বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০২৫ | ২১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

রোজাদারের জন্য যেসব কাজ মাকরুহ

ছবিঃ সংগৃহীত

প্রতি বছর কোটি কোটি মুসলমান রোজা রাখেন সূর্যোদয় হতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহারে বিরত থেকে। রোজার মধ্যে আমরা ফাকেমধ্যে এমন কিছু কাজ করে ফেলি যার ফলে আমারদের রোজা মাখরুহ হয়ে পরে। রোজা মাখরুহ হয় এমন কিছু কাজের কারণে, যা রোজার পূর্ণতা বা ফজিলত কমিয়ে দেয়, তবে রোজা ভঙ্গ করে না। সাধারণত নিম্নলিখিত কারণগুলোর জন্য রোজা মাখরুহ হয়:

১. রোজাদারের জন্য মিথ্যা বলা, মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া, গীবত করা, চুগলখুরী করা, মিথ্যা কসম খাওয়া, অশ্লীল কাজ করা, অশ্লীল কথাবার্তা বলা, জুলুম করা, কারো সঙ্গে শত্রুতা রাখা, বেগানা নারীদের সঙ্গে মেলা-মেশা করা, বেগানা নারীকে দেখা, সিনেমা দেখা, মোবাইল ফোনে বেগানা নারী কিংবা বেগানা পুরুষের ছবি দেখা- এ সবই গুনাহ ও নাজায়েয।

রোজাদারের জন্য এগুলোর পাশাপাশি সব ধরণের খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকা আবশ্যক। এসব নাজায়েজ কাজ করলে যদিও রোজা নষ্ট হয় না; কিন্তু রোজা মাকরুহ হয় এবং রোজার সওয়াব কমে যায়।

২. রোজা অবস্থায় বিনা প্রয়োজনে কোন জিনিস চিবানো বা চেখে দেখা মাকরূহ। তবে বদমেজাযী স্বামীর পক্ষ থেকে কঠোরতা ও বাড়াবাড়ির আশংকা থাকলে খাদ্য ও তরকারীকে (জিহ্বার অগ্রভাগ দিয়ে) চেখে তা ফেলে দেওয়ার অবকাশ রয়েছে।

৩. পায়খানার রাস্তা পানি দ্বারা এত বেশী ধৌত করা যে, ভিতরে পানি পৌঁছে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, এরূপ করা মাকরূহ।

৪. ওজুতে নাকে পানি দেওয়ার সময় অধিক পরিমাণে পানি পৌঁছানো মাকরূহ। কেননা, এর ফলে হয়তো কণ্ঠনালীতে পানি চলে যেতে পারে। এমনিভাবে কুলি করার সময় গড়গড়া করা মাকরূহ। সুতরাং রোজা অবস্থায় কুলি বা নাকে পানি দেওয়ার ক্ষেত্রে খুবই সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি।

৫. রোজা অবস্থায় শাহওয়াত (কামভাব) এর সঙ্গে স্ত্রীকে চুম্বন করা ও আলিঙ্গন করা মাকরূহ। তবে শাহওয়াত (কামভাব) না থাকলে মাকরূহ হবে না।

৬. রাতে স্ত্রী সহবাস করার পর সুবহে সাদেকের পূর্বে গোসল করা হয়নি, বরং সুবহে সাদেকের পর গোসল সম্পন্ন করা হয়েছে। এমতাবস্থায় রোজা মাকরূহ হবে না। তবে এমনটি না করাই উত্তম।

৭. দুর্বল ও ক্লান্ত মুসাফির ব্যক্তির যদি রোজা রাখলে কষ্ট হয়, তবে তার জন্য তখন রোজা রাখা মাকরূহ।

৮. চুল কাটালে বা নখ কাটলে রোজার কোন সমস্যা হয় না।

৯. সফর অবস্থায় মুসাফির ব্যক্তি রোজার নিয়ত করলে এবং সে দিনেই মুকিম হয়ে গেলে, তখন তার জন্য ওই দিনের রোজা ভেঙ্গে ফেলা জায়েজ নেই।

১০. চোখে সুরমা লাগানো বা কোন ঔষধ দেওয়ার দ্বারা রোজা ভাঙ্গে না এবং মাকরুহও হয় না।

Header Ad
Header Ad

ফ্রান্সে মুসলিম খেলোয়াড়দের রোজায় নিষেধাজ্ঞা

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বজুড়ে প্রায় ২০০ কোটি মুসলমানের জন্য রমজান আত্মশুদ্ধির মাস। এই সময় সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য সিয়াম পালন করে থাকেন মুসলিমরা। ব্যতিক্রম নন মুসলিম ক্রীড়াবিদরাও, যারা রোজা রেখেই মাঠে নামেন। যদিও দীর্ঘ সময় না খেয়ে ও পানীয় গ্রহণ না করে খেলাধুলায় অংশ নেওয়া সহজ নয়, তবু ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে অনেক খেলোয়াড় রোজা রেখেই খেলেন।

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ, এফএ কাপ, বুন্দেসলিগা ও লা লিগার মতো শীর্ষস্থানীয় লিগগুলোতে মুসলিম খেলোয়াড়দের জন্য ইফতারের সময় ৯০ সেকেন্ডের বিরতি দেওয়া হয়। তবে ফরাসি ফুটবল ফেডারেশন (এফএফএফ) এবার সম্পূর্ণ ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংস্থাটি এক বিবৃতিতে মুসলিম খেলোয়াড়দের রোজা রাখার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।

চলতি মাসে উয়েফা নেশন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনাল পর্বে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে মুখোমুখি হবে ফ্রান্স। দলটিতে উসমান ডেম্বেলে, এন'গোলো কান্তে, এলিয়াস গুয়েন্ডোজি, ইব্রাহিমা কোনাটে ও ফেরল্যান্ড মেন্ডির মতো পাঁচজন মুসলিম খেলোয়াড় রয়েছেন। ফরাসি ফুটবল ফেডারেশন জানিয়েছে, ক্যাম্পে যোগ দেওয়ার পর থেকে কোয়ার্টার ফাইনাল শেষ না হওয়া পর্যন্ত কেউ রোজা রাখতে পারবেন না।

ফরাসি ফুটবল কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্ত বৈষম্যমূলক বলে মনে করছেন অনেকেই। কারণ এর আগেও মুসলিম খেলোয়াড়দের প্রতি এমন আচরণ দেখা গেছে। গত বছর ফ্রান্সে ইফতারের সময় রেফারিদের খেলা বন্ধ না করতে নির্দেশ দেওয়া হয়, যাতে রোজা রাখা খেলোয়াড়রা ইফতার করতে না পারেন। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে পিএসজি সমর্থকরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বিশাল ব্যানারে লিখেছিলেন— "একটি খেজুর, এক গ্লাস পানি, এফএফএফের দুঃস্বপ্ন।"

এছাড়া, মুসলিম খেলোয়াড়দের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণের কারণে গত বছর ফ্রান্স অনূর্ধ্ব-১৯ দলের মিডফিল্ডার মাহামাদু দিয়াওয়ারা ফুটবল ছেড়ে দেন। তিনি বলেন, "তারা (ফ্রান্স) ইসলাম ধর্মকে সম্মান করে না।"

তবে এফএফএফ সভাপতি ফিলিপ ডায়ালো এ নিষেধাজ্ঞার পক্ষে যুক্তি দেখিয়ে বলেছেন, "কারো প্রতি কোনো বৈষম্য নেই। কিন্তু যখন আমরা ফরাসি দলে থাকি, তখন আমাদের অবশ্যই দলের কাঠামোকে সম্মান করতে হবে।"

Header Ad
Header Ad

স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন আবরার ফাহাদসহ ৯ বিশিষ্ট ব্যক্তি

(উপরের সারিরর বাম থেকে) এম এ জি ওসমানী, পপ সম্রাট আজম খান, বদরুদ্দীন উমর, ফজলে হাসান আবেদ, ভাস্কর নভেরা আহমেদ, কবি আল মাহমুদ এবং আবরার ফাহাদ। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ৯ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ২০২৫ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন। এর মধ্যে সাত জনের নাম জানা গেছে। বাকি দুজনের নাম এখনো জানা যায়নি।

দেশের রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ সম্মাননা স্বাধীনতা পুরস্কারের তালিকায় রয়েছেন ছয় বছর আগে বুয়েটে ছাত্রলীগের হামলায় নিহত শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের নামও। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

যাদের নাম জানা গেছে তারা হলেন- মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল এম এ জি ওসমানী (মরণোত্তর), পপ সম্রাট আজম খান (মরণোত্তর), লেখক ও ইতিহাসবিদ বদরুদ্দীন উমর (মরণোত্তর), স্যার ফজলে হাসান আবেদ (মরণোত্তর), ভাস্কর নভেরা আহমেদ (মরণোত্তর), কবি আল মাহমুদ (মরণোত্তর), বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ (মরণোত্তর)। আরও দুজনকে এ পদক দেওয়া হয়েছে। তাদের নাম এখনো জানা যায়নি।

বদরুদ্দীন উমর ছাড়া বাকি সবাইকে মরণোত্তর এ পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে।

এর আগে, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী জানিয়েছিলেন শহিদ আবরার ফাহাদকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। তখন তিনি জানিয়েছিলেন, পুরস্কারপ্রাপ্ত বাকিদের নামেও চমক থাকবে।

Header Ad
Header Ad

রাবিতে সভাপতি নিয়োগ নিয়ে দুই পক্ষের ধস্তাধস্তি

রাবিতে সভাপতি নিয়োগ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে ধস্তাধস্তি। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

অন্য বিভাগ থেকে সভাপতি নিয়োগের আদেশ প্রত্যাহার এবং নিজ বিভাগ থেকে যোগ্যতার ভিত্তিতে সভাপতি নিয়োগের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১০টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসন ভবনের সামনে তারা এ কর্মসূচি পালন শুরু করেন। পরে দুপুর সোয়া তিনটায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আশ্বাসে অবস্থান কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন তারা।

কর্মসূচিতে বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সাইফ রহমান বলেন, ‘আমাদের বিভাগে যোগ্য শিক্ষক থাকা সত্ত্বেও প্রশাসন রাতের আধারে ফাইন্যান্স বিভাগের একজন শিক্ষককে বদলি করে সভাপতি নিয়োগ দিয়েছে। এতে রীতিমত আমাদের বিভাগের শিক্ষদের যোগ্যতার দিকে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। আমাদের নিজের বিভাগে যখন যোগ্য শিক্ষক রয়েছেন তাহলে কেন আমরা বাইরের বিভাগ থেকে সভাপতি নিব। আমাদের বিভাগের আগের সভাপতি, সেও অন্য বিভাগের ছিলেন। আমাদের কিছু না জানিয়ে তিনি চাকরি ছেড়ে বিদেশে চলে গিয়েছেন। আমরা আর অন্য বিভাগ থেকে সভাপতি চাই না।’

বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান বলেন, ‘অন্য বিভাগের শিক্ষককে আমরা সভাপতি হিসেবে চাই না। যারা আমাদের বিভাগকে ধারণ করে তাদের একজনকেই জেষ্ঠ্যতার ভিত্তিতে সভাপতি হিসেবে নিয়োগ চাই। আমরা দেখেছি বর্তমান উপাচার্য কীভাবে নিজের ইচ্ছামতো স্নাতক পাস ছাড়াই একজনকে প্রথম শ্রেণির চাকরিতে নিয়োগ দিয়েছেন। এতেই বোঝা যাচ্ছে, আমাদের বিভাগের সভাপতি কীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এখানে নোংরা রাজনীতি আছে, যার শিকার আমরা বিভাগের শিক্ষার্থীরা।’

দুপুর সোয়া তিনটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব স্বাক্ষরিত এক প্রস্তাবনা শিক্ষার্থীদের জানান প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান। তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট সবার সাথে আলোচনা করে বিষয়টির সুরাহা করা হবে। বিষয়টি সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত নব নিযুক্ত অধ্যাপক মোহাম্মদ জাহিদ হোসেন সভাপতির পদে যোগদান করবেন না।

এর আগে, দুপুরের দিকে প্রশাসনিক ভবনে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নামাজ আদায় করতে প্রশাসনিক ভবনে থেকে বের হতে চাইলে, আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা তাদের বাঁধা দেন। এসময় দুই পক্ষের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়। এর প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দপ্তর অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোক্তার হোসেন। ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাজু সরদার অসুস্থ হয়ে পড়েন। এসময় তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দপ্তর অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে অফিসার সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোক্তার হোসেন বলেন,‘ছাত্রদের বিভাগের বিষয়ে যে আন্দোলন, সেই আন্দোলনের সাথে আমরা কর্মকর্তা, কর্মচারীরা কোনোভাবেই সম্পৃক্ত না। আমরা রোজা রেখে, তাদের অনুরোধ করেছি, আমাদের নামাজ পড়ার জন্য আপনারা যেতে দেন। কিন্তু তারা আমাদের যেতে দেন নি। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার জন্য তারা এধরনের কাজ করেছে। আমাদের নামাজ পড়তে দেয় নি তারা। এই কাজের সাথে যারা জড়িত, তাদের সুবিচার না হওয়া পর্যন্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তরের সকল কাজ বন্ধ থাকবে।’ 

গত মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ জাহিদ হোসেনকে স্বপদে-স্ববেতনে ও প্রেষণে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগে বদলি করা হয়।

যোগদানের তারিখ থেকে প্রচলিত বিধি অনুযায়ী আগামী তিন বছরের জন্য ওই বিভাগের সভাপতি নিয়োগ করা হয়। এ ছাড়া ওই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাজু সরদার-কে বিভাগের সভাপতির রুটিন দায়িত্ব থেকে অব্যাহিত দেওয়া হয় আদেশটিতে। আজকের কর্মসূচি থেকে শিক্ষার্থীরা ওই আদেশটি প্রত্যাহার করে নিজ বিভাগ থেকে যোগ্যতার ভিত্তিতে সভাপতি নিয়োগের দাবি জানিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফ্রান্সে মুসলিম খেলোয়াড়দের রোজায় নিষেধাজ্ঞা
স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন আবরার ফাহাদসহ ৯ বিশিষ্ট ব্যক্তি
রাবিতে সভাপতি নিয়োগ নিয়ে দুই পক্ষের ধস্তাধস্তি
মিরপুরে মুশফিককে ‘গার্ড অব অনার’ দিল মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব
‘ভালোবাসার মানুষের’ বাহুডোরে পরীমণি, আলোচনায় শেখ সাদী
আতিউর, বারাকাতসহ ২৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
কিশোরগঞ্জ বার নির্বাচনে আওয়ামীপন্থীদের জয়জয়কার
এনআইডি নির্বাচন কমিশনেই রাখা হোক: সিইসি
কুবি শাখা ছাত্রদলের উদ্যোগে নৈশপ্রহরীদের মাঝে সেহরি বিতরণ
পোশাক নিয়ে ঢাবি ছাত্রীকে হেনস্তা, কর্মচারী মোস্তফার জামিন
পুলিশ আইন প্রয়োগ করতে গিয়ে মানুষের আক্রমণের শিকার হচ্ছে: আইজিপি
২১ কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণের মামলায় জামিন পেলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
লন্ডনে জয়শঙ্করের ওপর হামলার চেষ্টা, ছেঁড়া হলো ভারতের পতাকা!
ভাষানটেকে বস্তিতে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
রাষ্ট্র নাকি ব্যবসায়ী কার শক্তি বেশি দেখতে চান চট্টগ্রামের ডিসি
আ.লীগ নির্বাচনে অংশ নেবে কি না, তারাই সিদ্ধান্ত নেবে: ড. ইউনূস
জাবিতে ‘হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের’ পরিচয়ধারী এক ভুয়া শিক্ষার্থী আটক
ভারতের পরবর্তী টার্গেট পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর
মিয়ানমার থেকে ফিরলেন ৫৬ বাংলাদেশি জেলে
রোজাদারের জন্য যেসব কাজ মাকরুহ