শুক্রবার, ৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অপ্সরা

লিলির বাম গালে একটা তিল ছিল। হাসলে ওকে বেশ সুন্দর লাগতো। যখন ও হাসতো, তখন ওকে জয়সলমীরের অস্তমিত সূর্যের মতো মনে হতো! তিলের জন্য লিলিকে আমি আদর করে নায়িকা বলে ডাকতাম। লিলি বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার সহপাঠী ছিল। খুব ঠান্ডা মেজাজ আর সহনশীলতা ছিল ওর মাঝে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম থেকেই লিলিকে আমার ভাললেগে যায়। আমি ওর পিছু নেই এবং সফল হই।

লিলির বাবা ছিলেন একজন অধ্যাপক। জ্ঞান আর নীতির ভান্ডার! আমার কাছে ওনার কথা কখনও পছন্দ হতো না। আর, লিলির মা ছিল প্রচন্ড ধার্মিক। লিলির পরিবারের সাথে আমার ম্যাচিং না হলেও আমি লিলিকে পছন্দ করতাম। আমি আমার ছা'পোষা পরিবারকেও যে পছন্দ করতাম তাও নয়। আমি সব সময় সাধারণ বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসতে চেয়েছি। নিজের মতো করেই নিজে বড় হতে চেয়েছি। লিলির বাবা শুধু মাত্র একটা কারণে লিলিকে আমার সাথে বিয়ে দিতে রাজি হয়েছিল। তা' হল মধ্যবিত্ত সেন্টিমেন্ট! দুই পরিবারেরই অভিন্ন সংস্কৃতি।

যখন প্রথম বার আমার শ্রীঘরে যাওয়া হয়, লিলি তখন বাবার বাড়ি চলে গেল। তার বাবা নাকি আমার জন্য সমাজে মুখ দেখাতে পারছিলেন না! আরে বাবা মানুষ বড় হতে গেলে একটু-আধটু ওসব না করলে চলে? লিলি তা' বোঝেনি আর লিলির বাবা-মা তারাও কি বুঝেছেন? আমার পরিবারের মানুষরাও কম কিসে? আমার এগিয়ে যাবার অন্তরায় আমার বড় ভাই তার সাথে সম্পর্ক চ্যুত করেছি। মাকে প্রায়ই ভুলে গিয়েছিলাম। আমার সাথে মা' দেখা করতে নারাজ; আমারও দেখা করার সুযোগ নেই। কিন্তু, লিলিকে ভুলিনি! কি দোষ ছিল আমার? আমার ভালোবাসায় তো' কোন ভুল ছিল না।

আমার পঞ্চম বার গারদে থাকার সময় ছিল দীর্ঘ। লিলি আর তার পরিবার মেনে নিতে পারেনি। চালান শেষ করার সময় সাদা পোশাক পড়া আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর লোকেরা গ্রেপ্তার করে। আমি চিন্তাও করিনি কেউ আমাকে ধরতে পারবে। এবারের পরিকল্পনা নিচ্ছিদ্র ছিল। সফল হলেই মালয়েশিয়াতে একটা ফ্ল্যাট পেতাম। মানুষ তো এভাবেই বড় হয় নাকি? আমার উন্নতি মানুষের সহ্য হল আর কই!

মামলাটি আন্ডার ট্রায়াল ছিল এক বছরের বেশি সময়। শাস্তি হলে ১৪ বছর জেল! লিলি ও তার পরিবার মেনে নিতে পারেনি। আমি জানতাম ট্রায়ালে যাই হোক না কেন, জেল থেকে বেরুতে খুব বেশি সময় আমার লাগবে না। সবই সময়ের ব্যাপার! আমাকে নির্দোষ প্রমাণ করতে ন্যুনতম সময় দেওয়া উচিৎ ছিল। লিলি অপেক্ষা করেনি। আমার অনিবার্য ভবিষ্যৎ আন্দাজ করে, অন্যর বুকে সুখ খুঁজেছে। আমিও পারতাম আরও উপপত্নী রাখতে। আমি কি রেখেছি? আমি শুধু লিলিকে চিনেছি। আমি অস্ত্রের চালানের কাজ ধরেছিলাম লিলিকে নিয়ে মালয়েশিয়া সেটেল্ড হব বলে। আমার প্রেম লিলি বোঝেনি!

আমি তৃতীয় বার জেল থেকে বেরোলে আমার বড় ভাই আমাকে শাসন করেছিলেন! আমাকে জীবন ধারা পরিবর্তন করে স্বাভাবিক হতে বলেন! আমি কি অস্বাভাবিক মানুষ? এই পথে আরও অনেকেই হাঁটছে। তারা সফল হচ্ছে বলেই না আমরা তাদের উত্তরসূরী। আর, একবার মানিয়ে নিতে পারলেই যা আয়েশি জীবন! এরপর বড় ভায়ের সামনে আর কখনো যাইনি। আমার মা বলেছিলেন, সুন্দর করে সংসার করার জন্য। একটা ভালো পরিবারে বিয়ে হয়েছে, তাদেরও সম্মান রয়েছে। ওরা সবাই আমাকে বুঝতে ভুল করে! আমি তো প্রতিনিয়ত আমার উন্নতির জন্যই কাজ করে যাচ্ছি।

আমি দ্বিতীয় বার গ্রেফতার হবার কয়েক দিনের মাথায় জামিন পাই। এরপর লিলি আমাকে সাথে নিয়ে তার বাবার বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল। কারও কোন কথা শোনার আগেই শ্বশুড়বাড়িতে পুলিশ! অভিযান নেতৃত্বদানকারি ডিবির অফিসার আমার শ্বশুরের ছাত্র ছিলেন। অফিসারের খুব কষ্ট হচ্ছিল আমাকে পাকড়াও করার সময়। আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল স্মাগলিং। এতে কোন প্রমাণ ছিল না। শুধুই সন্দেহ করেই হেনেস্তা করা।

আমি তখন জেলে। মামলার শুনানির দিনের অপেক্ষায়। একদিন শুনলাম রুবেলের সাথে লিলির বিয়ের কথা! ডিভোর্স এর কাগজ এসেছিল। তবে লিলি অপেক্ষা করতে পারতো। শেষ বার আমাকে বলে বিদায় নিয়ে পারতো। কিছুই করেনি; আমার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়লো। আমি করার জন্য, কি করে যাচ্ছি!

লিলির তিলকে চুমু খেয়েছিল রুবেল! সেই তিলে! সাহস কত হারামজাদার? এই তিলকের দাম কোটি টাকার বেশি!
ঐ তিলকে শুধু আমার অধিকার! আর কারো না। তুই তিলক অপবিত্র করে দিয়েছিল। এই তিলক আর থাকবে না। আমি জেলে আর লিলি অন্যজনকে বিয়ে করেছে! ওর তিল থাকে কি করে? আপনারাই বলুন? আমি কি অন্যায় বলছি? আমি লিলিকে শেষ দেখা দেখছিলাম। আমার শিষ্য শূট্যার মিজান অস্ত্র তাক করে ফেলেছে। লিলি সব ব্যাখ্যা করতে চাইছে, ভুল ছিল কোথায়? বার বার ওর বর্তমান স্বামী রুবেলের জীবন ভিক্ষা চাইছে। লিলি তোমাকে ক্ষমা চাওয়া মানায় না! তুমি আমার স্ত্রী; তুমি টর্নেডো কামালের বউ! একটু হাস লিলি। আমি তোমার তিলকটা আবার দেখি। লিলির তিলক রক্তে লাল হয়ে গেল! সে লুটিয়ে পড়লো রাস্তায়। কখন যে মিজান মেশিন চালিয়েছে মনে নেই। লিলি লাল রক্তে লাল!! আমার লিলির শরীর লাল হয়ে গেছে। লিলির রক্তে রাস্তাও লাল হয়ে গেল।

বস লোকজন আসছে। মিজানের সাথে আমিও গাড়িতে ঊঠে বসি। আমাকে ধরে কোন শালা?

লিলির বাম গালে তিলক ছিল। হাসলে গালে টোল পড়তো। আমি পাগল হয়ে যেতাম! লিলির তিলটা ছিল বাংলাদেশের নায়িকা দিতির মতোই! সব মিলিয়ে লিলি আমার কাছে অপ্সরা ছিল। ওর মতো সুন্দর মেয়ে জীবনেও দেখিনি! হয়তো সুন্দর দেখেছি, কাঊকেই লিলির মতো মনে হয়নি। আমার জীবনে লিলি চক্রাকারে ঘূর্ণনায়মান বাসের মতো।
মরুভূমিতে দিনশেষে তপ্ত বালিতে হিমেল হাওয়া বয়। আমার জীবনের শেষে হিমেল হাওয়া হয়ে লিলি কখনো আসবে না। অপ্সরা লিলির জন্য ভালোবাসা অফুরান।

 

ডিএসএস/ 

Header Ad
Header Ad

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ঝরে গেল ৪ প্রাণ, আহত ২০

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহতের পাশাপাশি আহত হয়েছে আরো ২০ জন। শুক্রবার ভোরে এক্সপ্রেসওয়ের হাসাড়া এলাকায় ঢাকামুখী লেনে বাস ও ট্রাকের সাথে সংঘর্ষে নিহত হন দুইজন, অন্যদিকে বৃহস্পতিবার রাতে সিরাজদিখানের নিমতলা এলাকায় মিনিবাসের ধাক্কায় দুজন নিহত হন।

নিহতরা হলেন, আব্দুল্লাহ পরিবহনের হেলপার শ্রীনগর উপজেলার কল্লিগাও গ্রামের বাসিন্দা মো. জীবন (৪৪) ও সিরাজদিখান উপজেলার মালখানগর ইউনিয়নের দেবিপুরা গ্রামের বাসিন্দা বাসযাত্রী মো. রায়হান (২৭)। নিহতদের মরদেহ শ্রীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রাখা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে নিহত দুইজনের পরিচয় পাওয়া গেলেও শুক্রবার ভোরে নিহতদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।

ঘাতক কাভার্ডভ্যানটিকে আটক করা হয়েছে বলে জানান হাসাড়া হাইওয়ে পুলিশের ওসি আব্দুল কাদের জিলানী। তবে কাভার্ডভ্যানের চালক পালিয়ে গেছেন বলে জানান ওসি।

এর আগে গত শুক্রবার ২৭ ডিসেম্বর এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় বাসের চাপায় নারী ও শিশুসহ দুই পরিবারের ৬ জন নিহত ও ৪ জন গুরুতর আহত হন।

Header Ad
Header Ad

মধ্যরাতে ডাকসু নিয়ে উত্তাল ঢাবি, শিক্ষার্থীদের আল্টিমেটাম

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সিন্ডিকেটে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) বিষয়ে আলোচনা না করতে উপাচার্যের সঙ্গে বাকবিতণ্ডার অভিযোগ উঠে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার প্রতিবাদে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভের ডাক দেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ডাকসুর রূপরেখা প্রণয়নের আল্টিমেটাম দেন তারা।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাত পৌনে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের হলপাড়া থেকে মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনের সামনে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তারা এমন আল্টিমেটাম দেন।

বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‌‌‘যারা ডাকসু বন্ধের চেষ্টা করছে তাদের বিরুদ্ধে আমরা রাস্তায় আছি। আমরা লীগকে বিতাড়িত করেছি, কোনো ছাত্রসংগঠনের ভয়ে ডাকসু থেকে পিছু হটব না। যারা ডাকসুর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়, কবরস্থান, টেম্পুস্ট্যান্ডে চাঁদাবাজি করে তাদের আমরা ১৭ জুলাই লাল কার্ড দেখিয়েছি। প্রশাসনের কাছে বলব, আপনারা তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করুন।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক এবি জোবায়ের বলেন, ‘ঢাবি শিক্ষার্থীরা হাসিনাকে পালাতে বাধ্য করেছে। সুতরাং নতুন করে যদি দানব তৈরি হয় শিক্ষার্থীরা তাদের পালাতে বাধ্য করবে। ঢাবি শিক্ষার্থীরা আর কোনো দানবকে দেখতে চায় না। ছাত্রদল যখন দেখেছে তারা ডাকসুতে জিততে পারবে না, তখন তারা ভিসি স্যারের সঙ্গে উচ্চবাচ্য করার সাহস দেখিয়েছে। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, আমরা এই প্রশাসনের সঙ্গেই আছি। অনতিবিলম্বে ডাকসু নির্বাচন দিয়ে ক্যাম্পাসে সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মাহিন সরকার বক্তব্যের শুরুতেই ছাত্রদল কর্তৃক হেনস্তার প্রতিবাদ ও নিন্দা জানান। তিনি বলেন, উপাচার্যকে অপমান করার মাধ্যমে ছাত্রদল পুরো বিশ্ববিদ্যালয়কেই অপমান করেছে। উপাচার্যকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে। আমরা শিক্ষার্থী নির্যাতনের আর পুনরাবৃত্তি চাই না।

Header Ad
Header Ad

বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য তৈরিতে অপচয়ের অভিযোগ, দুদকের অনুসন্ধান শুরু

বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য তৈরিতে অপচয়ের অভিযোগ, দুদকের অনুসন্ধান শুরু। ছবি: সংগৃহীত

বঙ্গবন্ধুর অপ্রয়োজনীয় ম্যুরাল ও ভাস্কর্য নির্মাণে সরকারি অর্থ অপচয়ের অভিযোগ তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একইসঙ্গে, সাবেক সরকারের কয়েকজন উচ্চপদস্থ ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের এবং অনুসন্ধান শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) সকালে দুদকের কমিশন বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানান সংস্থার মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন।

তিনি জানান, চুয়াডাঙ্গার সাবেক এমপি সোলায়মান হক জোয়ার্দার ছেলুন এবং তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ১২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও ৩৭ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে মামলা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিএফআইইউ-এর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাসের প্রায় দুই কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে, যার ভিত্তিতে তার বিরুদ্ধেও মামলা করার প্রস্তুতি চলছে।

এদিকে, ডাক বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক শুধাংশ শেখর ভদ্রের বিরুদ্ধে ৯২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছে দুদক। এছাড়া বিদেশে পালানোর আশঙ্কায় সাবেক ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

ঋণের নামে ৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক পাঠানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক। পাশাপাশি, সাংবাদিক মুন্নি সাহার বিরুদ্ধে ১৩৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ঝরে গেল ৪ প্রাণ, আহত ২০
মধ্যরাতে ডাকসু নিয়ে উত্তাল ঢাবি, শিক্ষার্থীদের আল্টিমেটাম
বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য তৈরিতে অপচয়ের অভিযোগ, দুদকের অনুসন্ধান শুরু
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত
বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব
জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান
স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান
রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়
ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় এক বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা