শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

'মহাসড়কের পাশে ময়লা ফেলা ক্যানসারের মতো'

আমি সেপ্টেম্বর মাসে ভিজিট করে যা দেখে গিয়েছিলাম তার তুলনায় এখন ডাবল হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন যত্রতত্র ও মহাসড়কের পাশে ময়লা-আবর্জনা ফেলানোর বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা না নিলে আমরা তাদেরকে (যেসব প্রতিষ্ঠান ময়লা ফেলছে) মন্ত্রনালয়ে ডাকবো তারা দায়িত্ব পালনে অবহেলা করতেছে।

ওইসব কর্মকর্তাদেরকে জেলা পর্যায়ের গনশুনানীতে ডাকা হলেও তারা উপস্থিত হচ্ছে না, এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন তারপরও যদি তারা দায়িত্ব পালন না করে তাহলে তাদেরকে দায়িত্বে না রাখার জন্য আমার সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে রিকমান্ড করবো। এটা আমরা মেনে নিতে পারি না।

আমরা যা বলে গেছি বরং আমাদেরকে উপেক্ষা করে এবং এ বিষয়টি প্রায়ই বিভিন্ন গণমাধ্যমে আসতেছে। এটা একটা ক্যানসারের মতো। যতো লোক এ সড়ক দিয়ে চলাচল করে তারা এটা দেখে। বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ, সরকারী বেসরকারী বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দসহ আমরা নিজেরাও চলাচল করি।

বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) সকাল সোয়া ৯টায় জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভার গড়গড়িয়া মাস্টারবাড়ী এলাকায় মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় ও স্থানীয় লবহনদ নদী পরিদর্শনে এসে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

স্থানীয় ব্যাক্তিরা অভিযোগ করেন কিছু প্রভাবশালী শিল্প কারখানার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবেন কিনা এ প্রশ্নে তিনি বলেন, আমরা ইম্প্লিমেন্টিং এজেন্সি না। এটা করবে পরিবশে অধিদপ্তর, স্থানীয় প্রশাসন, উপজেলা নদী রক্ষা কমিটি। এই দূষনের জন্য মূলত দায়ী স্থানীয় পৌরসভা এবং মেয়র দায়ী। আইন অনুাসারে এখানে প্রাইমারী দায়িত্ব মেয়রের। এটাকে ক্লীন রাখারা দায়িত্ব প্রথমে হলো পৌরসভার।

স্থানীয় প্রশাসন (ইউএনও এবং পুলিশ) তারা এটাকে নিয়ন্ত্রনে রাখার মূল দায়িত্বে না। এখানে ক্লীন রাখার জন্য যদি কোনো বাধা আসে বা কেউ বাধা দেয় তখন তারা উনার সহযোগীতা নিতে পারে। মেয়র যদি এখানে একটিভ হয় তাহলে এ স্থানে কেউ ময়লা ফেলতে পারবে না। এখানে গ্রীণ রাখার দায়িত্ব পৌরসভার। আমরা মূলত পৌরসভাকে প্রাথমিকভাবে দায়ী করেই এবং একই সময়ে পরিবশে অধিদপ্তরকেও বলবো তারা ইচ্ছা করলে এটাকে মুক্ত রাখতে পারে।

নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যানের সাথে স্থানীয় প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল আকষ্মিক পরিদর্শনে গিয়ে ইটিপির বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তর গাজীপুরের উপ-পরিচালক নয়ন মিয়া বলেন, দৃশ্যতা উনারা ট্রিটমেন্ট করলো পানি আউটলেটে যাচ্ছে সেটা কালোই দেখা যাচ্ছে। দৃশ্যমান পরিবর্তন আমরা দেখতে পাচ্ছি না। যদিও উনারা পানি পরিশোধনের জন্য বিভিন্ন বিএস, ডিও, টিডিএস এবং সিওডি ব্যবহার করছেন তাতে পানির কালার পরিবর্তন হচ্ছে না। পানি দেখা যাচ্ছে খারাপ। নদী রক্ষা কমিশন বলছে আমার কারখানা থেকে ভালো পানি চাই।

