বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ | ২৬ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

উখিয়া ক্যাম্প থেকে জয়পুরহাটে নিয়ে রোহিঙ্গা তরুণীকে বিয়ে

ছবি: সংগৃহীত

জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার লকইর গ্রামের আয়নাল হোসেন নামে এক যুবকের সঙ্গে কক্সবাজারের উখিয়া আশ্রয় শিবিরের (ক্যাম্প) এক রোহিঙ্গা তরুণীর বিয়ে হয়েছে।

বাংলাদেশের কোনো স্থায়ী বাসিন্দা রোহিঙ্গা তরুণীকে বিয়ে করে ঘর সংসার করায় নিষেধাজ্ঞা থাকলেও গত বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) রাতে গোপনে উপজেলার বানদীঘি গ্রামে মামুনুর রশিদের বাড়িতে এ বিয়ে হয়।


এরপর থেকে রোহিঙ্গা তরুণী তার স্বামীর বাড়ি লকইর গ্রামে বসবাস করছেন। এ খবর এলাকার লোকজন জানলেও তা ব্যাপকভাবে প্রকাশ পায়নি। খবর পেয়ে পুলিশ ওই রাতে বানদীঘি গ্রামে গেলেও তাদের আটক না করে সেখান থেকে ফিরে আসে।

লকইর গ্রামে আয়নালের বাড়িতে গিয়ে জানা যায়, প্রায় বছর খানেক আগে বানদীঘি গ্রামের একটি শিশু ধর্ষণের মামলার আসামি হারুনুর রশিদ ও সবুজ মিয়া গ্রেপ্তারের ভয়ে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে কক্সবাজারের রামু উপজেলায় আত্মগোপন করেন। সেখানে তাদের পরিচয় হয় আয়েশা বেগম নামে এক রোহিঙ্গা তরুণীর সঙ্গে। সেই সূত্র ধরে তারা দুজন যাতায়াত করতেন ওই তরুণীর বাড়িতে। আয়েশা বেগমের মেয়ে রুমা খাতুনকে (২১) বিয়ে দিতে হবে, সেই বিষয়ে আলোচনা হয় তাদের সঙ্গে। তখন সবুজ মিয়া সাড়ে তিন লাখ টাকার বিনিময়ে নিজের ছেলের সঙ্গে রুমার বিয়ে ঠিক করেন। কথামতো সাড়ে তিন লাখ টাকা সবুজকে বুঝিয়ে দেন আয়েশা।

গত ৯ জানুয়ারি আয়েশা মেয়ে রুমাকে নিয়ে তাদের সঙ্গে বানদীঘি গ্রামে আসেন এবং হারুনুর রশিদের বাড়িতে ওঠেন। এরপর টাকা নিয়ে সবুজ মিয়া সেখান থেকে পালিয়ে যান। অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাকে না পেয়ে বিপদে পড়েন হারুন। একপর্যায়ে সবুজকে না পেয়ে আয়েশা বেগম ও তার মেয়ে রুমাকে একই গ্রামে তার ছোট ভাই মামুনুর রশিদের বাড়িতে রাখেন হারুন। পরে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ থেকে রোহিঙ্গা তরুণী রুমার নামে ভুয়া জন্মসনদ তৈরি করেন তিনি। এরপর একই উপজেলার পুনট ইউনিয়নের লকইর গ্রামে তার ফুফাত ভাই আব্দুল মোমেনের ছেলে আয়নাল হোসেনের সঙ্গে রুমাকে বিয়ে দেন।

রোহিঙ্গা তরুণী রুমার মা আয়েশা বেগম সাংবাদিকদের বলেন, আমরা রোহিঙ্গা এটা সত্য, তাই বলে আমাদের ছেলেমেয়ের কি বিয়ে হবে না? হারুন আমার ধর্ম ভাই। সেই সুবাদে সবুজের ছেলের সঙ্গে আমার মেয়েকে বিয়ে দিতে এসেছিলাম। বিয়ে বাবদ সবুজকে সাড়ে তিন লাখ টাকাও দিয়েছি। এখানে আসার পর আমাদের ফেলে সবুজ পালিয়েছে। এখন বাধ্য হয়ে আমার ধর্ম ভাই হারুন আমার মেয়েকে তার ফুফাত ভাইয়ের ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিয়েছে। এতে আপনাদের অসুবিধা কোথায়? ভুয়া জন্মসনদের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যা করার সব কিছুই হারুন করেছে।

রুমা বলেন, আমার কি অপরাধ? মা ও হারুন মামা আমাকে এখানে এনে বিয়ে দিয়েছে। মা সবুজ মামাকে বিয়ের জন্য সাড়ে তিন লাখ টাকাও দিয়েছে। সে আমাদের রেখে পালিয়ে গেছে। হারুন মামা স্থানীয় এক নিকাহ রেজিস্ট্রারের মাধ্যমে আমাদের বিয়ে দিয়েছে। এখন আমি আয়নালের সঙ্গে ঘর সংসার করছি।

রুমা আরও বলেন, আমার মতো আরও তিন/চারজন রোহিঙ্গা মেয়ের বিয়ে হয়েছে জয়পুরহাটে। কেন আপনারা শুধু আমার দোষ ধরছেন?

আয়নালের চাচা ও সাবেক ইউপি সদস্য সাইদুর রহমান বলেন, বলা নেই, কওয়া নেই, গত বৃহস্পতিবার রাতে হঠাৎ করে আয়নাল বিয়ে করে বউসহ বাড়িতে আসে। তাতেই আমার সন্দেহ হয় যে আয়নাল কোথায় বিয়ে করল। পরে খোঁজ নিয়ে জানতে পারি, সে রোহিঙ্গা এক মেয়েকে বিয়ে করেছে। এটা আসলেই একটা ঝামেলা। বুঝুক এখন তারা কি করবে।

বর আয়নাল হোসেন বলেন, রোহিঙ্গা মেয়ে জেনেই বিয়ে করেছি। তবে আইন অনুযায়ী যে রোহিঙ্গা মেয়েকে বিয়ে করা যাবে না, তা আমার জানা ছিল না। যা হবার তাতো হয়েই গেছে। এখন করার কি আছে, আপনারাই বলেন।

হারুনুর রশিদ বলেন, রোহিঙ্গা হয়েছে, তাতে কি হয়েছে? আমি ওর সব কাগজপত্র ঠিক করে প্রশাসনসহ সবাইকে ম্যানেজ করেই এ বিয়ে দিয়েছি। এখন যা হবার তাই হবে। নিকাহ রেজিস্ট্রারের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নাম-ঠিকানা কিছুই বলা যাবে না।

কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াসিম আল বারী বলেন, জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯ এ কল পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। সেখানে পুলিশ পৌঁছার আগে বিয়ের সম্পন্ন হয়। মেয়েটি রোহিঙ্গা কি না, তা পুলিশের জানা নেই।

এ বিষয়ে জয়পুরহাট জজ কোটের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রায়হান আলী বলেন, ফরেইনার্স অ্যাক্ট অনুসারে রোহিঙ্গা শরনার্থীরা তাদের জন্য নির্দিষ্ট এলাকার বাইরে যেতে পারে না। এছাড়া আইন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসারে রোহিঙ্গাদের বিয়ে করা যাবে না। এ ঘটনায় তারা দুটি অপরাধ করেছেন। ওই মেয়েকে নির্দিষ্ট এলাকার বাইরে নিয়ে এসেছেন। আবার নিকাহ রেজিস্ট্রারের মাধ্যমে বিয়ে দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সাবেক মেয়র তাপসের সন্ধান দিলেন ডিবি হারুন

শেখ ফজলে নূর তাপস (বামে) এবং হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগীরা অনেকেই দেশ ছেড়েছেন। পরিস্থিতি আরো তীব্র হওয়ার আগেই পালিয়ে গিয়েছিলেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তাদের মধ্যে ছিলেন শেখ পরিবারের সদস্য এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

তাপসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির নানা অভিযোগ রয়েছে, যা তাকে বিতর্কের মুখে ফেলেছে। বর্তমানে তিনি কোথায় অবস্থান করছেন, কী করছেন—এই বিষয়টি নিয়ে মানুষের মধ্যে কৌতূহল রয়েছে। তার অবস্থান নিয়ে সম্প্রতি নতুন তথ্য দিয়েছেন আরেক বিতর্কিত ও পালাতক সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদ।

কানাডার নাগরিক টিভির বার্তা প্রধান নাজমুস সাকিব সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন সম্প্রচার করেন, যেখানে হারুন অর রশিদের একটি কল রেকর্ড প্রকাশ করা হয়। ওই কল রেকর্ডে জানা যায়, সাবেক মেয়র শেখ তাপস বর্তমানে সিঙ্গাপুরে অবস্থান করছেন এবং সেখানে তিনি ভিসা ছাড়াই রয়েছেন।

জানা গেছে, শেখ তাপস ৩ আগস্ট, ২০২৩-এ ঢাকা ছাড়েন। সেদিন বিমানবন্দরে তাকে আটক করা হলেও তিনি তার পরিবারকে যুক্তরাজ্যে পাঠিয়ে দেন এবং রাতের ফ্লাইটে সিঙ্গাপুর চলে যান।

এদিকে, হারুন অর রশিদও বর্তমানে পালাতক অবস্থায় আছেন। তার অবস্থান পরিষ্কার নয়, তবে জানা গেছে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের লং আইল্যান্ডে অবস্থান করছেন। ৫ আগস্টের পর তিনি সেখানে পালিয়ে যান।

তাপসের মতো, হারুনও সরকারের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগের মুখে ছিলেন, এবং তার পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি জনমনে বেশ আলোচিত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধদের নামাজ আদায়

টাঙ্গাইলে ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে নামাজ আদায় করেছেন বিক্ষুব্ধরা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের মধুপুরে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে বনবিভাগের লোকজন সুমাইয়া নামে এক নওমুসলিম নারীর ঘর ভেঙে দেয়। এতে স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এর প্রতিবাদে বুধবার (৯ এপ্রিল) বিকাল সাড়ে ৫ টায় টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক মহাসড়কের উপজেলার পঁচিশ মাইল এলাকায় বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজ আদায় করেন স্থানীয়রা।

এর পর প্রশাসনের আশ্বাসে রাত সাড়ে ৮ টার দিকে অবরোধটি তুলে নেয় বিক্ষুব্ধ জনতা। এর আগে সকালে বন বিভাগ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতায় ওই নওমুসলিম নারীর বাড়ি-ঘর ভেঙে দেয়।

জানা যায়, উপজেলার গাছাবাড়ী এলাকায় এক খৃষ্টধর্মীয় গারো নারী কয়েক বছর আগে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। বর্তমানে সুমাইয়া শেখ নামের ওই নারী পঁচিশ মাইল এলাকায় ফারুক হোসেন নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে বিনা ভাড়ায় বসবাস করে আসছেন।

স্থানীয়রা ওই নারীর প্রতি সহমর্মিতা দেখিয়ে অর্থ দিয়ে পঁচিশ মাইল বাসস্ট্যান্ডের কাছে বসতিপূর্ণ এলাকায় ৩ শতাংশ জমির দখলস্বত্ব কিনে দিয়ে ঘর নির্মাণ করে দেন। সেই ঘরটির নির্মাণ কাজ এখনো শেষ হয়নি।

এর মধ্যেই বুধবার সকালে বন বিভাগ সুমাইয়ার ঘরটি ভেঙে দেয়। পর স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভ সৃষ্টি হরে আছরের নামাজের পর থেকেই জলছত্র থেকে পঁচিশ মাইল এলাকায় ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদ জানিয়ে মহাসড়ক অবরোধ করে মাগরিবের নামাজ আদায় করে। পরে পঁচিশ মাইল বাসস্ট্যান্ডে অবস্থান নেন বিক্ষোভকারীরা।

সমাবেশে বক্তব্য দেন- বিএডিসি মসজিদের ইমাম ইব্রাহীম তকী, মুফতি আরিফ আদনান, পঁচিশ মাইল জামে মসজিদের খতিব আব্দুল বাছেদ, মুফতি মাসুম বিল্লাহ, ব্যবসায়ী আব্দুল মজিদ, আব্দুস সামাদ খান, আবু হানিফ, হাফেজ সোহাইল আহমেদ প্রমুখ।

ভুক্তভোগী নওমুসলিম সুমাইয়া শেখ জানান, ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করায় আমি এখন অসহায়। বর্তমানে এক ব্যক্তির বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে বসবাস করছি। স্থানীয়রা অনুদান ও যাকাতের টাকা দিয়ে সহযোগিতা করায় ঘর নির্মাণ করতেছি, এখনো কাজ শেষ হয়নি।

তিনি আরও বলেন- ঘরটি সরিয়ে নিতে আমাকে কোন প্রকার নোটিশ দেওয়া হয়নি। হঠাৎ করেই আমার ঘর ভেঙে দিয়েছে বনবিভাগ। অথচ চারদিকে শতশত বাড়ি ঘর, সেগুলো ভেঙে ফেলেনি। ঘরটি ভেঙে ফেলায় থাকার জায়গা আর রইল না।

উপজেলার গাছাবাড়ী বিটের বন কর্মকর্তা আব্দুল কদ্দুছ জানান, রেঞ্জ অফিস থেকে আমাকে বলেছে তাই আমি উচ্ছেদ অভিযানে গিয়েছি। আমি নতুন এসেছি, তাই বেশি কিছুই জানি না।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জুবায়ের হোসেন বলেন, ঘটনাস্থলে রয়েছি, বিক্ষোভকারীরা অবরোধ তুলে নিয়েছেন এবং স্বাভাবিকভাবে যানবাহন চলাচল করছে।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন ড. খলিলুর রহমান

ড. খলিলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলি সংক্রান্ত হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমানকে একই সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (৯ এপ্রিল) অন্তর্বর্তী সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে খলিলুর রহমানকে এই নতুন দায়িত্ব দেয়ার কথা জানানো হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এই প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিবের রুটিন দায়িত্বে থাকা সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) জাহেদা পারভীন।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এখন থেকে খলিলুর রহমানের পদবি হবে ‘জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং রোহিঙ্গা সমস্যাবিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ’। এর পাশাপাশি তিনি প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত দায়িত্ব পালনেও সাহায্য করবেন।

গত বছরের ১৯ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলিসংক্রান্ত হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে নিয়োগ পান খলিলুর রহমান। খলিলুর রহমান উপদেষ্টার মর্যাদা, বেতন-ভাতা ও আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা পাবেন বলে সেদিন এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছিল। আজ তার নতুন পদায়নের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সেই প্রজ্ঞাপনের অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাবেক মেয়র তাপসের সন্ধান দিলেন ডিবি হারুন
টাঙ্গাইলে ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধদের নামাজ আদায়
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন ড. খলিলুর রহমান
ভারতে ৫ বছর সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৬ নারী
বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
২১ এপ্রিল কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
১৬২ জনকে নিয়োগ দেবে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর
বিমানে সহযাত্রীর শরীরে মূত্রত্যাগ করলেন ভারতীয় মাতাল যাত্রী!
এ বছর ৩৬ টাকায় ধান ও ৪৯ টাকায় চাল কিনবে সরকার
আওয়ামী লীগের বিচার এবং নিবন্ধন বাতিলে একমত হেফাজত ও এনসিপি
দুর্বল শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক একীভূত করা হবে: গভর্নর
গুলশানের এক কিলোমিটার রাস্তা ও ফুটপাত দখলমুক্ত করল ডিএনসিসি
যুক্তরাষ্ট্রের ১০৪ শতাংশের জবাবে ৮৪ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা করল চীন
মুজিববর্ষে ৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়, শেখ হাসিনা-রেহানার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
১৫ কোটি বাজেটের ‘বরবাদ’-এ শাকিবের পারিশ্রমিক ১ কোটি ২০ লাখ টাকা
‘অতি গোপনীয় অভিযোগ’ নিয়ে দুদকে হাসনাত-সারজিস
ডিসেম্বরের আগে সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ চাওয়া হবে: সালাহ উদ্দিন
ঈদযাত্রায় সড়কে ৩১৫ দুর্ঘটনায় ৩২২ জন নিহত: যাত্রী কল্যাণ সমিতি
উদ্ধার করা সওজের জমি দখলে নিল সমন্বয়করা!
নবাব শেখের ভাইরাল সেই ‘চলমান-খাট’ নিয়ে গেছে পুলিশ