রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০২৪ | ২১ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নওগাঁয় আড়াই শতাধিক গ্রাহকের ১২ কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় জগৎসিংহপুর সূর্যমুখী বহুমুখী উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেড নামের একটি সমবায় সমিতির কর্মকর্তারা গ্রাহকদের টাকা নিয়ে উধাও হয়ে গেছেন। গ্রাহকদের অভিযোগ, সমিতির কর্মকর্তারা আড়াই শতাধিক গ্রাহকের প্রায় ১২ কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা হয়েছেন।

বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা আজ শুক্রবার (৫ জুলাই) দুপুর ১২ টায় নওগাঁ পৌরসভার জগৎসিংহপুর এলাকায় সমিতিটির প্রধান কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। মানববন্ধন শেষে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা সমিতির পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মুকুল হোসেনের বাড়ির সামনে ভিড় করেন।

প্রতারিত গ্রাহকেরা বলছেন, নওগাঁ পৌরসভার জগৎসিংহপুর গ্রামে ২০১৯ সালে জগৎসিংহপুর সূর্যমুখী বহুমুখী উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেড নামের একটি সমিতি প্রতিষ্ঠা করা হয়। নওগাঁ জেলা সমবায় কার্যালয় থেকে সমিতিটি নিবন্ধন নেন জগৎসিংহপুর গ্রামের বাসিন্দা ও অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য মুকুল হোসেন। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা বেশি মুনাফার লোভ দেখিয়ে অবৈধভাবে ব্যাংকের আদলে মাসিক ও বার্ষিক আমানত প্রকল্প, স্থায়ী বিনিয়োগ ও স্থানী আমানত নামে বিভিন্ন প্রকল্পের বিপরীতে টাকা জমা রাখতে শুরু করে। টাকা জমা রেখে গ্রাহকদের প্রতি মাসে মুনাফা দিতে থাকে প্রতিষ্ঠানটি। ধীরে এর গ্রাহক সংখ্যা ও আমানতের পরিমাণ বাড়তে থাকে। এভাবে গত পাঁচ বছরে আড়াই শতাধিক গ্রাহকের কাছ থেকে ১২ কোটির বেশি টাকা হাতিয়ে নেয় সংস্থাটি। জগৎসিংহপুর সূর্যমুখী বহুমুখী উন্নয়ন সমবায় সমিতির পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মুকুল হোসেন ও সহ-সভাপতি দেলোয়ার হোসেন।

ভুক্তভোগী গ্রাহকদের অভিযোগ, প্রতিষ্ঠার পর শুরুর দিকে নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে আমানতের বিপরীতে গ্রাহকদের লভ্যাংশের টাকা নিয়মিত দিয়ে আসছিল প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু দুই-তিন মাস ধরে মেয়াদপূর্ণ হওয়ার পরেও সংস্থার লোকজন গ্রাহকদের আমানত ফেরত ও লভ্যাংশের টাকা জমা দিতে টালবাহানা করতে থাকে। আমানতের টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য গ্রাহকের চাপ দিতে থাকলে গত ২ জুলাই মুকুল হোসেন, দেলোয়ারসহ সমিতির অন্যরা কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে লাপাত্তা হয়ে যান। এখন আমানতের টাকা ফেরতের জন্য প্রতিদিনই গ্রাহকেরা সমিতির কার্যালয় ও সমিতির সভাপতি মুকুল হোসেনের বাড়ির সামনে ভিড় করছেন।

টাকা ফেরতের দাবিতে আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা নওগাঁ পৌরসভার বটতলী-বোয়ালিয়া সড়কের জগৎসিংহপুর মোড়ে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। এতে ভুক্তভোগী গ্রাহকদের মধ্যে সিরাজুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম, শফিকুল ইসলাম, ওয়াসিম খান, আনিছুর রহমান, জতন কুমার সরকার, আবু হান্নান সরদার প্রমুখ বক্তব্য দেন।

ভুক্তভোগী আনিছুর রহমান বলেন, তিনি অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য। সূর্যমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি মুকুল হোসেন ও তিনি একই ব্যাটালিয়নে দীর্ঘ দিন চাকরি করেছেন। পূর্ব পরিচিত হওয়ায় মুকুলের কথায় বিশ্বাস করে মুনাফা লাভের আশায় ছয় মাস আগে ২৪ লাখ টাকা সূর্যমুখী সমবায় সমিতিতে স্থায়ী আমানত হিসেবে জমা করেন। প্রতি মাসে লাখে আড়াই হাজার টাকা করে মুনাফা দেওয়ার শর্তে তিনি ওই টাকা জমা দেন। টাকা জমা দেওয়ার পর থেকেই লভ্যাংশ দেওয়া নিয়ে সমিতির লোকজন টালবাহানা শুরু করে। এর মধ্যেই গত ২ জুলাই থেকে মুকুল ও তাঁর সহযোগীরা সমিতির কার্যালয়ে তালা দিয়ে লাপাত্তা। তাঁদেরকে ফোনেও পাচ্ছেন না গ্রাহকেরা।

মুকুল হোসেনের বাড়িতে গিয়ে কথা হয় তাঁর স্ত্রী সিথী বেগমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘গ্রাহকের কাছ থেকে আমানতের টাকা জমা দিয়ে তাঁর বিপরীতে উচ্চহারে মুনাফা দিতে গিয়ে আমার স্বামী লোকসানের মধ্যে পড়ে গেছেন। অপরিকল্পিতভাবে সমিতি পরিচালনা করায় এখন তাঁর সব পুঁজি নাই হয়ে গেছে। গ্রাহকের চাপ সহ্য করতে না পারায় তিনি বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। এখন গ্রাহকেরা গত কয়েক দিন ধরে আমার বাড়ি ঘিরে রেখেছে। আমাদের বাড়ি থেকে বের হতে দিচ্ছে না। আমার ছেলেকে মারধর করেছে। দোষ করলে আমার স্বামী করেছে, আমাদের কি দোষ।’

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নওগাঁ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম রবিন শীষ বলেন, ‘গ্রাহকের টাকা আত্মসাৎ করে সূর্যমুখী সমবায় সমিতি নামের একটি সমিতির কর্মকর্তাদের লাপাত্তা হয়ে যাওয়ার বিষয় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে জানতে পেরেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত সমিতির কোনো সদস্য এ ব্যাপারে আমার কাছে লিখিত কোনো অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে বিষয়টি আমি নিজে তদন্ত করব। অভিযোগ প্রমাণিত হলে প্রতারণায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

Header Ad

জুলাই বিপ্লবের পর সেনাবাহিনী জনগণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে: ড. ইউনূস

ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের পর সেনাবাহিনী আবারও দেশের মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে বলে জানিয়েছেন অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

রোববার (৬ অক্টোবর) সেনাবাহিনী সদর দপ্তরে ‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ-২০২৪’ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের সময় তিনি এ কথা বলেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, দেশের ক্রান্তিলগ্নে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে এবং একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে দেশকে এক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির হাত থেকে রক্ষা করেছে। ফলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আবারও দেশের মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।

১ম পর্বের এই পদোন্নতি পর্ষদে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কর্নেল ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদবির যোগ্য কর্মকর্তাগণ পরবর্তী পদোন্নতির জন্য বিবেচিত হবেন।

এ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, পদোন্নতির জন্য অফিসারদের পেশাগত দক্ষতা, নেতৃত্বের গুণাবলী, শৃঙ্খলার মান, সততা, বিশ্বস্ততা ও আনুগত্য এবং সর্বোপরি নিযুক্তিগত উপযুক্ততার ওপর গুরুত্বারোপ করে নির্বাচন করতে হবে। এ বিষয়ে নির্বাচনী পর্ষদের সদস্যদের নির্দেশনা প্রদান করেন তিনি।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, সৎ, নীতিবান এবং নেতৃত্বের অন্যান্য গুণাবলী সম্পন্ন অফিসাররাই উচ্চতর পদোন্নতির দাবিদার। তাছাড়া রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে যে সমস্ত অফিসার সামরিক জীবনের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে যোগ্য নেতৃত্ব প্রদানে সফল হয়েছেন সেই সকল অফিসারদেরকে পদোন্নতির জন্য নির্বাচন করার নির্দেশনা প্রদান করেন।

প্রধান অতিথি ড. মুহাম্মদ ইউনূস তার বক্তব্যের প্রথমে ছাত্র-জনতার বিপ্লবে সিক্ত নতুন বাংলাদেশে সকলকে স্বাগত জানান। এসময় তিনি গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন জুলাই-আগস্ট মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত সকলের প্রতি। তিনি আরও স্মরণ করেন মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সশস্ত্র বাহিনী তথা সেনাবাহিনীর শহিদসহ সকল বীর সেনানীদের যাদের আত্মত্যাগ জাতি চিরদিন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

এর আগে অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছালে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান প্রধান উপদেষ্টাকে স্বাগত জানান। শত কর্মব্যস্ততার মাঝেও উপস্থিত হয়ে নির্বাচনী পর্ষদ উদ্বোধন করায় সেনাবাহিনী প্রধান প্রধান উপদেষ্টার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পাশাপাশি প্রতিরক্ষা সচিব উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে প্রধান উপদেষ্টা সেনাবাহিনীর উপস্থিত কর্মকর্তাগণের সাথে ফটোসেশনে অংশগ্রহণ করেন এবং পরিদর্শন বইয়ে মন্তব্য লিপিবদ্ধ করেন।

Header Ad

ইরানে পাল্টা হামলা চালানোর ঘোষণা নেতানিয়াহুর

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ইরানের সাম্প্রতিক ব্যাপক আকারের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাব দিতে দেশটিতে পাল্টা হামলা চালানোর ঘোষণা দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।

শনিবার (৫ অক্টোবর) জাতির উদ্দেশে দেয়া এক ভাষণে এই ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। এ খবর দিয়েছে তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাদোলু।

এতে বলা হয়, টেলিভিশনে দেয়া ওই ভাষণে নেতানিয়াহু বলেছেন- ইরান এ বছর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে দ্বিতীর বারের মতো ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। এটি ইতিহাসে ইসরায়েলের ওপর বৃহৎ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা বলেও চিন্থিত করেছেন নেতানিয়াহু। তিনি গত সপ্তাহের এবং এপ্রিলের হামলার কথা উল্লেখ করে তেহরানে পাল্টা হামলা চালানোর ঘোষণা দেন।

নেতানিয়াহু বলেছেন, ইসরায়েলের শুধু আত্মরক্ষার অধিকার নয়, এর দায়িত্বও রয়েছে। আমরা তাদের (ইরানের) হামলার জবাব দেব। ইসরায়েলে অস্ত্র পাঠানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আহ্বানের ফলে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁনেরও সমালোচনা করেছেন নেতানিয়াহু। তিনি বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁন এবং অন্যান্য পশ্চিমা নেতারা এখই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার আহ্বান জানাচ্ছেন। যা ইসরায়েলের জন্য ‘অসম্মানজনক’ বলে অভিহিত করেছে ইসরায়েল। নেতানিয়াহু বলেছেন, কারো সমর্থন থাকুক বা না থাকুক ইসরায়েল বিজয় পাবেই।

ইরানের সমর্থন ও মদতপুষ্ট সশস্ত্রগোষ্ঠী হিজবুল্লাহকে দমনে গত ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে দক্ষিণ লেবাননে অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের স্থল বাহিনী। এ অভিযান শুরুর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে, ১ অক্টোবর সন্ধ্যার পর থেকে ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ্য করে ১৮০টির বেশি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ইরান। হামাস, হিজবুল্লাহ এবং ইরানের রেভ্যুলশনারি গার্ডের কয়েকজন নেতাকে হত্যার প্রতিবাদে এই হামলা করা হয়েছিল বলে দাবি করেছে তেহরান।

অধিকাংশ ক্ষেপণাস্ত্রই অবশ্য ক্ষেপণাস্ত্র সুরক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে লক্ষ্যে আঘাত হানার আগেই ধ্বংস করে দিতে পেরেছে ইসরায়েল। গত মাসে হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে হত্যার পরই এই হামলা চালায় ইরান। এরপর পাল্টা হামলার কড়া হুঁশিয়ারি দেয় ইসরায়েল। বিপরীতে পাল্টা হামলা চালালে ইসরায়েলের প্রতিটি অবকাঠামোকে লক্ষ্যবস্তু করার সতর্কবার্তাও দিয়ে রেখেছে তেহরান। মধ্যপ্রাচ্য এখন ভয়াবহ এক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে বলে সতর্ক করেছেন বিশ্লেষকরা।

Header Ad

সতর্ক না করেই ভারত পানি ছাড়ায় বন্যা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে: পানি সম্পদ উপদেষ্টা

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ গ্রাফিক্স

অতি ভারী বৃষ্টি এবং সতর্ক না করেই উজান থেকে ভারত পানি ছেড়ে দেওয়ার কারণেই ময়মনসিংহ অঞ্চলে বন্যা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। ভবিষ্যতে এ ধরনের দুর্যোগ মোকাবিলায় উজান ও ভাটির দেশগুলোর সঙ্গে একসাথে কাজ করার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন তিনি।

আজ সকালে রাজধানীর মহাখালীতে জলবায়ু বিষয়ক প্রকল্প অ্যানুয়াল কমিউনিটি অফ প্র্যাকটিস (কপ) নেটওয়ার্ক কনভেনশনে এসব কথা বলেন পরিবেশ উপদেষ্টা। রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগে খাদ্য সংকট এড়াতে সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে জিরো কার্বন নির্গমন ও লস এন্ড ড্যামেজ ফান্ড থেকে অর্থ আনতে হবে।’

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে নারীরাই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে উল্লেখ করেন উপদেষ্টা। অভিযোজনের জাতীয় পরিকল্পনায় নারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আশ্বাস দেন তিনি।

রিজওয়ানা হাসান আরো বলেন, ‘বাংলাদেশের শস্যবীজ ভাণ্ডার বিভিন্ন কোম্পানির নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। এ কারণে ভবিষ্যতে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। বীজ রক্ষায় প্রান্তিক নারীদের এগিয়ে আসতে হবে।’ জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে কৃষিসহ প্রায় সব খাতেই সমস্যা দেখা দিয়েছে বলেও জানান পরিবেশ উপদেষ্টা।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জুলাই বিপ্লবের পর সেনাবাহিনী জনগণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে: ড. ইউনূস
ইরানে পাল্টা হামলা চালানোর ঘোষণা নেতানিয়াহুর
সতর্ক না করেই ভারত পানি ছাড়ায় বন্যা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে: পানি সম্পদ উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র রক্ষায় ট্রাম্পকে জিততে হবে: ইলন মাস্ক
আন্দোলনে ছাত্র-জনতার পাশে ছিলাম, অভ্যুত্থান সফল করতে কাজ করছি: র‍্যাব পরিচালক
তারেক রহমানের সব মামলা আইনিভাবে মোকাবিলা করা হবে: কায়সার কামাল
রাতে আর্জেন্টিনাকে হারালেই ব্রাজিলের হেক্সা মিশন পূরণ
স্ত্রীকে খুন করে স্বামীর আত্মহত্যা, চিরকুটে লেখা দাফনের টাকা কোথায় রাখা !
মামলা নিষ্পত্তি না হওয়ায় সাড়ে ১৫ বছর ধরে কারাগারে বিডিআরের ৭ শতাধিক সদস্য
রিয়া চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে এবার অর্থ জালিয়াতির অভিযোগ
এসএসসির ৭৫ ও জেএসসির ২৫ নম্বরের সমন্বয়ে হবে এইচএসসির ফল প্রকাশ
ফিরে আসার বার্তা আ.লীগের, করতে চায় উন্নয়ন
৬ দিনে ৪৪০ জন হিজবুল্লাহ যোদ্ধাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
নিজেকে ‘ছাগল’ বললেন মাহি
দুপুরের মধ্যে ১৩ অঞ্চলে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
কেমন হবে আজ গোয়ালিয়রে প্রথম টি-টোয়েন্টির পিচ ?
আন্দোলনে অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি করা সেই যুবলীগ নেতা মুছা গ্রেপ্তার
৩৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির কবলে শেরপুর
গাজার কেন্দ্রীয় মসজিদে ইসরায়েলের হামলায় নিহত ১৮
কলকাতায় পিকে হালদারের ভাইসহ ৩ সহযোগীর জামিন