

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত