সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সম্ভাবনার নতুন দুয়ার পদ্মা সেতু-১

২ ঘণ্টায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে!

সম্ভাবনার নতুন দুয়ার খুলছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু। রাজধানী থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্মৃতিবাহী এবং সমাধিস্থান গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া ঘুরে আসা যাবে মাত্র দুই ঘণ্টায়। একইভাবে গোপালগঞ্জ এলাকার মানুষও রাজধানীতে পৌঁছে যেতে পারবে একই সময়ে। যেখানে এখন সময় লাগছে ৫ থেকে ৭/৮ ঘণ্টা।

স্বাধীনতার স্বপ্ন দ্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মভূমি গোপালগঞ্জ এমনিতেই তাঁর অনুসারী ও পর্যটকদের কাছে তীর্থ স্থান। গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু বাড়ি, যেখানে রয়েছে তাঁর বাল্যস্মৃতি। সেখানেই রয়েছে তার সমাধিসৌধ। গড়ে ওঠেছে স্মৃতি কমপ্লেক্স। রয়েছে বঙ্গবন্ধুর ব্যবহৃত নিদর্শন নিয়ে স্মৃতি জাদুঘর।

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ১৭ মার্চ ও মৃত্যুবার্ষিকী ১৫ আগস্ট উপলক্ষে জাতীয় কর্মসূচি থাকে টুঙ্গিপাড়ায়। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা টুঙ্গিপাড়ায় গিয়ে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান। সেখানকার বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেন। রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদের দায়িত্বপ্রাপ্তরা দায়িত্বগ্রহণের আগে টুঙ্গিপাড়ায় গিয়ে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানান। গুরুত্বপূর্ণ বিদেশি অতিথিরা শ্রদ্ধা জানাতে যান সেখানে। সাধারণ পর্যটকরাও ছুটে যান সেখানে। ফলে বঙ্গবন্ধুর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকীর কর্মসূচি ছাড়াও নানা উপলক্ষে আওয়ামী লীগ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অনুসারীদের অন্যতম গন্তব্য স্থান হয়ে ওঠে এই টুঙ্গিপাড়া।

ঢাকার গুলিস্তান থেকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার দূরত্ব ৯০ কিলোমিটারের বেশি নয়। পদ্মা নদী পাড়ি দিয়ে দুইটি রাস্তা ব্যবহার করে ঢাকা থেকে টুঙ্গিপাড়ায় যাওয়া যায়। একটি হচ্ছে মুন্সিগঞ্জে মাওয়া ঘাট থেকে শরীয়তপুরের জাজিরা ঘাট দিয়ে; অপরটি মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাট হয়ে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ঘাট দিয়ে। নদী পাড়ি দিতে গিয়ে দীর্ঘ বিড়ম্বনা পোহাতে হতো যাত্রীদের। ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতে হতো ফেরিতে। কখনো যানজটের কারণে, কখনো ঝড়-বৃষ্টি-কুয়াশা-নাব্যতা সংকটের কারণে, আবার কখনো তীব্র স্রোতের কারণে যাতায়াতের ক্ষেত্রে দেখা দিত অনিশ্চয়তা। নদী পারাপারের এক ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা সময় ব্যয় হতো। সেই একই জায়গার পুরো চিত্র শুধু পদ্মা সেতুর কারণে পাল্টে যাচ্ছে। সেতু দিয়ে এই দূরত্ব পাড়ি দিতে সময় লাগবে মাত্র ৭ মিনিট।

বঙ্গবন্ধুর সমাধীসৌধ। ছবি ঢাকাপ্রকাশ।

টুঙ্গিপাড়া থেকে গোপালগঞ্জ শহর আসতে সময় লাগে ১৫ থেকে ২০ মিনিট। গোপালগঞ্জ থেকে শরীয়তপুরের জাজিরা ঘাটে আসতে সময় লাগে ৪৫ থেকে ৫০ মিনিট। ফেরি পার হতে তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা। মুন্সিগঞ্জের মাওয়া থেকে রাজধানীতে আসতে সময় লাগে ৫০ মিনিট। ৯০ কি.মি পথ পাড়ি দিতে সময় লাগতো কমপক্ষে পাঁচ ঘণ্টা। কখনো সেটা ছয় থেকে সাত ঘণ্টা লাগতো।

অপর দিকে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাট থেকে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ঘাট দিয়ে টুঙ্গিপাড়া পৌঁছাতে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা সময় লাগতো।

এখন রাজধানী থেকে মুন্সিগঞ্জের মাওয়া পর্যন্ত ৫০ মিনিট, সেতু পার হতে সাত মিনিট, শরীয়তপুর থেকে টুঙ্গিপাড়ায় ৬৫ থেকে ৭০ মিনিট, মোট সময় লাগবে মাত্র দুই ঘণ্টা। অর্থাৎ মাত্র দুই ঘণ্টায় ঢাকা থেকে টুঙ্গিপাড়া, টুঙ্গিপাড়া থেকে ঢাকায় পৌঁছানো যাবে।

এই পথে যাতায়াত হবে খুবই মসৃণ। কোনো ঝক্কিঝামেলা থাকবে না। দেখা দেবে না কোনো যানজট। চারলেনের রাস্তায় কোনো সিগনাল নেই। ওভারপাস দিয়ে বাধাহীন গাড়ি চলাচল করবে। নিচের সড়ক দিয়েও অন্যান্য গাড়ি নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারবে।

কেউ চাইলে সকালে ঢাকা থেকে গাড়ী নিয়ে যাত্রা করে বঙ্গবন্ধুর সমাধীসৌধ দেখে বিকালে ঢাকায় পৌঁছাতে পারবে। যাত্রা পথও হবে আনন্দদায়ক।

বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের গ্যালারি ও বঙ্গবন্ধুর ব্যবহৃত নিদর্শন। ছবি ঢাকাপ্রকাশ।

পদ্মা সেতু চালু হওয়ার খবরে দুই পারের মানুষ স্বপ্ন বুনতে শুরু করেছেন। টুঙ্গিপাড়ার বাসিন্দা আব্দুল মান্নান (৩৮) ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, `পদ্মা সেতু চালু হওয়ার কথা শুনে খুব ভালো লাগছে। মনে হচ্ছে এখন চাইলেই দিনে দিনে বাড়ি থেকে ঘুরে এসে ঢাকায় অফিস করতে পারবো। মন চাইলে যখন-তখন বাড়িতে যেতে পারবো। এটা দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন ছিল। আগে নদী পার হতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো। পারিবারিক অনুষ্ঠান হোক আর সামাজিক উৎসব হোক সব কিছু ভুলে যেতে বসছিলাম। এখন আর সেই সমস্যা হবে না। এখন বাড়ি থেকে গাড়ীতে উঠলে ঘুম ধরার আগেই ঢাকা পৌঁছে যাব।'

তিনি বলেন, সব শেষ ঈদেও আমার ৮ বছরের বাচ্চা নিয়ে মাওয়াঘাটে কি যে দুর্ভোগে পড়েছি সেটা বলার মতো না। ঈদ এলে গ্রামে যাওয়াটা স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু দুর্ভোগের চিন্তা করে অনেক সময় ঈদের সময়ও গ্রামের বাড়ি যেতে পারিনি। সেতু চালু হলে আর সমস্যা থাকবে না।’

বহুল প্রতীক্ষিত স্বপ্নের পদ্মা সেতু চালু হবে আগামী ২৫ জুন। এই সেতু চালু হলে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের ২১ টি জেলার মানুষ সরাসরি উপকৃত হবে।

এপি/

Header Ad
Header Ad

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করেছেন এনসিপির মূখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে নাহিদ ইসলামের জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, "শুভ জন্মদিন। বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী নাহিদ ইসলাম।" তার এই মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। ছবি: সংগৃহীত

বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের ভিত্তিতে দেশে কিছু লোডশেডিং চালু রাখার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, কিছু লোডশেডিং না দিলে ভর্তুকির পরিমাণ বেড়ে যাবে। তবে লোডশেডিং যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে, সে চেষ্টা করা হবে। তিনি জানান, শহর ও গ্রামে সমানভাবে লোডশেডিং কার্যকর করা হবে।

সচিবালয়ে গ্রিড বিপর্যয় নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে দেশে সাড়ে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। গরমের কারণে আগামী দিনে বিদ্যুতের চাহিদা ১৮ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। তখন চাহিদা মেটাতে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন আরও বাড়ানো হবে। তিনি আরও বলেন, যে হারে এসি স্থাপন করা হচ্ছে, সে হারে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হয়নি। অনেকে অকারণে লাইট, ফ্যান ও এসি চালু রাখায় বিদ্যুৎচাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও জানান, দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল ও খুলনায় ২৬ এপ্রিল যে গ্রিড বিপর্যয় ঘটে, তার তদন্তে আট সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির প্রধান করা হয়েছে বুয়েটের উপ-উপাচার্য আবদুল হাসিব চৌধুরীকে। কমিটি সাত কর্মদিবসের মধ্যে গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ, দায়ী ব্যক্তিদের ভূমিকা ও ভবিষ্যতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে সুপারিশ করবে।

মেট্রোরেল এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকার কারণও তদন্তে নেওয়া হয়েছে। বুয়েটের অধ্যাপক শামসুল হককে প্রধান করে একটি আলাদা কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপদেষ্টা বলেন, মেট্রোরেল বন্ধ থাকার মূল কারণ ছিল বিদ্যুৎ সংকট।

এ সময় মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, দেশে গ্যাসের উৎপাদন কমে যাচ্ছে এবং এলএনজি আমদানির আর্থিক সামর্থ্যও কমে গেছে। ফলে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না।

পিজিসিবি ও পিডিবি জানায়, আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ সার্কিট লাইনের ৪০০ কিলোভোল্টের দুটি তার কাছাকাছি আসায় শর্ট সার্কিট হয় এবং সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর ফলে বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ১৫টি জেলা—খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও রাজবাড়ী—প্রায় ১৫ মিনিট থেকে ৯৬ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। তবে সন্ধ্যার পর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে এবং রাত সাড়ে আটটার পর পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়।

Header Ad
Header Ad

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের পূবাইলের হায়দরাবাদ এলাকায় একাধিক শিশু-কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগে এক মসজিদের ইমাম গণপিটুনির শিকার হয়ে পরে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত ইমামের নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫), তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে এবং হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ এলাকায় এক কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগ ওঠে রহিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে উত্তেজিত এলাকাবাসী তাকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করে, এমনকি তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে এবং নির্যাতিত এক কিশোরের বাবার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। একই রাতের (২৭ এপ্রিল) দিবাগত ৩টার দিকে রহিজ উদ্দিন কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, মৃত ইমামের শরীরে গণপিটুনির চিহ্ন ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত হওয়ার ফলেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন।

পূবাইল থানার ওসি এসএম আমিরুল ইসলাম বলেন, রহিজ উদ্দিন স্থানীয় স্কুল-কলেজপড়ুয়া ছেলেদের নিজের থাকার কক্ষে এনে কম্পিউটার গেমস ও মোবাইল গেম খেলার সুযোগ দিতেন এবং কোমল পানীয় খাওয়াতেন। ওই পানীয় সেবনের পর অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাদের বলৎকার করতেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক কলেজছাত্রের কাছ থেকে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে তাকে গণধোলাই দেয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি