বুধবার, ৮ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

তিস্তা মহাপরিকল্পনার বাস্তবায়ন চান মেনন-ইনু

ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেনন বলেছেন, তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নিজেই উদ্যোগ নিয়েছিলেন। আমরা তার উদ্যোগে আনন্দিত হয়েছিলাম। কিন্তু আফসোস সেই তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে আজ পর্যন্ত আলোর মুখ দেখেনি। তিস্তা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে। চরের উপর চর পড়েছে। আর ভাঙনের পর ভাঙনে তিস্তাপাড়ের মানুষ আজ নিঃস্ব। বৈষম্য দূরীকরণ, দারিদ্র্যতার হার কমানোসহ নদীনির্ভর উত্তরাঞ্চলকে মরুকরণ থেকে বাঁচাতে তিস্তা চুক্তির পাশাপাশি তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন ছাড়া বিকল্প কোনো পথ খোলা নেই।

শনিবার (৬ মে) বিকেলে রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের গণসমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। নিজস্ব অর্থায়নে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন, তিস্তা চুক্তি সই ও রংপুর বিভাগের উন্নয়ন বৈষম্য নিরসনের দাবিতে তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদ এই গণসমাবেশের আয়োজন করে।

তিনি বলেন, তিস্তা আমার নদী, আমাদের নদী। তিস্তা মহাপরিকল্পনার বাস্তবায়ন আমাদের সবার দাবি, এটা আমাদের প্রাণের দাবি। এর মধ্যে যারা নিরাপত্তা, ভূ-রাজনীতি ও চীন-ভারতের সম্পর্কের প্রশ্ন খুঁজে, আমি তাদের বলল এই খেলা আমাদের নিয়ে লেখবেন না। তিস্তা মহাপরিকল্পনার বাস্তবায়ন নিয়ে নতুন কোনো চক্রান্ত, বাধা আমরা মানব না। আগামী জাতীয় বাজেট অধিবেশন আমরা সংসদেও তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য অর্থ বরাদ্দ চাইব।

অতিথির বক্তব্যে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদের সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, তিস্তার পানি ভারত থেকে আসে। সেটা নিয়ে পানি চুক্তির ব্যাপার রয়েছে। ২০১২ সালে ভারত-বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক থেকে তা নিয়ে সমঝোতা হয়েছে। তিস্তার পানি চুক্তি হবে বলে একমত হয়েছে ভারত। কিন্তু আজ পর্যন্ত তা বাস্তবায়ন হয়নি। প্রতিবছর সরকার তাগাদা দিচ্ছে কিন্তু হচ্ছে হচ্ছে করে হচ্ছে না। আমরা শুধু তিস্তার পানি চুক্তি চাই না, আমরা চাই তিস্তা মহাপরিকল্পনারও বাস্তবায়ন হোক।

তিনি আরও বলেন, নিজস্ব অর্থায়নে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে ৬ দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আমরা এ আন্দোলন চালিয়ে যাব। দেশের ৭ লাখ কোটি টাকার বাজেটের মধ্যে ৮ হাজার কোটি টাকা কোনো কিছুই না। আমি ১৪ দলের একজন সদস্য হিসেবে তিস্তা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করছি। প্রধানমন্ত্রী উত্তরবঙ্গ থেকে মঙ্গা দূর করেছেন, এখন টাকা চাই তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের। আমাদের এক দাবি টাকা দেন, টাকা দেন, তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেন।

সমাবেশে উদ্বোধকের বক্তব্য রাখেন সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা। তিস্তা বাঁচাও, নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শফিয়ার রহমানের সঞ্চালনায় ও সংগঠনের সভাপতি নজরুল ইসলাম হক্কানীর সভাপতিত্বে গণসমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, বাংলাদেশ জাসদের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সংসদ সদ্য নাজমুল হক প্রধান, তিস্তা বাঁচাও, নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য গেরিলা লিডার শফিকুল ইসলাম কানুসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা ও জনপ্রতিনিধিরা।

এসজি

Header Ad
Header Ad

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক  

ছবিঃ সংগৃহীত

রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান।

মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ বিষয়ে ব্রিফ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

শফিকুল আলম বলেন, সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে আয়োজিত এ বৈঠকে নির্বাচন, দুর্নীতি, অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে করণীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, বর্ধিত সময়সীমার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ছয়টি সংস্কার কমিশনের মধ্যে পাঁচটি ১৫ জানুয়ারির মধ্যে তাদের প্রতিবেদন জমা দেবে বলে আশা করছে সরকার।

এই ছয়টি কমিশন হলো বদিউল আলম মজুমদারের নেতৃত্বাধীন নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, সরফরাজ হোসেনের নেতৃত্বাধীন পুলিশ প্রশাসন সংস্কার কমিশন, বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মোমিনুর রহমানের নেতৃত্বাধীন বিচার বিভাগীয় সংস্কার কমিশন, টিআইবির ইফতেখারুজ্জামানের নেতৃত্বে দুর্নীতি দমন কমিশন, আবদুল মুয়ীদ চৌধুরীর নেতৃত্বে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন এবং ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির বিশিষ্ট অধ্যাপক আলী রীয়াজের নেতৃত্বে সংবিধান সংস্কার কমিশন।

এ সময় জাতীয় নির্বাচন সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টা এ বিষয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বলেছেন, তা পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

মেটা প্ল্যাটফর্মে থাকছে না ফ্যাক্টচেকার, বাড়বে রাজনৈতিক কনটেন্ট: জাকারবার্গ  

মার্ক জাকারবার্গ। ছবিঃ সংগৃহীত

ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও থ্রেডসে ফ্যাক্টচেকার বাতিল করা হবে, সেন্সরশিপ উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হবে এবং রাজনৈতিক কনটেন্টের পরিমাণ বাড়ানো হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন টেক জায়ান্ট মেটা প্ল্যাটফর্মের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ।

এক ভিডিও বার্তায় জাকারবার্গ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্পের হোয়াইট হাউজে প্রত্যাবর্তনের পর থেকে মেটা মুক্ত মতকে অগ্রাধিকার দিতে চায়। তিনি জানান, ফ্যাক্টচেকারের পরিবর্তে ‘এক্স’-এর মতো কমিউনিটি নোট চালু করা হবে।

জাকারবার্গ বলেন, মেটার ফ্যাক্টচেকারদের রাজনৈতিক পক্ষপাতের কারণে আস্থা ধ্বংস হয়েছে এবং তাদের কাজ প্রত্যাশিত ফল আনেনি। এজন্য কনটেন্ট মডারেশন টিমকে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে টেক্সাসে স্থানান্তর করা হবে। সেখানে দলগুলোর পক্ষপাতিত্ব নিয়ে কম উদ্বেগ রয়েছে।

মেটার নতুন ফিল্টারিং পদ্ধতিতে কেবল গুরুতর এবং অবৈধ কনটেন্টগুলোকে নিশানা করা হবে। কম গুরুতর বিষয়গুলোতে ব্যবস্থা নেওয়ার আগে ব্যবহারকারীদের রিপোর্টের ওপর নির্ভর করবে মেটা। জাকারবার্গ বলেন, এতে কম খারাপ জিনিস ধরা পড়বে, তবে নির্দোষ পোস্ট এবং অ্যাকাউন্ট কম মুছে ফেলা হবে।

জাকারবার্গ আরও জানান, লিঙ্গ ও অভিবাসনের মতো বিষয়গুলোর ওপর সীমাবদ্ধতা কমানো হবে। যাতে করে ব্যবহারকারীরা তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন।

জাকারবার্গ ইউরোপের সেন্সরশিপ আইন এবং লাতিন আমেরিকার গোপন আদালতের আদেশের সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য হলো বিশ্বব্যাপী সেন্সরশিপবিরোধী পদক্ষেপ নিতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করা।

মেটার ওভারসাইট বোর্ডের সহ-সভাপতি ডেনমার্কের সাবেক প্রধানমন্ত্রী হেলে থর্নিং-শ্মিট। কমিটির পক্ষ এই নতুন নীতিমালা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা এবং কার্যকর করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।

মেটার গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্সের প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিক ক্লেগের পদত্যাগের পরে রিপাবলিকান নেতা জোয়েল ক্যাপলান এই পদে দায়িত্ব নেবেন। বোর্ড নিক ক্লেগের অবদানের প্রশংসা করে বলেছে, তিনি মেটার মুক্ত মতনীতির পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।

জাকারবার্গের বক্তব্য স্পষ্ট করে বলেছেন, সেন্সরশিপ কমাতে আমরা কনটেন্ট ফিল্টারগুলো পুনর্গঠন করছি। তবে এটি একটি ভারসাম্যের বিষয়। এতে কিছু খারাপ বিষয় এড়ানো কঠিন হবে, তবে নির্দোষ ব্যবহারকারীদের রক্ষা করাও সম্ভব হবে।

Header Ad
Header Ad

হাসিনাকে দীর্ঘমেয়াদি থাকার অনুমতি দিলো ভারত  

শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ছবিঃ সংগৃহীত

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দীর্ঘমেয়াদি ভিসা দেওয়া হবে। এক উচ্চপদস্থ সূত্র গতকাল ভারতীয় গণমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন। তবে অনুমতির প্রকৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।

এদিকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পদে না থাকার কারণে তাঁর কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিল হয়। ভারতে আসার পর সাধারণ পলাতক নাগরিক হিসেবে তাঁর স্বল্পসময়ের ভিসা মঞ্জুর হয় ‘মানবিকতার’ কারণে। ইতোমধ্যে তাঁর ভারতে থাকা পাঁচ মাস পেরিয়ে গেছে। এজন্য এবার দীর্ঘমেয়াদি ‘আবাসিক ভিসা’ বা রেসিডেনশিয়াল ভিসা দেওয়া হচ্ছে।

ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়ার কোনো আইন নেই। তাই এ ধরনের পলাতক মানুষকে আবাসিক ভিসা দেওয়া হয়। এ ভিসা দেওয়া হলে শেখ হাসিনা সাধারণ নাগরিকের মতোই থাকতে পারবেন। তবে প্রকাশ্যে রাজনৈতিক কাজ করায় অসুবিধা হতে পারে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ ভিসা অনুমোদন করেছে। ভারত সরকার আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে পলাতক হাসিনাকে বাংলাদেশের হাতে তুলে দেবে না। যদিও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নোট ভার্বলের মাধ্যমে হাসিনার প্রত্যাবর্তন দাবি করেছে। এর আগে হাসিনাপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছিলেন, তাঁর মা রাজনৈতিক আশ্রয় চাননি এবং তাঁর পাসপোর্ট বাতিল হয়নি।

এর মধ্যে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাকে গণহত্যার অভিযোগে আসামি করা হয়েছে। তারা হাসিনাকে ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকায় এনে বিচার করতে চান। যেহেতু ভারত সরকার ফেরত দেবে না এজন্য তারা ভারতে এসে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান। কিন্তু এটা হয় কনস্যুলার সেকশনের মাধ্যমে। সরকারি যুক্তি হলো যারা কারাগারে বন্দি থাকেন তাদের জন্য এ সুবিধা আছে। হাসিনা যেহেতু গ্রেপ্তার হননি তাই তাঁর ক্ষেত্রে অসুবিধা হতে পারে। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা যখন ভারতে আসেন তখন তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ফৌজদারি মামলা ছিল না। তাঁর বিরুদ্ধে পরে মামলা দায়ের করে ইউনূস সরকার। এখন ভারত সরকারের সিদ্ধান্ত যত দিন তিনি থাকতে চাইবেন ভারতে থাকবেন।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক  
মেটা প্ল্যাটফর্মে থাকছে না ফ্যাক্টচেকার, বাড়বে রাজনৈতিক কনটেন্ট: জাকারবার্গ  
হাসিনাকে দীর্ঘমেয়াদি থাকার অনুমতি দিলো ভারত  
ইউরোপে পোঁছানোর চেষ্টায় সাগরে প্রাণ গেলো ২,২০০ অভিবাসীর  
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করল সরকার  
ঢাবি থেকে সাত কলেজকে আলাদা করতে কমিশন ও শিক্ষার্থীদের বৈঠক বুধবার
প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে ৯৮ কোটি টাকার অনুদান সংগ্রহ
এবার শাহীনকে ধরা হলো বিমানবন্দরে! আদালতে সোপর্দ
হৃদয়-মেয়ার্সের জুটিতে বরিশালের সহজ জয়
‘ফিরোজা’ থেকে বিমানবন্দরের পথে খালেদা জিয়া
কানাডার অনেকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হিসেবে তাঁদের দেশকে দেখতে চান: ট্রাম্প
ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনাসহ ৯৭ জনের পাসপোর্ট বাতিল
পাঁচদশক আড়ালে থাকা মেজর ডালিম বাংলাদেশে ফিরছেন!
সাবেক জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের ছোট ভাই মৃদুল গ্রেপ্তার
জুলাই-আগস্ট গণহত্যার ন্যায়বিচার দেখতে চান প্রধান বিচারপতি
আবারও বাড়বে শীতের দাপট, ঘন কুয়াশার সঙ্গে থাকবে ঠাণ্ডা বাতাস
পরিবারসহ নাফিজ সারাফতের বাড়ি, জমি ও ফ্ল্যাট ক্রোকের আদেশ
শিবগঞ্জ-মালদা সীমান্তে কাঁটাতার দেয়া নিয়ে বিজিবি-বিএসএফের উত্তেজনা
দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত: দায় নিয়ে পদত্যাগের ঘোষণা পরিবহনমন্ত্রীর
ভারতের কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়া ৯০ বাংলাদেশি চট্টগ্রামে পৌঁছেছেন