শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ডা. জাফরুল্লার ফর্মুলাকে পাত্তা দিচ্ছে না রাজনৈতিক দলগুলো

জাতির সংকট নিরসনে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী জাতীয় সরকারের এক রূপরেখা দিয়েছেন। তিনি বাংলাদেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রামের ইতিহাস নিজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে বর্ণনা করেছেন। এই লেখায় তিনি ‘জাতীয় সরকারের ফর্মুলা’ উপস্থাপন করেছেন। তার সেই লেখায় রাজনীতিবিদদের প্রায় মাইনাস করেই ফর্মুলাটি করা। দেশে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদসগ যেসকল রাজনৈতিক দল রয়েছে তাদের নেতৃত্বকে বাদ দিয়ে ফর্মুলাটি করা হয়েছে।

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি জাফারুল্লাহ চৌধুরী যে ফর্মুলা দিয়েছেন সেটা পাত্তাই দিচ্ছেন না রাজনৈতিক নেতারা। তাদের অনেকে মনে করছেন তিনি একজন বয়োজ্যেষ্ঠ লোক তাঁর দৃষ্টি ভঙ্গিতে যা মনে হয়েছে দিয়েছেন। সেখানে কার নাম থাকল আর কার নাম থাকল না সেটা নিয়ে ভেবে সময় নষ্ট করার প্রয়োজন নেই।

দেশের রাজনৈতিক সংকট যদি থাকে সেটা গণতান্ত্রিক পন্থায় নির্বাচনের মাধ্যমেই পরিবর্তন করতে হবে। অন্য কোন পথ বা ফর্মুলা এদেশে কার্যকর হবে না। যদি সেটি করতেও যায় তাহলে দেশের সংকট আরও ঘনিভূত হবে বলেন মনে করেন তারা। এজন্য ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর প্রস্তাব বিন্দুমাত্র কানে তুলছেন না শীর্ষ রাজনৈতিক নেতারা।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হতো ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বিএনপির থিংকট্যাং হিসেবে কাজ করে। অনেক সময় তার বিভিন্ন বক্তব্যে আওয়ামী লীগ প্রতিবাদও করেছে। তবে সেই বিএনপি তার এই প্রস্তাবকে আমলে নিচ্ছে না।

এবিষয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, জাফরুল্লাহ সাহেব একজন বয়োজ্যেষ্ঠ সম্মানিত মানুষ। উনাকে আমরা সবাই সম্মান করি। দেশ ও জাতির কল্যাণে তার চিন্তাভাবনায় অনেক সময় কারো কারো সঙ্গে মিলে যায়, তার মানে এই নয় সব কিছুতেই মিল থাকবে, মিলে যাবে। তিনি আমাদের দলের কেউ নন, দলের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে কেউ না। জাতীয় সরকার বিষয় উনার প্রস্তাবনা সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত এর সঙ্গে বিএনপি'র কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। উনার দৃষ্টিতে যাকে বিবেচনাযোগ্য বলে মনে হয়েছে তাকে তিনি অন্তর্ভুক্ত করেছে।

বিএনপির বক্তব্য স্পষ্ট-নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে হবে। দলীয় সরকারের অধীন ও শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন হবে না। আমরাও জাতীয় সরকারের কথা বলছি- কিন্তু সেটি হবে বর্তমান অনির্বাচিত সরকারের পদত্যাগ, পতন ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার পর।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, তিনি কেন দেন কিসের জন্য দেন সেটাই তো বুঝি না। এটা জাতির সঙ্গে এক ধরণের তামাশা। কারণ যাদের নাম তিনি দেন তাদের সঙ্গে আলাপ না করে এভাবে না দেওয়া এটা তামাছা ছাড়া কি? তিনি বয়োজোষ্ঠ্য মানুষ তাকে সম্মান করতে চাই কিন্তু তিনি যেভাবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ফর্মুলা দেন এটা নিয়ে আসলে কথা বলার কিছু নাই।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির বলেন, জাফরুল্লাহ চৌধুরী তার নিজের মতামত দিয়েছেন এর সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক নেই।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের ঢাকাপ্রকাশকে বলেন,আমি তার ফর্মুলা দেখি নাই। এটি নিয়ে আলাপ করতে চাই না। তাছাড়া আমাদের পার্টির ফোরামেও এনিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। এসব নিয়ে আলোচনা করার সময় হয়নি।

একইভাবে বিষয়টি এড়িয়ে গেছেন বাংলাদেশের ওয়ার্কাার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। তিনি ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, এগুলো নিয়ে কোনো আলাপ করতে চাই না। এসব নিয়ে কথা বলার সময় নাই।

এবিষয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মন্তব্য নিতে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির একাধিক নেতার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয় তারা কেউ বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য করতে রাজী হননি।

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর লেখাটি ১৫মে মধ্যরাতের পর সংবাদ মাধ্যমের কাছে পাঠানো লেখায় তার ফর্মুলাটি তুলে ধরেন। জাফরুল্লাহ চৌধুরীর প্রস্তাবিত সর্বদলীয় ও বিশিষ্ট নাগরিকদের নিয়ে গঠিত জাতীয় সরকার রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ ও গণভোটের মাধ্যমে গঠিত হবে। তার প্রস্তাবিত ‘জাতীয় সরকারের ফর্মুলা’য় রাষ্ট্রপতি হবেন অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহান অথবা ড. কামাল হোসেন। আর প্রধানমন্ত্রী হবেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস। একইসঙ্গে তিনি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী এবং বিভিন্ন কমিশনের চেয়ারম্যানদের নামও প্রস্তাব করেছেন।

এসএম/

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত