শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

অপ্সরা

লিলির বাম গালে একটা তিল ছিল। হাসলে ওকে বেশ সুন্দর লাগতো। যখন ও হাসতো, তখন ওকে জয়সলমীরের অস্তমিত সূর্যের মতো মনে হতো! তিলের জন্য লিলিকে আমি আদর করে নায়িকা বলে ডাকতাম। লিলি বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার সহপাঠী ছিল। খুব ঠান্ডা মেজাজ আর সহনশীলতা ছিল ওর মাঝে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম থেকেই লিলিকে আমার ভাললেগে যায়। আমি ওর পিছু নেই এবং সফল হই।

লিলির বাবা ছিলেন একজন অধ্যাপক। জ্ঞান আর নীতির ভান্ডার! আমার কাছে ওনার কথা কখনও পছন্দ হতো না। আর, লিলির মা ছিল প্রচন্ড ধার্মিক। লিলির পরিবারের সাথে আমার ম্যাচিং না হলেও আমি লিলিকে পছন্দ করতাম। আমি আমার ছা'পোষা পরিবারকেও যে পছন্দ করতাম তাও নয়। আমি সব সময় সাধারণ বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসতে চেয়েছি। নিজের মতো করেই নিজে বড় হতে চেয়েছি। লিলির বাবা শুধু মাত্র একটা কারণে লিলিকে আমার সাথে বিয়ে দিতে রাজি হয়েছিল। তা' হল মধ্যবিত্ত সেন্টিমেন্ট! দুই পরিবারেরই অভিন্ন সংস্কৃতি।

যখন প্রথম বার আমার শ্রীঘরে যাওয়া হয়, লিলি তখন বাবার বাড়ি চলে গেল। তার বাবা নাকি আমার জন্য সমাজে মুখ দেখাতে পারছিলেন না! আরে বাবা মানুষ বড় হতে গেলে একটু-আধটু ওসব না করলে চলে? লিলি তা' বোঝেনি আর লিলির বাবা-মা তারাও কি বুঝেছেন? আমার পরিবারের মানুষরাও কম কিসে? আমার এগিয়ে যাবার অন্তরায় আমার বড় ভাই তার সাথে সম্পর্ক চ্যুত করেছি। মাকে প্রায়ই ভুলে গিয়েছিলাম। আমার সাথে মা' দেখা করতে নারাজ; আমারও দেখা করার সুযোগ নেই। কিন্তু, লিলিকে ভুলিনি! কি দোষ ছিল আমার? আমার ভালোবাসায় তো' কোন ভুল ছিল না।

আমার পঞ্চম বার গারদে থাকার সময় ছিল দীর্ঘ। লিলি আর তার পরিবার মেনে নিতে পারেনি। চালান শেষ করার সময় সাদা পোশাক পড়া আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর লোকেরা গ্রেপ্তার করে। আমি চিন্তাও করিনি কেউ আমাকে ধরতে পারবে। এবারের পরিকল্পনা নিচ্ছিদ্র ছিল। সফল হলেই মালয়েশিয়াতে একটা ফ্ল্যাট পেতাম। মানুষ তো এভাবেই বড় হয় নাকি? আমার উন্নতি মানুষের সহ্য হল আর কই!

মামলাটি আন্ডার ট্রায়াল ছিল এক বছরের বেশি সময়। শাস্তি হলে ১৪ বছর জেল! লিলি ও তার পরিবার মেনে নিতে পারেনি। আমি জানতাম ট্রায়ালে যাই হোক না কেন, জেল থেকে বেরুতে খুব বেশি সময় আমার লাগবে না। সবই সময়ের ব্যাপার! আমাকে নির্দোষ প্রমাণ করতে ন্যুনতম সময় দেওয়া উচিৎ ছিল। লিলি অপেক্ষা করেনি। আমার অনিবার্য ভবিষ্যৎ আন্দাজ করে, অন্যর বুকে সুখ খুঁজেছে। আমিও পারতাম আরও উপপত্নী রাখতে। আমি কি রেখেছি? আমি শুধু লিলিকে চিনেছি। আমি অস্ত্রের চালানের কাজ ধরেছিলাম লিলিকে নিয়ে মালয়েশিয়া সেটেল্ড হব বলে। আমার প্রেম লিলি বোঝেনি!

আমি তৃতীয় বার জেল থেকে বেরোলে আমার বড় ভাই আমাকে শাসন করেছিলেন! আমাকে জীবন ধারা পরিবর্তন করে স্বাভাবিক হতে বলেন! আমি কি অস্বাভাবিক মানুষ? এই পথে আরও অনেকেই হাঁটছে। তারা সফল হচ্ছে বলেই না আমরা তাদের উত্তরসূরী। আর, একবার মানিয়ে নিতে পারলেই যা আয়েশি জীবন! এরপর বড় ভায়ের সামনে আর কখনো যাইনি। আমার মা বলেছিলেন, সুন্দর করে সংসার করার জন্য। একটা ভালো পরিবারে বিয়ে হয়েছে, তাদেরও সম্মান রয়েছে। ওরা সবাই আমাকে বুঝতে ভুল করে! আমি তো প্রতিনিয়ত আমার উন্নতির জন্যই কাজ করে যাচ্ছি।

আমি দ্বিতীয় বার গ্রেফতার হবার কয়েক দিনের মাথায় জামিন পাই। এরপর লিলি আমাকে সাথে নিয়ে তার বাবার বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল। কারও কোন কথা শোনার আগেই শ্বশুড়বাড়িতে পুলিশ! অভিযান নেতৃত্বদানকারি ডিবির অফিসার আমার শ্বশুরের ছাত্র ছিলেন। অফিসারের খুব কষ্ট হচ্ছিল আমাকে পাকড়াও করার সময়। আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল স্মাগলিং। এতে কোন প্রমাণ ছিল না। শুধুই সন্দেহ করেই হেনেস্তা করা।

আমি তখন জেলে। মামলার শুনানির দিনের অপেক্ষায়। একদিন শুনলাম রুবেলের সাথে লিলির বিয়ের কথা! ডিভোর্স এর কাগজ এসেছিল। তবে লিলি অপেক্ষা করতে পারতো। শেষ বার আমাকে বলে বিদায় নিয়ে পারতো। কিছুই করেনি; আমার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়লো। আমি করার জন্য, কি করে যাচ্ছি!

লিলির তিলকে চুমু খেয়েছিল রুবেল! সেই তিলে! সাহস কত হারামজাদার? এই তিলকের দাম কোটি টাকার বেশি!
ঐ তিলকে শুধু আমার অধিকার! আর কারো না। তুই তিলক অপবিত্র করে দিয়েছিল। এই তিলক আর থাকবে না। আমি জেলে আর লিলি অন্যজনকে বিয়ে করেছে! ওর তিল থাকে কি করে? আপনারাই বলুন? আমি কি অন্যায় বলছি? আমি লিলিকে শেষ দেখা দেখছিলাম। আমার শিষ্য শূট্যার মিজান অস্ত্র তাক করে ফেলেছে। লিলি সব ব্যাখ্যা করতে চাইছে, ভুল ছিল কোথায়? বার বার ওর বর্তমান স্বামী রুবেলের জীবন ভিক্ষা চাইছে। লিলি তোমাকে ক্ষমা চাওয়া মানায় না! তুমি আমার স্ত্রী; তুমি টর্নেডো কামালের বউ! একটু হাস লিলি। আমি তোমার তিলকটা আবার দেখি। লিলির তিলক রক্তে লাল হয়ে গেল! সে লুটিয়ে পড়লো রাস্তায়। কখন যে মিজান মেশিন চালিয়েছে মনে নেই। লিলি লাল রক্তে লাল!! আমার লিলির শরীর লাল হয়ে গেছে। লিলির রক্তে রাস্তাও লাল হয়ে গেল।

বস লোকজন আসছে। মিজানের সাথে আমিও গাড়িতে ঊঠে বসি। আমাকে ধরে কোন শালা?

লিলির বাম গালে তিলক ছিল। হাসলে গালে টোল পড়তো। আমি পাগল হয়ে যেতাম! লিলির তিলটা ছিল বাংলাদেশের নায়িকা দিতির মতোই! সব মিলিয়ে লিলি আমার কাছে অপ্সরা ছিল। ওর মতো সুন্দর মেয়ে জীবনেও দেখিনি! হয়তো সুন্দর দেখেছি, কাঊকেই লিলির মতো মনে হয়নি। আমার জীবনে লিলি চক্রাকারে ঘূর্ণনায়মান বাসের মতো।
মরুভূমিতে দিনশেষে তপ্ত বালিতে হিমেল হাওয়া বয়। আমার জীবনের শেষে হিমেল হাওয়া হয়ে লিলি কখনো আসবে না। অপ্সরা লিলির জন্য ভালোবাসা অফুরান।

 

ডিএসএস/ 

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন