বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ডব্লিউএফবিবি সভাপতি বসুমিত্র, মহাসচিব সুহাস

ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব বাংলাদেশি বুড্ডিষ্টস (ডব্লিউএফবিবি) বা বিশ্ব বাংলাদেশি বৌদ্ধ সংঘের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে ড. বসুমিত্র বড়ুয়া সভাপতি এবং সুহাস বড়ুয়াকে মহাসচিব করে ৯১ সদস্য বিশিষ্ট একটি কেন্দ্রিয় কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়।

শিকড়ের টানে প্রবাসী বৌদ্ধদের ঐক্যের সেতুবন্ধন সৃষ্টি, ভাষা ও কৃষ্টি-সংস্কৃতি রক্ষার তাগিদে বৌদ্ধদের আন্তর্জাতিক ঐক্যের লক্ষ্যে এ সংগঠন গঠন করা হয়েছে বলে জানান কর্মকর্তারা।

বিশ্বময় বাংলাদেশি বৌদ্ধ পল্লী খ্যাত ‘ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব বাংলাদেশি বুদ্ধিস্টস (ডব্লিউএফবিবি) এর আন্তর্জাতিক ভার্চ্যুয়াল সম্মেলনের মাধ্যমে গত শনিবার (৯ এপ্রিল) আমেরিকার আরিজোনা থেকে বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ড. বসুমিত্র বড়ুয়াকে সভাপতি এবং বোষ্টনে বসবাসরত বিশিষ্ট সংগঠক ইঞ্জিনিয়ার সুহাস বড়ুয়াকে মহাসচিব করে ৯১ সদস্য বিশিষ্ট একটি কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়।

উপস্থিত সদস্যদের প্রস্তাব ও সর্বাধিক সদস্যদের সমর্থনের মাধ্যমে কমিটির বিভিন্ন পদে সদস্যরা চার বছরের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন। নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রারম্ভে সদস্যাদের পরিচিতি সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের আহ্বায়ক ড. বসুমিত্র বড়ুয়া।

শুরুতে পবিত্র ত্রিপিটক থেকে সুত্রপাঠ করেন জেনেভার অরুন জ্যোতি বড়ুয়া, প্রায় পাঁচ ঘন্টাব্যাপী অনুষ্ঠিত নির্বাচন কার্যক্রম অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন যৌথভাবে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সদস্য সচিব সুহাস বড়ুয়া এবং ফ্রান্স থেকে যুগ্ম-সদস্য সচিব তাপস বড়ুয়া রিপন।

মোট ৯১ সদস্যবিশিষ্ট নব নির্বাচিত কমিটির বিভিন্ন পদে পাচঁটি মহাদেশের বিভিন্ন দেশ থেকে নির্বাচিত নেতৃবৃন্দের তালিকা প্রকাশ করেন।

ড. বসুমিত্র বড়ুয়া সভাপতি (আরিজোনা, যুক্তরাষ্ট্র), সিনিয়র সহসভাপতি উদয়ন বড়ুয়া (প্যারিস,ফ্রান্স), সহসভাপতি আশিষ বড়ুয়া (টরন্টো,কানাডা), ইঞ্জিনিয়ার আশীষ বড়ুয়া (দুবাই, সংযুক্ত আরব-আমীরাত ),পবন বড়ুয়া (লন্ডন,যুক্তরাজ্য)
ইঞ্জিনিয়ার সৌমেন বড়ুয়া (নাগপুর,ভারত), অরুন জ্যোতি বড়ুয়া (জেনেভা, সুইজারল্যান্ড), মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার সুহাস বড়ুয়া (বোষ্টন, যুক্তরাষ্ট্র), যুগ্ম-মহাসচিব তাপস বড়ুয়া রিপন (প্যারিস, ফ্রান্স), সসীম গৌরী চরণ বড়ুয়া (জেনেভা, সুইজারল্যান্ড), অনুত্তর বড়ুয়া (সারজা, সংযুক্ত আরব-আমীরাত), মৃদুল বড়ুয়া (ব্যাংকক, থাইল্যান্ড), শৈবাল বড়ুয়া (সাউথ আফ্রিকা), নীতিশ বড়ুয়া (সিডনি, অস্ট্রেলিয়া), অর্থ মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার সুমেধ তাপস বড়ুয়া (ভেনিস,ইতালী), যুগ্ম- অর্থসচিব কানন বড়ুয়া (টরন্টো, কানাডা), যুগ্ন অর্থ সচিব দিপু কান্তি বড়ুয়া (প্যারিস,ফ্রান্স), যুগ্ন অর্থ সচিব অভি বড়ুয়া (লন্ডন,যুক্তরাজ্য), যুগ্ন অর্থ সচিব প্ৰজয় বড়ুয়া (বোস্টন, যুক্তরাষ্ট্র), যুগ্ম- অর্থ সচিব রাজীব বড়ুয়া (সাউথ আফ্রিকা), যুগ্ম-অর্থ সচিব জনি বড়ুয়া (আজমান, মধ্যপ্রাচ্য), যুগ্ম-অর্থ সচিব পঙ্কজ বড়ুয়া (সিডনি, অস্ট্রেলিয়া), সাংগঠনিক সম্পাদক সচিব রনবীর বড়ুয়া (নিউইয়র্ক,যুক্তরাষ্ট্র), যুগ্ম-সাংগঠনিক সম্পাদক সচিব মিঠু বড়ুয়া (প্যারিস, ফ্রান্স), যুগ্ম-সাংগঠনিক সম্পাদক সচিব বিকাশ বড়ুয়া ছোটন (আবুধাবী, মধ্যপ্রাচ্য), যুগ্ম-সাংগঠনিক সচিব সুজন বড়ুয়া (লন্ডন, যুক্তরাজ্য), যুগ্ম-সাংগঠনিক সচিব কানন বড়ুয়া (টোকিও, জাপান), যুগ্ম-সাংগঠনিক সচিব রুবেল চৌধুরী (সাউথ আফ্রিকা),
আন্তর্জাতিক বিষয়ক সচিব সুমন বড়ুয়া (কোলকাতা, ভারত), আন্তর্জাতিক বিষয়ক যুগ্ম-সচিব অনিক বড়ুয়া (ব্যাংকক, থাইল্যান্ড), আন্তর্জাতিক বিষয়ক যুগ্ম-সচিব, প্ৰতিনু বড়ুয়া (প্যারিস, ফ্রান্স), সংবাদ ও গণমাধ্যম সচিব অসীম বিকাশ বড়ুয়া (সিউল,সাউথ কোরিয়া), যুগ্ম -সংবাদ ও গণমাধ্যম সচিব শুভাশীষ বড়ুয়া (নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র), যুগ্ম-সংবাদ ও গণমাধ্যম সচিব সুনন্দন বড়ুয়া (প্যারিস, ফ্রান্স), সংবাদ ও গণমাধ্যম যুগ্ম-সচিব কাঞ্চন বড়ুয়া (আবুধাবী, মধ্যপ্রাচ্য), প্রচার ও প্রকাশনা সচিব শিমুল বড়ুয়া (বোষ্টন, যুক্তরাষ্ট্র), যুগ্ম-প্রচার ও প্রকাশনা সচিব অমিয় বড়ুয়া (প্যারিস, ফ্রান্স), যুগ্ম-প্রচার ও প্রকাশনা সচিব দীপক বড়ুয়া (লন্ডন, যুক্তরাজ্য), শিক্ষা, সাহিত্য এবং শিল্পকলা সচিব সুব্রত বড়ুয়া (দিল্লি, ভারত), সাংস্কৃতিক সচিব মধুশ্রী চৌধুরী (কোলকাতা, ভারত), যুগ্ম- সাংস্কৃতিক সচিব মিসেস শ্রাবনী বড়ুয়া শীলা (টরোন্টো, কানাডা) যুগ্ম- সাংস্কৃতিক সচিব শর্মিলা বড়ুয়া (মাসকট, ওমান), যুগ্ম-সাংস্কৃতিক সচিব কানন বড়ুয়া ডানাল (মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র), যুগ্ম-সাংস্কৃতিক সচিব বরণ বড়ুয়া (প্যারিস, ফ্রান্স), সমাজ কল্যাণ সচিব মিসেস শিপ্রা বড়ুয়া (মন্ট্রিয়েল, কানাডা), সমাজ কল্যাণ যুগ্ম-সচিব শেকু বড়ুয়া (ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র), নারী ও শিশু বিষয়ক সচিব মিসেস ঝর্ণা বড়ুয়া (ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র), নারী ও শিশু বিষয়ক যুগ্ম- সচিব টগর বড়ুয়া (প্যারিস, ফ্রান্স), মানবাধিকার বিষয়ক সচিব স্বদেশ বড়ুয়া(প্যারিস, ফ্রান্স)।
মানবাধিকার বিষয়ক যুগ্ম-সচিব রানা বড়ুয়া (ক্যালিফর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র), মানবাধিকার বিষয়ক যুগ্ম-সচিব শিপন বড়ুয়া (লন্ডন, যুক্তরাজ্য), মানবাধিকার বিষয়ক যুগ্ম-সচিব সুমন চাকমা (জেনেভা, সুইজারল্যান্ড), মানবিক ও জনসেবা সচিব লাবলু বড়ুয়া (নরওয়ে), মানবিক ও জনসেবা যুগ্ম-সচিব রূপেশ বড়ুয়া (আয়ারল্যান্ড), যুব ও নেতৃত্ব উন্নয়ন সচিব বিপ্লব বড়ুয়া ( মাদ্রিদ,স্পেইন), যুব ও নেতৃত্ব উন্নয়ন যুগ্ম- সচিব সোহেল বড়ুয়া (ম্যাসাচুসেট্স, যুক্তরাষ্ট্র), যুব ও নেতৃত্ব উন্নয়ন যুগ্ম-সচিব অজিত বড়ুয়া (মাদ্রিদ, স্পেইন), যুব ও নেতৃত্ব উন্নয়ন যুগ্ম-সচিব আবু বড়ুয়া (সারজা, মধ্যপ্রাচ্য), যুব ও নেতৃত্ব উন্নয়ন যুগ্ম- সচিব খোকান বড়ুয়া (ওমান), ধর্ম এবং আন্তঃধর্মীয় সচিব সৈকত বড়ুয়া (টরোন্টো,কানাডা), ধর্ম এবং আন্তঃধর্মীয় যুগ্ম- সচিব দীপন বড়ুয়া (প্যারিস,ফ্রান্স), ধর্ম এবং আন্তঃধর্মীয় যুগ্ম-সচিব মানিক বড়ুয়া (সারজা,মধ্যপ্রাচ্য), তথ্য প্রযুক্তি সচিব সৌমিত্র বড়ুয়া (টোকিও, জাপান), তথ্য প্রযুক্তি যুগ্ম-সচিব প্রসেনজিৎ বড়ুয়া (নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র), তথ্য প্রযুক্তি যুগ্ম-সচিব রাজীব বড়ুয়া (প্যারিস, ফ্রান্স), তথ্য প্রযুক্তি যুগ্ম-সচিব অভিজিৎ বড়ুয়া (লন্ডন, যুক্তরাজ্য), তথ্য প্রযুক্তি যুগ্ম- সচিব ইঞ্জিনিয়ার রণজয় বড়ুয়া (নর্থ ক্যারোলিনা, যুক্তরাষ্ট্র), শিক্ষার্থী এবং কর্মজীবন উন্নয়ন সচিব সঞ্জয় বড়ুয়া চৌধুরী (ব্যাংকক, থাইল্যান্ড), শিক্ষার্থী এবং কর্মজীবন উন্নয়ন যুগ্ন সচিব প্রতীক বড়ুয়া (টোকিও, জাপান), অভিবাসন ও আইন বিষয়ক সচিব সুমন বড়ুয়া (ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র), যুগ্ম-অভিবাসন ও আইন বিষয়ক সচিব অজিত বড়ুয়া (প্যারিস, ফ্রান্স), অভিবাসন ও আইন বিষয়ক যুগ্ম-সচিব সুমন অরিয়ন বড়ুয়া (লন্ডন, যুক্তরাজ্য), আদিবাসী কল্যাণ সচিব সুমন চাকমা (বাৰ্লিন, জার্মানী), আদিবাসী কল্যাণ যুগ্ম- সচিব রানা বড়ুয়া জি সাং (সাউথ কোরিয়া), আদিবাসী কল্যাণ সচিব সুমন বড়ুয়া (স্পেইন), স্বাস্থ্য এবং ক্রীড়া সচিব বিদ্যুৎ বড়ুয়া জনি দীপ (ক্যালিফোর্ণিয়া,যুক্তরাষ্ট্র), যুগ্ম-স্বাস্থ্য এবং ক্রীড়া সচিব সজল বড়ুয়া (প্যারিস, ফ্রান্স), যুগ্ম-স্বাস্থ্য এবং ক্রীড়া সচিব অশোক বড়ুয়া (স্পেইন), পরিকল্পনা এবং পরিবেশ বিষয়ক সচিব ইঞ্জিনিয়ার সুপায়ন বড়ুয়া (সারজা,মধ্যপ্রাচ্য) পরিকল্পনা এবং পরিবেশ বিষয়ক যুগ্ন সচিব ইঞ্জিনিয়ার কিরণ বড়ুয়া (ক্যালিফর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র) নির্বাহী সদস্যঃ ইঞ্জিনিয়ার অসীম তালুকদার (মধ্যপ্রাচ্য), শেখর বড়ুয়া (ফিলিপাইন), অসীম বড়ুয়া (অস্ট্রিয়া), সুশোভন বড়ুয়া (সিঙ্গাপুর) ধনঞ্জয় বড়ুয়া (ফ্রান্স), অপু বড়ুয়া (স্পেইন), দীপংকর বড়ুয়া(তাইওয়ান), সজীব বড়ুয়া (হংকং), অলক বড়ুয়া (ফিলিপাইন), সুজয় বড়ুয়া (সিডনী, অস্ট্রেলিয়া), সসীম বড়ুয়া (মালয়েশিয়া), বিদ্যুৎ বড়ুয়া করুনা তিসস্ (তাইওয়ান)।

বাংলাদেশে হাজার বছরের মেধা ও গৌরব, কীর্তির অধিকারী বাংলাদেশের এই বৌদ্ধরা যাতে বিভিন্ন দেশে গিয়ে তাদের হাজার বছরের কৃষ্টি, সংস্কৃতি ও ধর্মকে হারিয়ে না ফেলে এবং আত্মীয়তা, সামাজিক সম্পর্ক থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে না যায়, তারই মহান লক্ষ্যে গঠিত হয়, ‘ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অফ বাংলাদেশি বুড্ডিষ্টস’ নামক এই আন্তর্জাতিক সংগঠন, এমনটাই জানান সংগঠনের নেতারা। বর্তমানে এই সংগঠনে বিশ্বের পাঁচটি মহাদেশের প্রায় ৩৫টি দেশে বসবাসরত বাংলাদেশি বৌদ্ধদের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে।

এমএমএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত