সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নিয়মিত নামাজ পড়ার শারীরিক যত উপকার

ছবি সংগৃহিত

ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম হচ্ছে- নামাজ। ঈমানের পরেই নামাজের মর্যাদাগত অবস্থান। রাব্বুল আলামীন পবিত্র কোরআনে এ সম্পর্কে ইরশাদ করেছেন, ‘বলুন! আমার বান্দাদেরকে, যারা ঈমান এনেছে তারা যেন নামাজ প্রতিষ্ঠা করে এবং আমি যা তাদেরকে দান করেছি তা হতে ব্যয় করে।’

আল্লাহ তাআলা প্রতিদিন মুসলমানের জন্য পাঁচ ওয়াক্ত নামাজকে ফরজ করেছেন। নামাজ দুনিয়ায় সব ধরনের অন্যায় কাজ থেকে আমাদের বিরত রাখে। কর্মক্ষম উজ্জীবিত মানসিকতা লাভে নামাজ আল্লাহর এক মহা নেয়ামত। বান্দার জন্য অন্যতম রহমতও বটে। তাইতো আল্লাহ তাআলা মানুষকে সার্বিকভাবে উজ্জীবিত করতে নামাজের প্রতি গুরুত্বারোপ করেছেন। আর নামাজ না পড়লে শাস্তির বিধানও রেখেছেন।

এছাড়া নামাজ আদায়ের মাধ্যমে অনেক শারীরিক উপকার পাওয়া যায়। তাহলে চলুন কয়েকটি উপকারিতা সম্পর্কেগুলো জানি:

অজু: নামাজের জন্য মানুষকে প্রতিদিন পাঁচ বার অজু করতে হয়। আর এতে মানুষের ত্বক পরিষ্কার থাকে। অজুর সময় মানুষের দেহের মূল্যবান অংশগুলো পরিষ্কার হয়। এতে জীবাণু থেকে ত্বক সুরক্ষা থাকে। এছাড়া চেহারার লাবণ্যতাও বাড়ে ও মুখের বলিরেখা কমে যায়।

নামাজে দাঁড়ানো: মানুষ যখন নামাজে দাঁড়ায়, তখন চোখ সিজদার স্থানে স্থির থাকে। ফলে মানুষের একাগ্রতা ও মনোযোগ বাড়ে।

রুকু: নামাজি ব্যক্তি যখন রুকু করেন আবার রুকু থেকে ওঠে সোজা হয়ে দাঁড়ান তখন মানুষের কোমর ও হাঁটুর ভারসাম্য রক্ষা হয়। রক্ত চলাচল বাড়ে। ফলে কোমর ও হাঁটু ব্যথা কমে।

সিজদা: নামাজে যখন সেজদা করা হয় তখন নামাজি ব্যক্তির মস্তিস্কে দ্রুত রক্ত প্রবাহিত হয়। ফলে তার স্মৃতি শক্তি বহুগুণে বাড়ে। আবার সেজদা থেকে ওঠে যখন দুই সেজদার মাঝখানে বসে এতে তার পায়ের উরু ও হাঁট সংকোচন এবং প্রসরণ ঘটে। এতে করে মানুষের হাঁটু ও কোমরের ব্যথা উপশম হয়।

ওঠা বসা: নামাজের সময় নামাজি ব্যক্তিকে দাঁড়ানো, রুকুতে যাওয়া, রুকু থেকে ওঠে সোজা হয়ে স্থির দাঁড়ানো, আবার সিজদায় যাওয়া, সিজদা থেকে ওঠে স্থিরভাবে বসা, আবার সিজদা দিয়ে দাঁড়ানো বা বসা। এ সবই মানুষের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যায়াম। এতে মানুষের শারীরিক বহুবিদ উপকার সাধিত হয়।

সালাম ফেরানো: নামাজ শেষে বসা অবস্থায় ডান ও বাম দিকে সালাম ফেরানো হয়। এতে শরীরের শুধু মাথা ও ঘাড় ডান দিকে ও বাম দিকে ফেরানো হয়। এটা ঘাড়ের উত্তম ব্যায়াম, যা নামাজের মাধ্যমে সাধিত হয়।

বিনয়ী হওয়া: নামাজ মানুষকে সময় সম্পর্কে সচেতন করে তোলে। বান্দা সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টির জন্য সময় মতো নামাজে বিনয়ী হয়ে দাঁড়ায়। আর এখান থেকেই কীভাবে বিনয়ী হতে হয় তার শিক্ষাগ্রহণ করা যায়।

স্বাস্থ্য উপকারিতা: নামাজ মানুষের দেহের কাঠামোগত ভারসাম্যতা বজায় রাখে। ফলে স্থুলতা কমে। নামাজে নড়া-চড়া করায় অঙ্গগুলো স্থানভেদে সংবর্ধিত, সংকুচিত হয়ে বিশেষ কাজ করে থাকে। অঙ্গ ও জোড়াগুলোর বর্ধন ও উন্নতি এবং শক্তি বাড়ায়।

মানসিকতার পরিবর্তন: নামাজের মাধ্যমে মানুষের মন ও মানসিকতায় অসাধারণ পরিবর্তন আসে। গোনাহ, ভয়, নীচুতা, হতাশা, অস্থিরতা, পেরেশানি ইত্যাদি দূরভীত হয়। ফলে বিশুদ্ধ মন নিয়ে সব কাজে সম্পৃক্ত হওয়া যায়।

দেহের কাঠামোগত উন্নতি: নামাজ মানুষের দেহের কাঠামোগত ভারসাম্যতা বজায় রাখে। ফলে স্থুলতা ও বিকলঙ্গতা হার কমে যায়। মানুষ যখন নামাজে নড়াচড়া করে তখন অঙ্গগুলো স্থানভেদে সংবর্ধিত, সংকুচিত হয়ে বিশেষ কাজ করে থাকে। অঙ্গ ও জোড়াগুলোর বর্ধন ও উন্নতি এবং শক্তি বৃদ্ধি পায়।

পরিচ্ছন্ন রাখে: নামাজের জন্য মানুষকে প্রতিদিন পাঁচবার অজু করতে হয়। আর এতে মানুষের ত্বক পরিষ্কার থাকে। ওজুর সময় মানুষের দেহের মূল্যবান অংশগুলো পরিষ্কার হয় য দ্বারা বিভিন্ন প্রকার জীবানু হতে মানুষ সুরক্ষিত থাকি।

চেহারার লাবন্যতা বৃদ্ধি: নামাজের জন্য মানুষ যতবার অজু করে, ততবারই মানুষের মুখমণ্ডল ম্যাসেস হয়ে থাকে। যাতে মুখমণ্ডলে রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি পায়। ফলে মানুষের চেহারার লাবন্যতা বৃদ্ধি পায়, মুখের বলিরেখা ও মুখের দাগ কমে যায়।

বিশেষ করে…

নামাজ মানুষের মানসিক, স্নায়ুবিক, মনস্তাত্ত্বিক, অস্থিরতা, হতাশা-দুশ্চিন্তা, হার্ট অ্যাটাক, হাড়ের জোড়ার ব্যাথা, ইউরিক এসিড থেকে সৃষ্ট রোগ, পাকস্থলীর আলসার, প্যারালাইসিস, ডায়াবেটিস মেলিটাস, চোখ এবং গলা ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।

হার্টের রোগীদের প্রতিদিন বাধ্যতামূলকভাবে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা উচিত,নামাজ মানুষকে সব সময় সতেজ রাখে, অলসতা এবং অবসাদগ্রস্ততাকে শরীরে বাড়তে দেয় না।

পৃথিবীর অন্যান্য ধর্মের মধ্যে নামাজের মতো এমন সামগ্রিক ইবাদত আর নেই। নামাজির জন্য এটা একটা বিশেষ বৈশিষ্ট্য যে, এটা একান্তই সামগ্রিক ব্যায়াম। যার প্রভাব মানুষের সব অঙ্গগুলোতে পড়ে এবং মানুষের প্রতিটি অঙ্গ নড়াচড়ার ফলে শক্তি সৃষ্টি হয় এবং সুস্বাস্থ্য অটুট থাকে।

পরিশেষে...

নামাজের উপকারিতায় আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয় নামাজ অশ্লীল ও অন্যায় কাজ থেকে বিরত রাখে।’ শুধু তাই নয়, নামাজ মানুষের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক পবিত্রতা সাধনের অনন্য হাতিয়ার।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে সময়মতো নামাজ আদায় করার তাওফিক দান করুন। নামাজ আদায়ের মাধ্যমে শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক উপকারিতা লাভের তাওফিক দান করুন। আমিন।

 

Header Ad
Header Ad

১৫ বছরে বিএনপি আন্দোলনে ছিল বলেই শেখ হাসিনা পালিয়েছে: ফখরুল

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

১৫ বছর ধরে বিএনপির ওপর মামলা-হামলা ও নির্যাতন চালানো হয়েছে। বিএনপির ত্যাগ-নির্যাতন এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। বিএনপি লড়াই করছে বলেই ছাত্ররা ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটাতে পেরেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) ঠাকুরগাঁওয়ে এক জনসভায় এসব কথা বলেন তিনি।

খালেদা জিয়াকে কারাগারে রেখে আওয়ামী লীগ হত্যা করতে চেয়েছে অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপি করার অপরাধে লাখ লাখ নেতাকর্মীকে নানাভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। এখন বাড়িতে পুলিশ যায় না এর চেয়ে বড় শান্তি আর নেই।

দেশে গণতন্ত্রের জন্য দীর্ঘকাল ধরে লড়াই করেছে জনগণ এমন মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগ দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর থেকে জনগণের ওপর নির্যাতন শুরু করেছে। এতো পাপ করছে যে শেখ হাসিনার পালানো ছাড়া কোনো উপায় ছিলো না।

বাংলাদেশের আন্দোলনকে উগ্রবাদী বিদ্রোহ বলে বর্হিবিশ্বে শেখ হাসিনা অপপ্রচার করছে বলে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, শেখ হাসিনা এখন ভারতে বসে ষড়যন্ত্র করছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে উগ্রবাদীদের বিদ্রোহ বলে অপপ্রচার করছে। কিন্তু তা ছিল জনগণের বিদ্রোহ।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, কোন রাজনৈতিক দলের নেতা নয়, স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন জিয়াউর রহমান। শেখ মুজিবুর রহমান যেখানে সকল রাজনৈতিক দলগুলোকে নিষিদ্ধ করেছিলো সেখানে জিয়াউর রহমান সব দলকে পুনর্বাসন করেছেন।

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করতে চাই মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের জন্য প্রয়োজনে আরেকটা লড়াই হবে। ভোটের অধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো আবারও ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাস্তায় নামতে হবে।

দায়িত্বশীল ব্যাক্তিদের উত্তেজনাপূর্ণ ও বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দেয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, রাষ্ট্রের এমন সংস্কার বা পরিবর্তন হওয়া প্রয়োজন যাতে সাধারণ মানুষ উপকৃত হয়। আওয়ামী লীগ আর নৌকা নয়, বরং সত্যিকারের পরিবর্তন চায় দেশের মানুষ।

Header Ad
Header Ad

দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি অনুযায়ী দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন দুই হাজার কোটি ৪২ লাখ ৮০ হাজার ডলার। একই সময়ে বৈদেশিক মুদ্রায় গঠিত বিভিন্ন তহবিলসহ মোট রিজার্ভের পরিমাণ দুই হাজার ৪৯৯ কোটি ৩৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার।

সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হোসনে আরা শিখা।

গত ১১ নভেম্বর এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে আমদানি পণ্যের বিল বাবদ ১৫০ কোটি ডলার পরিশোধ করে বাংলাদেশ। ফলে আইএমএফের হিসাবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে দাঁড়ায় ১৮ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলারে। দেড় মাসে বৈদেশিক মুদ্রার এই সঞ্চয় বাড়তে বাড়তে আবারও ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল।

রিজার্ভের তিনটি হিসাব সংরক্ষণ করে থাকে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রথমটি হলো বৈদেশিক মুদ্রায় গঠিত বিভিন্ন তহবিলসহ মোট রিজার্ভ। দ্বিতীয়টি হলো আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি। এতে বৈদেশিক মুদ্রায় গঠিত তহবিল বা ঋণের অর্থ বাদ রাখা হয়।

তৃতীয়টি হলো ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ, বর্তমানে যা ১৫ বিলিয়ন ডলারের কিছুটা নিচে। দেশে ন্যূনতম তিন মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশের রিজার্ভ এখন প্রায় চার মাসের আমদানি মূল্য মেটানোর অবস্থায় রয়েছে।

করোনা পরবর্তী সময়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৪৮ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে শেষ নাগাদ নিট রিজার্ভ নামে ২৪ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলারে। এ সময় বৈশ্বিক উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির কারণে আমদানি ব্যয় বাড়তে থাকে। অন্যদিকে বৈদেশিক মুদ্রার আহরণের ক্ষেত্রটা সংকুচিত হতে থাকে।

এ অবস্থায় জ্বালানি ও জরুরি খাদ্যপণ্য আমদানিতে ডলারের চাহিদা বাড়তে থাকে। উল্টোদিকে ডলার বিক্রি করার কারণে কমে যায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। এরপর বৈদেশিক ঋণ ও বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছ থেকে ডলার কেনার মাধ্যমে আবার রিজার্ভ বাড়ানো হয়।

বর্তমান সরকারের সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ রয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন উৎস থেকে ডলার যোগ হচ্ছে প্রতিদিনই। এর ধারাবাহিকতায় ক্রমেই বাড়ছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ।

Header Ad
Header Ad

শিক্ষার্থীদের গ্রাফিতিতে লেখা জয় বাংলা মুছে দিলো ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল

‘জয় বাংলা’ লিখাটি স্প্রে করে মূছা হচ্ছে। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্রজনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে গত ৫ আগষ্টে স্বৈরাচার সরকারের পতন ও স্বৈরাচার পতনের মধ্য দিয়ে অসংখ্য হতাহতের ঘটনা ঘটে। আর এসব হতাহতের ঘটনার স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে রং-তুলি দিয়ে নওগাঁ শহরের বিভিন্ন স্থাপনার দেয়ালে ছবি, গ্রাফিতি ও লেখনিতে তুলে ধরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতারা।

সম্প্রতি ‘জয় বাংলা’কে বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

কিন্তু হঠাৎ করে গত দুইদিন থেকে নওগাঁ শহরের কেডির মোড় ও মুক্তির মোড় সহ বিভিন্ন মোড়ের দেয়ালে যেখানে ছাত্রদের গ্রাফিতি অঙ্কন করা ছিল সেখানে ‘জয় বাংলা’ লিখা হয়েছে। রাতের অন্ধকারে কে বা কারা এই স্লোগানটি লিখে। এরপর ফেসবুকে তা ছড়িয়ে পড়ে। এতে শুরু হয় নানা জল্পনা-কল্পনা।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুরে ‘জয় বাংলা’ লিখাটি স্প্রে পেইন্ট ব্যবহার করে মুছে দেন নওগাঁ জেলা যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদল ও জিয়া সাইবার ফোর্স।

এসময় নওগাঁ জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মোঃ রুহুল আমিন মুক্তার, জিয়া সাইবার ফোর্স নওগাঁ জেলা শাখার আহবায়ক মোঃ এমরান হোসেন, সদস্য সচিব সামিউল ইসলাম পারভেজ, শ্রমিক দল নওগাঁ সদর থানার সভাপতি আরিফুল হক রানা সহ যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও জিয়া সাইবার ফোর্স এর নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

নওগাঁ জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মোঃ রুহুল আমিন মুক্তার বলেন, ছাত্রজতার গ্রাফিতির ওপর রাতের অন্ধকারে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগরা জয় বাংলা লিখেছে। জয় বাংলা যারা কায়েম করার চেষ্টা করছে তাদেরকে হুশিয়ারি দিয়ে বলতে চাই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগরা আর কখনোই তারা বাংলার মাটিতে দাঁড়াতে পারবে না।

তিনি আরও বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার গত ১৫টি বছর বাংলাদেশ কে গুজবে পরিণত করেছে। উন্নয়নের নামে তারা হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করেছে। গত ৫ আগষ্টে স্বৈরাচার সরকার পতনের পর ছাত্রলীগের কাঁধে ভর করে নতুন নতুন ষড়যন্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে। বাংলার মাটিতে তা কখনো বাস্তবায়ন করতে দেয়া হবে না।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

১৫ বছরে বিএনপি আন্দোলনে ছিল বলেই শেখ হাসিনা পালিয়েছে: ফখরুল
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
শিক্ষার্থীদের গ্রাফিতিতে লেখা জয় বাংলা মুছে দিলো ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল
বাংলাদেশের কাছে ত্রিপুরা ২০০ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে: মুখ্যমন্ত্রী
হাসিনা বাংলাদেশে আসবে কেবল ফাঁসিতে ঝোলার জন্য: নাহিদ
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে ৫ মরদেহ উদ্ধার: চিকিৎসাধীন আরও ২ জনের মৃত্যু  
সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি এস আলমের
রাজধানীতে ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
বাংলাদেশে রফতানি বন্ধ: ময়ূখ রঞ্জনের বাড়ি ঘেরাও করলেন পশ্চিমবঙ্গের কৃষকরা
সাদা পোশাকে সেঞ্চুরিতে জ্যোতির ইতিহাস
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেল ও সিএনজি দুর্ঘটনায় ব্যবসায়ীসহ ৩ জন নিহত
শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে দিল্লিকে কূটনৈতিক চিঠি
বছরখানেক সময় পেলে সংস্কার কাজগুলো করে যাব: আসিফ নজরুল
পপ তারকা ম্যাডোনার সঙ্গে পোপ ফ্রান্সিসের ডিপফেক ছবি ভাইরাল
কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে হেনস্তার ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা
দেশে ১৯ লাখ ৪০ হাজার তরুণ বেকার- বিবিএস’র জরিপ
শেখ হাসিনাকে ফেরাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তা, ভিডিও ভাইরাল
বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন