শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাড়ির পাশে মাঠ থাকার পরও খেলতে পারেন না স্থানীয় খেলোয়াড়রা

সুনামগঞ্জ পৌরশহরের ষোলঘর ক্রীড়া সংস্থার স্টেডিয়ামে এক সময় ফুটবল-ক্রিকেটসহ নানা ধরনের খেলাধুলা করতেন নানা বয়সী শত শত খেলোয়াড়রা। বছর জুড়েই মাঠে আয়োজন থাকত নানা টুর্নামেন্টের। এই মাঠে জন্ম হয়েছে বড় মাপের শত খেলোয়াড়ের। তবে সময়ের বিবর্তনে আজ সেই মাঠের খেলোয়াড়ের ধস নেমেছে। তার জন্য স্থানীয় খেলোয়াড়রা দায়ি করছেন জেলা ক্রীড়া সংস্থাকে।

ষোলঘর ক্রীড়া সংস্থার স্টেডিয়ামটি শহরসহ আশপাশ এলাকার কাছে ষোলঘর খেলার মাঠ নামে পরিচিত। স্থানীয় খেলোয়াড়রা অভিযোগ করে জানান, এই মাঠে এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকবার মেলা হয়েছে। মেলার পরে আর যথা সময়ের মধ্যে মাঠ খেলার জন্য প্রস্তুত করা হয়নি। অনুষ্ঠিত মেলার পর মাঠে খেলাধুলার জন্য উপযোগী হতে সময় লাগত বছর খানেকের বেশি। ফলে খেলাধুলার জায়গা না পেয়ে ধীরে ধীরে এই মাঠের খেলোয়াড়রা ঝড়ে পড়েছেন।

তারা আরও জানান, গত কয়েক মাস আগেও প্রায় তিন মাসের জন্য ষোলঘর ক্রীড়া সংস্থার স্টেডিয়াম মাঠটি ছিল মেলার দখলে। দুই মালিকানার দুই মেয়াদে মেলা ছিল প্রায় আড়াই মাস। এ ছাড়া মেলা নির্মাণ ও ভাঙতে সময় খেয়েছে আরও ১৫ থেকে ২০ দিন। তবে মেলা শেষ হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত মাঠ ইটের খোয়া ও খানাখন্দে ভরা। ফেলে রাখা হয়েছে কাচের ভাঙা বোতল, নির্মাণ সামগ্রী লোহা, জিআই তারসহ বালু-সিমেন্টের ঢালাই। দীর্ঘদিন মাঠটিতে না খেলতে খেলতে ঘাস গজিয়ে বেশ লম্বা হয়েছে। তা ছাড়াও মাঠের বিভিন্ন স্থানে ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টি হলে গর্তগুলো বৃষ্টির পানিতে ভরে গেলে দেখলে মনে হবে যেনো ছোট-বড় ডোবা। এতে খেলার মাঠটি এখন আর খেলাধুলার জন্য একেবারেই উপযোগী নয়। মাঠের দিকে নজরও নেই জেলা ক্রীড়া সংস্থা ও প্রশাসনের।


ষোলঘর এলাকার স্থানীয় প্লেয়ার আমজাদ হোসেন বলেন, ষোলঘর মাঠে মেলা হওয়ার পর মাঠের মধ্যে বাশের গর্ত, ইটের খোয়া, কাচ ভাঙা, লোহায় ভরা। আমরা কয়েকদিন আগে মাঠে খেলছিলাম, সেই সময় পায়ে লোহা ঢুকছে, ভাঙা কাচে পা কেটেছে। এখন আমাদের এলাকার বাচ্চারাও খেলতে পারে না। এ ছাড়াও মাঠে মেলার ময়লা-আবর্জনা, সার্কাসের খানাখন্দ, টয়লেট, ঢালাই করা অবস্থায় আছে। কেউ না খেলাতে মাঠের ঘাসও অনেক লম্বা হয়ে গেছে। ঈদের পরে এলাকার ছোট-বড় সবাই মাঠে খেলতে এসে নানা দুর্ঘটনার সম্মুখীন হচ্ছে। এই মাঠে মেলা হলে দুই-আড়াই বছর পার হয়ে গেলেও মাঠ ঠিক করা হয় না। পরে আর কেউ খবরও নেয় না। আমরা বার বার কর্তৃপক্ষকে আবেদন জানালেও মাঠটা ঠিক করে দেওয়া হয় না।

শাহ আছদ আলী পীর স্পোটিং ক্লাবের ক্যাপ্টেন মো.মুমিনূর রহমান পীর শান্ত বলেন, সুনামগঞ্জ শহরের ভিতরে সরকারি কোনো মাঠ নেই যে মাঠে আমরা খেলোয়াড়রা ১২ মাস খেলাধুলা করব। এটাও সুনামগঞ্জ ক্রীড়া সংস্থার মাঠ (ষোলঘর ক্রীড়া সংস্থা), এই মাঠে যদি ক্রীড়া সংস্থা নিয়মিত খেলার সুযোগ-সুবিধা করে না দেয় তাহলে এসব এলাকা থেকে কোনো খেলোয়াড় তৈরি হবে না, খেলাধুলা ধ্বংস হয়ে যাবে। বিশেষ করে আমাদের তরুণরা যখন খেলা থেকে বঞ্চিত হবে তখন তরুণরা নেশাগ্রস্ত হবে বা বাজে আড্ডায় তাদের ভবিষ্যত নষ্ট করবে। মাঠে নিয়মিত খেলাধুলার সুযোগ ও মাঠটি যাতে অতিসত্ত্বর সংস্কার করে খেলার পরিবেশ ফিরিয়ে আনা যায় তার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করি।

সচেতন মহল মনে করেন, শিশু-কিশোর-তরুণ-তরুণীদের নিয়মিত খেলাধুলা ও শরীর চর্চার সঙ্গে যুক্ত থাকা খুবই জরুরি। খেলাধুলা শুধু বড় বড় ক্লাবে কিংবা জাতীয় দলে স্থান পাওয়া কিংবা প্রতিযোগিতায় নেমে পদক পাওয়ার জন্য নয়। বরং দেহ-মনের সুস্থ-স্বাভাবিক বিকাশের জন্য শিশু-কিশোর-তরুণদের তাতে অংশগ্রহণ অপরিহার্য। সরকার থেকে যদি খেলাধুলার জন্য মাঠের সুযোগ-সুবিধা না করে দেওয়া হয় তাহলে শিশু থেকে শুরু করে কিশোর-তরুণ ও তরুণীদের মোবাইল আসক্ত, বাজে নেশা, রোগবালাই থেকে রক্ষা করা কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। খেলার মাঠ সামাজিকীকরণ বাড়ায় ও উদারচিত্ত হৃদয়ের মানুষ গড়তে সহায়তা করে।

ষোলঘর স্টেডিয়ামে সকাল বিকেল খেলাধুলা করে বড় হয়েছেন সাবেক খেলোয়ার সুয়েব মিয়া আতিক, তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ষোলঘর মাঠটা আমাদের সময়ে খেলার জন্য উপযোগী ছিল কিন্তু বর্তমানে মেলার জন্য মাঠে আর খেলাধুলার পরিবেশ নেই। আমরা চাই মেলা এমন একটা জায়গায় হোক যেখানে বসতঘর বা স্কুল থাকে না। বসতঘর বা স্কুল থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে যেনো মেলার আয়োজন করায় হয়। নয়তো আমাদের পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনই আমাদের বাচ্চাদের খেলাধুলার অসুবিধা হয়। আমাদের বাচ্চারা নিয়মিত খেলাধুলা ও শরীর চর্চা কার্যক্রমের সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে যুক্ত থাকা উচিত। নয়তো দেহ-মনের সুস্থ-স্বাভাবিক থাকবে না।

সাম্প্রতিক সময়ে যেসব কিশোর অপরাধ ও কিশোর গ্যাংয়ের অস্তিত্ব দেখা যায়, তার পেছনে শিশু-কিশোরদের খেলাধুলার অভাব বলে মনে করেন সচেতন মহল। তারা মনে করেন এখনই খেলাধুলার সুযোগ-সুবিধা দিয়ে নতুন প্রজন্মকে নেশার হাত থেকে রক্ষা করা এবং শরীর সুস্থ, মন ভালো,মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত রাখার উদ্দ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।

শহরের আরেক সাবেক খেলোয়াড় ক্বারী আমজাদ আহমেদে বলেন, ছোট বেলা আমাদের ষোলঘর, বনানিপাড়া, বলাকা, মোহাম্মদপুরসহ আশপাশের প্রচুর ছেলেরা এই মাঠে খেলত। তখন খেলার মধ্যে বাধা বিঘœ ছিল না। এখন বড় হলাম মাঠেও সীমানা অনুযায়ী দেয়াল দেওয়া হয়েছে। তবে এই দেয়াল হওয়ার পর একমাত্র গেইট। কিন্তু গেইটের কথিত দাড়োয়ান আক্কাছ বাচ্চারা যখন বিকালে মাঠে আসে সে গেইট খুলে না। গেইট বন্ধ থাকায় বাচ্চারা মাঠে ঢুকতে পারে না। আশপাশ এলাকায় কোনো মাঠ না থাকায় বাচ্চারা গেইটের উপর দিয়ে মাঠে ঢুকে খেলতে চাইলে কথিত দাড়োয়ান আক্কাছ বাচ্চাদের অশ্লীল ভাষায় গালাগাল করে। আমি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এ ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার।

দুই দফা মেলার কারণে মাঠের বেহাল দশার বিষয়ে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরীর সঙ্গে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, আপনার থেকে আমি ইনফরমেশন জানলাম খোঁজ নিয়ে দেখব।

এসআইএইচ

Header Ad

জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু

জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর জুরাইন রেলক্রসিং থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকেরা সরে গেছেন। এর ফলে দীর্ঘ ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে এ ট্রেন চলাচল শুরু হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, বেলা তিনটার দিকে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ এবং পদ্মা সেতু হয়ে রাজশাহী ও খুলনাগামী ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে।

এর আগে আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে ব্যাটারিচালিত রিকশা সড়কে চলতে দেওয়ার দাবিতে রেললাইন অবরোধ করেন রিকশাচালকেরা।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বেলা ১১টার দিকে রিকশাচালকরা জুরাইন রেলক্রসিং অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। এতে আশপাশের সড়কগুলোয় যানজটের সৃষ্টি হয়। বেলা ১টার দিকে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের বুঝিয়ে সরে যাওয়ার অনুরোধ করে। তবে তারা বিক্ষোভ অব্যাহত রাখেন। একপর্যায়ে রিকশাচালক ও পুলিশের মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়া শুরু হয়। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়া হয়। পুলিশ টিয়ার শেল ছুড়ে ও লাঠিপেটা করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পরে রেললাইনের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর রেল চলাচল শুরু হয়।

শ্যামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়েছে পুলিশ। একপর্যায়ে লাঠিপেটা করতে বাধ্য হয়েছে। বেলা দেড়টার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে গেছে।

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার মহাখালী রেলগেট এলাকায় অটোরিকশাচালকদের অবরোধে সোয়া ৬ ঘণ্টা বন্ধ ছিল ট্রেন চলাচল। এতে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে পড়ে রেলযাত্রীরা।

এর আগে গত সোমবার তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা মহাখালীর আরজতপাড়ায় রেলপথ অবরোধ করে। এ সময় আন্তঃনগর উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা।

আন্দোলন চলাকালে সম্প্রতি ঢাকাগামী উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ করেন তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। এতে ওই ট্রেনের নারী-শিশুসহ অনেক যাত্রী আহত হয়। ওই ঘটনায় উপকূল এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনসহ ছয়টি বগি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে রেলওয়ে।

Header Ad

পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা

পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

বিশ্বের পাঁচটি দেশে যেতে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা দিয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। ওই পাঁচটি হলো: থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়া।

মন্ত্রণালয়ের সতর্কতা বার্তায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশি নাগরিকদের প্রবাসী কিছু অসাধু ব্যক্তি ও এসব দেশে গড়ে ওঠা বেশ কিছু স্ক্যাম প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার অপারেটর, টাইপিস্ট, কল সেন্টার অপারেটরসহ বিভিন্ন পদে আকর্ষণীয় বেতনের প্রলোভন দিয়ে নিয়োগের লক্ষ্যে বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যমে (ভুয়া ওয়েবসাইট, ই-মেইল, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম ইত্যাদি) প্রচার কার্যক্রম/নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রচার করছে। এসব ক্ষেত্রে স্ক্যাম সেন্টারগুলো বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের সঙ্গে বাংলাদেশিদেরও সুকৌশলে স্ক্যাম সেন্টারের ভেতরে নিয়ে গিয়ে অস্ত্রের মুখে জোরপূর্বক জিম্মি করে স্ক্যামের কাজে নিয়োজিত করছে।

ব্যাংককে বাংলাদেশ দূতাবাস মিয়ানমার ও কম্বোডিয়ায় গড়ে ওঠা স্ক্যাম সেন্টারগুলো থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত/পালিয়ে আসা বেশ কিছু বাংলাদেশিকে ইতোমধ্যে দেশে ফেরত পাঠাতে সক্ষম হয়েছে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সরকারসমূহকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

সতর্কতা বার্তায় আরও বলা হয়েছে, এসব দেশে সাইবার স্ক্যাম নিয়ে কাজ করছে এরূপ এনজিওসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে থাইল্যান্ড ও মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস সার্বক্ষণিক যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে।

বিদেশে চাকরির উদ্দেশ্যে গমনেচ্ছু বাংলাদেশিদের এসব দেশে কম্পিউটার পরিচালনা সংক্রান্ত চাকরির প্রস্তাব পেলে অধিকতর সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেয়া হয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে।

প্রয়োজনে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখা অথবা জনশক্তি, কর্মস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর সংশ্লিষ্ট শাখার মাধ্যমে বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোর সহযোগিতায় নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের বিস্তারিত তথ্য যাচাই করে নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

এ ছাড়াও স্ক্যাম সেন্টার থেকে ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপ আইডির মাধ্যমে বিভিন্ন দেশে/বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের টার্গেট করে আর্থিকভাবে প্রতারণা করা হচ্ছে। দেশে/বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশিরা ক্রিপ্টো কারেন্সির মাধ্যমে প্রতারকদের অ্যাকাউন্টে বিনিয়োগ করলে প্রতারক চক্রটি তাৎক্ষণিকভাবে এসব লেনদেনের অ্যাকাউন্ট বন্ধের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করে জানিয়েছে বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।

এ বিষয়ে দেশে/বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশিদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে আরও বেশি সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

Header Ad

সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা

সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

সাফজয়ী নারী ফুটবল দলের সদস্য আইরিন খাতুনকে নিজ জেলা নওগাঁয় সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে বিজয়ী হওয়ার শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এলাকায় গেলে নওগাঁ জেলা স্টেডিয়াম মাঠে শহীদ জিয়াউর রহমান স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট কমিটি, নওগাঁ ও নওগাঁ জেলা ফুটবল রেফারিজ এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক দেওয়া হয়।

শুক্রবার বিকেল ৪টায় জেলা স্টেডিয়াম মাঠে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে শহীদ জিয়াউর রহমান স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট কমিটি নওগাঁর পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক ফুটবলার এবামুল হক।

নওগাঁ জেলা ফুটবল রেফারিজ এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ। এ সময় অন্যদের মধ্যে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক নান্নু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ধলু, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব বাইজিদ হোসেন পলাশ, শহীদ জিয়াউর রহমান স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট কমিটির সদস্য শামীনূর রহমান, নওগাঁ জেলা ফুটবল রেফারিজ এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি মাসুদ ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাবু, কোষাধ্যক্ষ আব্দুস সাত্তার প্রমুখ।

জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার এনামুল হক বলেন, 'নারী ফুটবল দলের সাফল্যে নওগাঁর মানুষ ভীষণ খুশি। বিশেষ করে নওগাঁর মেয়ে আইরিন এই দলের সদস্য হওয়ায় নওগাঁর মানুষ আরও আনন্দিত। আইরিন শুধু নওগাঁর নয়, পুরো বাংলাদেশের গর্ব। তার সাফল্য নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।'

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা