সোমবার, ৬ জানুয়ারি ২০২৫ | ২২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পঞ্চগড়ে বইছে মৃদু শৈতপ্রবাহ, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহের দাপটে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। কনকনে ঠান্ডা বাতাস আর ঘন কুয়াশায় এই অঞ্চলের নিম্ন আয়ের মানুষদের জীবনে নেমে এসেছে চরম দুর্ভোগ। শনিবার (৪ জানুয়ারি) ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

একই দিন সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি। এর আগে ৩ জানুয়ারি দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আবহাওয়াবিদদের মতে, তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রির মধ্যে থাকলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইতে থাকে, যা গত দুই দিন ধরে পঞ্চগড় জেলায় বিরাজ করছে।

বরফের মতো ঠান্ডা বাতাসে কাবু হয়ে পড়েছে পঞ্চগড়ের মানুষ। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষগুলো শীত নিবারণের জন্য খড়কুটো জ্বালিয়ে দিন কাটাচ্ছেন। সন্ধ্যার পর থেকেই তীব্র ঠান্ডা আর কুয়াশার কারণে যানবাহন চলছে ধীরগতিতে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া সাধারণ মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না।

এদিকে, শীতের তীব্রতার কারণে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে শীতজনিত রোগ বাড়ছে। হাসপাতালগুলোতে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ।

তবে ভোরের কুয়াশা কেটে গেলে ঝলমলে রোদ উঠার ফলে জনজীবনে সাময়িক স্বস্তি ফিরেছে। কর্মজীবী মানুষরা শীতের পোশাক গায়ে দিয়ে কাজের উদ্দেশ্যে বের হয়েছেন। কেউ নদীতে পাথর তুলছেন, কেউ সবজি ক্ষেতের পরিচর্যায় ব্যস্ত, আবার কেউ কাজ করছেন চা বাগানে।

তেঁতুলিয়ার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের সহকারী কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ রায় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘হিমালয় পর্বতের কাছাকাছি হওয়ায় উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল থেকে বয়ে আসা হিমেল হাওয়ার কারণে তীব্র ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়। আজ সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাণ ছিল ৯৯ শতাংশ।’

পঞ্চগড়ের হতদরিদ্র মানুষের শীতকাল কাটছে সংগ্রামের মধ্য দিয়ে। তাপমাত্রা কম থাকায় সন্ধ্যার পর হাটবাজারগুলো ফাঁকা হয়ে গেছে। ছিন্নমূল মানুষেরা আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা চালাচ্ছেন। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো পর্যাপ্ত শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু হয়নি বলে জানা গেছে।

উত্তরের এ প্রান্তিক জেলায় শীতের এমন বৈরিতা প্রতিবছরই আসে, তবে এবার তীব্রতা বেশি। সরকারি উদ্যোগে দ্রুত শীতবস্ত্র বিতরণ এবং শীতজনিত রোগের চিকিৎসায় বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।

Header Ad
Header Ad

দেশের মূল্যস্ফীতি কমলেও অস্বস্তিতে গ্রামের মানুষ

দেশের মূল্যস্ফীতি কমলেও অস্বস্তিতে গ্রামের মানুষ। ছবি: সংগৃহীত

বিদায়ী ২০২৪ সালের সর্বশেষ মাসেও দেশে মূল্যস্ফীতি কমেছে। এ মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১২ দশমিক ৯২ শতাংশ। আর সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশে। তবে মূল্যস্ফীতির এই দুই হার এখনো দুই অঙ্কের ঘরে থাকার মানে হলো, নির্দিষ্ট আয়ের মানুষকে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এমনকি শহরের চেয়ে গ্রামের মানুষ মূল্যস্ফীতির কারণে বেশি ভুগছে।

মূল্যস্ফীতি তথ্য প্রকাশ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) করে জানিয়েছে, গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এক বছরের চলন্ত গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৩৪ শতাংশ। তার আগের বছরে, অর্থাৎ ২০২৩ সালে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৪৮।

বিবিএসের এই তথ্য মতে, বিদায়ী বছরের পুরো সময় দেশের মানুষ উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে চাপে ছিল। নভেম্বর মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশ। ওই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশ। ফলে নভেম্বরের তুলনায় খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমলেও টানা ৯ মাস ধরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের ওপরে রয়েছে।

নভেম্বর মাসের খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল গত সাড়ে ১৩ বছরের মধ্যে খাদ্য মূল্যস্ফীতির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ হার। গত জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১৪ দশমিক ১০ শতাংশে উঠেছিল।

গত ডিসেম্বরে ১২ দশমিক ৯২ শতাংশ খাদ্য মূল্যস্ফীতি হওয়ার মানে হলো, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে ১০০ টাকায় যে পণ্য কেনা গেছে, বিদায়ী বছরের ডিসেম্বরে একই পরিমাণ পণ্য কিনতে ভোক্তাকে ১১২ টাকা ৯২ পয়সা খরচ করতে হয়েছে।

ডিসেম্বর মাসে শীতের শাকসবজির সরবরাহ বাড়ায় বাজারে এসব পণ্যের দাম কমে এসেছে। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতির রাশ টেনে ধরতে সরকার আমদানি করা পণ্যের দাম কমাতে বেশ কিছু পণ্যে শুল্ক ও অন্যান্য কর তুলে নিয়েছে। বাড়ানো হয়েছে নীতি সুদের হারও। ফলে বাজারে পণ্যমূল্যে এসব পদক্ষেপের কিছুটা প্রভাব দেখা যাচ্ছে।

গত মাসে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ২৬ শতাংশ, আগের মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ। গ্রামীণ এলাকায় খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ, আর শহরাঞ্চলে ছিল ৯ দশমিক ১৭ শতাংশ।

Header Ad
Header Ad

নিজের নামে ট্রফি, অথচ পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে ডাকা হয়নি গাভাস্কারকে

ছবি: সংগৃহীত

সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এসসিজি) বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির ফাইনাল ম্যাচ শেষে অদ্ভুত এক চিত্র দেখা গেল। ট্রফি তুলে দিলেন অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি অ্যালান বর্ডার, অথচ তার সঙ্গে মঞ্চে দেখা গেল না ভারতের কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কারকে। মাঠের এক পাশে একা দাঁড়িয়ে থাকা গাভাস্কারকে দেখে হতবাক হয়েছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা।

গাভাস্কার এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে সরাসরি প্রশ্ন তুলেছেন, “শুধু আমি ভারতীয় বলে?” কোড স্পোর্টসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি দুই দেশের যৌথ সম্মান। আমি মাঠেই ছিলাম, কিন্তু শুধুমাত্র অস্ট্রেলিয়া জিতেছে বলে আমাকে উপস্থাপনা থেকে বাদ দেওয়া হলো? এটি ঠিক হয়নি। আমি আমার বন্ধু অ্যালান বর্ডারের সঙ্গে ট্রফি প্রদান করতে পারতাম।”

খবরে জানা গেছে, ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া আগে থেকেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে অস্ট্রেলিয়া জিতলে বর্ডার ট্রফি দেবেন, আর ভারত জিতলে বা ড্র হলে গাভাস্কার তা করবেন। তবে গাভাস্কারকে এ বিষয়ে আগে থেকে কিছু জানানো হয়নি, যা নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।

এবারের সিরিজে অস্ট্রেলিয়া ৩-১ ব্যবধানে জিতে দশ বছর পর ট্রফি পুনরুদ্ধার করে। সিডনি টেস্টে ভারতের ইনিংস গুটিয়ে যায় মাত্র ১৫৭ রানে। স্কট বোল্যান্ড ও প্যাট কামিন্সের বিধ্বংসী বোলিংয়ের সামনে ভারতীয় ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। অস্ট্রেলিয়া সহজেই ৬ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

১৯৯৬-৯৭ সাল থেকে শুরু হওয়া বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি টেস্ট ক্রিকেটের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ সিরিজে পরিণত হয়েছে। এবারের সিরিজে দর্শক রেকর্ড ভেঙেছে। তবে সিরিজ শেষে সুনীল গাভাস্কারকে উপেক্ষা করার ঘটনাটি ক্রিকেটবিশ্বে আলোড়ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

যুক্তরাষ্ট্রে তুষার ঝড়ের শঙ্কা, ৭ অঙ্গরাজ্যে জরুরি অবস্থা জারি  

ছবিঃ সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের ৩০টিরও বেশি অঙ্গরাজ্যের অন্তত ছয় কোটি মানুষ বিশাল একটি তুষার ঝড়ের কবলে পড়েছে। পরিস্থিতি মোকাবেলায় কানসাস, কেন্টাকি, আরকনস, ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া, ভার্জিনিয়া, মিজৌরিতে পুরোপুরি এবং নিউ জার্সির কিছু অংশে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে।

রোববার এসব অঙ্গরাজ্যসহ তুষার ঝড় যুক্তরাষ্ট্রের বিশাল অংশে তুষার, বরফ ও জমে যাওয়ার মতো তাপমাত্রা নিয়ে হাজির হয়। এই তুষার ঝড়ের কারণে এক দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে সবচেয়ে ভারি তুষারপাত ও নিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এই চরম আবহাওয়া তৈরি হয়েছে উত্তর মেরু অঞ্চলের ঘূর্ণিবাত্যার কারণে। এই ঘূর্ণিবাত্যা চরম শীতল বাতাসের একটি এলাকা যেটি আর্কটিক মহাসাগরের চারপাশে ঘুরপাক খাচ্ছে। সেখান থেকেই হিমশীতল আবহাওয়া যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যাঞ্চলে নেমে আসছে আর তাতে চরম আবহাওয়া পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে।

হাজার হাজার ফ্লাইট ছাড়তে বিলম্ব হচ্ছে অথবা সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। ইতোমধ্যেই প্রায় ২০০০ ফ্লাইট বাতিল হয়েছে বলে ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট ফ্লাইটঅ্যাওয়ারের তথ্যের বরাত দিয়ে জানিয়েছে বিবিসি।

তুষার ঝড়ের কারণে বহু সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। স্কুলও বন্ধ রাখা হয়েছে। ওয়াইওমিংয়ের একটি পর্বতে হিমবাহের মধ্য এক স্কি চালকের মৃত্যু হয়েছে।

রয়টার্স জানিয়েছে, ঝড়টি যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক উপকূলের মাঝ বরাবর এগিয়ে যাচ্ছে। সেখানে রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির পাশাপাশি বাল্টিমোর ও ফিলাডেলফিয়ার মতো শহরগুলো ভারি তুষার ও প্রবল ঠাণ্ডা মোকাবেলার প্রস্তুতি নিচ্ছে।

সোমবার মার্কিন কংগ্রেসে অধিবেশন বসার কথা রয়েছে। এই অধিবেশনে রিপাবলিকান ডনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া কথা।

কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার রিপাবলিকান মাইক জনসন রোববার ফক্স নিউজকে বলেছেন, আইনপ্রণেতাদের দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে আবহাওয়া বাধা হতে পারবে না। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সিভিল সার্ভিস পরিচালনাকারী সরকারি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা ইউনাইটেড স্টেটস অফিস অব পার্সোনাল ম্যানেজমেন্ট (ওপিএম) ঘোষণা করেছে, ওই দিন রাজধানীর ফেডারেল দপ্তরগুলো বন্ধ থাকবে।

এই তুষার ঝড়ের সবচেয়ে বড় ঝাপটা যে অঞ্চলগুলোর ওপর দিয়ে যাবে তার মধ্যে কানসান ও মিজৌরিও আছে। রোববার বিকালের মধ্যে এই দুই অঙ্গরাজ্যের বিভিন্ন এলাকা ২৫ সেন্টিমিটার (১০ ইঞ্চি) তুষারের নিচে চাপা পড়েছিল।

কানসাস নগরীর কর্মকর্তা ব্রায়ান প্ল্যাট এই ঝড়টিকে শহরটির দেখা ‘অন্যতম প্রবল ঐতিহাসিক ঝড়’ বলে মন্তব্য করেছেন।

এনবিসি নিউজকে তিনি বলেন, আমরা ৩২ বছরেও ১০ ইঞ্চির বেশি তুষার পড়তে দেখিনি।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশের মূল্যস্ফীতি কমলেও অস্বস্তিতে গ্রামের মানুষ
নিজের নামে ট্রফি, অথচ পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে ডাকা হয়নি গাভাস্কারকে
যুক্তরাষ্ট্রে তুষার ঝড়ের শঙ্কা, ৭ অঙ্গরাজ্যে জরুরি অবস্থা জারি  
ভারতে পালানোর সময় ছাত্রলীগ নেতা শাহাজাদা গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
মন্ত্রিত্ব হারাতে বসেছেন টিউলিপ
দেশে বর্তমানে বেকার ২৬ লাখ ৬০ হাজার  
আজহারীকে জামায়াতে যোগ দিতে বললেন দুদু  
রাষ্ট্র সংস্কারে কাজ করছে ১১ ছায়া কমিশন  
১৫ লাখ টাকা নিয়েছিলো সাবেক প্রেমিকের থেকে তাহসানের স্ত্রী!  
৫০ বছর পর প্রকাশ্যে মেজর ডালিম, মুজিবকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য  
মুম্বাইয়ে ক্রাইম পেট্রোল অভিনেতাকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাত
প্রথমবার জুটি বাঁধছেন আয়ুষ্মান-রাশমিকা
বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে মঙ্গলবার রাতে লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া  
মারা গেছেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রবীর মিত্র  
আজই পদত্যাগ করতে পারেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো
শুধু মা ও সন্তানদের নিয়েও একটি নিখুঁত পরিবার হয় : পরীমণি
প্রশ্নফাঁস কান্ডের সেই আবেদের ব্যাংক হিসাবে ৪৫ কোটি টাকা লেনদেন
শেখ হাসিনাকে ‘কওমি মাতা’ আখ্যা দিয়ে তসলিমার সমালোচনা
গুচ্ছ পদ্ধতি এবং পোষ্য কোটা বাতিলসহ সাত দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন