বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সাতক্ষীরায় সাত বছরে ছয় গুণ বেড়েছে কাঁকড়ার চাষ

জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের কারণে উপকূলীয় এলাকায় লবণাক্ততা বেড়ে যাওয়ায় সেখানকার কৃষি উৎপাদন এখন ঝুঁকির মধ্যে। এর ফলে স্থানীয়দের বিকল্প আয়ের উৎস খুঁজতে হচ্ছে। আয়ের বিকল্প উৎস হিসেবে তাই ক্রমেই বাড়ছে কাঁকড়ার চাষ।

চিংড়ির রাজধানী খ্যাত সাতক্ষীরায় গত সাত বছরে কাঁকড়া চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে ছয় গুণ। কারণ হিসেবে চিংড়ির চেয়ে কাঁকড়াতে কম ভাইরাসমুক্ত ও উৎপাদন খরচ কম হওয়ার কথা বলেন সংশ্লিষ্টরা।

সাতক্ষীরা জেলা মৎস্য বিভাগ সূত্রে জানা যায়, চলতি বছর সাতক্ষীরার উপকূলীয় এলাকায় কাঁকড়ার চাষ হয়েছে ৩১৪ হেক্টর জমিতে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ১ হাজার ৯০০ টন। সাত বছর আগে কাঁকড়া চাষ হয়েছিল মাত্র ৫০ হেক্টর জমিতে। বছর হিসাবে সাত বছরে কাঁকড়া চাষ বেড়েছে ছয় গুণ। প্রকারভেদে প্রতি কেজি কাঁকড়া ৬০০থেকে ১১০০টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়ে থাকে। জেলাতে মোট ৩৬৪টি কাঁকড়ার ঘের রয়েছে। আর ছোট-বড় মিলে প্রায় ২ হাজার সরকারি ও বেসরকারি কাঁকড়া মোটাতাজাকরণের খামার গড়ে উঠেছে। আর সপ্ট সেল খামার রয়েছে ৪২টা। যেখানে ৪২ লক্ষ প্লাসটিকের খাঁচায় কাঁকড়া মোটাতাজাকরণ চাষ হচ্ছে।

ওসমস্ত কাঁকড়া রফতানির মাধ্যমে বছরে প্রায় ১০কোটি টাকা বৈদেশিক মুদ্রা আসছে। এতে উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ একদিকে যেমন অর্থনৈতিকভাবে সাবলম্বী হচ্ছেন অন্যদিকে তেমনি বেকারত্বের হারও কমছে উল্লেখযোগ্য হারে। আর রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোশকতা পেলে এই শিল্প আরো বিকশিত হতে পারে জানান সংশ্লিষ্টরা।

খোজঁ নিয়ে জানা যায়, জেলার সাত উপজেলায় ১১ হাজার ৭২০ জন কাঁকড়া চাষী রয়েছে। এসমস্ত চাষীরা সুন্দরবন সংলগ্ন নদ-নদী থেকে কাঁকড়ার পোনা সংগ্রহ করে তা চাষ করে থাকেন। তবে বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে সুন্দরবনের পাদদেশে অবস্থিত শ্যামনগর উপজেলায় সর্ব প্রথম কাঁকড়ার বাচ্চা ফুটিয়ে স্থানীয় বেসরকারি উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান নওয়াবেকী গণমুখী ফাউন্ডেশন কাঁকড়া চাষ প্রযুক্তি সম্প্রসারণ ও বাজারজাতকরণের মাধ্যমে উদ্যোক্তা আয় বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে কাজ করছে। ফলে বিগত দিনে কাঁকড়ার ক্রাভলেট অর্থাৎ বাচ্চা নদীসহ বিভিন্ন স্থান থেকে সংগ্রহ করতে হলেও তা এখন চলে এসেছে হাতের মুঠোয়। ফলে এ অঞ্চলের কাঁকড়া চাষীদের উন্নয়নের মাত্রা অনেকাংশে বেড়ে যাবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

কাঁকড়া চাষের সঙ্গে জড়িত একাধিক ব্যক্তির কাছ থেকে জানা গেছে, সুন্দরবন সংলগ্ন নদীগুলোতে যে পরিমান কাঁকড়া ধরা পড়ে তা প্রাকৃতিকভাবে রেনু থেকে বড় হয়। চিংড়ি ঘেরে বা কাঁকড়ার পুকুরে কাঁকড়ার পোনা ছাড়ার পর তা ২ থেকে ৪ সপ্তাহের মধ্যে বড় হয়ে পরিপক্ক কাঁকড়ায় পরিনত হয়।এ অঞ্চলের ১২ মাস লবনাক্ত পানি কাঁকড়া চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী। তাছাড়া চিংড়ি চাষের জন্য প্রচুর জমি ও অর্থের প্রয়োজন হলেও কাঁকড়া চাষের জন্য জমি ও অর্থ দুটোই কম লাগে।

জেলার একাধিক চাষীরা বলেন, 'প্রতিদিন স্থানীয় বাজার থেকে ছোট সাইজের কাঁকড়া কিনে খাচায় রেখে মোটাতাজা করা হয়। খাঁচায় কাঁকড়ার খাবার হিসেবে তারা প্রতিদিন ছোট ছোট একটি করে তেলাপিয়া মাছ খাঁচায় দেন। যা বাজার থেকে সস্তায় কেনা হয়। কয়েকদিনের মধ্যে খোলস পরিবর্তন করলেই কাঙ্খিত ওজন বেড়ে যায় কাঁকড়ার।

কলগাছি এলাকার কাঁকড়া চাষী জালাল হোসেন বলেন, 'তিনি ২০১৬ সালে ছোট্ট পরিসরে কাঁকড়ার চাষ শুরু করেন। বর্তমানে ৩বিঘা জমিতে কাঁকড়া চাষ করছেন। বিগত সময়ে ৫০-১৫০ টাকায় এক কেজি কাঁকড়ার পোনা সংগ্রহ করলেও করোনা পরবর্তী চলতি বছর বিশ্ববাজারে কাঁকড়ার চাহিদা বেশি থাকাই বাড়তি দামে (৪০০-৪৫০ টাকা) কাঁকড়ার রেনু সংগ্রহ করেছেন। এবং প্রকার ভেদে ৬০০ থেকে ১১০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করে থাকেন।'

একই এলাকার কাঁকড়া চাষী সাইফুল ইসলাম ও শ্যামনগরের রামকৃষ্ণ জোয়ারদার জানান, 'মোটাতাজা করার জন্য প্রয়োজনীয় কাঁকড়া জোগান দেওয়া সম্ভব হলে রপ্তানি খাতে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন হতে পারে। কিন্তু, যতই মোটাতাজাকরণের খামার বাড়ছে ততই ছোট কাঁকড়ার প্রাপ্যতা নিয়ে চিন্তাই রয়েছেন তারা।'

কাঁকড়া ব্যবসায়ী আমিরুল ইসলাম জানান, 'কাঁকড়া অল্প জায়গায় অনেক বেশি চাষ করা যায়। আমরা স্থানীয় চাষী বা বাজার থেকে ন্যায্যমূলে কাঁকড়া কিনে আনি। তারপর প্লাস্টিকের খাঁচায় একটি করে কাঁকড়া রেখে দুই/তিন সপ্তাহ পরিচর্যার পর কাঁকড়ার খোলস পরিবর্তন করা হয়। এতে কাঁকড়ার ৮০ ভাগ ওজন বৃদ্ধি পায়। চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা পর কাকড়াঁ প্যাকেটজাতকরণ করা হয়।'

সাতক্ষীরা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আনিসুর রহমান জানান, বর্তমানে উপকূলীয় অঞ্চলে কাঁকড়ার চাষ কর্মসংস্থান ও দারিদ্রতা দূর করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে থাকে। বিদেশে কাঁকড়ার চাহিদা রয়েছে বিস্তর। চীন, তাইওয়ান, হংকং, সিঙ্গাপুর, মালায়েশিয়া ও থাইল্যান্ডের মতো দেশে রপ্তানি হয় কাঁকড়া।

কাঁকড়ার পোনার মূল্যবৃদ্ধি সম্পর্কে তিনি বলেন, 'বিশ্বব্যাপি কাঁকড়ার চাহিদা থাকলেও বনবিভাগের নিষেধাজ্ঞা, তারউপর প্রাকৃতিকভাবে পোনার সংখ্যা কমে যাওয়াতে চাহিদা অনুযায়ী কাঁকড়ার পোনার সংকট দেখা দিয়েছে। একারণে চলতি বছর পোনার মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। পোনার সংকট নিরশনে একাধিক হ্যাচারী তৈরির মাধ্যমে কৃত্রিম উপায়ে কাঁকড়ার রেণুর উৎপাদন বাড়াতে হবে।'

তিনি বলেন, 'সরকার যদি কাঁকড়া চাষের ওপর স্থায়ী পরিকল্পনা গ্রহণ করে তাহলে এ শিল্পের ভবিষ্যৎ আরও উজ্জ্বল হবে। সারাদেশের যে পরিমাণ কাঁকড়া বিদেশে রপ্তানি করা হয় তার মধ্যে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের উৎপাদিত কাঁকড়ার পরই সাতক্ষীরা জেলার অবস্থান।

 

 জেডএকে/

Header Ad

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক

হাসনাত-সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টায় অভিযুক্ত ট্রাক চালক ও হেলপারকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা পুলিশ তাদের আটক করে। তবে আটক হওয়া ওই চালক ও হেলপারের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এর আগে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে। লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে একটি আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

জানা গেছে, বুধবার অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এর আগে আজ দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাস মোড়ে চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রতিবাদে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে বক্তব্য দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। সমাবেশে ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে আইনজীবী আলিফ নিহতের ঘটনায় জড়িতদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা।

Header Ad

বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল

বক্তব্য রাখছেন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। ছবি: সংগৃহীত

একুশ শতকের স্পেশাল বৈষয়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তবর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নতি করাই প্রধান লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। তিনি বলেন, মহড়ার মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক বিষয় নির্ণয় করে সে মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রসুলপুর বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে বার্ষিক গোলা বর্ষণ মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হাসান মাহমুদ খাঁন বলেন, বিমানবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হচ্ছে দিগন্ত, স্থলে ও জলে যে কোন আঘাত প্রতিহত করা। এছাড়াও দেশের যে কোন প্রয়োজনে ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন সবসময় আমরা প্রস্তুত থাকি।

এদিকে, মহড়ায় শুরুতেই দেখানো হয় দুর্ঘটনা কবলিত পাইলটকে উদ্ধারে কমান্ডো অভিযান। এতে দুটি যুদ্ধ হেলিকপ্টার ও একটি রেসকিউ হেলিকপ্টার অংশ নেয়। এরপর মহড়ায় যোগ দেয় এফ সেভেন বিজিআই ও  মিগ ২৯সহ পাঁচটি যুদ্ধ বিমান।

এসময় গোলাবর্ষণ ও রকেট নিক্ষেপ করে প্রদর্শন করে নানা যুদ্ধ কৌশল। পরে মিগ ২৯ যুদ্ধ বিমান বিমানবাহিনী প্রধানকে সালামের মাধ্যমে মহড়ার কার্যক্রম শেষ করে। অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, বিভিন্ন মন্ত্রাণালয় ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে গাড়িটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামে নিহত অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এই ঘটনায় দুই সমন্বয়ক অক্ষত রয়েছেন।

লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এই ঘটনায় একটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। জিডির প্রক্রিয়া চলছে। তবে কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি এএসআই আলিম।

এদিকে, ফেসবুকে ভাঙা গাড়ির ছবি আপলোড করে বিষয়টি জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ।

পোস্টে তিনি লিখেন, শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে ড্রাইভার ময়মনসিংহ থেকে কক্সবাজারে মালামাল খালাস করে আসার কথা বললেও মাল খালাসের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অতীতে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করার নজির রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