শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সংকটে গম আমদানিকারকরা, চান সরকারের হস্তক্ষেপ

ভারত সরকার বেসরকারিভাবে গম রপ্তানির উপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় দেশের গম আমদানিকারকরা সংকটে পড়েছেন। তারা এখন সরকারের খাদ্য ও বাণিজ্যমন্ত্রীর কাছে ধরনা দিচ্ছেন সংকট সমাধানে দূতিয়ালি করার জন্য। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকজন আমদানিকারক দুই মন্ত্রণালয়ের কাছে লিখিতভাবে আবেদন করে সরকারের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।

অপরদিকে ভারত থেকে সরকারিভাবে জি টু জি ভিত্তিতে যে গম আমদানি প্রক্রিয়াধীন ছিল সেটি অব্যাহত আছে। ইতিমধ্যে এক লাখ টন গম দেশে এসেছে। বাকি দেড় লাখ টন পাইপলাইনে রয়েছে। এ কারণে দেশে গমের কোনো সংকট হবে না বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী।

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার মঙ্গলবার (১৭ মে) ঢাকাপ্রকাশ-কে জানিয়েছেন, গম নিয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই। সরকারিভাবে যে গম আমদানি হয় সেটি অব্যাহত আছে। আরও দুই-তিন দেশের সঙ্গেও আলোচনা চলছে। জুন পর্যন্ত গমের মজুদ আছে। মঙ্গলবার পর্যন্ত সরকারের গুদামে মজুদের পরিমাণ হচ্ছে এক লাখ ছয় হাজার টন।

তিনি বলেন, সমস্যাটা অন্য জায়গায়। দেশের গম আমদানিকারকরা বেসরকারিভাবে ভারত থেকে যে গম আমদানি করেন, ভারত বেসরকারিভাবে রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ায় সেটি কিছুটা বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। তবে শিগগির সেই সংকট কেটে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশে বছরে গমের চাহিদা হচ্ছে প্রায় ৭৫ লাখ টন। এরমধ্যে দেশে উৎপাদন হয় প্রায় ১৩ থেকে ১৪ লাখ টন। বাকিটা আমদানি করা হয়। যার বেশিরভাগই আসে বেসরকারিভাবে।

গমের সবচেয়ে বড় বাজার হচ্ছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। বিশ্বে গমের চাহিদার ২৫ শতাংশ পূরণ করে এই দুই। বাংলাদেশও এই দুই দেশ থেকে গম আমদানি করে থাকে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু গত প্রায় তিন মাস ধরে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ অব্যাহত থাকার কারণে এই দুই দেশ থেকে আপাতত গম আমদানি বন্ধ রয়েছে। বেসরকারিভাবে ভারত থেকেও গম আমদানি করে থাকেন দেশের ব্যবসায়ীরা। বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশের গম আমদানিকারকদের অনেকেই ভারত থেকে গম আমদানির উদ্যোগ নেন এবং গত কিছু দিনে তারা ভারতের বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোরে সঙ্গে গম আমদানির চুক্তি করেন। কেউ কেউ অগ্রিম টাকা দিয়েছেন। কিন্তু এলসি খুলেননি ডলারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায়। অপেক্ষা করছেন ডলারের দাম কমার। আবার কেউ কেউ এলসি খুলে টাকাও পরিশোধ করেছেন। কিন্তু হঠাৎ করে ভারত বেসরকারিভাবে গম রপ্তানির উপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় কঠিন সংকটে পড়েছেন দেশে গম ব্যবসায়ীরা।

বেসরকারিভাবে যেসব প্রতিষ্ঠান ভারত থেকে গম আমদানি করার জন্য ইতিমধ্যে চুক্তি করেছে সেগুলোর মধ্যে এরাইজিং ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল এক লাখ ১০ হাজার টন, সান সাইনিং ৫৫ হাজার টন, এম এস শাইখ ব্রাদার্স দুই লাখ ৫০ হাজার টন এবং ভেনাস ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ক্রয় করেছে ৫৫ হাজার টন। এ রকম আরও বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান ভারত থেকে এইভাবে গম ক্রয় করেছে। কিন্তু ভারত হঠাৎ করে বেসরকারিভাবে গম রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় সংকটে পড়েছেন দেশের ব্যবসায়ীরা।

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার ঢাকাপ্রকাশকে জানিয়েছেন, বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী ইতিমধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রী ও আমার কাছে লিখিত আবেদন করেছেন বিষয়টি সুরাহা করে দেওয়ার জন্য। সোজা কথায় তারা চাচ্ছেন ভারত সরকারের সঙ্গে কথা বলে সমস্যাটা সমাধান করা। তারা যেন ক্রয় করা গম দেশে আনতে পারেন।

তিনি বলেন, আমরা একটা উদ্যোগ নিচ্ছি। সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ভারত সরকারকে অনুরোধ করা হবে।

খাদ্যমন্ত্রী আরও জানান, ভারত থেকে জিটুজি’র ভিত্তিতে সরকার আড়াই লাখ টন গম ক্রয় করেছে। এই গমের মধ্যে ৫০ হাজার টন ইতিমধ্যে দেশের গুদামে ঢুকেছে। আরও ৫০ হাজার টন নিয়ে জাহাজ গম চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙর করেছে। সেগুলো এখন খালাসের অপেক্ষায়। আরও দেড় লাখ টন গম পাইন লাইনে রয়েছে। এগুলো এমাসেই চলে আসবে।

এদিকে বুলগেরিয়া বাংলাদেশের কাছে দুই লাখ টন গম বিক্রি করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এ নিয়ে বুধবার (১৮ মে) ভার্চ্যুয়ালি খাদ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করবেন বুলগেরিয়ার রাষ্ট্রদূত। এ ছাড়া গম আমদানির বিষয়ে আরও একাধিক দেশের সঙ্গে সরকারের যোগাযোগ হচ্ছে।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত