শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রবাসীরা পদ্মা সেতুর গর্বিত অংশীদার: রাষ্ট্রদূত সরওয়ার মাহমুদ

বহুল প্রত্যাশিত ও কাঙ্ক্ষিত স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মাণের ক্ষেত্রে প্রবাসী বাংলাদেশিদের গর্বিত অংশীদার বলে উল্লেখ করেছেন স্পেনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ সরওয়ার মাহমুদ।

তিনি বলেছেন, প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সে সমৃদ্ধ হচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতি। বাঙালি জাতির গর্ব বহুদিনের প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতু আগামী ২৫ জুন শুভ উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। সম্পূর্ণ নিজেদের অর্থে এ সেতু নির্মিত হয়েছে। প্রবাসী বাংলাদেশিরা যার গর্বিত অংশীদার।

পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে শুক্রবার (১০ জুন) স্পেনের বাংলাদেশ দূতাবাসের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য সম্বলিত প্রায় চার মিনিটের একটি ভিডিও বার্তা পোস্ট করা হয়। সেখানে তিনি প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটি, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংবাদিক সংগঠনসহ সবার উদ্দেশে এই অনুভূতি ব্যক্ত করেন।

ভিডিও বার্তায় রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ সরওয়ার মাহমুদ তার উপর অর্পিত দায়িত্বগুলো যথাযথভাবে পালনের জন্য তার পুরো টিম সচেষ্ট রয়েছে উল্লেখ করে বলেন, ইউরোপ থেকে বাংলাদেশে রেমিটেন্স প্রেরণে স্পেন অন্যতম একটি দেশ। ২০২০-২১ অর্থ বছরে ৫৩.৪৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিটেন্স স্পেন থেকে বাংলাদেশে পাঠানো হয় এবং সোর্স ক্যান্টি হিসেবে স্পেন ২৩তম স্থান অধিকার করে। এই অর্থ বছরে অর্থাৎ ২০২১-২২ বছরে মে মাস পর্যন্ত প্রবাসী আয় পাঠানোর পরিমাণ ৫৭.৫৭ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় স্পেন প্রবাসীদের রেমিটেন্স পরিমাণ প্রতিবছর বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ জন্য তিনি সব প্রবাসীদের আন্তরিক অভিনন্দন জানান।

বৈধভাবে দেশে রেমিটেন্স পাঠিয়ে দেশের অব্যাহত অগ্রযাত্রায় অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক রেমিটেন্স প্রেরণে আর্থিক প্রণোদনার কথা উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশে পাঠানো রেমিটেন্সের উপরে ২ দশমিক ৫ শতাংশ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। যা ব্যাংকিং চ্যানেলে বৈধভাবে পাঠানো ওই প্রণোদনা প্রযোজ্য হবে।

তিনি প্রবাসীদের বাংলাদেশে ব্যাংকিং চ্যানেলে বৈধভাবে পাঠানো ২ দশমিক ৫ শতাংশ প্রণোদনা গ্রহণ করার জন্য আহ্বান জানান। বাংলাদেশে বৈধভাবে রেমিটেন্স প্রেরণে যে কোনো সমস্যায় দূতাবাস কর্তৃক অব্যাহতভাবে সহযোগিতা দেওয়ারও প্রতিশ্রুতি দেন।

দেশটিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের রেমিটেন্স প্রবাহে উৎসাহ দিতে তিনি দূতাবাসের শ্রম কল্যাণ ইউংয়ের সহযোগিতায় রেমিটেন্স পুরস্কার প্রদানের ঘোষণা দেন। গত জুলাই ২০২১ থেকে জুন ২০২২ পর্যন্ত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে বাংলাদেশে সর্বাধিক রেমিটেন্স প্রেরণকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে চলতি বছর এ পুরস্কার দেওয়া হবে।

বাংলাদেশ দূতাবাস স্পেন সর্বদা প্রবাসীদের সেবাদানে অঙ্গীকারবদ্ধ উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, স্পেনে প্রায় ৫০ হাজার বাংলাদেশি রয়েছেন। তাদের সেবায় এরইমধ্যে আমরা দূতাবাসের কনস্যুলার সেবাকে সহজতর করেছি। অধিকতর সচ্ছতা প্রদান ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে কার্ড ও ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে কনস্যুলার ফ্রি সরাসরি দূতাবাসের অ্যাকাউন্টে জমা নেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। বার্সেলোনাসহ অন্যান্য শহরে প্রবাসীদের জন্য কনস্যুলার সেবা দিয়েছি। দূরবর্তী প্রবাসীদের জন্য ডাকযোগে সেবা সার্ভিস চালু হয়েছে। ফলে দূরের প্রবাসীরা দূতাবাসে না এসে সেবা নিতে পারছেন।

কনস্যুলার সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি আরও উল্লেখ করেন, স্পেনে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্য জন্মনিবন্ধন প্রক্রিয়া অত্যন্ত সহজ করা হয়েছে। যে কেউ অনলাইনে আবেদন করে জন্মসনদ পেতে পারেন। পাসপোর্ট সংশোধন, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ইত্যাদি প্রক্রিয়া সহজতর করার জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছি এবং অচিরেই এ প্রক্রিয়াগুলো সহজতর হবে।

এসময় তিনি প্রবাসীদের সুস্থ থাকা ও সুন্দর জীবন কামনা করেন।

স্পেন থেকে কবির আল মাহমুদ

আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত