শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সিলেটে বাড়ছে জরায়ু ক্যান্সার, নেই থেরাপি

ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী সম্প্রতি সিলেট বিভাগে স্তন ক্যান্সার রোগী বাড়ছে। কিন্তু সেই অনুপাতে নেই থেরাপির জন্য 'ব্রাকি' যন্ত্র। যে কারণে একটি থেরাপির জন্য সিলেট থেকে যেতে হয় ঢাকায়।

সিলেট বিভাগে কোটি মানুষের সরকারিভাবে উচ্চ চিকিৎসার একমাত্র ভরসা ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। ক্যান্সারের ক্ষেত্রে সরকারিভাবে এ প্রতিষ্ঠানের কোনো বিকল্প নেই। অথচ এ হাসপাতালে ক্যান্সার চিকিৎসায় রয়েছে নানা সংকট। রেডিও থেরাপি যন্ত্র একটি হওয়ায় একবার থেরাপি নিতে হলে রোগীকে অপেক্ষা করতে হয় অন্তত ২ থেকে ৩ মাস।

এদিকে সিলেট বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় জানান,
সিলেট বিভাগে প্রায় পাঁচ হাজারের বেশি ক্যান্সারের রোগী রয়েছেন। ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০২০-২১ অর্থ বছরে হাসপাতালটির ক্যান্সার ইউনিটে ইতোমধ্যে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৭৫১ জন। একই অর্থবছরে কেমো থেরাপি নিয়েছেন ১০৮৯ জন। তবে এসব রোগীর জন্য নির্ধারিত শয্যা মাত্র ২৬ টি। যার ১২টি পুরুষ আর ১৪টি শয্যা নারীদের জন্য। সে ক্ষেত্রেচিকিৎসা দিতে বিড়ম্বনায় পড়তে হয় সংশ্লিষ্টদের।

সরকারিভাবে রেডিও থেরাপির জন্য ওসমানীতে মাত্র একটি ‘কোবাল-৬০’ যন্ত্র রয়েছে। এই মেশিনটি ইতোমধ্যে ৩৬ হাজার ৬ শত ২১ বার ব্যবহৃত হয়েছে।

হাসপাতাল সূত্রে আরও জানা যায়, সবচেয়ে বেশি হেড অ্যান্ড নোজ ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী। যাদের বয়স ৪০ থেকে ৭০। এরপরের অবস্থানে রয়েছে স্তন ও জরায়ু ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।

সীমাবদ্ধতার কথা জানিয়ে সিলেটের ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রেডিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সরদার বনিউল আহমেদ বলেন, ‘সীমাবদ্ধতা আছে, তবুও আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। সে ক্ষেত্রে ওসমানী হাসপাতালের অভ্যন্তরের বিশেষায়িত ক্যান্সার হাসপাতাল হলে সকল সমস্যা দূর হবে বলে আশা করছি।’

সিলেট বিভাগীয় পরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় বলেন, ‘ক্যান্সার রোগীদের সমস্যার কথা বিবেচনায় সিলেটে নতুন ভবন হচ্ছে। সেখানে অত্যাধুনিক যন্ত্র স্থাপনের মাধ্যমে ক্যান্সারের চিকিৎসা দেওয়া হবে। একই যন্ত্রে সকল থেরাপি দেওয়া যাবে। এতে আলাদা ইউনিট থাকবে। ফলে একদিকে যেমন সেবার মান বাড়বে সেই সঙ্গে প্রতিটি থেরাপিতে মাত্র পাঁচ থেকে সাত মিনিট সময় লাগায় সিরিয়াল পেতে দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান হবে।’

সরেজমিনে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গেলে দেখা যায় বিশেষায়িত এ ক্যান্সার হাসপাতালের কাজ চলছে। বর্তমানে এর ফাইলিং কাজ চলমান। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ভবনটি নির্মাণ কাজ করছে গণপূর্ত বিভাগ। চলতি বছরের আগস্ট মাসের ১৮ তারিখ থেকে নির্মাণ কাজ শুরু হওয়া ভবনের কাজ শেষ হবে ২০২২ সালের ১৮ অক্টোবর। মোট ৮৯ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এ ভবনে থাকবে ক্যান্সার রোগীদের জন্য নির্ধারিত ১০০ শয্যা। সেই সঙ্গে একই ভবনে যুক্ত হচ্ছে কিডনি রোগীদের ডায়ালাসিসের জন্য ৫০ শয্যা ও হৃদরোগীদের জন্য ৫০ শয্যা চিকিৎসা সেবা। সব মিলে ২০০ শয্যার ১৫ তলা নতুন ভবনে সিলেটে সরকারিভাবে চিকিৎসা ক্ষেত্রে এক অভাবনীয় মাত্রা যোগ করবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

তবে নির্মাণাধীন ক্যান্সার হাসপাতালটি ওসমানী মেডিকেল কলেজের আওতায় দেওয়া হচ্ছে নাকি স্বতন্ত্র কোনো প্রতিষ্ঠান হবে তা এখনও অনিশ্চিত।

সিলেটের ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. মাহবুবুল আলম বলেন, ‘নির্মাণাধীন ক্যান্সার হাসপাতালটি যদি ওসমানী হাসপাতালের বর্ধিতকরণ হয়ে থাকে তাহলে আমাদের পক্ষ থেকে জনবল চাহিদা তৈরি করা হবে। নাহলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিজেরাই নির্ধারণ করবে। তবে হাসপাতালটি হলে সিলেট বিভাগে ক্যান্সারের চিকিৎসায় নতুন এক মাত্রা যোগ হবে।’

এসইউ/এএন

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত