বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ | ২৬ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘এ মাসেই আরও দুটি শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা’

ঠান্ডায় হাবুডুবু খাচ্ছে বরিশাল অঞ্চলের মানুষ। সাধারণত কৃষি ক্ষেত-খামারের কৃষক, হকার, ছোট ব্যবসায়ী, রিকশা চালকসহ নিম্ন আয়ের মানুষের জনজীবন বিপর্যস্ত। ইতোমধ্যে ঠান্ডায় কৃষি কাজ করতে গিয়ে বরিশালের উজিরপুর উপজেলার একজনের মৃত্যু হয়েছে। তাই এই শীতে বরিশাল অঞ্চলের মানুষকে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে বলেছে আবহাওয়া অফিস।

এদিকে চলতি মৌসুমে শীতের তীব্রতা কেন এত বেশি? এ বিষয়ে ঢাকাপ্রকাশ-এর কথা হয় বরিশাল আবহাওয়া অফিসের উচ্চ পর্যবেক্ষক মোহাম্মদ মাসুদ রানা রুবেলের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘গত ২০২১ সালের ডিসেম্বরে গড় তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ ২৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আর সর্বনিম্ন ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যদিকে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে সর্বনিম্ন গড় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা গড় অনুপাতে গত ২০২১ সালের চেয়ে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে শূন্য দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কম।’

এ ছাড়া ২০২২ সালের প্রথম সপ্তাহ এবং চলতি বছরের প্রথম সপ্তাহের সর্বনিম্ন তাপমাত্রার গড় হিসেবে শূন্য দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কম রয়েছে।

সেক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত বলা যায়, বরিশাল অঞ্চলের তাপমাত্রা গত বছরের তুলনায় এ বছর প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত তুলনামূলকভাবে কম রয়েছে। কিন্তু মানুষের শীতের তীব্রতা অনুভূত হচ্ছে বেশি।

এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে বায়ুর চাপ বাংলাদেশ অভ্যন্তরে প্রবেশ করছে। কিন্তু চলতি মৌসুমে এই বাতাসের গতিবেগ গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি। বর্তমানে চলতি মৌসুমে ৮ থেকে ১০ অথবা ৬ থেকে ৮ কিলোমিটার বেগে ঘণ্টায় উত্তর এবং উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে হিমেল বায়ু দেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করছে। এই কারণেই গেল বছরের তুলনায় শীতের তীব্রতা মানুষ বেশি অনুভব করছে। অন্যদিকে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপের সৃষ্টি হয়েছে যার প্রভাব উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত। এ কারণে আকাশ কিছুটা মেঘলা রয়েছে। মেঘলা থাকার কারণে সূর্যের কিরণকাল দিনের দৈর্ঘ্য হিসেবে সম্পূর্ণ পাওয়া যাচ্ছে না। দেখা যায়, কোনো দিন ৩ ঘণ্টা, ২ ঘণ্টা আবার ৪ ঘণ্টা পাওয়া যায়। এজন্য শীতের তীব্রতা একটু বেশিই অনুভূত হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘সূর্যের কিরণকাল মেঘ ও কুয়াশায় বাধার জন্য দিনের আলো পাচ্ছে না ভূ-পৃষ্ঠ। তাই রাতে শীতের তীব্রতা আরও দ্বিগুণ বাড়ে।’

এই কর্মকর্তা আগাম পূর্বাভাস দিয়ে বলেন, ‘চলতি মৌসুমের জানুয়ারি মাসে মধ্যম ভাগে বা শেষের দিকে আরও দুটি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বরিশাল অঞ্চলের উপর দিয়ে। সেক্ষেত্রে এ অঞ্চলের তাপমাত্রা আরও কিছুটা হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। চলতি মৌসুমে বরিশালে গত ৭ জানুয়ারি সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। যা চলতি মৌসুমের প্রথম শৈত্যপ্রবাহ।’

নৌ চলাচল ও বিমান চলাচলের বিষয়ে সতর্কতা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত বরিশাল অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে ঘন কুয়াশা পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। আবার অনেক অনেক জায়গায় এই ঘন কুয়াশা দুপুর পর্যন্তও থাকতে পারে।’

এদিকে বরিশালে ঘন কুয়াশা ৫০ থেকে ১০০ মিটার পর্যন্তও রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানান এই কর্মকর্তা। তাই ঘন কুয়াশা পড়ার কারণে মানুষের দৃষ্টিসীমা কমে যায়। সেক্ষেত্রে গাড়ি ও নৌ চলাচলে সাবধানতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। অন্যদিকে শীতের মৌসুমে সবাইকে আবহাওয়ার সতর্কতা মেনে চলার আহ্বান জানান বরিশাল আবহাওয়া অফিসের উচ্চ পর্যবেক্ষক মোহাম্মদ মাসুদ রানা রুবেল।

এসএন

Header Ad
Header Ad

সাবেক মেয়র তাপসের সন্ধান দিলেন ডিবি হারুন

শেখ ফজলে নূর তাপস (বামে) এবং হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগীরা অনেকেই দেশ ছেড়েছেন। পরিস্থিতি আরো তীব্র হওয়ার আগেই পালিয়ে গিয়েছিলেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তাদের মধ্যে ছিলেন শেখ পরিবারের সদস্য এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

তাপসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির নানা অভিযোগ রয়েছে, যা তাকে বিতর্কের মুখে ফেলেছে। বর্তমানে তিনি কোথায় অবস্থান করছেন, কী করছেন—এই বিষয়টি নিয়ে মানুষের মধ্যে কৌতূহল রয়েছে। তার অবস্থান নিয়ে সম্প্রতি নতুন তথ্য দিয়েছেন আরেক বিতর্কিত ও পালাতক সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদ।

কানাডার নাগরিক টিভির বার্তা প্রধান নাজমুস সাকিব সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন সম্প্রচার করেন, যেখানে হারুন অর রশিদের একটি কল রেকর্ড প্রকাশ করা হয়। ওই কল রেকর্ডে জানা যায়, সাবেক মেয়র শেখ তাপস বর্তমানে সিঙ্গাপুরে অবস্থান করছেন এবং সেখানে তিনি ভিসা ছাড়াই রয়েছেন।

জানা গেছে, শেখ তাপস ৩ আগস্ট, ২০২৩-এ ঢাকা ছাড়েন। সেদিন বিমানবন্দরে তাকে আটক করা হলেও তিনি তার পরিবারকে যুক্তরাজ্যে পাঠিয়ে দেন এবং রাতের ফ্লাইটে সিঙ্গাপুর চলে যান।

এদিকে, হারুন অর রশিদও বর্তমানে পালাতক অবস্থায় আছেন। তার অবস্থান পরিষ্কার নয়, তবে জানা গেছে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের লং আইল্যান্ডে অবস্থান করছেন। ৫ আগস্টের পর তিনি সেখানে পালিয়ে যান।

তাপসের মতো, হারুনও সরকারের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগের মুখে ছিলেন, এবং তার পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি জনমনে বেশ আলোচিত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধদের নামাজ আদায়

টাঙ্গাইলে ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে নামাজ আদায় করেছেন বিক্ষুব্ধরা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের মধুপুরে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে বনবিভাগের লোকজন সুমাইয়া নামে এক নওমুসলিম নারীর ঘর ভেঙে দেয়। এতে স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এর প্রতিবাদে বুধবার (৯ এপ্রিল) বিকাল সাড়ে ৫ টায় টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক মহাসড়কের উপজেলার পঁচিশ মাইল এলাকায় বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজ আদায় করেন স্থানীয়রা।

এর পর প্রশাসনের আশ্বাসে রাত সাড়ে ৮ টার দিকে অবরোধটি তুলে নেয় বিক্ষুব্ধ জনতা। এর আগে সকালে বন বিভাগ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতায় ওই নওমুসলিম নারীর বাড়ি-ঘর ভেঙে দেয়।

জানা যায়, উপজেলার গাছাবাড়ী এলাকায় এক খৃষ্টধর্মীয় গারো নারী কয়েক বছর আগে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। বর্তমানে সুমাইয়া শেখ নামের ওই নারী পঁচিশ মাইল এলাকায় ফারুক হোসেন নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে বিনা ভাড়ায় বসবাস করে আসছেন।

স্থানীয়রা ওই নারীর প্রতি সহমর্মিতা দেখিয়ে অর্থ দিয়ে পঁচিশ মাইল বাসস্ট্যান্ডের কাছে বসতিপূর্ণ এলাকায় ৩ শতাংশ জমির দখলস্বত্ব কিনে দিয়ে ঘর নির্মাণ করে দেন। সেই ঘরটির নির্মাণ কাজ এখনো শেষ হয়নি।

এর মধ্যেই বুধবার সকালে বন বিভাগ সুমাইয়ার ঘরটি ভেঙে দেয়। পর স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভ সৃষ্টি হরে আছরের নামাজের পর থেকেই জলছত্র থেকে পঁচিশ মাইল এলাকায় ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদ জানিয়ে মহাসড়ক অবরোধ করে মাগরিবের নামাজ আদায় করে। পরে পঁচিশ মাইল বাসস্ট্যান্ডে অবস্থান নেন বিক্ষোভকারীরা।

সমাবেশে বক্তব্য দেন- বিএডিসি মসজিদের ইমাম ইব্রাহীম তকী, মুফতি আরিফ আদনান, পঁচিশ মাইল জামে মসজিদের খতিব আব্দুল বাছেদ, মুফতি মাসুম বিল্লাহ, ব্যবসায়ী আব্দুল মজিদ, আব্দুস সামাদ খান, আবু হানিফ, হাফেজ সোহাইল আহমেদ প্রমুখ।

ভুক্তভোগী নওমুসলিম সুমাইয়া শেখ জানান, ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করায় আমি এখন অসহায়। বর্তমানে এক ব্যক্তির বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে বসবাস করছি। স্থানীয়রা অনুদান ও যাকাতের টাকা দিয়ে সহযোগিতা করায় ঘর নির্মাণ করতেছি, এখনো কাজ শেষ হয়নি।

তিনি আরও বলেন- ঘরটি সরিয়ে নিতে আমাকে কোন প্রকার নোটিশ দেওয়া হয়নি। হঠাৎ করেই আমার ঘর ভেঙে দিয়েছে বনবিভাগ। অথচ চারদিকে শতশত বাড়ি ঘর, সেগুলো ভেঙে ফেলেনি। ঘরটি ভেঙে ফেলায় থাকার জায়গা আর রইল না।

উপজেলার গাছাবাড়ী বিটের বন কর্মকর্তা আব্দুল কদ্দুছ জানান, রেঞ্জ অফিস থেকে আমাকে বলেছে তাই আমি উচ্ছেদ অভিযানে গিয়েছি। আমি নতুন এসেছি, তাই বেশি কিছুই জানি না।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জুবায়ের হোসেন বলেন, ঘটনাস্থলে রয়েছি, বিক্ষোভকারীরা অবরোধ তুলে নিয়েছেন এবং স্বাভাবিকভাবে যানবাহন চলাচল করছে।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন ড. খলিলুর রহমান

ড. খলিলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলি সংক্রান্ত হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমানকে একই সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (৯ এপ্রিল) অন্তর্বর্তী সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে খলিলুর রহমানকে এই নতুন দায়িত্ব দেয়ার কথা জানানো হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এই প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিবের রুটিন দায়িত্বে থাকা সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) জাহেদা পারভীন।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এখন থেকে খলিলুর রহমানের পদবি হবে ‘জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং রোহিঙ্গা সমস্যাবিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ’। এর পাশাপাশি তিনি প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত দায়িত্ব পালনেও সাহায্য করবেন।

গত বছরের ১৯ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলিসংক্রান্ত হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে নিয়োগ পান খলিলুর রহমান। খলিলুর রহমান উপদেষ্টার মর্যাদা, বেতন-ভাতা ও আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা পাবেন বলে সেদিন এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছিল। আজ তার নতুন পদায়নের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সেই প্রজ্ঞাপনের অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাবেক মেয়র তাপসের সন্ধান দিলেন ডিবি হারুন
টাঙ্গাইলে ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধদের নামাজ আদায়
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন ড. খলিলুর রহমান
ভারতে ৫ বছর সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৬ নারী
বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
২১ এপ্রিল কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
১৬২ জনকে নিয়োগ দেবে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর
বিমানে সহযাত্রীর শরীরে মূত্রত্যাগ করলেন ভারতীয় মাতাল যাত্রী!
এ বছর ৩৬ টাকায় ধান ও ৪৯ টাকায় চাল কিনবে সরকার
আওয়ামী লীগের বিচার এবং নিবন্ধন বাতিলে একমত হেফাজত ও এনসিপি
দুর্বল শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক একীভূত করা হবে: গভর্নর
গুলশানের এক কিলোমিটার রাস্তা ও ফুটপাত দখলমুক্ত করল ডিএনসিসি
যুক্তরাষ্ট্রের ১০৪ শতাংশের জবাবে ৮৪ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা করল চীন
মুজিববর্ষে ৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়, শেখ হাসিনা-রেহানার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
১৫ কোটি বাজেটের ‘বরবাদ’-এ শাকিবের পারিশ্রমিক ১ কোটি ২০ লাখ টাকা
‘অতি গোপনীয় অভিযোগ’ নিয়ে দুদকে হাসনাত-সারজিস
ডিসেম্বরের আগে সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ চাওয়া হবে: সালাহ উদ্দিন
ঈদযাত্রায় সড়কে ৩১৫ দুর্ঘটনায় ৩২২ জন নিহত: যাত্রী কল্যাণ সমিতি
উদ্ধার করা সওজের জমি দখলে নিল সমন্বয়করা!
নবাব শেখের ভাইরাল সেই ‘চলমান-খাট’ নিয়ে গেছে পুলিশ