এসময় তার সঙ্গে ছিলেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের উপ-পরিচালক মো: আখতারুজ্জামান তালুকদার, খ. ম. কবিরুল ইসলাম, সহকারী প্রধান সাকিব মাহমুদ, তৌহিদুল আজিজ, সহকারী পরিচালক তৌহিদুর রহমান ও আশরাফুল হক, শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম, গাজীপুর জেলা পরিবশে অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক নয়ন মিয়া, শ্রীপুর উপজেলা জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সদস্য খোরশেদ আলমসহ প্রশাসন এবং নদী ও পরিবেশ রক্ষা আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৮ বস্তা টাকা, গণনা চলছে

ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের পৌর শহরের নরসুন্দা নদীর তীরে অবস্থিত ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দান বক্স খোলা হয়েছে। এবার চার মাস ১২ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে।

শনিবার (১২ এপ্রিল) সকাল ৭টায় ১১টি দানবাক্স ও একটি ট্রাঙ্ক থেকে ২৮ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। সঙ্গে পাওয়া গেছে বৈদেশিক মুদ্রা ও সোনার গহনা। এখন চলছে গণনার কাজ। গণনায় অংশ নিয়েছেন প্রায় ৪০০ জনের একটি দল।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান বলেন, এবার আমরা চার মাস ১২ দিন পর দানবক্স খুলেছি। এবার ২৮ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। ব্যাংক কর্মকর্তা ও মাদরাসার ছাত্ররা টাকা গণনার কাজ করছেন।

এর আগে, গত বছরের ৩০ নভেম্বর দান সিন্দুক খোলা হয়েছিল। তখন ২৯ বস্তা টাকা পাওয়া যায়, আর গণনা শেষে তখন রেকর্ড ভেঙে ৮ কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৪ টাকা সংগ্রহ হয়েছিল। প্রায় ১০ ঘণ্টায় ৪০০ জনের একটি দল এ টাকা গণনার কাজ শেষ করেন। সঙ্গে ছিল স্বর্ণালংকার, বৈদেশিক মুদ্রা, এমনকি রুপার অলংকারও।

মসজিদ পরিচালনা কমিটি সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকাল ৭টার দিকে জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে মসজিদের ৯টি দান দানবাক্স খোলা হয়েছে। দান দানবাক্সগুলো খুলে ৩০টি বস্তায় ভরে টাকাগুলো মসজিদের দোতলায় আনা হয়েছে গণনার জন্য। এখন চলছে টাকা গণনার কাজ।

টাকা গণনার কাজে অংশ নিয়েছেন, কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজাবে রহমত, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন আক্তার, রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম, সিবিএ নেতা মো. আনোয়ার পারভেজসহ মাদরাসার ২৮৫ জন ছাত্র, ব্যাংকের ৮০ জন স্টাফ, মসজিদ কমিটির ৩৪ জন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ১০ জন সদস্য।

মসজিদের খতিব, এলাকাবাসী ও দূর-দূরান্ত থেকে আসা লোকজন সূত্রে জানা যায়, এ মসজিদে মানত করলে মনের আশা পূর্ণ হয়। এমন ধারণা থেকে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই এ মসজিদে দান করে থাকেন।

জনশ্রুতি আছে, এক সময় এক আধ্যাত্মিক পাগল সাধকের বাস ছিল কিশোরগঞ্জ পৌর শহরের হারুয়া ও রাখুয়াইল এলাকার মাঝ দিয়ে প্রবাহিত নরসুন্দা নদের মধ্যবর্তী স্থানে জেগে ওঠা উঁচু টিলাকৃতির স্থানটিতে। মুসলিম-হিন্দু নির্বিশেষে সব ধর্মের লোকজনের যাতায়াত ছিল ওই সাধকের আস্তানায়। পাগল সাধকের দেহাবসানের পর তার উপাসনালয়টিকে কামেল পাগল পীরের মসজিদ হিসেবে ব্যবহার শুরু করে এলাকাবাসী।

কিন্তু ওই সাধকের দেহাবসানের পর থেকে আশ্চর্যজনকভাবে এলাকা এমনকি দেশের দূর-দূরান্তের লোকজনের ভিড় বাড়তে থাকে। মানত কিংবা দান খয়রাত করলে মনোবাসনা পূরণ হয় এমন বিশ্বাস থেকে বিভিন্ন বয়সের হিন্দু-মুসলিমসহ বিভিন্ন ধর্ম-বর্ণের নারী-পুরুষ মানত নিয়ে আসেন এ মসজিদে। তারা নগদ টাকা-পয়সা, স্বর্ণ ও রুপার অলঙ্কারের পাশাপাশি গরু, ছাগল, হাঁস-মুরগি এমনকি বৈদেশিক মুদ্রাও দান করেন।

বর্তমানে কিশোরগঞ্জ শহরের ঐতিহাসিক স্থাপনার মধ্যে পাগলা মসজিদ অন্যতম। শহরের পশ্চিমে হারুয়া এলাকায় নরসুন্দা নদীর তীরে মাত্র ১০ শতাংশ জমির ওপর মসজিদটি গড়ে উঠলেও বর্তমানে মসজিদ কমপ্লেক্সটি ৩ একর ৮৮ শতাংশ জায়গা আছে। এ মসজিদের পরিধির সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে এর খ্যাতি ও ঐতিহাসিক মূল্য।

এরই মধ্যে দেশের অন্যতম আয়কারী ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত মসজিদটিকে পাগলা মসজিদ ইসলামি কমপ্লেক্স নামকরণ করা হয়েছে। এছাড়া মসজিদের আয় থেকে বিভিন্ন সেবামূলক খাতে অর্থ সাহায্য করা হয়।

পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটি সূত্রে জানিয়েছে, ঐতিহ্যবাহী পাগলা মসজিদে আন্তর্জাতিক মানের দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক কমপ্লেক্স নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দ্রুতই এর কাজ শুরু হবে। যার নামকরণ হবে পাগলা মসজিদ ইসলামিক কমপ্লেক্স। এটি নির্মাণে প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে ১১৫ কোটি টাকা। সেখানে ৩০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন।

Header Ad
Header Ad

অবশেষে জানা গেল কলকাতার কোথায় আছেন ওবায়দুল কাদের

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে আলোচিত এক চরিত্র ওবায়দুল কাদের। তিনি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ছিলেন। ওবায়দুল কাদের কলকাতার অভিজাত এলাকা রাজারহাট নিউটাউনের একটি ফ্ল্যাটে স্ত্রীকে নিয়ে থাকছেন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, তিনি ডিএলএফ নিউটাউন হাইটস প্লাজায় আছেন। এটি মূলত হাইরাইজ কমপ্লেক্স, যেখানে অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা আছে।

শুক্রবার সন্ধ্যায় গাজী নাসির উদ্দীন আহমেদ নামে এক ব্যক্তি ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য প্রকাশ করেন।

ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‌‘তার এক বন্ধু কলকাতায় চিকিৎসা নিতে গিয়ে শুক্রবার বিকালে অ্যাপোলো হাসপাতালের অ্যান্ডোক্রাইনোলজিস্ট শ্যামাশীষ ব্যানার্জির জন্য অপেক্ষা করছিলেন। এ সময় তিনি সেখানে ওবায়দুল কাদেরকে দেখতে পান।’

নাসির উদ্দীন লিখেছেন, ডাক্তারের রুম বন্ধ, ফোনও বন্ধ। ডাক্তারের সহকারী বলেন- স্যার লাঞ্চে। এক ঘণ্টার মতো অপেক্ষার পর রুমের কপাট খুলল। এর পর আকাশি রঙের টি-শার্ট ও প্যান্ট পরা এক ভদ্রলোক বের হলেন। লোকটাকে চিনে ফেলে, যেই না বলছে, ‘ওবায়দুল কাদের না!’ ভদ্রলোক সঙ্গে সঙ্গে মাস্ক মুখে দিয়ে হন হন করে হেঁটে চলে গেলেন।

তিনি আরও লেখেন, ‘আমার বন্ধু বলছেন- পুরা চকচক করতেছিলেন স্যার। দেখে মনে হয়েছে, তিনি সুস্থ আছেন।’

কলকাতায় বাংলাদেশ দূতাবাসের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, ভারতের সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ব্যাপারে ‘ওয়াকিবহাল’। তাই কোনো অপরাধ না করলে তাদের ‘হয়রানি’ করা হয় না।

হাজারী নিজেও ওই ভবনের আরেকটি ফ্ল্যাটে থাকেন বলে জানা গেছে। নিউটাউন হাইটস প্লাজায় আরও থাকেন টাঙ্গাইল-২ আসনের আলোচিত সাবেক সংসদ সদস্য তানভীর হাসান ওরফে ছোট মনির। ছোট মনির সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী ও শ্রমিকনেতা শাজাহান খানের জামাতা।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা কলকাতা থেকে জানিয়েছেন, দলের সাধারণ সম্পাদক বাসা থেকে খুব একটা বের হন না। তবে মাঝেমধ্যে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যান। ওবায়দুল কাদের নেতাকর্মীদের সঙ্গে দেখাও করেন না। তিনি মূলত নিজাম হাজারী ও ছোট মনিরের বলয়ের মধ্যেই থাকেন।

জানা গেছে, ওবায়দুল কাদের ৫ আগস্টের পরও কয়েক মাস দেশেই পালিয়ে ছিলেন। পরে তিনি সীমান্ত পার হয়ে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের রাজধানী শিলং চলে যান। সেখানে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ অনেক নেতাকে নিয়ে ছিলেন ওবায়দুল কাদের। শিলংয়ে কিছুদিন থেকে পরে স্থলপথে আসাম হয়ে সস্ত্রীক কলকাতা যান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।

Header Ad
Header Ad

স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

জাতিসংঘের একাধিক প্রস্তাবের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অটল সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম এ আশ্বাস দিয়েছেন।

শুক্রবার (১১ এপ্রিল) তুরস্কে আনাতোলিয়া কূটনীতি ফোরাম (এডিএফ)-২০২৫ এর ফাঁকে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) প্রসিকিউটর করিম এ এ খানের সঙ্গে এক বৈঠকে এ আশ্বাস দেন তারা।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বৈঠকে দুই উপদেষ্টা সাম্প্রতিক আগ্রাসনে ফিলিস্তিনের জনগণের দুর্দশায় গভীর সহানুভূতি প্রকাশ করেন। তারা রোহিঙ্গা সংকট ও গাজা পরিস্থিতি নিয়ে আইসিসির অবস্থানের জন্য সংস্থাটির প্রশংসা করেন।

দুই উপদেষ্টা রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ন্যায়বিচারে জোর দেন। তারা এ সংকটের চূড়ান্ত সমাধানের জন্য জবাবদিহি নিশ্চিত করার ওপর জোর দেন।

বৈঠকে বাংলাদেশ ও আইসিসির মধ্যে সব ধরনের সম্পৃক্ততার দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়।

এসময় আন্তর্জাতিক বিচার ব্যবস্থায় বাংলাদেশের অটল অবস্থানের প্রশংসা করেন আইসিসির প্রসিকিউটর করিম এ এ খান।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা রোম সংবিধি ও আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের প্রতি বাংলাদেশের অব্যাহত সমর্থনের কথা ব্যক্ত করেন। বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ ও আইনজ্ঞদের প্রশিক্ষণ এবং দক্ষতা বৃদ্ধিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের সঙ্গে দৃশ্যমান সহযোগিতা অন্বেষণে বাংলাদেশের আগ্রহের কথা জানান তিনি।

বৈঠকে উভয় পক্ষই আগামী দিনে বিদ্যমান সম্পৃক্ততার মাত্রা আরও বাড়ানোর ব্যাপারে সম্মত হয়েছে। তুরস্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এবং উভয় পক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বৈঠকে অংশ নেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৮ বস্তা টাকা, গণনা চলছে
অবশেষে জানা গেল কলকাতার কোথায় আছেন ওবায়দুল কাদের
স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
মার্চ ফর গাজা: প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী, আসছে মানুষ-জনসমুদ্রের অপেক্ষা
চারুকলায় আগুন, নববর্ষের দুদিন আগে পুড়ে গেল ‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’
কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী
৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু
অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত
পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রায় হাসিনার মুখাবয়ব
ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করল ওপেনএআই
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মৃদু ভূমিকম্প
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে নাগরিক কমিটির নেত্রী দিলশাদ আফরিন আটক
বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কায় ডলারের বড় পতন, রেকর্ড ছুঁয়েছে স্বর্ণের দাম
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১৪৭ দেশ, বাড়ছে বিশ্বজনমত
মার্কিন পণ্যে ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে চীনের পাল্টা জবাব